নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় ছাগল চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়েছে। গত বুধবার থেকে শুরু করে শুক্রবার রাত পর্যন্ত তিন দফায় উপজেলা দৌছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) পাইনছড়ি-মগঘাটা এলাকায় এই মারামারি হয়। এতে অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন।
সংঘর্ষে এক পক্ষের আহতেরা হলেন উপজেলার দোছড়ি ইউপির পাইনছড়ি এলাকার জিয়াউর রহমান (২৩), শামসুল আলম, মুজিবুর রহমান, সাইফুল ইসলাম, হাবিবুল্লাহ, নয়ন (২৬), আবদুল করিম। অপর পক্ষে আহতেরা হলেন একই ইউনিয়নের ধর্মছাড়া গ্রামের হাবিবুল্লাহ (৬০), ছালামত উল্লাহ (২০), রবিউল আলম (৩৮), সাইফুল ইসলাম (২৮), রহিমুল্লাহ (২১) ও নুরুজ্জামান (৪০)। আহতদের মধ্যে ৭ জনকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও ৩ জন কক্সবাজার সদর হাসপাতালে এবং দুজন অন্য স্থানে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দুটি ছাগল চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে পানছড়ি ও ধর্মছড়া গ্রামের মধ্যে গত বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্রবার তিন দফা ঝগড়া বাধে। এর মধ্যে শুক্রবার রাত ৯টার দিকে রক্তাক্ত মারামারি হয়। দুই গ্রামের শতাধিক লোক এতে জড়িয়ে পড়েন। ঘটনাস্থল ছিল দুর্গম ও মোবাইল নেটওয়ার্কের বাইরে থাকায় তৎক্ষণাৎভাবে থানায় জানানো সম্ভব হয়নি। এতে সংঘর্ষে উভয় পক্ষ লাঠিসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে নেমে পড়ায় গ্রামের সাধারণ মানুষ মারামারি বন্ধে এগিয়ে যেতে পারেননি।
স্থানীয়রা ব্যক্তিরা আরও জানান, শুক্রবার রাতে সীমান্তের ১১ বিজিবির পাইনছড়ি বিওপির জওয়ানেরা এগিয়ে এলে সংঘর্ষ বন্ধ হয়। তাঁরা এগিয়ে না এলে অনেক হতাহতের হওয়া আশঙ্কা ছিল।
১১ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. নাহিদ হোসেন বলেন, ‘ঘটনা অনেক ভয়ংকর ছিল। খবর পেয়ে তৎক্ষণাৎ পানছড়ি বিওপির সদস্যদের ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। জওয়ানেরা সেখানে গিয়ে পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ ছাড়া পুলিশ ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকেও সেখানে পাঠানো হয়।’
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) টানটু সাহা জানান, খবর পেয়ে শুক্রবার গভীর রাতেই ঘটনাস্থলে যাওয়া হয়। আহতদের চিকিৎসার জন্য পাঠিয়ে দেন তিনি। এ ছাড়া শনিবার বিকেলেও তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।’
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় ছাগল চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়েছে। গত বুধবার থেকে শুরু করে শুক্রবার রাত পর্যন্ত তিন দফায় উপজেলা দৌছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) পাইনছড়ি-মগঘাটা এলাকায় এই মারামারি হয়। এতে অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন।
সংঘর্ষে এক পক্ষের আহতেরা হলেন উপজেলার দোছড়ি ইউপির পাইনছড়ি এলাকার জিয়াউর রহমান (২৩), শামসুল আলম, মুজিবুর রহমান, সাইফুল ইসলাম, হাবিবুল্লাহ, নয়ন (২৬), আবদুল করিম। অপর পক্ষে আহতেরা হলেন একই ইউনিয়নের ধর্মছাড়া গ্রামের হাবিবুল্লাহ (৬০), ছালামত উল্লাহ (২০), রবিউল আলম (৩৮), সাইফুল ইসলাম (২৮), রহিমুল্লাহ (২১) ও নুরুজ্জামান (৪০)। আহতদের মধ্যে ৭ জনকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও ৩ জন কক্সবাজার সদর হাসপাতালে এবং দুজন অন্য স্থানে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দুটি ছাগল চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে পানছড়ি ও ধর্মছড়া গ্রামের মধ্যে গত বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্রবার তিন দফা ঝগড়া বাধে। এর মধ্যে শুক্রবার রাত ৯টার দিকে রক্তাক্ত মারামারি হয়। দুই গ্রামের শতাধিক লোক এতে জড়িয়ে পড়েন। ঘটনাস্থল ছিল দুর্গম ও মোবাইল নেটওয়ার্কের বাইরে থাকায় তৎক্ষণাৎভাবে থানায় জানানো সম্ভব হয়নি। এতে সংঘর্ষে উভয় পক্ষ লাঠিসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে নেমে পড়ায় গ্রামের সাধারণ মানুষ মারামারি বন্ধে এগিয়ে যেতে পারেননি।
স্থানীয়রা ব্যক্তিরা আরও জানান, শুক্রবার রাতে সীমান্তের ১১ বিজিবির পাইনছড়ি বিওপির জওয়ানেরা এগিয়ে এলে সংঘর্ষ বন্ধ হয়। তাঁরা এগিয়ে না এলে অনেক হতাহতের হওয়া আশঙ্কা ছিল।
১১ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. নাহিদ হোসেন বলেন, ‘ঘটনা অনেক ভয়ংকর ছিল। খবর পেয়ে তৎক্ষণাৎ পানছড়ি বিওপির সদস্যদের ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। জওয়ানেরা সেখানে গিয়ে পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ ছাড়া পুলিশ ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকেও সেখানে পাঠানো হয়।’
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) টানটু সাহা জানান, খবর পেয়ে শুক্রবার গভীর রাতেই ঘটনাস্থলে যাওয়া হয়। আহতদের চিকিৎসার জন্য পাঠিয়ে দেন তিনি। এ ছাড়া শনিবার বিকেলেও তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪