নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঋণ জালিয়াতি প্রতিরোধ ও ঋণ আদায় করতে স্বয়ংক্রিয় ক্রেডিট রিস্ক ডেটাবেইস (সিআরডি) সেন্টার স্থাপন করার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ঋণ নিতে যাঁরা আগ্রহী থাকবেন, এই ডেটা সেন্টারে তাঁদের সব ধরনের প্রয়োজনীয় তথ্য জমা থাকবে। আর এ তথ্য ব্যবহার করে দ্রুত সময়ে ঋণ বিতরণ করাও সম্ভব হবে। এতে ঋণগ্রহীতাদের ঋণ পরিশোধ করার তথ্যও সন্নিবেশ করা থাকবে। এসব তথ্য যাচাই-বাছাই করে যেকোনো ব্যাংক অথবা আর্থিক প্রতিষ্ঠান গ্রাহককে ঋণ দিতে পারবে।
সিআরডি ডেটা সেন্টারের মাধ্যমে ক্রেডিট, সঞ্চয়, বিমা, পাওনা পরিশোধ, অর্থ ব্যবস্থাপনাসহ নানা অর্থনৈতিক সেবা নজরদারিতে আনা হবে এবং এসব কাজ দ্রুত সময়ে করা সম্ভব হবে। এ সেন্টার ব্যবহার করে উপযুক্ত গ্রাহক যাচাই-বাছাই, তাঁদের লেনদেনের ভালো-মন্দ প্রকৃতি, তাঁদের সম্মান ও অবস্থান, দৈনন্দিন কাজের ধরন, আর্থিক অবকাঠামো, এবং বাজার ব্যবস্থাপনা প্রভৃতি বিষয়ও জানা যাবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সূত্র জানিয়েছে, এ ডেটা সেন্টার চালু হলে ঋণ বিতরণ এবং আদায় করা অনেক সহজ হবে। পাশাপাশি কোনো গ্রাহক ঋণ ফাঁকি দিতে তথ্য গোপন করার সুযোগও পাবেন না। এর ফলে ঋণ পৌঁছে যাবে প্রকৃত সুবিধাভোগীদের কাছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, করোনার সময় অনেক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রান্তিক পর্যায়ে প্রণোদনার টাকা বিতরণ করতে বাধার মুখোমুখি হয়েছিল। অর্থাৎ প্রান্তিক, ক্ষুদ্র এবং বর্গাচাষিদের মধ্যে ঋণ বিতরণে বড় বাধা ছিল তাঁদের সম্পর্কে সন্নিবেশিত তথ্য না থাকা। এমনকি কুটির, ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি উদ্যোক্তাদের (সিএমএসএমই) মধ্যে ঋণ বিতরণ করতেও তথ্যগত সমস্যা দেখা দেয়। এতে প্রণোদনার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন অনেক প্রকৃত সুবিধাভোগী। এসব বাধা অতিক্রম করতে প্রান্তিক উন্নয়নে সিআরডি ডেটা সেন্টার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
স্বয়ংক্রিয় এই ক্রেডিট রিস্ক ডেটাবেইস সেন্টার স্থাপন করার উদ্যোগ হিসেবে সম্প্রতি জাপানিজ টেকনিক্যাল করপোরেশন ফর জেএফওয়াই-এর সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্রান্টি স্কিম ইউনিট। এ নিয়ে জাপানিজ করপোরেশন এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ কাজ করছে। প্রকল্পের কাজ ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে শুরু করে ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে বলেও জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, ই-পদ্ধতিতে লেনদেন তথা টাকা আমানত, টাকা উত্তোলন এবং স্থানান্তর হওয়ায় গ্রাহকের তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সন্নিবেশিত হবে। এতে ঋণ জালিয়াতি দূরীকরণ এবং ঋণের টাকা আদায় সহজ হবে।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, কেউ ঋণ ফাঁকি দিতে স্থান পরিবর্তন করলে তা-ও ডেটা সেন্টার থেকে শনাক্ত করার ব্যবস্থা থাকবে। এতে ঋণগ্রহীতা এবং ঋণদাতা উভয়ই সুফল পাবেন।
ঋণ জালিয়াতি প্রতিরোধ ও ঋণ আদায় করতে স্বয়ংক্রিয় ক্রেডিট রিস্ক ডেটাবেইস (সিআরডি) সেন্টার স্থাপন করার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ঋণ নিতে যাঁরা আগ্রহী থাকবেন, এই ডেটা সেন্টারে তাঁদের সব ধরনের প্রয়োজনীয় তথ্য জমা থাকবে। আর এ তথ্য ব্যবহার করে দ্রুত সময়ে ঋণ বিতরণ করাও সম্ভব হবে। এতে ঋণগ্রহীতাদের ঋণ পরিশোধ করার তথ্যও সন্নিবেশ করা থাকবে। এসব তথ্য যাচাই-বাছাই করে যেকোনো ব্যাংক অথবা আর্থিক প্রতিষ্ঠান গ্রাহককে ঋণ দিতে পারবে।
সিআরডি ডেটা সেন্টারের মাধ্যমে ক্রেডিট, সঞ্চয়, বিমা, পাওনা পরিশোধ, অর্থ ব্যবস্থাপনাসহ নানা অর্থনৈতিক সেবা নজরদারিতে আনা হবে এবং এসব কাজ দ্রুত সময়ে করা সম্ভব হবে। এ সেন্টার ব্যবহার করে উপযুক্ত গ্রাহক যাচাই-বাছাই, তাঁদের লেনদেনের ভালো-মন্দ প্রকৃতি, তাঁদের সম্মান ও অবস্থান, দৈনন্দিন কাজের ধরন, আর্থিক অবকাঠামো, এবং বাজার ব্যবস্থাপনা প্রভৃতি বিষয়ও জানা যাবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সূত্র জানিয়েছে, এ ডেটা সেন্টার চালু হলে ঋণ বিতরণ এবং আদায় করা অনেক সহজ হবে। পাশাপাশি কোনো গ্রাহক ঋণ ফাঁকি দিতে তথ্য গোপন করার সুযোগও পাবেন না। এর ফলে ঋণ পৌঁছে যাবে প্রকৃত সুবিধাভোগীদের কাছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, করোনার সময় অনেক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রান্তিক পর্যায়ে প্রণোদনার টাকা বিতরণ করতে বাধার মুখোমুখি হয়েছিল। অর্থাৎ প্রান্তিক, ক্ষুদ্র এবং বর্গাচাষিদের মধ্যে ঋণ বিতরণে বড় বাধা ছিল তাঁদের সম্পর্কে সন্নিবেশিত তথ্য না থাকা। এমনকি কুটির, ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি উদ্যোক্তাদের (সিএমএসএমই) মধ্যে ঋণ বিতরণ করতেও তথ্যগত সমস্যা দেখা দেয়। এতে প্রণোদনার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন অনেক প্রকৃত সুবিধাভোগী। এসব বাধা অতিক্রম করতে প্রান্তিক উন্নয়নে সিআরডি ডেটা সেন্টার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
স্বয়ংক্রিয় এই ক্রেডিট রিস্ক ডেটাবেইস সেন্টার স্থাপন করার উদ্যোগ হিসেবে সম্প্রতি জাপানিজ টেকনিক্যাল করপোরেশন ফর জেএফওয়াই-এর সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্রান্টি স্কিম ইউনিট। এ নিয়ে জাপানিজ করপোরেশন এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ কাজ করছে। প্রকল্পের কাজ ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে শুরু করে ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে বলেও জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, ই-পদ্ধতিতে লেনদেন তথা টাকা আমানত, টাকা উত্তোলন এবং স্থানান্তর হওয়ায় গ্রাহকের তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সন্নিবেশিত হবে। এতে ঋণ জালিয়াতি দূরীকরণ এবং ঋণের টাকা আদায় সহজ হবে।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, কেউ ঋণ ফাঁকি দিতে স্থান পরিবর্তন করলে তা-ও ডেটা সেন্টার থেকে শনাক্ত করার ব্যবস্থা থাকবে। এতে ঋণগ্রহীতা এবং ঋণদাতা উভয়ই সুফল পাবেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে