ক্রীড়া ডেস্ক
স্মরণকালের অন্যতম সেরা বিশ্বকাপ আয়োজন করে কাতার বিশেষ একটা ধন্যবাদ পেতেই পারে। ফুটবল বিশ্বকাপের ৯২ বছরের ইতিহাসে সেরা ফাইনাল উপহার দেওয়া লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়ামের জায়গা হবে মানুষের মনে। প্রশ্ন হচ্ছে, ৩৬ বছর পর আর্জেন্টিনার শিরোপার অপেক্ষা যেখানে শেষ, সেই স্টেডিয়ামের ভবিষ্যৎ কী?
১২ বছর আগে চার হাজার বর্গমাইলের কাতার যখন বিশ্বকাপের স্বাগতিক হওয়ার স্বত্ব অর্জন করে তখন অবাক হয়েছিল সারা বিশ্বই। ১৯৫৪ বিশ্বকাপের স্বাগতিক সুইজারল্যান্ডের পর কাতার ছিল আয়োজক হিসেবে সবচেয়ে ছোট দেশ। সমালোচনা গায়ে না মেখে কাড়ি কাড়ি অর্থ ঢেলেছে তেলসমৃদ্ধ দেশ কাতার। আগের ২১ আসরের স্বাগতিকেরা সম্মিলিতভাবে যা খরচ করেছে, কাতার একাই খরচ করেছে তার কয়েক গুণ। ২৮ দিনের বিশ্বকাপ আয়োজনে ২২ হাজার কোটি ডলার খরচ করেছে কাতার, এর মধ্যে সাড়ে ছয় হাজার কোটি ডলার ব্যয় হয়েছে শুধু অত্যাধুনিক ও নান্দনিক সাতটি স্টেডিয়াম নির্মাণেই। মরুর বুকে তীব্র গরমের ভেতর কীভাবে বিশ্বকাপের মতো মহাযজ্ঞ বসবে, এমন প্রশ্নে শুরুতে অনেকে নাকও সিঁটকেছেন। সাতটি স্টেডিয়ামের ভেতর অত্যাধুনিক শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রেখে সব প্রশ্নের জবাব দিয়েছে কাতার। সমালোচনা ঘাড়ে নিয়েই সফল এক আসরের স্বাগতিক হওয়ার কৃতিত্ব এখন শুধুই তাদের।
বিশ্বকাপ শেষ। প্রয়োজন ফুরিয়েছে অল্প জায়গার মধ্যে হাজার কোটি টাকায় নির্মিত স্টেডিয়ামগুলোরও। প্রশ্ন হচ্ছে, এত নামীদামি স্টেডিয়ামগুলোর ভবিষ্যৎ কী।
ফুটবলের এই মহাযজ্ঞ আয়োজন যেমন একদিক থেকে গৌরবের, টুর্নামেন্ট শেষ হলে সেই আয়োজন আবার গলার কাঁটা! বিশ্বকাপের প্রয়োজনে স্টেডিয়াম তৈরি হয় ঠিকই, কিন্তু বছরের পর বছর সেই স্টেডিয়ামের রক্ষণাবেক্ষণ খরচ টানতে গিয়ে হাঁপিয়ে ওঠে আয়োজক দেশ। ২০১০ বিশ্বকাপে কেপটাউন স্টেডিয়ামের কথাই ধরা যাক। শত কোটি ডলার ব্যয়ে সেই স্টেডিয়াম এখন কেপটাউনের মানুষ রাস্তা চেনার মাইলফলক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কখনো কখনো স্টেডিয়ামে কনসার্টেরও আয়োজন করে কর্তৃপক্ষ কিন্তু চার ডলার দামের কনসার্টের টিকিটে স্টেডিয়ামের খরচই ওঠে না। ২০১৮ সালে আটটি স্টেডিয়াম নতুন করে তৈরি করেছিল রাশিয়া। সেসব স্টেডিয়াম এখন স্থানীয় বাসিন্দাদের বিনোদনের কেন্দ্র। সাড়ে ১৪ কোটি মানুষের দেশে এসব স্টেডিয়াম দিয়ে ভবিষ্যতে কী হবে তার উত্তর এখনো জানে না রাশিয়ার মানুষ।
কাতারে এক স্টেডিয়াম থেকে আরেক স্টেডিয়ামের সর্বোচ্চ দূরত্ব ছিল ৫৫ কিলোমিটার। স্টেডিয়ামগুলোর মধ্যে ব্যতিক্রম ছিল শুধু ‘৯৭৪’। এই স্টেডিয়ামকে এখন বাক্স-পেটরায় ভরে অন্য দেশে চালান করে দেওয়ার অপেক্ষায় কাতার সরকার। বাকি সাত স্টেডিয়ামে মোট আসনসংখ্যা ৪ লাখ ২৬ হাজার ৩১, যেটি কাতারের স্থানীয় জনগণের চেয়ে এক লাখ বেশি! এমনকি দেশটিতে থাকা ২০ লাখ অভিবাসী শ্রমিকেরা চাইলে অনায়াসে ঠাঁই নিতে পারবেন স্টেডিয়ামগুলোয়।
যদিও কাতারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বলছে, এসব স্টেডিয়ামকে সরকারের বোঝা হতে দেবেন না তাঁরা। কাতার সুপ্রিম কমিটির প্রধান জেনারেল হাসান আল থাওয়াদি এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘উদ্ভাবনী পরিকল্পনায় আমরা বিষয়টি নিশ্চিত করব যেন এসব স্টেডিয়ামগুলো আমাদের শ্বেতহস্তী বা বোঝা না হয়ে দাঁড়ায়।’ বিকল্প একটা চিন্তাও আছে কাতারের। এশিয়ান কাপের আয়োজক স্বত্ব থেকে চীন সরে দাঁড়ানোয় সেই দায়িত্বটা নিতে চাইছে দেশটি। ২০৩০ এশিয়ান গেমসেরও স্বাগতিক তারা। এখন কাতারের স্বপ্ন ২০৩৬ অলিম্পিকের স্বত্বও বাগিয়ে নেওয়ার। অলিম্পিক আয়োজনের দায়িত্ব পেলে হয়তো এসব স্টেডিয়ামকে নতুন করে প্রস্তুত করবে দেশটি।
তবে সব মিলিয়ে এসব স্টেডিয়ামের আসনসংখ্যা ১ লাখ ৭০ হাজারে নেমে আসবে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কমিটির পরিচালক আলী দোসারি। বাকি আসনগুলো অনুন্নত দেশগুলোতে দিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা তাদের। এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামকে ৯ বিশ্ববিদ্যালয় ও ১১ স্কুলে ব্যবহারের জন্য দিয়ে দেবে কাতার সরকার। আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়াম ব্যবহার করবে আল রায়ান ও আল ওয়াকারাহ ক্লাব। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচের ভেন্যু আল বায়েত স্টেডিয়ামকে পাঁচ তারকা হোটেল ও বিপণিবিতানে রূপান্তরের পরিকল্পনা আছে। আল থুমামা স্টেডিয়াম হতে পারে হোটেল ও স্পোর্টস ক্লিনিক। চোখ ধাঁধানো লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়ামের ভাগ্যও হতে পারে এমন। এই স্টেডিয়াম হতে পারে নতুন কোনো আবাসন কেন্দ্র, দোকান, স্কুল কিংবা মিলনকেন্দ্র! কোপ শুধু পড়বে না খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে। ১৯৭৬ সালে নির্মিত স্টেডিয়ামটি কাতারের মর্যাদার প্রতীক বলে বিবেচিত। কিছু পরিবর্তন হয়তো হবে এই স্টেডিয়ামে।
স্মরণকালের অন্যতম সেরা বিশ্বকাপ আয়োজন করে কাতার বিশেষ একটা ধন্যবাদ পেতেই পারে। ফুটবল বিশ্বকাপের ৯২ বছরের ইতিহাসে সেরা ফাইনাল উপহার দেওয়া লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়ামের জায়গা হবে মানুষের মনে। প্রশ্ন হচ্ছে, ৩৬ বছর পর আর্জেন্টিনার শিরোপার অপেক্ষা যেখানে শেষ, সেই স্টেডিয়ামের ভবিষ্যৎ কী?
১২ বছর আগে চার হাজার বর্গমাইলের কাতার যখন বিশ্বকাপের স্বাগতিক হওয়ার স্বত্ব অর্জন করে তখন অবাক হয়েছিল সারা বিশ্বই। ১৯৫৪ বিশ্বকাপের স্বাগতিক সুইজারল্যান্ডের পর কাতার ছিল আয়োজক হিসেবে সবচেয়ে ছোট দেশ। সমালোচনা গায়ে না মেখে কাড়ি কাড়ি অর্থ ঢেলেছে তেলসমৃদ্ধ দেশ কাতার। আগের ২১ আসরের স্বাগতিকেরা সম্মিলিতভাবে যা খরচ করেছে, কাতার একাই খরচ করেছে তার কয়েক গুণ। ২৮ দিনের বিশ্বকাপ আয়োজনে ২২ হাজার কোটি ডলার খরচ করেছে কাতার, এর মধ্যে সাড়ে ছয় হাজার কোটি ডলার ব্যয় হয়েছে শুধু অত্যাধুনিক ও নান্দনিক সাতটি স্টেডিয়াম নির্মাণেই। মরুর বুকে তীব্র গরমের ভেতর কীভাবে বিশ্বকাপের মতো মহাযজ্ঞ বসবে, এমন প্রশ্নে শুরুতে অনেকে নাকও সিঁটকেছেন। সাতটি স্টেডিয়ামের ভেতর অত্যাধুনিক শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রেখে সব প্রশ্নের জবাব দিয়েছে কাতার। সমালোচনা ঘাড়ে নিয়েই সফল এক আসরের স্বাগতিক হওয়ার কৃতিত্ব এখন শুধুই তাদের।
বিশ্বকাপ শেষ। প্রয়োজন ফুরিয়েছে অল্প জায়গার মধ্যে হাজার কোটি টাকায় নির্মিত স্টেডিয়ামগুলোরও। প্রশ্ন হচ্ছে, এত নামীদামি স্টেডিয়ামগুলোর ভবিষ্যৎ কী।
ফুটবলের এই মহাযজ্ঞ আয়োজন যেমন একদিক থেকে গৌরবের, টুর্নামেন্ট শেষ হলে সেই আয়োজন আবার গলার কাঁটা! বিশ্বকাপের প্রয়োজনে স্টেডিয়াম তৈরি হয় ঠিকই, কিন্তু বছরের পর বছর সেই স্টেডিয়ামের রক্ষণাবেক্ষণ খরচ টানতে গিয়ে হাঁপিয়ে ওঠে আয়োজক দেশ। ২০১০ বিশ্বকাপে কেপটাউন স্টেডিয়ামের কথাই ধরা যাক। শত কোটি ডলার ব্যয়ে সেই স্টেডিয়াম এখন কেপটাউনের মানুষ রাস্তা চেনার মাইলফলক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কখনো কখনো স্টেডিয়ামে কনসার্টেরও আয়োজন করে কর্তৃপক্ষ কিন্তু চার ডলার দামের কনসার্টের টিকিটে স্টেডিয়ামের খরচই ওঠে না। ২০১৮ সালে আটটি স্টেডিয়াম নতুন করে তৈরি করেছিল রাশিয়া। সেসব স্টেডিয়াম এখন স্থানীয় বাসিন্দাদের বিনোদনের কেন্দ্র। সাড়ে ১৪ কোটি মানুষের দেশে এসব স্টেডিয়াম দিয়ে ভবিষ্যতে কী হবে তার উত্তর এখনো জানে না রাশিয়ার মানুষ।
কাতারে এক স্টেডিয়াম থেকে আরেক স্টেডিয়ামের সর্বোচ্চ দূরত্ব ছিল ৫৫ কিলোমিটার। স্টেডিয়ামগুলোর মধ্যে ব্যতিক্রম ছিল শুধু ‘৯৭৪’। এই স্টেডিয়ামকে এখন বাক্স-পেটরায় ভরে অন্য দেশে চালান করে দেওয়ার অপেক্ষায় কাতার সরকার। বাকি সাত স্টেডিয়ামে মোট আসনসংখ্যা ৪ লাখ ২৬ হাজার ৩১, যেটি কাতারের স্থানীয় জনগণের চেয়ে এক লাখ বেশি! এমনকি দেশটিতে থাকা ২০ লাখ অভিবাসী শ্রমিকেরা চাইলে অনায়াসে ঠাঁই নিতে পারবেন স্টেডিয়ামগুলোয়।
যদিও কাতারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বলছে, এসব স্টেডিয়ামকে সরকারের বোঝা হতে দেবেন না তাঁরা। কাতার সুপ্রিম কমিটির প্রধান জেনারেল হাসান আল থাওয়াদি এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘উদ্ভাবনী পরিকল্পনায় আমরা বিষয়টি নিশ্চিত করব যেন এসব স্টেডিয়ামগুলো আমাদের শ্বেতহস্তী বা বোঝা না হয়ে দাঁড়ায়।’ বিকল্প একটা চিন্তাও আছে কাতারের। এশিয়ান কাপের আয়োজক স্বত্ব থেকে চীন সরে দাঁড়ানোয় সেই দায়িত্বটা নিতে চাইছে দেশটি। ২০৩০ এশিয়ান গেমসেরও স্বাগতিক তারা। এখন কাতারের স্বপ্ন ২০৩৬ অলিম্পিকের স্বত্বও বাগিয়ে নেওয়ার। অলিম্পিক আয়োজনের দায়িত্ব পেলে হয়তো এসব স্টেডিয়ামকে নতুন করে প্রস্তুত করবে দেশটি।
তবে সব মিলিয়ে এসব স্টেডিয়ামের আসনসংখ্যা ১ লাখ ৭০ হাজারে নেমে আসবে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কমিটির পরিচালক আলী দোসারি। বাকি আসনগুলো অনুন্নত দেশগুলোতে দিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা তাদের। এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামকে ৯ বিশ্ববিদ্যালয় ও ১১ স্কুলে ব্যবহারের জন্য দিয়ে দেবে কাতার সরকার। আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়াম ব্যবহার করবে আল রায়ান ও আল ওয়াকারাহ ক্লাব। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচের ভেন্যু আল বায়েত স্টেডিয়ামকে পাঁচ তারকা হোটেল ও বিপণিবিতানে রূপান্তরের পরিকল্পনা আছে। আল থুমামা স্টেডিয়াম হতে পারে হোটেল ও স্পোর্টস ক্লিনিক। চোখ ধাঁধানো লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়ামের ভাগ্যও হতে পারে এমন। এই স্টেডিয়াম হতে পারে নতুন কোনো আবাসন কেন্দ্র, দোকান, স্কুল কিংবা মিলনকেন্দ্র! কোপ শুধু পড়বে না খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে। ১৯৭৬ সালে নির্মিত স্টেডিয়ামটি কাতারের মর্যাদার প্রতীক বলে বিবেচিত। কিছু পরিবর্তন হয়তো হবে এই স্টেডিয়ামে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে