বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার কাহালু উপজেলার কল্যাণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নামমাত্র কাজ করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে ৮ ডিসেম্বর বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিসহ নয়জন প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের নামে উপজেলা শিক্ষা কার্যালয় বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এদিকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তদন্ত শুরু না হলেও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বলছেন, অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ঠিক নয়। পরিচালনা কমিটির সঙ্গে ঝামেলার কারণে এমন অভিযোগ করা হয়েছে।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে বিদ্যালয়ে একটি আধা পাকা শ্রেণিকক্ষ নির্মাণের জন্য ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রধান শিক্ষক ফাহিমা আকতার সেই টাকা নিজের কাছে রেখে দেন। দুই বছর পর সহকারী শিক্ষক আব্দুল করিমের মাধ্যমে নামমাত্র নির্মাণসামগ্রী দিয়ে শ্রেণিকক্ষ নির্মাণ করেন। যেখানে ৬০ হাজার টাকার বেশি ব্যয় করা হয়নি। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরে শিক্ষা উপকরণের জন্য ৭০ হাজার এবং প্রাক্-প্রাথমিক কর্মসূচির শিক্ষা উপকরণ কেনার ১০ হাজার টাকা বরাদ্দ আসে। প্রধান শিক্ষক কোনো শিক্ষা উপকরণ না কিনে পুরো টাকা আত্মসাৎ করেন। ম্যানেজিং কমিটির একাধিক সভায় অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি উপস্থাপন করা হলে প্রধান শিক্ষক বরাদ্দ করা টাকার হিসাব না বুঝিয়ে এড়িয়ে চলেন। এ কারণে পরিচালনা কমিটির সভাপতি ছাড়া আরও আটজন সদস্যের স্বাক্ষরিত অভিযোগ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর অভিযোগ দেন।
এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক ফাহিমা আকতারকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলে তিনি ধরেননি। তাঁর ফোনে খুদে বার্তা পাঠিয়েও সাড়া পাওয়া যায়নি।
পরিচালনা কমিটির সভাপতি আব্দুল মোমিন বলেন, কমিটির সদস্যদের পাশ কাটিয়ে প্রধান শিক্ষক তাঁর সহকারী শিক্ষক আব্দুল করিমকে দায়িত্ব দেন। কিন্তু তিনি শ্রেণিকক্ষ নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করেছেন। যেখানে ৬০ হাজারের বেশি টাকা খরচ করা হয়নি। এ ছাড়া শিক্ষা উপকরণ কেনার ৮০ হাজার টাকার পুরোটাই আত্মসাৎ করেছেন। ম্যানেজিং কমিটির পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলেও বই বিতরণের অজুহাত দেখিয়ে তদন্ত করছেন না উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে কাহালু উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কাজী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বই বিতরণসহ বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকায় অভিযোগটি তদন্ত করা হয়নি। তিনি বলেন, অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ঠিক নয়। সভাপতির সঙ্গে প্রধান শিক্ষকের ঝামেলা আছে, সে কারণে অভিযোগ করেছেন।
বগুড়ার কাহালু উপজেলার কল্যাণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নামমাত্র কাজ করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে ৮ ডিসেম্বর বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিসহ নয়জন প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের নামে উপজেলা শিক্ষা কার্যালয় বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এদিকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তদন্ত শুরু না হলেও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বলছেন, অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ঠিক নয়। পরিচালনা কমিটির সঙ্গে ঝামেলার কারণে এমন অভিযোগ করা হয়েছে।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে বিদ্যালয়ে একটি আধা পাকা শ্রেণিকক্ষ নির্মাণের জন্য ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রধান শিক্ষক ফাহিমা আকতার সেই টাকা নিজের কাছে রেখে দেন। দুই বছর পর সহকারী শিক্ষক আব্দুল করিমের মাধ্যমে নামমাত্র নির্মাণসামগ্রী দিয়ে শ্রেণিকক্ষ নির্মাণ করেন। যেখানে ৬০ হাজার টাকার বেশি ব্যয় করা হয়নি। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরে শিক্ষা উপকরণের জন্য ৭০ হাজার এবং প্রাক্-প্রাথমিক কর্মসূচির শিক্ষা উপকরণ কেনার ১০ হাজার টাকা বরাদ্দ আসে। প্রধান শিক্ষক কোনো শিক্ষা উপকরণ না কিনে পুরো টাকা আত্মসাৎ করেন। ম্যানেজিং কমিটির একাধিক সভায় অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি উপস্থাপন করা হলে প্রধান শিক্ষক বরাদ্দ করা টাকার হিসাব না বুঝিয়ে এড়িয়ে চলেন। এ কারণে পরিচালনা কমিটির সভাপতি ছাড়া আরও আটজন সদস্যের স্বাক্ষরিত অভিযোগ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর অভিযোগ দেন।
এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক ফাহিমা আকতারকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলে তিনি ধরেননি। তাঁর ফোনে খুদে বার্তা পাঠিয়েও সাড়া পাওয়া যায়নি।
পরিচালনা কমিটির সভাপতি আব্দুল মোমিন বলেন, কমিটির সদস্যদের পাশ কাটিয়ে প্রধান শিক্ষক তাঁর সহকারী শিক্ষক আব্দুল করিমকে দায়িত্ব দেন। কিন্তু তিনি শ্রেণিকক্ষ নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করেছেন। যেখানে ৬০ হাজারের বেশি টাকা খরচ করা হয়নি। এ ছাড়া শিক্ষা উপকরণ কেনার ৮০ হাজার টাকার পুরোটাই আত্মসাৎ করেছেন। ম্যানেজিং কমিটির পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলেও বই বিতরণের অজুহাত দেখিয়ে তদন্ত করছেন না উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে কাহালু উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কাজী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বই বিতরণসহ বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকায় অভিযোগটি তদন্ত করা হয়নি। তিনি বলেন, অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ঠিক নয়। সভাপতির সঙ্গে প্রধান শিক্ষকের ঝামেলা আছে, সে কারণে অভিযোগ করেছেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪