নুরুল আলম, মিরসরাই
কয়েক বছর আগেও বর্ষাকালে পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হতো চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার ১২ নম্বর খইয়াছড়া ইউনিয়নের পূর্ব পোলমোগরা গ্রাম। কৃষকদের ফসল নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি ভেসে যেতো পুকুরের মাছ। পরবর্তী সময়ে সেখানে স্থানে স্থাপন করা হয় একটি বাঁধ। ফলে এখানে ৩০ ফুট গভীরতার একটি একটি কৃত্রিম হ্রদ তৈরি হয়। যার আয়তন আনুমানিক ১০ একর। এই হ্রদ বর্ষাকালে নিম্নাঞ্চলকে পাহাড়ি বন্যা থেকে রক্ষা করে। পাশাপাশি শুষ্ক মৌসুমে আনুমানিক ১০০ হেক্টর জমিতে চাষাবাদের পানি সরবরাহ করে। এটি একসঙ্গে সোনাইছড়া সেচ প্রকল্প হিসেবে পরিচিত।
এই প্রকল্পের আওতাধীন এলাকায় চলতি বছর আনুমানিক ৮০ হেক্টর কৃষি জমিতে রবিশস্য ও ২০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হচ্ছে। পাশাপাশি প্রকৃতিপ্রেমীরা এখানে আসছেন সৌন্দর্যের টানে। পাশেই থাকা সোনাইছড়া ঝরনাকে ঘিরে পর্যটনশিল্প বিকাশের সম্ভাবনাও দেখছেন স্থানীয়রা।
এর গল্পটা শুরু হয় ২০০৬ সালে। ওই বছর উপজেলার ১২ নম্বর খইয়াছড়া ইউনিয়নের ৫,৬, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাড়ে ৬ শ কৃষককে নিয়ে গঠিত হয় সোনাইছড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি লিমিটেড। সমিতির পক্ষ থেকে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও কৃষি ঋণ বিতরণ শুরু হয়। তবে প্রতি বছর পাহাড়ি ঢলে তাঁদের ফসলের ক্ষতি হতো। পরবর্তীতে সোনাইছড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি পাহাড়ের পাদদেশে একটি বাঁধ নির্মাণ ও স্লুইসগেট স্থাপনের জন্য স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) উপজেলা অফিসে আবেদন করেন।
এলজিইডি ২০০৬ সালে ৪২ শতক জমি অধিগ্রহণ করে। পাশাপাশি সোনাইছড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির পক্ষ থেকে ১০ শতক জমি কেনা হয়। মোট ৫২ শতক জমিতে প্রায় ৪ কোটি ৩৩ লাখ টাকা ব্যয়ে এলজিইডির পক্ষ থেকে সোনাইছড়ার মুখে বারোমাসি বাঁধ নির্মাণ করে। এ ছাড়া রেগুলেটরও স্থাপন করা হয়। একই সঙ্গে সাড়ে ৩ কিলোমিটার খাল সংস্কার করা হয়। ২০১৮ সালে বাঁধ নির্মাণ ও রেগুলেটর স্থাপনের কাজ শেষ হয়। ফলে বর্ষাকালে পাহাড়ি ঢলের ক্ষতি থেকে রক্ষা পায় ইউনিয়নের বাসিন্দারা। শুকনো মৌসুমেও জমি চাষাবাদের পানি মেলে।
খইয়াছড়া ইউনিয়নের ৩৭ নম্বর ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, ৫, ৬,৭ নম্বর ওয়ার্ডে আগে বোরো চাষ হতো না। সোনাইছড়ি পানি প্রকল্পের কারণে বিগত বছর ১০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষ হয়েছে। চলতি বছর ২০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া হ্রদের পানি দিয়ে চিচিঙ্গা, ঝিঙে, লাউ, বরবটি, ধুন্দুল, চিনাবাদাম চাষ করা হচ্ছে। প্রকল্পের পানির কারণে বোরো চাষ হচ্ছে। পাশাপাশি আউশের বীজতলা প্রস্তুত, রবিশস্যসহ আনুমানিক ১০০ হেক্টর জমি চাষের আওতায় এসেছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) মিরসরাই উপজেলার সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, ৪ কোটি ৩৩ লাখ টাকা ব্যয়ে সোনাইছড়া পানি প্রকল্প নির্মাণ করা হয়েছে। এর ফলে খইয়াছড়া ইউনিয়নের ৫,৬, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এখন বোরো চাষ ও রবিশস্যের চাষাবাদ হচ্ছে।
পর্যটনের সম্ভাবনা: সোনাইছড়া পানি প্রকল্পটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বড়তাকিয়া বাজার থেকে ২ কিলোমিটার ও বড়তাকিয়া রেলস্টেশন থেকে ১ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত। এই প্রকল্পেই রয়েছে নয়নাভিরাম ঝরনা। হ্রদে সোনাইছড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি লিমিটেডের পক্ষ থেকে কার্প জাতীয় মাছ ছাড়া হয়েছে। যেগুলো এখন প্রায় ৩-৫ কেজি ওজনের হয়ে গেছে।
আনুমানিক ১০ একরের হ্রদের স্বচ্ছ নীল জলরাশি মুগ্ধ করে যে কোনো ভ্রমণপিপাসুকে। হ্রদ ঘিরে থাকা পাহাড় থেকে বাতাসে ভেসে আসে হরিণের ডাক ও নানা প্রজাতির পাখির কলকাকলী। ভ্রমণের জন্য এই হ্রদে প্যাডেলচালিত নৌকা রয়েছে। এ ছাড়াও সমিতির পক্ষ থেকে ভবিষ্যতে কায়াকিংয়ের ব্যবস্থা করারও পরিকল্পনা রয়েছে। ইতিমধ্যে বারৈয়াঢালা ন্যাশনাল পার্ক কর্তৃপক্ষ সোনাইছড়া ঝরনাকে ইজারা দিয়েছে। এ ছাড়া সোনাইছড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমিতির উদ্যোগে ইকো রিসোর্ট নির্মাণ ও বারৈয়াঢালা ন্যাশনাল পার্কের অধীনে ইকো শপ নির্মাণ করা হচ্ছে। সোনাইছড়া ঝরনার ১ কিলোমিটার উত্তরে খইয়াছড়া ঝরনা ও ১ কিলোমিটার দক্ষিণে নাপিতছড়া ঝরনা। বারৈয়াঢালা ন্যাশনাল পার্কের কমিটির পক্ষ থেকে খইয়াছড়া ঝরনা ও নাপিতছড়া ঝরনায় যাওয়ার জন্য পাহাড়ের ওপর দিয়ে রাস্তা করেছে। যেটি ব্যবহার করে অল্প সময়ে ঝরনাগুলো ঘুরে আসা যাবে। তবে সোনাইছড়া ঝরনায় যাওয়ার জন্য একমাত্র সড়কটি অবহেলিত। এখনো এখানে যেতে হলে কাদামাটি মাড়াতে হয়।
তবে এলজিইডির উপজেলার সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, সোনাইছড়া ঝরনার রাস্তার উন্নয়ন ও তিন ব্রিজ নির্মাণের জন্য প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই দরপত্র আহ্বান করার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
সোনাইছড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি লিমিটেড ও বারৈয়াঢালা ন্যাশনাল পার্ক নির্বাহী কমিটির সভাপতি মো. সরওয়ার উদ্দিন বলেন, সোনাইছড়া পানি প্রকল্পের মাধ্যমে পাহাড়ি ঢল থেকে রক্ষা পেয়েছে মানুষ। পাশাপাশি আনুমানিক ১০০ হেক্টর জমিতে চাষ হচ্ছে। পর্যটনকেন্দ্র হিসেবেও এটি গুরুত্বপূর্ণ। সোনাইছড়া ঝরনা থেকে অল্প সময়ে খইয়াছড়া ঝরনা ও নাপিতছড়া ঝরনায় যাওয়া যাবে। পর্যটকদের যাতায়াতে সুবিধার্থে সড়ক সংস্কার ও ব্রিজ নির্মাণ করা প্রয়োজন।
পর্যটকদের জন্য শৌচাগার নির্মাণ ও রেস্ট হাউসসহ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হলে এখান থেকে সরকার প্রচুর রাজস্ব আদায় করতে পারবে বলেও মনে করেন তিনি।
কয়েক বছর আগেও বর্ষাকালে পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হতো চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার ১২ নম্বর খইয়াছড়া ইউনিয়নের পূর্ব পোলমোগরা গ্রাম। কৃষকদের ফসল নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি ভেসে যেতো পুকুরের মাছ। পরবর্তী সময়ে সেখানে স্থানে স্থাপন করা হয় একটি বাঁধ। ফলে এখানে ৩০ ফুট গভীরতার একটি একটি কৃত্রিম হ্রদ তৈরি হয়। যার আয়তন আনুমানিক ১০ একর। এই হ্রদ বর্ষাকালে নিম্নাঞ্চলকে পাহাড়ি বন্যা থেকে রক্ষা করে। পাশাপাশি শুষ্ক মৌসুমে আনুমানিক ১০০ হেক্টর জমিতে চাষাবাদের পানি সরবরাহ করে। এটি একসঙ্গে সোনাইছড়া সেচ প্রকল্প হিসেবে পরিচিত।
এই প্রকল্পের আওতাধীন এলাকায় চলতি বছর আনুমানিক ৮০ হেক্টর কৃষি জমিতে রবিশস্য ও ২০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হচ্ছে। পাশাপাশি প্রকৃতিপ্রেমীরা এখানে আসছেন সৌন্দর্যের টানে। পাশেই থাকা সোনাইছড়া ঝরনাকে ঘিরে পর্যটনশিল্প বিকাশের সম্ভাবনাও দেখছেন স্থানীয়রা।
এর গল্পটা শুরু হয় ২০০৬ সালে। ওই বছর উপজেলার ১২ নম্বর খইয়াছড়া ইউনিয়নের ৫,৬, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাড়ে ৬ শ কৃষককে নিয়ে গঠিত হয় সোনাইছড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি লিমিটেড। সমিতির পক্ষ থেকে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও কৃষি ঋণ বিতরণ শুরু হয়। তবে প্রতি বছর পাহাড়ি ঢলে তাঁদের ফসলের ক্ষতি হতো। পরবর্তীতে সোনাইছড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি পাহাড়ের পাদদেশে একটি বাঁধ নির্মাণ ও স্লুইসগেট স্থাপনের জন্য স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) উপজেলা অফিসে আবেদন করেন।
এলজিইডি ২০০৬ সালে ৪২ শতক জমি অধিগ্রহণ করে। পাশাপাশি সোনাইছড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির পক্ষ থেকে ১০ শতক জমি কেনা হয়। মোট ৫২ শতক জমিতে প্রায় ৪ কোটি ৩৩ লাখ টাকা ব্যয়ে এলজিইডির পক্ষ থেকে সোনাইছড়ার মুখে বারোমাসি বাঁধ নির্মাণ করে। এ ছাড়া রেগুলেটরও স্থাপন করা হয়। একই সঙ্গে সাড়ে ৩ কিলোমিটার খাল সংস্কার করা হয়। ২০১৮ সালে বাঁধ নির্মাণ ও রেগুলেটর স্থাপনের কাজ শেষ হয়। ফলে বর্ষাকালে পাহাড়ি ঢলের ক্ষতি থেকে রক্ষা পায় ইউনিয়নের বাসিন্দারা। শুকনো মৌসুমেও জমি চাষাবাদের পানি মেলে।
খইয়াছড়া ইউনিয়নের ৩৭ নম্বর ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, ৫, ৬,৭ নম্বর ওয়ার্ডে আগে বোরো চাষ হতো না। সোনাইছড়ি পানি প্রকল্পের কারণে বিগত বছর ১০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষ হয়েছে। চলতি বছর ২০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া হ্রদের পানি দিয়ে চিচিঙ্গা, ঝিঙে, লাউ, বরবটি, ধুন্দুল, চিনাবাদাম চাষ করা হচ্ছে। প্রকল্পের পানির কারণে বোরো চাষ হচ্ছে। পাশাপাশি আউশের বীজতলা প্রস্তুত, রবিশস্যসহ আনুমানিক ১০০ হেক্টর জমি চাষের আওতায় এসেছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) মিরসরাই উপজেলার সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, ৪ কোটি ৩৩ লাখ টাকা ব্যয়ে সোনাইছড়া পানি প্রকল্প নির্মাণ করা হয়েছে। এর ফলে খইয়াছড়া ইউনিয়নের ৫,৬, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এখন বোরো চাষ ও রবিশস্যের চাষাবাদ হচ্ছে।
পর্যটনের সম্ভাবনা: সোনাইছড়া পানি প্রকল্পটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বড়তাকিয়া বাজার থেকে ২ কিলোমিটার ও বড়তাকিয়া রেলস্টেশন থেকে ১ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত। এই প্রকল্পেই রয়েছে নয়নাভিরাম ঝরনা। হ্রদে সোনাইছড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি লিমিটেডের পক্ষ থেকে কার্প জাতীয় মাছ ছাড়া হয়েছে। যেগুলো এখন প্রায় ৩-৫ কেজি ওজনের হয়ে গেছে।
আনুমানিক ১০ একরের হ্রদের স্বচ্ছ নীল জলরাশি মুগ্ধ করে যে কোনো ভ্রমণপিপাসুকে। হ্রদ ঘিরে থাকা পাহাড় থেকে বাতাসে ভেসে আসে হরিণের ডাক ও নানা প্রজাতির পাখির কলকাকলী। ভ্রমণের জন্য এই হ্রদে প্যাডেলচালিত নৌকা রয়েছে। এ ছাড়াও সমিতির পক্ষ থেকে ভবিষ্যতে কায়াকিংয়ের ব্যবস্থা করারও পরিকল্পনা রয়েছে। ইতিমধ্যে বারৈয়াঢালা ন্যাশনাল পার্ক কর্তৃপক্ষ সোনাইছড়া ঝরনাকে ইজারা দিয়েছে। এ ছাড়া সোনাইছড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমিতির উদ্যোগে ইকো রিসোর্ট নির্মাণ ও বারৈয়াঢালা ন্যাশনাল পার্কের অধীনে ইকো শপ নির্মাণ করা হচ্ছে। সোনাইছড়া ঝরনার ১ কিলোমিটার উত্তরে খইয়াছড়া ঝরনা ও ১ কিলোমিটার দক্ষিণে নাপিতছড়া ঝরনা। বারৈয়াঢালা ন্যাশনাল পার্কের কমিটির পক্ষ থেকে খইয়াছড়া ঝরনা ও নাপিতছড়া ঝরনায় যাওয়ার জন্য পাহাড়ের ওপর দিয়ে রাস্তা করেছে। যেটি ব্যবহার করে অল্প সময়ে ঝরনাগুলো ঘুরে আসা যাবে। তবে সোনাইছড়া ঝরনায় যাওয়ার জন্য একমাত্র সড়কটি অবহেলিত। এখনো এখানে যেতে হলে কাদামাটি মাড়াতে হয়।
তবে এলজিইডির উপজেলার সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, সোনাইছড়া ঝরনার রাস্তার উন্নয়ন ও তিন ব্রিজ নির্মাণের জন্য প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই দরপত্র আহ্বান করার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
সোনাইছড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি লিমিটেড ও বারৈয়াঢালা ন্যাশনাল পার্ক নির্বাহী কমিটির সভাপতি মো. সরওয়ার উদ্দিন বলেন, সোনাইছড়া পানি প্রকল্পের মাধ্যমে পাহাড়ি ঢল থেকে রক্ষা পেয়েছে মানুষ। পাশাপাশি আনুমানিক ১০০ হেক্টর জমিতে চাষ হচ্ছে। পর্যটনকেন্দ্র হিসেবেও এটি গুরুত্বপূর্ণ। সোনাইছড়া ঝরনা থেকে অল্প সময়ে খইয়াছড়া ঝরনা ও নাপিতছড়া ঝরনায় যাওয়া যাবে। পর্যটকদের যাতায়াতে সুবিধার্থে সড়ক সংস্কার ও ব্রিজ নির্মাণ করা প্রয়োজন।
পর্যটকদের জন্য শৌচাগার নির্মাণ ও রেস্ট হাউসসহ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হলে এখান থেকে সরকার প্রচুর রাজস্ব আদায় করতে পারবে বলেও মনে করেন তিনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে