সহিবুর রহমান, হবিগঞ্জ ও ছনি চৌধুরী, নবীগঞ্জ
পৌষের শীত জেঁকে বসেছে। হাট-বাজারের স্টলে চায়ের কাপে চুমুকে উষ্ণতার পরশ নিচ্ছে গ্রামবাসী। আর আড্ডা জমছে। সেই আড্ডার মূল বিষয় দেশে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। এর বাইরে বরাবরের মতোই রয়েছে রাজনৈতিক তর্ক-বিতর্ক। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছর বাকি থাকতেই হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ ও বাহুবল) আসনের চায়ের স্টলগুলোতে শুরু হয়েছে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের নিয়ে আলোচনা। আওয়ামী লীগের ‘ইস্পাতকঠিন দুর্গ’ এ আসনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে অর্থনীতিবিদ ড. রেজা কিবরিয়া। বেশির ভাগ ভোটার মনে করছেন, আগামী নির্বাচনে ‘বড় ফ্যাক্টর’ হয়ে উঠতে পারেন তিনি।
এলাকা ঘুরে বোঝা গেল, বিগত সংসদ ও স্থানীয় নির্বাচনে নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় অনেকেই নির্বাচন সম্পর্কে নেতিবাচক মত পোষণ করেন। তারপরও নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে এলে ভোটারদের মনে আলাদা অনুভূতি তৈরি হয়। শত অভিযোগ সত্ত্বেও ‘নির্বাচন’ যে মানুষের মন থেকে একেবারে সরে যায়নি, এর কিছু নমুনা পাওয়া গেল বাহুবল ও নবীগঞ্জ উপজেলা সদর থেকে শুরু করে গ্রামের আনাচকানাচে। সম্ভাব্য প্রার্থীরা এখনই ব্যানার, ফেস্টুন, দেয়াললিখনের মাধ্যমে প্রার্থী হওয়ার কথা জানান দিচ্ছেন।
হবিগঞ্জ-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ (মিলাদ গাজী) দলীয় মনোনয়নের দৌড়ে এগিয়ে আছেন। তবে মনোনয়ন চাইতে পারেন তাঁর সঙ্গে দ্বন্দ্ব থাকা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরী এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও নবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আলমগীর চৌধুরী। এর বাইরে আলোচনায় আছেন সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক এমপি আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী।
জাতীয় পার্টির সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মুনিম চৌধুরী বাবু এবং বিএনপির শেখ সুজাত মিয়া নিজেদের দলে একক প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় আছেন। তবে গণ অধিকার পরিষদের সঙ্গে বিএনপি জোটবদ্ধ হলে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক অর্থনীতিবিদ ড. রেজা কিবরিয়ার মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
সাধারণ ভোটারদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, সাবেক অর্থমন্ত্রী প্রয়াত শাহ এ এম এস কিবরিয়া এখনো তাঁদের মনে জীবিত। তাঁর সময়ে বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড এখনো জনগণ ভোলেননি।
এই নেতার ছেলে ড. রেজা কিবরিয়া তাই নির্বাচনে দারুণ প্রভাব ফেলবেন। বেশির ভাগ ভোটার মনে করেন, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ড. রেজা কিবরিয়া বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে আওয়ামী লীগের এক নেতা স্বীকার করেন, এ আসনে রেজা কিবরিয়ার নীরব ভোটার রয়েছেন। অনেকের ধারণা, নির্বাচিত হলে এলাকায় উন্নয়নে বাবার মতোই অবদান রাখবেন তিনি। সরকার পরিবর্তন হলে রেজা কিবরিয়া মন্ত্রী হবেন বলে মনে করেন অনেক ভোটার। প্রার্থী হওয়া প্রসঙ্গে ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচনে আমরা অংশ নেব না। যদি নিরপেক্ষ ও অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হয়, তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব।’
১৯৯৬ সাল থেকে টানা তিনবার এ আসনের এমপি ছিলেন আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা দেওয়ান ফরিদ গাজী। ২০১০ সালে মারা যান তিনি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে এমপি হন তাঁর ছেলে গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ। আগামী নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের সামনে বড় বাধা তাঁর সঙ্গে দলের অন্য নেতাদের কোন্দল।
নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল জাহান চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের এমপি সাহেব আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের মাঠপর্যায়ের কর্মীদের অনেককেই চেনেন না। এমতাবস্থায় দলীয় নেতা-কর্মীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রিসভার কৃষি প্রতিমন্ত্রী মরহুম দেওয়ান ফরিদ গাজীর সন্তান শাহনওয়াজের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন।’ বাহুবল উপজেলায় প্রায় একই চিত্র পাওয়া গেছে। বাহুবল উপজেলার সন্তান স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরীর কন্যা সাবেক নারী এমপি আমাতুল কিবরিয়া চৌধুরী কেয়া তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মী ও জনগণের মনে আলাদা স্থান দখল করে আছেন। ঘুঙ্গিয়াজুরী হাওরপাড় ও কয়েকটি চা-বাগানের বাসিন্দাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেল ড. রেজার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হলে কেয়া চৌধুরী বা ডা. মুশফিকের মতো নেতার আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেতে হবে।
এ প্রসঙ্গে গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ বলেন, ‘এলাকার উন্নয়নে এ পর্যন্ত সরকারিভাবে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। দলের কোনো কোনো নেতা-কর্মী নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করতে না পেরে আমার বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে।’
১৯৯১ সাল থেকে নবীগঞ্জে বিএনপিকে সংগঠিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন লন্ডনপ্রবাসী শেখ সুজাত মিয়া। ২০১১ সালের উপনির্বাচনে বিজয়ী হয়ে চমক দেখান তিনি। এবারও তাঁকে ঘিরেই নির্বাচনের ছক কষতে চায় দলটি। ২০১৪ সালে এমপি নির্বাচিত হওয়া আব্দুল মুনিম চৌধুরী বাবুর ওপর এবারও ভরসা করতে পারে জাতীয় পার্টি।
হাওর, পাহাড়, চা-বাগান-অধ্যুষিত এ আসনে বর্তমান ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৫ হাজার ৫২। তাঁদের মধ্যে নবীগঞ্জে ২ লাখ ৬১ হাজার ৯৫৯ এবং বাহুবলে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯৩ জন।
পৌষের শীত জেঁকে বসেছে। হাট-বাজারের স্টলে চায়ের কাপে চুমুকে উষ্ণতার পরশ নিচ্ছে গ্রামবাসী। আর আড্ডা জমছে। সেই আড্ডার মূল বিষয় দেশে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। এর বাইরে বরাবরের মতোই রয়েছে রাজনৈতিক তর্ক-বিতর্ক। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছর বাকি থাকতেই হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ ও বাহুবল) আসনের চায়ের স্টলগুলোতে শুরু হয়েছে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের নিয়ে আলোচনা। আওয়ামী লীগের ‘ইস্পাতকঠিন দুর্গ’ এ আসনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে অর্থনীতিবিদ ড. রেজা কিবরিয়া। বেশির ভাগ ভোটার মনে করছেন, আগামী নির্বাচনে ‘বড় ফ্যাক্টর’ হয়ে উঠতে পারেন তিনি।
এলাকা ঘুরে বোঝা গেল, বিগত সংসদ ও স্থানীয় নির্বাচনে নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় অনেকেই নির্বাচন সম্পর্কে নেতিবাচক মত পোষণ করেন। তারপরও নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে এলে ভোটারদের মনে আলাদা অনুভূতি তৈরি হয়। শত অভিযোগ সত্ত্বেও ‘নির্বাচন’ যে মানুষের মন থেকে একেবারে সরে যায়নি, এর কিছু নমুনা পাওয়া গেল বাহুবল ও নবীগঞ্জ উপজেলা সদর থেকে শুরু করে গ্রামের আনাচকানাচে। সম্ভাব্য প্রার্থীরা এখনই ব্যানার, ফেস্টুন, দেয়াললিখনের মাধ্যমে প্রার্থী হওয়ার কথা জানান দিচ্ছেন।
হবিগঞ্জ-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ (মিলাদ গাজী) দলীয় মনোনয়নের দৌড়ে এগিয়ে আছেন। তবে মনোনয়ন চাইতে পারেন তাঁর সঙ্গে দ্বন্দ্ব থাকা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরী এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও নবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আলমগীর চৌধুরী। এর বাইরে আলোচনায় আছেন সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক এমপি আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী।
জাতীয় পার্টির সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মুনিম চৌধুরী বাবু এবং বিএনপির শেখ সুজাত মিয়া নিজেদের দলে একক প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় আছেন। তবে গণ অধিকার পরিষদের সঙ্গে বিএনপি জোটবদ্ধ হলে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক অর্থনীতিবিদ ড. রেজা কিবরিয়ার মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
সাধারণ ভোটারদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, সাবেক অর্থমন্ত্রী প্রয়াত শাহ এ এম এস কিবরিয়া এখনো তাঁদের মনে জীবিত। তাঁর সময়ে বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড এখনো জনগণ ভোলেননি।
এই নেতার ছেলে ড. রেজা কিবরিয়া তাই নির্বাচনে দারুণ প্রভাব ফেলবেন। বেশির ভাগ ভোটার মনে করেন, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ড. রেজা কিবরিয়া বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে আওয়ামী লীগের এক নেতা স্বীকার করেন, এ আসনে রেজা কিবরিয়ার নীরব ভোটার রয়েছেন। অনেকের ধারণা, নির্বাচিত হলে এলাকায় উন্নয়নে বাবার মতোই অবদান রাখবেন তিনি। সরকার পরিবর্তন হলে রেজা কিবরিয়া মন্ত্রী হবেন বলে মনে করেন অনেক ভোটার। প্রার্থী হওয়া প্রসঙ্গে ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচনে আমরা অংশ নেব না। যদি নিরপেক্ষ ও অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হয়, তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব।’
১৯৯৬ সাল থেকে টানা তিনবার এ আসনের এমপি ছিলেন আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা দেওয়ান ফরিদ গাজী। ২০১০ সালে মারা যান তিনি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে এমপি হন তাঁর ছেলে গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ। আগামী নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের সামনে বড় বাধা তাঁর সঙ্গে দলের অন্য নেতাদের কোন্দল।
নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল জাহান চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের এমপি সাহেব আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের মাঠপর্যায়ের কর্মীদের অনেককেই চেনেন না। এমতাবস্থায় দলীয় নেতা-কর্মীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রিসভার কৃষি প্রতিমন্ত্রী মরহুম দেওয়ান ফরিদ গাজীর সন্তান শাহনওয়াজের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন।’ বাহুবল উপজেলায় প্রায় একই চিত্র পাওয়া গেছে। বাহুবল উপজেলার সন্তান স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরীর কন্যা সাবেক নারী এমপি আমাতুল কিবরিয়া চৌধুরী কেয়া তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মী ও জনগণের মনে আলাদা স্থান দখল করে আছেন। ঘুঙ্গিয়াজুরী হাওরপাড় ও কয়েকটি চা-বাগানের বাসিন্দাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেল ড. রেজার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হলে কেয়া চৌধুরী বা ডা. মুশফিকের মতো নেতার আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেতে হবে।
এ প্রসঙ্গে গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ বলেন, ‘এলাকার উন্নয়নে এ পর্যন্ত সরকারিভাবে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। দলের কোনো কোনো নেতা-কর্মী নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করতে না পেরে আমার বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে।’
১৯৯১ সাল থেকে নবীগঞ্জে বিএনপিকে সংগঠিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন লন্ডনপ্রবাসী শেখ সুজাত মিয়া। ২০১১ সালের উপনির্বাচনে বিজয়ী হয়ে চমক দেখান তিনি। এবারও তাঁকে ঘিরেই নির্বাচনের ছক কষতে চায় দলটি। ২০১৪ সালে এমপি নির্বাচিত হওয়া আব্দুল মুনিম চৌধুরী বাবুর ওপর এবারও ভরসা করতে পারে জাতীয় পার্টি।
হাওর, পাহাড়, চা-বাগান-অধ্যুষিত এ আসনে বর্তমান ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৫ হাজার ৫২। তাঁদের মধ্যে নবীগঞ্জে ২ লাখ ৬১ হাজার ৯৫৯ এবং বাহুবলে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯৩ জন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে