জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় সরকারি চারটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বরাদ্দের ‘স্কুল লেভেল ইমপ্রুভমেন্ট প্ল্যান্ট (স্লিপ) প্রকল্প’র অর্থ খরচে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ে গত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পৃথকভাবে এসব অভিযোগ করা হয়।
এলাকাবাসী ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে উপজেলার ১৫৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্ষুদ্র সংস্কার কাজের জন্য সরকার থেকে স্লিপের বরাদ্দ আসে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে ৫০ হাজার টাকা করে বরাদ্দ হলেও অনেক বিদ্যালয়ে এসব টাকা খরচে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ থেকে জানা গেছে, উপজেলার আউদত পূর্ব বুধরাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্ব কাতিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বেরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ অর্থ বছরে বরাদ্দকৃত স্লিপের অর্থের কোন কাজ হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শুক্লা বৈদ্য বলেন, বরাদ্দকৃত ৫০ হাজার টাকা থেকে স্কুলের সামনে মাটি ভরাটের কাজ ও কিছু বেঞ্চের কাজ করেছি। ১৭ হাজার টাকা আমাদের কাছে আছে। কমিটির সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে বাকি টাকার কাজ করব।
পূর্ব বুধরাইল আউদত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সৈয়দু নেছা বলেন, স্কুলের নতুন কমিটি গঠনের পর এই টাকা দিয়ে কাজ করব। স্লিপের বরাদ্দ টাকা জমা রয়েছে।
সাতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজিম উদ্দিন বলেন, সরকারের বরাদ্দ করা স্লিপের অর্থের কাজ হয়েছে। কোন অনিয়ম হয়নি। পূর্ব কাতিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খালেদা আক্তার বলেন, বিদ্যালয়ের চেয়ার, টেবিল ও বেঞ্চের কাজ করিয়েছি। কোনও অনিয়ম হয়নি।
উপজেলা নাগরিক ফোরাম যুগ্ম আহ্বায়ক রুমানুল হক বলেন, এ উপজেলার বিদ্যালয়গুলোতে প্রায়ই স্লিপের অর্থ খরচ নিয়ে প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির মধ্যে দ্বন্দ্বের খবর পাওয়া যায়। এ খাতের অর্থ খরচে মনিটরিং বাড়ানো দরকার।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মানিক চন্দ্র দাস বলেন, চারটি বিদ্যালয়ে কাজের অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। আমরা তদন্ত করে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেব।
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় সরকারি চারটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বরাদ্দের ‘স্কুল লেভেল ইমপ্রুভমেন্ট প্ল্যান্ট (স্লিপ) প্রকল্প’র অর্থ খরচে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ে গত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পৃথকভাবে এসব অভিযোগ করা হয়।
এলাকাবাসী ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে উপজেলার ১৫৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্ষুদ্র সংস্কার কাজের জন্য সরকার থেকে স্লিপের বরাদ্দ আসে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে ৫০ হাজার টাকা করে বরাদ্দ হলেও অনেক বিদ্যালয়ে এসব টাকা খরচে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ থেকে জানা গেছে, উপজেলার আউদত পূর্ব বুধরাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্ব কাতিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বেরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ অর্থ বছরে বরাদ্দকৃত স্লিপের অর্থের কোন কাজ হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শুক্লা বৈদ্য বলেন, বরাদ্দকৃত ৫০ হাজার টাকা থেকে স্কুলের সামনে মাটি ভরাটের কাজ ও কিছু বেঞ্চের কাজ করেছি। ১৭ হাজার টাকা আমাদের কাছে আছে। কমিটির সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে বাকি টাকার কাজ করব।
পূর্ব বুধরাইল আউদত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সৈয়দু নেছা বলেন, স্কুলের নতুন কমিটি গঠনের পর এই টাকা দিয়ে কাজ করব। স্লিপের বরাদ্দ টাকা জমা রয়েছে।
সাতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজিম উদ্দিন বলেন, সরকারের বরাদ্দ করা স্লিপের অর্থের কাজ হয়েছে। কোন অনিয়ম হয়নি। পূর্ব কাতিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খালেদা আক্তার বলেন, বিদ্যালয়ের চেয়ার, টেবিল ও বেঞ্চের কাজ করিয়েছি। কোনও অনিয়ম হয়নি।
উপজেলা নাগরিক ফোরাম যুগ্ম আহ্বায়ক রুমানুল হক বলেন, এ উপজেলার বিদ্যালয়গুলোতে প্রায়ই স্লিপের অর্থ খরচ নিয়ে প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির মধ্যে দ্বন্দ্বের খবর পাওয়া যায়। এ খাতের অর্থ খরচে মনিটরিং বাড়ানো দরকার।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মানিক চন্দ্র দাস বলেন, চারটি বিদ্যালয়ে কাজের অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। আমরা তদন্ত করে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেব।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪