নুরুল আলম, মিরসরাই
ফেনী নদীর ওপর নির্মীয়মাণ মুহুরী সেতু আশা দেখাচ্ছে নোয়াখালী-ফেনী ও চট্টগ্রামের বিপুলসংখ্যক মানুষকে। এই সেতুটি ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার পূর্ব শাহপুর গ্রামকে পাশের চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাইয়ের ওসমানপুর ইউনিয়নের পাতাকোড গ্রামকে সংযুক্ত করছে। মুহুরী সেতু নির্মাণের ফলে পুরোদমে চালু হবে সোনাপুর-জোরারগঞ্জ সড়ক, যা এসে মিশেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে।
বর্তমানে নোয়াখালীর সোনাপুর থেকে চৌমুহনী-ফেনী হয়ে চট্টগ্রাম পৌঁছতে ৫-৬ ঘণ্টা সময় লেগে যায় হয়। মুহুরী সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হলে সোনাপুর থেকে চট্টগ্রাম পৌঁছতে সময় লাগবে মাত্র তিন ঘণ্টা।
মিরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জ-মুহুরী প্রজেক্ট সড়ক ও ফেনী জেলার সোনাগাজী সড়কের সঙ্গে সংযোগ করে ফেনী নদীর ওপর মুহুরী সেতুটি নির্মাণে কয়েক বছর আগে উদ্যোগ নেয় সড়ক ও জনপথ বিভাগ। গত মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, ফেনী নদীর ওপর মুহুরী সেতুর নির্মাণকাজ চলছে। সেতুটির নির্মাণব্যয় ধরা হয়েছে ৫৪ কোটি টাকা। এর কাজ করছে হাসান টেকনো বিল্ডার্স নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৩৯১ মিটার, প্রস্থ ১০ দশমিক ২৫ মিটার। এর ৯টি স্প্যানে ৮টি পিলার, ২টি অ্যাপার্টমেন্ট হবে। মোট পাইলিং হবে ১২৮টি। প্রতিটি পাইলিং ৩৮ মিটার থেকে ৪৮ মিটার পর্যন্ত গভীর করা হয়েছে। পাইলিং বাকি আছে মোট ১০টি। প্রতি স্প্যানে ৫টি করে মোট ৪৫টি গার্ডার বসানো হবে। সেতুর কাজ শুরু হয় চলতি বছরের জানুয়ারিতে। ৫টি পিলারের বেজ ঢালাই হয়েছে। ইতিমধ্যে ২টি গার্ডার তৈরি করা হয়েছে। সেতুর জন্য ইতিমধ্যে দুই পাশে ৪০০ মিটার অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। নির্মাণ সময় ধরা হয়েছে ১৮ মাস। তবে সেতুর দুই পাশে সড়কের কাজ শেষ হয়েছে আরও আগে।
সড়ক ও জনপদ বিভাগ (সওজ) ফেনী জেলার উপসহকারী প্রকৌশলী এবং মুহুরী সেতুর প্রকল্প পরিচালক মাজহারুল হক বলেন, মুহুরী সেতুটি নোয়াখালী জেলার সোনাপুর সড়ক ও ফেনী জেলার সোনাগাজী সড়কের সঙ্গে চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাইয়ের জোরারগঞ্জ সড়ককে সংযুক্ত করবে। এতে সোনাপুর ও সোনাগাজীর বাসিন্দারা প্রায় ২ ঘণ্টা কম সময়ের মধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যাতায়াত করতে পারবেন।
সেতুটি নির্মাণ করা হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরের সোনাগাজী অর্থনৈতিক অঞ্চলে যাতায়াত সুবিধা বাড়বে। অর্থনৈতিক অঞ্চলে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সেতুটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও জানান তিনি।
মাজহারুল হক আরও বলেন, মুহুরী সেতুর পাইলিংয়ের কাজ ৯০ শতাংশ শেষ হয়েছে। আর সেতুর কাজের ৪২ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে। আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে সেতুটি দিয়ে গাড়ি চলাচল করবে বলে আশা করা যায়।
মিরসরাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন বলেন, মুহুরী সেতু নির্মাণ হলেওই অঞ্চলের বাসিন্দাদের অর্থনৈতিক ও দৈনন্দিন জীবনের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে।
ফেনী নদীর ওপর নির্মীয়মাণ মুহুরী সেতু আশা দেখাচ্ছে নোয়াখালী-ফেনী ও চট্টগ্রামের বিপুলসংখ্যক মানুষকে। এই সেতুটি ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার পূর্ব শাহপুর গ্রামকে পাশের চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাইয়ের ওসমানপুর ইউনিয়নের পাতাকোড গ্রামকে সংযুক্ত করছে। মুহুরী সেতু নির্মাণের ফলে পুরোদমে চালু হবে সোনাপুর-জোরারগঞ্জ সড়ক, যা এসে মিশেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে।
বর্তমানে নোয়াখালীর সোনাপুর থেকে চৌমুহনী-ফেনী হয়ে চট্টগ্রাম পৌঁছতে ৫-৬ ঘণ্টা সময় লেগে যায় হয়। মুহুরী সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হলে সোনাপুর থেকে চট্টগ্রাম পৌঁছতে সময় লাগবে মাত্র তিন ঘণ্টা।
মিরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জ-মুহুরী প্রজেক্ট সড়ক ও ফেনী জেলার সোনাগাজী সড়কের সঙ্গে সংযোগ করে ফেনী নদীর ওপর মুহুরী সেতুটি নির্মাণে কয়েক বছর আগে উদ্যোগ নেয় সড়ক ও জনপথ বিভাগ। গত মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, ফেনী নদীর ওপর মুহুরী সেতুর নির্মাণকাজ চলছে। সেতুটির নির্মাণব্যয় ধরা হয়েছে ৫৪ কোটি টাকা। এর কাজ করছে হাসান টেকনো বিল্ডার্স নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৩৯১ মিটার, প্রস্থ ১০ দশমিক ২৫ মিটার। এর ৯টি স্প্যানে ৮টি পিলার, ২টি অ্যাপার্টমেন্ট হবে। মোট পাইলিং হবে ১২৮টি। প্রতিটি পাইলিং ৩৮ মিটার থেকে ৪৮ মিটার পর্যন্ত গভীর করা হয়েছে। পাইলিং বাকি আছে মোট ১০টি। প্রতি স্প্যানে ৫টি করে মোট ৪৫টি গার্ডার বসানো হবে। সেতুর কাজ শুরু হয় চলতি বছরের জানুয়ারিতে। ৫টি পিলারের বেজ ঢালাই হয়েছে। ইতিমধ্যে ২টি গার্ডার তৈরি করা হয়েছে। সেতুর জন্য ইতিমধ্যে দুই পাশে ৪০০ মিটার অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। নির্মাণ সময় ধরা হয়েছে ১৮ মাস। তবে সেতুর দুই পাশে সড়কের কাজ শেষ হয়েছে আরও আগে।
সড়ক ও জনপদ বিভাগ (সওজ) ফেনী জেলার উপসহকারী প্রকৌশলী এবং মুহুরী সেতুর প্রকল্প পরিচালক মাজহারুল হক বলেন, মুহুরী সেতুটি নোয়াখালী জেলার সোনাপুর সড়ক ও ফেনী জেলার সোনাগাজী সড়কের সঙ্গে চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাইয়ের জোরারগঞ্জ সড়ককে সংযুক্ত করবে। এতে সোনাপুর ও সোনাগাজীর বাসিন্দারা প্রায় ২ ঘণ্টা কম সময়ের মধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যাতায়াত করতে পারবেন।
সেতুটি নির্মাণ করা হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরের সোনাগাজী অর্থনৈতিক অঞ্চলে যাতায়াত সুবিধা বাড়বে। অর্থনৈতিক অঞ্চলে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সেতুটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও জানান তিনি।
মাজহারুল হক আরও বলেন, মুহুরী সেতুর পাইলিংয়ের কাজ ৯০ শতাংশ শেষ হয়েছে। আর সেতুর কাজের ৪২ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে। আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে সেতুটি দিয়ে গাড়ি চলাচল করবে বলে আশা করা যায়।
মিরসরাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন বলেন, মুহুরী সেতু নির্মাণ হলেওই অঞ্চলের বাসিন্দাদের অর্থনৈতিক ও দৈনন্দিন জীবনের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে