সাখাওয়াত ফাহাদ, ঢাকা
রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় ২০০ টাকা রোজ হাজিরায় ওয়েটার হিসেবে কাজ করেন রাসেল ইসলাম। হাজিরা এবং বকশিশ মিলিয়ে তাঁর মাসিক আয় ১০-১২ হাজার টাকা। এই টাকায় নিজের প্রয়োজন পূরণে হিমশিম খেতে হয় রাসেলকে। আক্ষেপ নিয়ে বললেন, ‘চাল, ডাল, তেল সবকিছুরই তো দাম বাড়ছে। বাড়িতেও টাকা পাঠানো লাগে। যে টাকা আয় করি; তা দিয়ে সংসার চলে না। হোটেলশ্রমিকদের জন্য সরকার যে মজুরি নির্ধারণ করেছে, তা মোটেও যৌক্তিক নয়।’
একটি গণপরিবহনে চালকের সহকারী হিসেবে কাজ করেন মো. সুমন। সকাল ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত কাজ করে দিনে ৭০০-৮০০ টাকা পান। দিন খারাপ হলে ৫০০ টাকার বেশি আয় হয় না। নিজের মজুরি নিয়ে অসন্তোষ আছে সুমনেরও। বললেন, ‘১৫-১৭ ঘণ্টা বাসে খাড়ায়া থাকার পর ৭০০-৮০০ টাকা পাই। সপ্তাহে সর্বোচ্চ পাঁচ দিন কাম করতে পারি। এই দিয়া তো চলে না। আমাগো মিনিমাম একটা টাইম আর রেট নির্ধারণ থাকলে জীবনডা আরেকটু সহজ হইতো।’
মজুরি নিয়ে রাসেল-সুমনের মতো আক্ষেপ রয়েছে দেশের প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের বেশির ভাগ শ্রমিকের। কারণ, শ্রমিকের ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করতে নিম্নতম মজুরি বোর্ড প্রতিষ্ঠিত হলেও এর কার্যক্রম খুবই সীমিত। শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকদের ৪২টি খাতে ভাগ করে মজুরি নির্ধারণ, প্রতিবছর মজুরি ৫ শতাংশ বৃদ্ধি এবং পাঁচ বছর পরপর ন্যূনতম মজুরি পুনর্নির্ধারণের নির্দেশনা থাকলেও গত পাঁচ বছরে অধিকাংশ খাতেই মজুরি বাড়েনি। এর ফলে শ্রমিকদের জীবনযাত্রার মান মালিকদের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। কারখানার কর্মকর্তা ও শ্রমিকদের আর্থিক প্রাপ্যতায় বৈষম্য বাড়ছে প্রতিনিয়ত।
এমন প্রেক্ষাপটে ‘শ্রমিক-মালিক একতা, উন্নয়নের নিশ্চয়তা’ প্রতিপাদ্য নিয়ে বাংলাদেশেও আজ রোববার মহান মে দিবস পালিত হচ্ছে। ১৮৮৬ সালের ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে আট ঘণ্টা কর্মঘণ্টা নির্ধারণের দাবিতে শ্রমিকেরা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। সেই আত্মত্যাগের দিনটিকে তখন থেকেই বিশ্বজুড়ে মে দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
নানান কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করছে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা ও সংগঠন। তবে শ্রমিকেরা এবং তাঁদের অধিকার নিয়ে কাজ করেন এমন ব্যক্তিরা বলছেন, শ্রমিকের কাজের ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ না করে মে দিবস পালন অর্থবহ হবে না।
দেশের সংবিধানের একাধিক অনুচ্ছেদে কর্মের গুণ, পরিমাণ এবং শ্রমিকের যোগ্যতা অনুযায়ী মজুরি নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে গুরুত্বারোপ করে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) বলছে, ন্যূনতম মজুরির উদ্দেশ্যে শ্রমিকদের শ্রমশোষণ থেকে রক্ষা করা। জাতিসংঘও বলছে, শ্রমিকের জীবনমান ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ন্যায্য ও ন্যায়সংগত মজুরি নির্ধারণ জরুরি।
কিন্তু সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সদিচ্ছার অভাবে দেশে জাতীয়ভাবে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ করা হচ্ছে না বলে মনে করেন আইএলওর দিল্লির আঞ্চলিক কার্যালয়ের বাংলাদেশি পরামর্শক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) সাবেক নির্বাহী পরিচালক বলেন, মালিকেরা মনে করেন মজুরি নির্ধারণ করলে ব্যবসার ক্ষতি হবে। ১৯৯৬ সালে একবার ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ হয়েছিল। জাতীয় বলা যাবে না, তবে জাতীয় এর কাছাকাছি একটা ন্যূনতম মজুরি নির্ধারিত হয়েছিল। কিন্তু মালিকপক্ষই হাইকোর্টে মামলা করে সেটা স্থগিত করেছে।
বেশির ভাগ কারখানায় কর্মকর্তা ও শ্রমিকের মজুরির পার্থক্য ২০০ শতাংশেরও বেশি দাবি করে সৈয়দ সুলতান আরও বলেন, জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ না হলে এই বৈষম্য আরও বাড়বে। দেশের অর্থনীতি ও মানুষের জীবনযাত্রা এবং তার অন্য সব মৌলিক প্রয়োজনীয়তার সঙ্গে মজুরি জড়িত। সরকারি পে-কমিশনের ন্যূনতম মজুরিকে মানদণ্ড ধরে জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ হতে পারে বলে মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, এটা আরও আগেই হওয়া জরুরি ছিল। তা না হওয়ায় শ্রমিকের মজুরিসহ সবকিছু মালিকের ইচ্ছার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে।
জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নিয়ে জানতে চাইলে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. এহছানে এলাহী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এমন কোনো উদ্যোগের কথা তাঁর জানা নেই। তবে নিম্নতম মজুরি বোর্ড শ্রমিকের মজুরি নিয়ে কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, মালিক, শ্রমিক ও সরকার সব পক্ষ মিলে মজুরি নির্ধারণ করে, তাই মজুরি কম হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। প্রতিবছর আইন অনুযায়ী মজুরি বাড়ছে এবং পাঁচ বছর পরপর সংশোধন হচ্ছে বলেও দাবি করেন সচিব।
এদিকে নিম্নতম মজুরি বোর্ডের সচিব রাইসা আফরোজ জানিয়েছেন, বর্তমানে ১২টি খাতে পুনরায় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ ও কার্যকরের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে তিনটি প্রতিবন্ধকতা রয়েছে বলে মনে করেন সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সভাপতি রাজেকুজ্জামান রতন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, প্রথমত মালিকেরা চান না মজুরির কোনো ন্যূনতম মানদণ্ড থাকুক। দ্বিতীয়ত, সরকারও কোনো দায়িত্ব নিতে চায় না। এ কারণে ২০১৩ সালের পর অন্তত ২৯টি খাতে মজুরি পুনর্নির্ধারণ হয়নি। আর তৃতীয় কারণটি হচ্ছে শ্রমিক আন্দোলনের দুর্বলতা। সেই দুর্বলতার কারণেও ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ হয়নি।
রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় ২০০ টাকা রোজ হাজিরায় ওয়েটার হিসেবে কাজ করেন রাসেল ইসলাম। হাজিরা এবং বকশিশ মিলিয়ে তাঁর মাসিক আয় ১০-১২ হাজার টাকা। এই টাকায় নিজের প্রয়োজন পূরণে হিমশিম খেতে হয় রাসেলকে। আক্ষেপ নিয়ে বললেন, ‘চাল, ডাল, তেল সবকিছুরই তো দাম বাড়ছে। বাড়িতেও টাকা পাঠানো লাগে। যে টাকা আয় করি; তা দিয়ে সংসার চলে না। হোটেলশ্রমিকদের জন্য সরকার যে মজুরি নির্ধারণ করেছে, তা মোটেও যৌক্তিক নয়।’
একটি গণপরিবহনে চালকের সহকারী হিসেবে কাজ করেন মো. সুমন। সকাল ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত কাজ করে দিনে ৭০০-৮০০ টাকা পান। দিন খারাপ হলে ৫০০ টাকার বেশি আয় হয় না। নিজের মজুরি নিয়ে অসন্তোষ আছে সুমনেরও। বললেন, ‘১৫-১৭ ঘণ্টা বাসে খাড়ায়া থাকার পর ৭০০-৮০০ টাকা পাই। সপ্তাহে সর্বোচ্চ পাঁচ দিন কাম করতে পারি। এই দিয়া তো চলে না। আমাগো মিনিমাম একটা টাইম আর রেট নির্ধারণ থাকলে জীবনডা আরেকটু সহজ হইতো।’
মজুরি নিয়ে রাসেল-সুমনের মতো আক্ষেপ রয়েছে দেশের প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের বেশির ভাগ শ্রমিকের। কারণ, শ্রমিকের ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করতে নিম্নতম মজুরি বোর্ড প্রতিষ্ঠিত হলেও এর কার্যক্রম খুবই সীমিত। শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকদের ৪২টি খাতে ভাগ করে মজুরি নির্ধারণ, প্রতিবছর মজুরি ৫ শতাংশ বৃদ্ধি এবং পাঁচ বছর পরপর ন্যূনতম মজুরি পুনর্নির্ধারণের নির্দেশনা থাকলেও গত পাঁচ বছরে অধিকাংশ খাতেই মজুরি বাড়েনি। এর ফলে শ্রমিকদের জীবনযাত্রার মান মালিকদের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। কারখানার কর্মকর্তা ও শ্রমিকদের আর্থিক প্রাপ্যতায় বৈষম্য বাড়ছে প্রতিনিয়ত।
এমন প্রেক্ষাপটে ‘শ্রমিক-মালিক একতা, উন্নয়নের নিশ্চয়তা’ প্রতিপাদ্য নিয়ে বাংলাদেশেও আজ রোববার মহান মে দিবস পালিত হচ্ছে। ১৮৮৬ সালের ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে আট ঘণ্টা কর্মঘণ্টা নির্ধারণের দাবিতে শ্রমিকেরা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। সেই আত্মত্যাগের দিনটিকে তখন থেকেই বিশ্বজুড়ে মে দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
নানান কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করছে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা ও সংগঠন। তবে শ্রমিকেরা এবং তাঁদের অধিকার নিয়ে কাজ করেন এমন ব্যক্তিরা বলছেন, শ্রমিকের কাজের ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ না করে মে দিবস পালন অর্থবহ হবে না।
দেশের সংবিধানের একাধিক অনুচ্ছেদে কর্মের গুণ, পরিমাণ এবং শ্রমিকের যোগ্যতা অনুযায়ী মজুরি নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে গুরুত্বারোপ করে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) বলছে, ন্যূনতম মজুরির উদ্দেশ্যে শ্রমিকদের শ্রমশোষণ থেকে রক্ষা করা। জাতিসংঘও বলছে, শ্রমিকের জীবনমান ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ন্যায্য ও ন্যায়সংগত মজুরি নির্ধারণ জরুরি।
কিন্তু সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সদিচ্ছার অভাবে দেশে জাতীয়ভাবে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ করা হচ্ছে না বলে মনে করেন আইএলওর দিল্লির আঞ্চলিক কার্যালয়ের বাংলাদেশি পরামর্শক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) সাবেক নির্বাহী পরিচালক বলেন, মালিকেরা মনে করেন মজুরি নির্ধারণ করলে ব্যবসার ক্ষতি হবে। ১৯৯৬ সালে একবার ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ হয়েছিল। জাতীয় বলা যাবে না, তবে জাতীয় এর কাছাকাছি একটা ন্যূনতম মজুরি নির্ধারিত হয়েছিল। কিন্তু মালিকপক্ষই হাইকোর্টে মামলা করে সেটা স্থগিত করেছে।
বেশির ভাগ কারখানায় কর্মকর্তা ও শ্রমিকের মজুরির পার্থক্য ২০০ শতাংশেরও বেশি দাবি করে সৈয়দ সুলতান আরও বলেন, জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ না হলে এই বৈষম্য আরও বাড়বে। দেশের অর্থনীতি ও মানুষের জীবনযাত্রা এবং তার অন্য সব মৌলিক প্রয়োজনীয়তার সঙ্গে মজুরি জড়িত। সরকারি পে-কমিশনের ন্যূনতম মজুরিকে মানদণ্ড ধরে জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ হতে পারে বলে মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, এটা আরও আগেই হওয়া জরুরি ছিল। তা না হওয়ায় শ্রমিকের মজুরিসহ সবকিছু মালিকের ইচ্ছার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে।
জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নিয়ে জানতে চাইলে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. এহছানে এলাহী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এমন কোনো উদ্যোগের কথা তাঁর জানা নেই। তবে নিম্নতম মজুরি বোর্ড শ্রমিকের মজুরি নিয়ে কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, মালিক, শ্রমিক ও সরকার সব পক্ষ মিলে মজুরি নির্ধারণ করে, তাই মজুরি কম হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। প্রতিবছর আইন অনুযায়ী মজুরি বাড়ছে এবং পাঁচ বছর পরপর সংশোধন হচ্ছে বলেও দাবি করেন সচিব।
এদিকে নিম্নতম মজুরি বোর্ডের সচিব রাইসা আফরোজ জানিয়েছেন, বর্তমানে ১২টি খাতে পুনরায় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ ও কার্যকরের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে তিনটি প্রতিবন্ধকতা রয়েছে বলে মনে করেন সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সভাপতি রাজেকুজ্জামান রতন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, প্রথমত মালিকেরা চান না মজুরির কোনো ন্যূনতম মানদণ্ড থাকুক। দ্বিতীয়ত, সরকারও কোনো দায়িত্ব নিতে চায় না। এ কারণে ২০১৩ সালের পর অন্তত ২৯টি খাতে মজুরি পুনর্নির্ধারণ হয়নি। আর তৃতীয় কারণটি হচ্ছে শ্রমিক আন্দোলনের দুর্বলতা। সেই দুর্বলতার কারণেও ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ হয়নি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে