ইয়াহ্ইয়া মারুফ
দল ঐক্যবদ্ধ, মানুষ পরিবর্তন চায়: আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী
আপনিসহ আওয়ামী লীগে ১১ জন মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। সবাইকে ডিঙিয়ে আপনিই মনোনয়ন পেলেন। প্রতিক্রিয়া কী?
আমি খুবই আনন্দিত, দল আমাকে মূল্যায়ন করেছে। তবে অন্য যাঁরা মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন, তাঁরা সবাই পরীক্ষিত ও ত্যাগী নেতা। সবার সঙ্গেই আমার কথা হয়েছে। তাঁরা আমার প্রতি আন্তরিকতা দেখিয়েছেন। মোটামুটি আমাদের দল ঐক্যবদ্ধ। এখন কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হচ্ছে।
আপনি দীর্ঘ প্রবাসজীবনে ছিলেন, হঠাৎ আরাম-আয়েশের জীবন ছেড়ে কেন সিলেটের মেয়র হতে চান?
আমি সিলেটের ছেলে। এ শহরে ছাত্ররাজনীতি করেছি, এরশাদবিরোধী আন্দোলন করেছি। প্রতিটি নির্বাচনে আমি সিলেটে থাকি। আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করি। আমি যে লন্ডনে থাকি, সেখানেও তো সিলেটের রাজনীতি করি। কিছুদিন পরপরই সিলেটে আসি। তাই এমন প্রশ্ন আসাটা অবান্তর।
আপনি নগরের অলিগলিতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, কেমন সাড়া মিলছে?
মানুষের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছি। মানুষ পরিবর্তন চাচ্ছে। বর্তমান মেয়র ১০ বছর থেকেও নগরবাসীর কাঙ্ক্ষিত আশা পূরণ করতে পারেননি। মশার উপদ্রব, বন্যায় পানি জমে থাকাসহ অনেক সমস্যা রয়েছে। রাস্তাঘাট ও নালা সমস্যায় মানুষ বিরক্ত।
বর্তমান মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী প্রার্থী হলে জয়ের ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী আপনি?
বর্তমান মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীকে প্রার্থী ধরেই আমরা নির্বাচন করছি। তিনি প্রার্থী হলে নগরবাসী একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ উৎসবমুখর নির্বাচন উপভোগ করবে। পাশাপাশি নৌকায় ভোট দিয়ে নিজেদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে। বিপুল ভোটে নৌকার বিজয় হবে।
আরিফুল হক চৌধুরী ইভিএম নিয়ে আপত্তি প্রকাশ করেছেন। তাঁর দাবি, ফল কারচুপির সুযোগ রয়েছে ইভিএমে।
আমিও তো তাঁর (আরিফুল হক) মতো প্রার্থী। এ ব্যাপারে তো আমার কিছু বলার বা করার নেই। এটা নির্বাচন কমিশনের বিষয়, তারা কীভাবে ভোট গ্রহণ করবে, তাদের বিষয়। ইভিএমে আমাদের আপত্তি নাই।
মেয়র নির্বাচিত হলে নগরের উন্নয়নে বিশেষ পরিকল্পনা আছে কি?
প্রধানমন্ত্রী যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখছেন, একইভাবে আমি এ সিলেট নগরকে স্মার্ট নগরে পরিণত করতে চাই। সিলেট নগরে প্রচুর উন্নয়ন হয়েছে। সরকার টাকা দিয়েছে, মেয়র সাহেব কাজও করেছেন। তবে সব কাজ করেছেন অপরিকল্পিতভাবে, যে কারণে সমস্যার কার্যকর সমাধান হয়নি। তাই পরিকল্পিতভাবে এ নগরকে গড়ে তুলতে চাই।
নির্বাচনী পরিবেশ কতটুকু, অবজারভেশনে আছি: আরিফুল হক চৌধুরী
আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে। আপনি লন্ডন, ঢাকা ঘুরে এসেও কর্মী-সমর্থকদের স্পষ্ট কিছু বলছেন না। তাঁরা ধোঁয়াশার মধ্যে আছেন।
নির্বাচনী পরিবেশ কতটুকু আছে, আমরা একটু অবজারভেশনে আছি। যেভাবে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের রদবদল চলছে; প্রশাসনিক ও রাষ্ট্রীয় অনেক সিদ্ধান্ত জনগণের সামনে বিভিন্নভাবে প্রকাশ করা হচ্ছে। পারিপার্শ্বিক অবস্থা জনগণও দেখছে। দলের বিষয়গুলো দল দেখছে; নাগরিক ও জনপ্রতিনিধি হিসেবে আপনাদের চোখে যেটা পড়ছে, আমার চোখেও সেটাই দেখছি। নগরের ৪২টি ওয়ার্ডের মুরব্বিদের নিয়ে সামগ্রিক আলোচনা করব। শিগগির বৈঠক করব। তারপর জানাব। এখন কিছুই বলার নেই। অপেক্ষা করুন। তবে আশা করছি, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারব।
ইভিএমে ভোট গ্রহণ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন?
সিলেটের মানুষ ইভিএমের সঙ্গে পরিচিত না। তারা ইভিএমে অভ্যস্ত না।
নির্বাচন করলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীই আপনার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। তাঁর সঙ্গে জয় বা প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্পর্কে বলুন?
আমি এখনো কোনো সিদ্ধান্ত দিইনি। তাঁর (আনোয়ারুজ্জামান) সম্পর্কে আমার কোনো মন্তব্য নাই। তিনি এখানে কোনো দিন রাজনীতি করেননি। সব সময় প্রবাসে রাজনীতি করেছেন। তাঁর কোনো কর্মকাণ্ড সম্পর্কে আমি অবহিত না। তাঁকে দেখার বিষয় আছে, এরপর আপনারাও দেখবেন।
দুই মেয়াদে মেয়র ছিলেন, বলা হচ্ছে অপরিকল্পিত উন্নয়ন করেছেন আর বছরজুড়ে খোঁড়াখুঁড়িতে ভোগান্তিতে ছিল নগরবাসী।
উন্নয়ন পরিকল্পিত না অপরিকল্পিত, সেটা জনগণ বলবে। আমার দই তো আমি টেংগা (টক) বলব না। আপনারাই বলছেন, মুখে মুখে মানুষের যে দোয়া; এগুলো কেন, এই বৈরী পরিস্থিতিতে? অপরিকল্পিত হলে সরকার কেন পাঁচবার পুরস্কৃত করল?
আপনি বিএনপির রাজনীতি করলেও ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে নাকি খাতির রয়েছে। সেই সিগন্যালেরও অপেক্ষা করছেন নাকি?
আমি অকৃতজ্ঞ না। এটাও ঠিক। স্থানীয় উন্নয়নের স্বার্থে সরকারের পক্ষ থেকে এখানকার এমপি-মন্ত্রীরা এখনো কোনো অসহযোগিতা করেননি। নির্বাচিত হওয়ার পর আমি দলীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখিনি। মেয়র হিসেবে নগরের সবাইকে একই রকম মূল্যায়ন করি, করব। শপথ গ্রহণের পর আমি সরকারের পার্ট। আমি তো না করিনি। তবে সরকারি দল হলে তো আমাকে নৌকা দিত। আরেকজনকে দেয় কেন?
দল ঐক্যবদ্ধ, মানুষ পরিবর্তন চায়: আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী
আপনিসহ আওয়ামী লীগে ১১ জন মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। সবাইকে ডিঙিয়ে আপনিই মনোনয়ন পেলেন। প্রতিক্রিয়া কী?
আমি খুবই আনন্দিত, দল আমাকে মূল্যায়ন করেছে। তবে অন্য যাঁরা মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন, তাঁরা সবাই পরীক্ষিত ও ত্যাগী নেতা। সবার সঙ্গেই আমার কথা হয়েছে। তাঁরা আমার প্রতি আন্তরিকতা দেখিয়েছেন। মোটামুটি আমাদের দল ঐক্যবদ্ধ। এখন কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হচ্ছে।
আপনি দীর্ঘ প্রবাসজীবনে ছিলেন, হঠাৎ আরাম-আয়েশের জীবন ছেড়ে কেন সিলেটের মেয়র হতে চান?
আমি সিলেটের ছেলে। এ শহরে ছাত্ররাজনীতি করেছি, এরশাদবিরোধী আন্দোলন করেছি। প্রতিটি নির্বাচনে আমি সিলেটে থাকি। আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করি। আমি যে লন্ডনে থাকি, সেখানেও তো সিলেটের রাজনীতি করি। কিছুদিন পরপরই সিলেটে আসি। তাই এমন প্রশ্ন আসাটা অবান্তর।
আপনি নগরের অলিগলিতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, কেমন সাড়া মিলছে?
মানুষের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছি। মানুষ পরিবর্তন চাচ্ছে। বর্তমান মেয়র ১০ বছর থেকেও নগরবাসীর কাঙ্ক্ষিত আশা পূরণ করতে পারেননি। মশার উপদ্রব, বন্যায় পানি জমে থাকাসহ অনেক সমস্যা রয়েছে। রাস্তাঘাট ও নালা সমস্যায় মানুষ বিরক্ত।
বর্তমান মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী প্রার্থী হলে জয়ের ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী আপনি?
বর্তমান মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীকে প্রার্থী ধরেই আমরা নির্বাচন করছি। তিনি প্রার্থী হলে নগরবাসী একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ উৎসবমুখর নির্বাচন উপভোগ করবে। পাশাপাশি নৌকায় ভোট দিয়ে নিজেদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে। বিপুল ভোটে নৌকার বিজয় হবে।
আরিফুল হক চৌধুরী ইভিএম নিয়ে আপত্তি প্রকাশ করেছেন। তাঁর দাবি, ফল কারচুপির সুযোগ রয়েছে ইভিএমে।
আমিও তো তাঁর (আরিফুল হক) মতো প্রার্থী। এ ব্যাপারে তো আমার কিছু বলার বা করার নেই। এটা নির্বাচন কমিশনের বিষয়, তারা কীভাবে ভোট গ্রহণ করবে, তাদের বিষয়। ইভিএমে আমাদের আপত্তি নাই।
মেয়র নির্বাচিত হলে নগরের উন্নয়নে বিশেষ পরিকল্পনা আছে কি?
প্রধানমন্ত্রী যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখছেন, একইভাবে আমি এ সিলেট নগরকে স্মার্ট নগরে পরিণত করতে চাই। সিলেট নগরে প্রচুর উন্নয়ন হয়েছে। সরকার টাকা দিয়েছে, মেয়র সাহেব কাজও করেছেন। তবে সব কাজ করেছেন অপরিকল্পিতভাবে, যে কারণে সমস্যার কার্যকর সমাধান হয়নি। তাই পরিকল্পিতভাবে এ নগরকে গড়ে তুলতে চাই।
নির্বাচনী পরিবেশ কতটুকু, অবজারভেশনে আছি: আরিফুল হক চৌধুরী
আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে। আপনি লন্ডন, ঢাকা ঘুরে এসেও কর্মী-সমর্থকদের স্পষ্ট কিছু বলছেন না। তাঁরা ধোঁয়াশার মধ্যে আছেন।
নির্বাচনী পরিবেশ কতটুকু আছে, আমরা একটু অবজারভেশনে আছি। যেভাবে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের রদবদল চলছে; প্রশাসনিক ও রাষ্ট্রীয় অনেক সিদ্ধান্ত জনগণের সামনে বিভিন্নভাবে প্রকাশ করা হচ্ছে। পারিপার্শ্বিক অবস্থা জনগণও দেখছে। দলের বিষয়গুলো দল দেখছে; নাগরিক ও জনপ্রতিনিধি হিসেবে আপনাদের চোখে যেটা পড়ছে, আমার চোখেও সেটাই দেখছি। নগরের ৪২টি ওয়ার্ডের মুরব্বিদের নিয়ে সামগ্রিক আলোচনা করব। শিগগির বৈঠক করব। তারপর জানাব। এখন কিছুই বলার নেই। অপেক্ষা করুন। তবে আশা করছি, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারব।
ইভিএমে ভোট গ্রহণ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন?
সিলেটের মানুষ ইভিএমের সঙ্গে পরিচিত না। তারা ইভিএমে অভ্যস্ত না।
নির্বাচন করলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীই আপনার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। তাঁর সঙ্গে জয় বা প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্পর্কে বলুন?
আমি এখনো কোনো সিদ্ধান্ত দিইনি। তাঁর (আনোয়ারুজ্জামান) সম্পর্কে আমার কোনো মন্তব্য নাই। তিনি এখানে কোনো দিন রাজনীতি করেননি। সব সময় প্রবাসে রাজনীতি করেছেন। তাঁর কোনো কর্মকাণ্ড সম্পর্কে আমি অবহিত না। তাঁকে দেখার বিষয় আছে, এরপর আপনারাও দেখবেন।
দুই মেয়াদে মেয়র ছিলেন, বলা হচ্ছে অপরিকল্পিত উন্নয়ন করেছেন আর বছরজুড়ে খোঁড়াখুঁড়িতে ভোগান্তিতে ছিল নগরবাসী।
উন্নয়ন পরিকল্পিত না অপরিকল্পিত, সেটা জনগণ বলবে। আমার দই তো আমি টেংগা (টক) বলব না। আপনারাই বলছেন, মুখে মুখে মানুষের যে দোয়া; এগুলো কেন, এই বৈরী পরিস্থিতিতে? অপরিকল্পিত হলে সরকার কেন পাঁচবার পুরস্কৃত করল?
আপনি বিএনপির রাজনীতি করলেও ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে নাকি খাতির রয়েছে। সেই সিগন্যালেরও অপেক্ষা করছেন নাকি?
আমি অকৃতজ্ঞ না। এটাও ঠিক। স্থানীয় উন্নয়নের স্বার্থে সরকারের পক্ষ থেকে এখানকার এমপি-মন্ত্রীরা এখনো কোনো অসহযোগিতা করেননি। নির্বাচিত হওয়ার পর আমি দলীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখিনি। মেয়র হিসেবে নগরের সবাইকে একই রকম মূল্যায়ন করি, করব। শপথ গ্রহণের পর আমি সরকারের পার্ট। আমি তো না করিনি। তবে সরকারি দল হলে তো আমাকে নৌকা দিত। আরেকজনকে দেয় কেন?
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে