উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা
সরকারের সাবেক ও বর্তমান কয়েকজন কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের বিপুল সম্পদের তথ্য জানাজানির পর তোলপাড় শুরু হয়েছে দেশজুড়ে। কাউকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কারও বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আবার কারও বিদেশ যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
অঢেল সম্পদ অর্জনের ইস্যু সামনে আসায় বিব্রত সরকারের শীর্ষমহল। আলোচনা হচ্ছে জাতীয় সংসদ ও মন্ত্রিসভার বৈঠকেও। ক্ষুব্ধ সরকারদলীয় সাংসদেরাও বলছেন, সরকারি কর্মচারীদের দফায় দফায় বেতন বাড়ানোর পরও দুর্নীতি কেন হবে? দুর্নীতি সরকারের সব অর্জন ম্লান করে দিচ্ছে।
এমন পরিস্থিতিতে অনিয়ম-দুর্নীতি রোধে প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তা তথা প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের নিয়ে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষে এ সভা হবে।
একাধিক সচিবের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দুর্নীতি কীভাবে রোধ করা যাবে, আজকের সভায় তা নিয়ে সচিবদের মতামত নেওয়া হবে। দুর্নীতি নিয়ে দেওয়া হবে কঠোর বার্তা। সচিবদের এমনও সাফ জানিয়ে দেওয়া হতে পারে যে যাঁর যাঁর মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও এর অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থার দুর্নীতির দায় তাঁকেই নিতে হবে।
জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক সচিব প্রায় অভিন্ন ভাষায় জানান, এ মুহূর্তে প্রধান ইস্যু হলো সরকারি কর্মচারীদের অবৈধ সম্পদ অর্জনের বিষয়। প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার একাধিক বৈঠকে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন দুর্নীতির মাধ্যমে সম্পদের পাহাড় গড়লেও কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। গত সচিব সভায়ও তিনি বলেছেন, দুর্নীতি দমনের দায়িত্ব শুধু দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) নয়। প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও সচিবদেরও দায়িত্ব আছে। দুর্নীতির দায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবকেও নিতে হবে। এসব বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কঠোর মনোভাব সচিবদের আজ আবার জানিয়ে দেওয়া হতে পারে।
এ ছাড়া সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালার খসড়ায় সম্পদের হিসাব দেওয়ার বিধান রাখা না-রাখার বিষয়ে কর্মচারীরা বিভক্ত। কেউ বলছেন, আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার পর আলাদা করে সম্পদের হিসাব দিতে হবে কেন? আবার কেউ বলছেন, দিলে সমস্যা কোথায়? এ বিষয়টি নিয়েও আজকের সভায় আলোচনা হতে পারে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন সিনিয়র সচিব গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত সোমবারের মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সচিবসহ ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা বের হলে মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। ওই বৈঠক সম্পর্কে মন্ত্রিসভার এক সদস্য জানান, সরকার দুর্নীতির বিষয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিতে অটল। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘দুর্নীতির এসব ঘটনায় যারা জড়িত, কাউকে ছাড় দেব না।’ তবে কারও নাম বলেননি প্রধানমন্ত্রী।
সরকারের সাবেক ও বর্তমান কয়েকজন কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের বিপুল সম্পদের তথ্য জানাজানির পর তোলপাড় শুরু হয়েছে দেশজুড়ে। কাউকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কারও বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আবার কারও বিদেশ যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
অঢেল সম্পদ অর্জনের ইস্যু সামনে আসায় বিব্রত সরকারের শীর্ষমহল। আলোচনা হচ্ছে জাতীয় সংসদ ও মন্ত্রিসভার বৈঠকেও। ক্ষুব্ধ সরকারদলীয় সাংসদেরাও বলছেন, সরকারি কর্মচারীদের দফায় দফায় বেতন বাড়ানোর পরও দুর্নীতি কেন হবে? দুর্নীতি সরকারের সব অর্জন ম্লান করে দিচ্ছে।
এমন পরিস্থিতিতে অনিয়ম-দুর্নীতি রোধে প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তা তথা প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের নিয়ে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষে এ সভা হবে।
একাধিক সচিবের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দুর্নীতি কীভাবে রোধ করা যাবে, আজকের সভায় তা নিয়ে সচিবদের মতামত নেওয়া হবে। দুর্নীতি নিয়ে দেওয়া হবে কঠোর বার্তা। সচিবদের এমনও সাফ জানিয়ে দেওয়া হতে পারে যে যাঁর যাঁর মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও এর অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থার দুর্নীতির দায় তাঁকেই নিতে হবে।
জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক সচিব প্রায় অভিন্ন ভাষায় জানান, এ মুহূর্তে প্রধান ইস্যু হলো সরকারি কর্মচারীদের অবৈধ সম্পদ অর্জনের বিষয়। প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার একাধিক বৈঠকে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন দুর্নীতির মাধ্যমে সম্পদের পাহাড় গড়লেও কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। গত সচিব সভায়ও তিনি বলেছেন, দুর্নীতি দমনের দায়িত্ব শুধু দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) নয়। প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও সচিবদেরও দায়িত্ব আছে। দুর্নীতির দায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবকেও নিতে হবে। এসব বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কঠোর মনোভাব সচিবদের আজ আবার জানিয়ে দেওয়া হতে পারে।
এ ছাড়া সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালার খসড়ায় সম্পদের হিসাব দেওয়ার বিধান রাখা না-রাখার বিষয়ে কর্মচারীরা বিভক্ত। কেউ বলছেন, আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার পর আলাদা করে সম্পদের হিসাব দিতে হবে কেন? আবার কেউ বলছেন, দিলে সমস্যা কোথায়? এ বিষয়টি নিয়েও আজকের সভায় আলোচনা হতে পারে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন সিনিয়র সচিব গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত সোমবারের মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সচিবসহ ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা বের হলে মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। ওই বৈঠক সম্পর্কে মন্ত্রিসভার এক সদস্য জানান, সরকার দুর্নীতির বিষয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিতে অটল। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘দুর্নীতির এসব ঘটনায় যারা জড়িত, কাউকে ছাড় দেব না।’ তবে কারও নাম বলেননি প্রধানমন্ত্রী।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে