নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে রাজধানীতে ‘বিজয় শোভাযাত্রা’ করেছে বিএনপি। গতকাল রোববার পূর্বঘোষিত এই কর্মসূচিকে ঘিরে নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উৎসাহ দেখা যায়। শোভাযাত্রাকে ঘিরে দীর্ঘসময় রাস্তা বন্ধ থাকায় যানজটের ভোগান্তিতে পড়তে হয় পথচলতি মানুষকে। তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। বিজয় র্যালিকে ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনের শুভ সূচনা’ বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
গতকাল নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বিজয় শোভাযাত্রা শুরু হয়। পরে এটা কাকরাইল হয়ে শান্তিনগর মোড় ঘুরে আবার নয়াপল্টনে এসে শেষ হয়। র্যালি শেষে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আজ লাখো মানুষের এই মিছিল প্রমাণ করেছে—এই দেশের মানুষ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত দেখতে চায়। তাঁকে অবিলম্বে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাতে চায়। এটাই এ দেশের মানুষের দাবি। দেশের মানুষ আজ প্রমাণ করেছে, তারা গণতন্ত্র চায়। স্বৈরতন্ত্র চায় না। এই দেশের মানুষ কথা বলতে চায়।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজ বিজয় মিছিলের মধ্য দিয়ে আমাদের বিজয়ের যাত্রা শুরু হলো। এই যাত্রার মধ্য দিয়ে স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনাকে পরাজিত করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে জনগণের সরকার ও গণতন্ত্রকে আমরা পুনরুদ্ধার করব। এই আমাদের শপথ।’
শোভাযাত্রায় নেতা-কর্মীদের ঢল
বিএনপির বিজয় শোভাযাত্রায় অংশ নিতে নির্ধারিত সময়ের অনেক আগে থেকেই নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে থাকেন বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় বাড়তে থাকে। দুপুর ১২টা না বাজতেই নয়াপল্টনের নাইটিঙ্গেল মোড় থেকে ফকিরাপুল মোড় পর্যন্ত সড়ক ভরে যায় হাজার হাজার নেতা-কর্মী-সমর্থকে। সড়কে ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন থানা এবং ওয়ার্ড থেকে আসা ছোট ছোট মিছিলে নয়াপল্টন এলাকা জনসমুদ্রে রূপ নেয়। নেতা-কর্মীদের হাতে হাতে ছিল লাল-সবুজের জাতীয় পতাকা, দলীয় পতাকা এবং জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ছবি সংবলিত প্ল্যাকার্ড।
কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের রাস্তায় খোলা ট্রাকের মঞ্চে মির্জা ফখরুল সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিয়ে র্যালি শুরুর ঘোষণা দেন। পরে খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুসহ দলের নেতারা র্যালিতে অংশ নেন। র্যালিতে ছোট ছোট ট্রাক খালেদা জিয়া, জিয়াউর রহমান, তারেক রহমানের বড় বড় প্রতিকৃতি দিয়ে সাজানো হয়। পাশাপাশি সেখান থেকে বাজানো হয় দেশাত্মবোধক গান।
এদিকে বিএনপির শোভাযাত্রার কারণে সড়কের দুপাশ বন্ধ ছিল। এ সময় পুরো এলাকায় যান চলাচল বন্ধ থাকায় ব্যাপক জনদুর্ভোগের সৃষ্টি হয়। যানবাহন না পেয়ে অনেক পথচারী হেঁটে গন্তব্যস্থলে যেতে বাধ্য হন। তবে মিছিলের মাঝে মাঝে কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্স চলাচল করতে দেখা গেছে। বিএনপির র্যালি ঘিরে আগে থেকেই মোড়ে মোড়ে সতর্ক অবস্থান নিয়ে রেখেছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিশেষ করে শোভাযাত্রা চলাকালে তাদের বেশি সতর্ক থাকতে দেখা যায়। তবে র্যালিকে কেন্দ্র করে অপ্রীতিকর কোনো ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে রাজধানীতে ‘বিজয় শোভাযাত্রা’ করেছে বিএনপি। গতকাল রোববার পূর্বঘোষিত এই কর্মসূচিকে ঘিরে নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উৎসাহ দেখা যায়। শোভাযাত্রাকে ঘিরে দীর্ঘসময় রাস্তা বন্ধ থাকায় যানজটের ভোগান্তিতে পড়তে হয় পথচলতি মানুষকে। তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। বিজয় র্যালিকে ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনের শুভ সূচনা’ বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
গতকাল নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বিজয় শোভাযাত্রা শুরু হয়। পরে এটা কাকরাইল হয়ে শান্তিনগর মোড় ঘুরে আবার নয়াপল্টনে এসে শেষ হয়। র্যালি শেষে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আজ লাখো মানুষের এই মিছিল প্রমাণ করেছে—এই দেশের মানুষ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত দেখতে চায়। তাঁকে অবিলম্বে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাতে চায়। এটাই এ দেশের মানুষের দাবি। দেশের মানুষ আজ প্রমাণ করেছে, তারা গণতন্ত্র চায়। স্বৈরতন্ত্র চায় না। এই দেশের মানুষ কথা বলতে চায়।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজ বিজয় মিছিলের মধ্য দিয়ে আমাদের বিজয়ের যাত্রা শুরু হলো। এই যাত্রার মধ্য দিয়ে স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনাকে পরাজিত করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে জনগণের সরকার ও গণতন্ত্রকে আমরা পুনরুদ্ধার করব। এই আমাদের শপথ।’
শোভাযাত্রায় নেতা-কর্মীদের ঢল
বিএনপির বিজয় শোভাযাত্রায় অংশ নিতে নির্ধারিত সময়ের অনেক আগে থেকেই নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে থাকেন বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় বাড়তে থাকে। দুপুর ১২টা না বাজতেই নয়াপল্টনের নাইটিঙ্গেল মোড় থেকে ফকিরাপুল মোড় পর্যন্ত সড়ক ভরে যায় হাজার হাজার নেতা-কর্মী-সমর্থকে। সড়কে ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন থানা এবং ওয়ার্ড থেকে আসা ছোট ছোট মিছিলে নয়াপল্টন এলাকা জনসমুদ্রে রূপ নেয়। নেতা-কর্মীদের হাতে হাতে ছিল লাল-সবুজের জাতীয় পতাকা, দলীয় পতাকা এবং জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ছবি সংবলিত প্ল্যাকার্ড।
কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের রাস্তায় খোলা ট্রাকের মঞ্চে মির্জা ফখরুল সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিয়ে র্যালি শুরুর ঘোষণা দেন। পরে খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুসহ দলের নেতারা র্যালিতে অংশ নেন। র্যালিতে ছোট ছোট ট্রাক খালেদা জিয়া, জিয়াউর রহমান, তারেক রহমানের বড় বড় প্রতিকৃতি দিয়ে সাজানো হয়। পাশাপাশি সেখান থেকে বাজানো হয় দেশাত্মবোধক গান।
এদিকে বিএনপির শোভাযাত্রার কারণে সড়কের দুপাশ বন্ধ ছিল। এ সময় পুরো এলাকায় যান চলাচল বন্ধ থাকায় ব্যাপক জনদুর্ভোগের সৃষ্টি হয়। যানবাহন না পেয়ে অনেক পথচারী হেঁটে গন্তব্যস্থলে যেতে বাধ্য হন। তবে মিছিলের মাঝে মাঝে কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্স চলাচল করতে দেখা গেছে। বিএনপির র্যালি ঘিরে আগে থেকেই মোড়ে মোড়ে সতর্ক অবস্থান নিয়ে রেখেছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিশেষ করে শোভাযাত্রা চলাকালে তাদের বেশি সতর্ক থাকতে দেখা যায়। তবে র্যালিকে কেন্দ্র করে অপ্রীতিকর কোনো ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে