রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর রাণীনগরের হাট-বাজারে ধানের ভালো দাম থাকলেও সরবরাহ কমে গেছে। ফলে মিলাররা চাহিদা অনুযায়ী ধান কিনতে পারছেন না।
গত বোরো মৌসুমে ঝোড়ো বাতাস ও অতিবৃষ্টির ফলে ঠিকমতো ধান ঘরে তুলতে পারেননি কৃষকেরা। অনেকে ধান শুকাতে না পেরে ভেজা অবস্থায় বিক্রি করে দেন। এখন অধিকাংশ কৃষকের ঘরে ধান নেই। ফলে ভালো দাম থাকলেও লাভ হচ্ছে না তাঁদের।
আড়তদারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বোরো ধান কাটার শুরুর দিকে বাজারে প্রতি মণ জিরাশাইল ধান ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। প্রায় একই দামে বিক্রি হয়েছে কাটারী ভোগ ধান। বর্তমান বাজারে সেই জিরাশাইল ধান মণপ্রতি ১ হাজার ৪০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৫২০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে।
কৃষকেরা বলছেন, ধান চাষ করতে অনেককে ঋণ নিতে হয়েছে। সার এবং কীটনাশকও দোকান থেকে বাকি নেন কোনো কোনো কৃষক। যদি ধান কাটার শুরুতে ভালো দাম পাওয়া যেত, তাহলে তাঁরা লাভবান হতেন।
আবাদপুকুর হাটে ধান বিক্রি করতে আসা মজনুর রহমান বলেন, ‘যে সময় ধান বিক্রি করেছি, সে সময় বর্তমান বাজারের মতো দাম ছিল না। এখন বাজারে চড়া দামে ধান বিক্রি হচ্ছে, অথচ আমাদের ঘরে আর ধান নেই।’
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্য মতে, গত বোরো মৌসুমে প্রায় ১৮ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে ধান রোপণ করেছিলেন কৃষকেরা। কিন্তু ধান পাকার শুরুতে ঝড় ও ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে অধিকাংশ কৃষক জমি থেকে ধান ঘরে তুলতে পারেননি। এতে জমিতেই ধান পচে নষ্ট হয়ে গেছে। এ সময় উপজেলায় ৫২ কোটি টাকার ধানের ক্ষতি হয়েছে। যদিও কৃষকেরা বলছেন, এর কয়েক গুণ ক্ষতি হয়েছে তাঁদের।
উপজেলার আবাদপুকুর বাজারের ধান-চাল আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দীন মণ্ডল বলেন, প্রতি বছর এ সময় হাটবারে সাত থেকে আট হাজার মণ ধানের সরবরাহ থাকে। কিন্তু এবার কৃষকেরা ধান ঘরে তুলতে না পারায় বাজারে এখন এক থেকে দেড় হাজার মণ ধানের সরবরাহ পর্যন্ত হচ্ছে না। বাজারে ধান না পাওয়ায় মোকামের ও বড় ব্যবসায়ীদের চাহিদাও পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, ধান কাটার শুরুতেই বৈরী আবহাওয়ার কারণে ধান শুকাতে পারেননি অনেক কৃষক। তাই ওই সময়ই অধিকাংশ কৃষক ধান বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে তাঁরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
নওগাঁর রাণীনগরের হাট-বাজারে ধানের ভালো দাম থাকলেও সরবরাহ কমে গেছে। ফলে মিলাররা চাহিদা অনুযায়ী ধান কিনতে পারছেন না।
গত বোরো মৌসুমে ঝোড়ো বাতাস ও অতিবৃষ্টির ফলে ঠিকমতো ধান ঘরে তুলতে পারেননি কৃষকেরা। অনেকে ধান শুকাতে না পেরে ভেজা অবস্থায় বিক্রি করে দেন। এখন অধিকাংশ কৃষকের ঘরে ধান নেই। ফলে ভালো দাম থাকলেও লাভ হচ্ছে না তাঁদের।
আড়তদারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বোরো ধান কাটার শুরুর দিকে বাজারে প্রতি মণ জিরাশাইল ধান ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। প্রায় একই দামে বিক্রি হয়েছে কাটারী ভোগ ধান। বর্তমান বাজারে সেই জিরাশাইল ধান মণপ্রতি ১ হাজার ৪০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৫২০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে।
কৃষকেরা বলছেন, ধান চাষ করতে অনেককে ঋণ নিতে হয়েছে। সার এবং কীটনাশকও দোকান থেকে বাকি নেন কোনো কোনো কৃষক। যদি ধান কাটার শুরুতে ভালো দাম পাওয়া যেত, তাহলে তাঁরা লাভবান হতেন।
আবাদপুকুর হাটে ধান বিক্রি করতে আসা মজনুর রহমান বলেন, ‘যে সময় ধান বিক্রি করেছি, সে সময় বর্তমান বাজারের মতো দাম ছিল না। এখন বাজারে চড়া দামে ধান বিক্রি হচ্ছে, অথচ আমাদের ঘরে আর ধান নেই।’
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্য মতে, গত বোরো মৌসুমে প্রায় ১৮ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে ধান রোপণ করেছিলেন কৃষকেরা। কিন্তু ধান পাকার শুরুতে ঝড় ও ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে অধিকাংশ কৃষক জমি থেকে ধান ঘরে তুলতে পারেননি। এতে জমিতেই ধান পচে নষ্ট হয়ে গেছে। এ সময় উপজেলায় ৫২ কোটি টাকার ধানের ক্ষতি হয়েছে। যদিও কৃষকেরা বলছেন, এর কয়েক গুণ ক্ষতি হয়েছে তাঁদের।
উপজেলার আবাদপুকুর বাজারের ধান-চাল আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দীন মণ্ডল বলেন, প্রতি বছর এ সময় হাটবারে সাত থেকে আট হাজার মণ ধানের সরবরাহ থাকে। কিন্তু এবার কৃষকেরা ধান ঘরে তুলতে না পারায় বাজারে এখন এক থেকে দেড় হাজার মণ ধানের সরবরাহ পর্যন্ত হচ্ছে না। বাজারে ধান না পাওয়ায় মোকামের ও বড় ব্যবসায়ীদের চাহিদাও পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, ধান কাটার শুরুতেই বৈরী আবহাওয়ার কারণে ধান শুকাতে পারেননি অনেক কৃষক। তাই ওই সময়ই অধিকাংশ কৃষক ধান বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে তাঁরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪