শিমুল চৌধুরী, ভোলা
ভোলা-লক্ষ্মীপুর ফেরিঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক। ফেরিসংকট, নাব্যতা ও ডুবোচরের কারণে ঘাটের দুই পাড়ের এসব পণ্যবাহী ট্রাকের জট সৃষ্টি হয়েছে প্রতিনিয়ত। এতে ট্রাকেই পচনশীল পণ্য নষ্ট হচ্ছে।
বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিসি ইলিশা ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক। দ্রুতই সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
ভোলা-লক্ষ্মীপুর ফেরিঘাটে সোমবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা গেছে, ভোলা সদর উপজেলার ইলিশা ইউনিয়নের ব্যারিস্টার হাট এলাকা থেকে ফেরিঘাট পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক ফেরি পারাপারের অপেক্ষায়। কথা হয় ভোলা সদর উপজেলার ভেলুমিয়া ইউনিয়নের চন্দ্রপ্রসাদ গ্রামের ট্রাকচালক মো. কামাল হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘গত রোববার ঢাকা থেকে ওয়ালটন কোম্পানির ৩০টি ফ্রিজ নিয়ে ভোলায় এসেছিলাম। ঢাকায় ফেরার জন্য সোমবার সকালে ইলিশা ফেরিঘাট এলাকায় এসে আটকা পড়েছি। কখন গন্তব্যে যেতে পারব তা বলতে পারছি না।’
ট্রাকচালক মিজান বলেন, ‘চার দিন আটকে আছি। এখানে নাই পার্কিং ব্যবস্থা, নাই বাথরুম, নাই গোসলখানা।’
ইলিশা ফেরিঘাটের ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর, আবুল কালাম জানান, প্রতিদিন ৩-৪ শ মালবাহী ট্রাক চলাচল করে। মাত্র তিনটা ফেরি চলে। সব সময়ই একটা না একটা ফেরি বিভিন্ন কারণে বন্ধ থাকে। এখানে কমপক্ষে ৫-৬টি ফেরি চালু রাখা উচিত।
ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়ায় ইলিশা ফেরিঘাটে শুধু ঘণ্টার পর ঘণ্টা নয়, দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হয়। ঢাকা থেকে বই-খাতা নিয়ে ভোলায় আসা বোরহানউদ্দিন উপজেলার বড়মানিকা ইউনিয়নের ট্রাকচালক স্বপন একইভাবে ইলিশা ফেরিঘাট এলাকায় অপেক্ষা করছেন।
ফেরিঘাটে যানজটের কারণ জানতে চাইলে ভোলা-লক্ষ্মীপুর নৌরুটে চলাচলকারী ফেরি কুসুমকলীর মাস্টার মো. অলিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন-চার মাস ধরে ইলিশা ফেরিঘাট এলাকায় ডুবোচর দেখা দেয়। ফলে ফেরি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। এতে করে ২০ মিনিটের পথ যেতে এখন সময় লাগছে প্রায় এক ঘণ্টা।’
বিআইডব্লিউটিসি ইলিশা ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. পারভেজ খান বলেন, নাব্যতা-সংকটের কারণে ফেরি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। এতে করে দুই পাড়ে কয়েক শ পণ্যবাহী ট্রাক আটকা পড়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত সমস্যা সমাধানের বিষয়ে আশাবাদী।’
বিআইডব্লিউটিসি ও ফেরিঘাট সূত্রে জানা যায়, লক্ষ্মীপুরের মজু চৌধুরীর হাট-ভোলার ইলিশা নৌ-রুট দিয়ে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ যাতায়াত করেন। এ নৌ-রুটের বিভিন্ন স্থানে নতুন ডুবোচর জেগে ওঠায় প্রতিদিন ৪-৮ ঘণ্টা ফেরি ডুবোচরে আটকে থাকে। জোয়ারে পানি বাড়লে ফেরি চলাচল শুরু হয়। তবে এক সপ্তাহ ধরে নাব্যতা-সংকট ও ঘন কুয়াশার কারণে ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে আটকা পড়েছে শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাকসহ ছোট-বড় যানবাহন। এতে করে ট্রাকে পচন ধরেছে আলু, পেঁয়াজ, রসুনসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল। দীর্ঘ যানজটের কারণে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন ব্যবসায়ীরাও। পচনশীল পণ্য নষ্ট হলে ব্যবসায়িক ক্ষতির মুখে পড়তে হবে।
এ বিষয়ে ভোলা জেলা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম গতকাল মঙ্গলবার জানান, ভোলা-লক্ষ্মীপুর নৌপথে ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়ায় পচনশীল পণ্যবাহী ট্রাক আটকে থাকে। এতে আলু-পেঁয়াজসহ কাঁচামাল নষ্ট হয়ে যায়। তখন মালের দামও বেড়ে যায়। এ ছাড়া এ পথে পণ্য আনা-নেওয়ার খরচও বেশি হচ্ছে। তাই লঞ্চ বা ট্রলারে করে কাঁচামাল আনা-নেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।’
এই নৌপথে বর্তমানে তিনটি ফেরি চলাচল করছে বলে জানান বিআইডব্লিউটিসির ইলিশা ঘাটের সহকারী পরিচালক কামরুল ইসলাম। এগুলো হচ্ছে কুসুমকলী, কলমীলতা ও কৃষাণী। তিনি আরও জানান, নৌপথে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। তবে, নাব্যতা-সংকটের কারণে কিছুটা ফেরি চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। যাত্রীবাহী গাড়ি এবং পচনশীল ও জরুরি পণ্যবাহী ট্রাক-লরি-কাভার্ড ভ্যানকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পার করার কারণে ঘাট এলাকায় পণ্যবাহী ট্রাক আটকা পড়েছে। তবে, পর্যায়ক্রমে সেগুলোকে পার করা হচ্ছে।
ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে পার্কিং সুবিধা না থাকায় একদিকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যানবাহনের চালক ও পথচারীদের। তবে জেলা প্রশাসন বলছে, টার্মিনালের জন্য বিআইডব্লিউটিএর দপ্তরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। জায়গা নির্ধারণ করা হলে দ্রুত টার্মিনাল নির্মাণ করা হবে।
ভোলা-লক্ষ্মীপুর ফেরি আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক অমিতাভ রায় অপু বলেন, ২০০৯ সাল ভোলা-লক্ষ্মীপুর রুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়। ১২ বছরে নৌমন্ত্রী কয়েক দফা পরিদর্শন করেছেন। সমস্যা সমাধানে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। কিন্তু তা বাস্তবায়ন হয়নি। গড়ে ওঠেনি যাত্রী ছাউনি ও আধুনিক বন্দরব্যবস্থা। ফলে বছরের পর বছর চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বাস-ট্রাকচালক-শ্রমিকসহ যাত্রীদের।
ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সুজিত হাওলাদার জানান, ইলিশা ফেরিঘাটে জমির আইনি জটিলতার কারণে পার্কিং ব্যবস্থা হচ্ছে না। বিআইডব্লিউটিএ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত সমস্যার সমাধান করা হবে।
ভোলা-লক্ষ্মীপুর ফেরিঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক। ফেরিসংকট, নাব্যতা ও ডুবোচরের কারণে ঘাটের দুই পাড়ের এসব পণ্যবাহী ট্রাকের জট সৃষ্টি হয়েছে প্রতিনিয়ত। এতে ট্রাকেই পচনশীল পণ্য নষ্ট হচ্ছে।
বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিসি ইলিশা ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক। দ্রুতই সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
ভোলা-লক্ষ্মীপুর ফেরিঘাটে সোমবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা গেছে, ভোলা সদর উপজেলার ইলিশা ইউনিয়নের ব্যারিস্টার হাট এলাকা থেকে ফেরিঘাট পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক ফেরি পারাপারের অপেক্ষায়। কথা হয় ভোলা সদর উপজেলার ভেলুমিয়া ইউনিয়নের চন্দ্রপ্রসাদ গ্রামের ট্রাকচালক মো. কামাল হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘গত রোববার ঢাকা থেকে ওয়ালটন কোম্পানির ৩০টি ফ্রিজ নিয়ে ভোলায় এসেছিলাম। ঢাকায় ফেরার জন্য সোমবার সকালে ইলিশা ফেরিঘাট এলাকায় এসে আটকা পড়েছি। কখন গন্তব্যে যেতে পারব তা বলতে পারছি না।’
ট্রাকচালক মিজান বলেন, ‘চার দিন আটকে আছি। এখানে নাই পার্কিং ব্যবস্থা, নাই বাথরুম, নাই গোসলখানা।’
ইলিশা ফেরিঘাটের ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর, আবুল কালাম জানান, প্রতিদিন ৩-৪ শ মালবাহী ট্রাক চলাচল করে। মাত্র তিনটা ফেরি চলে। সব সময়ই একটা না একটা ফেরি বিভিন্ন কারণে বন্ধ থাকে। এখানে কমপক্ষে ৫-৬টি ফেরি চালু রাখা উচিত।
ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়ায় ইলিশা ফেরিঘাটে শুধু ঘণ্টার পর ঘণ্টা নয়, দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হয়। ঢাকা থেকে বই-খাতা নিয়ে ভোলায় আসা বোরহানউদ্দিন উপজেলার বড়মানিকা ইউনিয়নের ট্রাকচালক স্বপন একইভাবে ইলিশা ফেরিঘাট এলাকায় অপেক্ষা করছেন।
ফেরিঘাটে যানজটের কারণ জানতে চাইলে ভোলা-লক্ষ্মীপুর নৌরুটে চলাচলকারী ফেরি কুসুমকলীর মাস্টার মো. অলিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন-চার মাস ধরে ইলিশা ফেরিঘাট এলাকায় ডুবোচর দেখা দেয়। ফলে ফেরি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। এতে করে ২০ মিনিটের পথ যেতে এখন সময় লাগছে প্রায় এক ঘণ্টা।’
বিআইডব্লিউটিসি ইলিশা ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. পারভেজ খান বলেন, নাব্যতা-সংকটের কারণে ফেরি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। এতে করে দুই পাড়ে কয়েক শ পণ্যবাহী ট্রাক আটকা পড়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত সমস্যা সমাধানের বিষয়ে আশাবাদী।’
বিআইডব্লিউটিসি ও ফেরিঘাট সূত্রে জানা যায়, লক্ষ্মীপুরের মজু চৌধুরীর হাট-ভোলার ইলিশা নৌ-রুট দিয়ে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ যাতায়াত করেন। এ নৌ-রুটের বিভিন্ন স্থানে নতুন ডুবোচর জেগে ওঠায় প্রতিদিন ৪-৮ ঘণ্টা ফেরি ডুবোচরে আটকে থাকে। জোয়ারে পানি বাড়লে ফেরি চলাচল শুরু হয়। তবে এক সপ্তাহ ধরে নাব্যতা-সংকট ও ঘন কুয়াশার কারণে ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে আটকা পড়েছে শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাকসহ ছোট-বড় যানবাহন। এতে করে ট্রাকে পচন ধরেছে আলু, পেঁয়াজ, রসুনসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল। দীর্ঘ যানজটের কারণে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন ব্যবসায়ীরাও। পচনশীল পণ্য নষ্ট হলে ব্যবসায়িক ক্ষতির মুখে পড়তে হবে।
এ বিষয়ে ভোলা জেলা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম গতকাল মঙ্গলবার জানান, ভোলা-লক্ষ্মীপুর নৌপথে ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়ায় পচনশীল পণ্যবাহী ট্রাক আটকে থাকে। এতে আলু-পেঁয়াজসহ কাঁচামাল নষ্ট হয়ে যায়। তখন মালের দামও বেড়ে যায়। এ ছাড়া এ পথে পণ্য আনা-নেওয়ার খরচও বেশি হচ্ছে। তাই লঞ্চ বা ট্রলারে করে কাঁচামাল আনা-নেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।’
এই নৌপথে বর্তমানে তিনটি ফেরি চলাচল করছে বলে জানান বিআইডব্লিউটিসির ইলিশা ঘাটের সহকারী পরিচালক কামরুল ইসলাম। এগুলো হচ্ছে কুসুমকলী, কলমীলতা ও কৃষাণী। তিনি আরও জানান, নৌপথে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। তবে, নাব্যতা-সংকটের কারণে কিছুটা ফেরি চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। যাত্রীবাহী গাড়ি এবং পচনশীল ও জরুরি পণ্যবাহী ট্রাক-লরি-কাভার্ড ভ্যানকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পার করার কারণে ঘাট এলাকায় পণ্যবাহী ট্রাক আটকা পড়েছে। তবে, পর্যায়ক্রমে সেগুলোকে পার করা হচ্ছে।
ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে পার্কিং সুবিধা না থাকায় একদিকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যানবাহনের চালক ও পথচারীদের। তবে জেলা প্রশাসন বলছে, টার্মিনালের জন্য বিআইডব্লিউটিএর দপ্তরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। জায়গা নির্ধারণ করা হলে দ্রুত টার্মিনাল নির্মাণ করা হবে।
ভোলা-লক্ষ্মীপুর ফেরি আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক অমিতাভ রায় অপু বলেন, ২০০৯ সাল ভোলা-লক্ষ্মীপুর রুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়। ১২ বছরে নৌমন্ত্রী কয়েক দফা পরিদর্শন করেছেন। সমস্যা সমাধানে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। কিন্তু তা বাস্তবায়ন হয়নি। গড়ে ওঠেনি যাত্রী ছাউনি ও আধুনিক বন্দরব্যবস্থা। ফলে বছরের পর বছর চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বাস-ট্রাকচালক-শ্রমিকসহ যাত্রীদের।
ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সুজিত হাওলাদার জানান, ইলিশা ফেরিঘাটে জমির আইনি জটিলতার কারণে পার্কিং ব্যবস্থা হচ্ছে না। বিআইডব্লিউটিএ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত সমস্যার সমাধান করা হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে