তানিম আহমেদ, ঢাকা
যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে দেশের রাজনীতির মাঠ সরগরম। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে এ নিয়ে বাগ্যুদ্ধ অব্যাহত। তবে এ নিয়ে মাঠ গরম রাখতে চায় আওয়ামী লীগ। বিএনপি যে দেশবিরোধী রাজনীতি করছে তা প্রমাণ করতে চায় দলটি।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, র্যাবের বর্তমান ও সাবেক সাত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় সরকার দেশ ও বিদেশে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে। এতে বিএনপি শিবির উৎফুল্ল। দলের কর্মকাণ্ডে তা প্রমাণ হচ্ছে। তাই তাদের চাপে ফেলতে লবিস্ট ইস্যুটা সামনে আনা হয়েছে।
ওই নেতারা বলছেন, ‘র্যাবের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিএনপির ভূমিকা রয়েছে, তা আমরা জনগণের সামনে তুলে ধরতে চাই। এ ছাড়া দলটি যে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অর্থ বরাদ্দ বন্ধে দাতাদের চিঠি দিয়েছে এবং লবিস্ট নিয়োগ করেছে, সেটা জনগণের সামনে তুলে ধরতে চাই।’
লবিস্ট ইস্যুতে তাই গণমাধ্যমে কথা বলছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সম্পাদক পর্যায়ের নেতা ও মন্ত্রীরা। সদ্য শেষ হওয়া সংসদ অধিবেশনে বিবৃতি দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এ নিয়ে সংসদে তর্কবিতর্ক হয়েছে। অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বিদেশি ফার্মকে এই কোটি কোটি ডলার তারা পেমেন্ট করল—এই অর্থ কীভাবে বিদেশে গেল? এটা কোথা থেকে এলো তার জবাব তাদের দিতে হবে। এর ব্যাখ্যা তাদের দিতে হবে। দলটির লবিস্ট নিয়োগের টাকার পাই পাই হিসাব নেওয়া হবে।’
সরকারের লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ নিয়েও কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘সব সময় পিআর ফার্ম নেওয়া হয়। যাতে বিনিয়োগ বাড়ে, উৎপাদন বাড়ে। আমরা যেন বেশি রপ্তানি করতে পারি। দেশের অধিকার সংরক্ষণ করার জন্য করা হয়। কিন্তু বিএনপির কাজটি কী ছিল?’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ফারুক খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার পিআর নিয়োগ করেছিল দেশের সুনাম বাড়ানো এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটানোর জন্য। এ ছাড়া বিএনপি ও তাদের দোসররা বাংলাদেশের বিষয়ে যে অসত্য তথ্য দিয়েছিল সেগুলোকে মিথ্যা প্রমাণ করবার জন্য।’ এক প্রশ্নের জবাবে ফারুক খান বলেন, ‘এখানে চাপে রাখার কী আছে? বিএনপি যদি ভুল করে থাকে, তাহলে তারা চাপে থাকবে। আর এটা তো সত্য, দলটি লবিস্ট নিয়োগ করেছে। মার্কিন লবিস্ট ফার্মের হিসাব থেকেই পাওয়া গেছে।’
আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, বিএনপি লবিস্টের পেছনে যে অর্থ ব্যয় করেছে তার উৎস জানা খুব জরুরি। এই অর্থ কোথা থেকে এসেছে, বৈধ উৎস আছে কি না, সেটা জানা প্রয়োজন। পাশাপাশি এই অর্থ বাংলাদেশ থেকে বৈধ উপায়ে গিয়েছে কি না, তার খোঁজ নেওয়া প্রয়োজন। যদি না হয় তা হলে দলটির বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগে মামলা করার দাবি তাঁদের। এই ইস্যুতে বিএনপিকে চাপে ফেলতে পারবেন তাঁরা।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিএনপির লবিস্ট নিয়োগ চরম অন্যায় এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান। তারা দেশের ভাবমূর্তিকেই শুধু নষ্ট করেনি, উন্নয়ন ও অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য লবিস্ট নিয়োগ করে বিদেশিদের কাছে ধর্না দিচ্ছে। বিএনপির এমন কর্মকাণ্ড রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল বলে বলে মনে করেন তিনি। ইতিমধ্যে সরকার এটা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। হানিফ বলেন, তদন্ত করে এ ব্যাপারে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের দাবি, লবিস্ট নিয়ে আলোচনা বাংলাদেশে নতুন কিছু নয়। অতীতে বিভিন্ন সময় এটা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। বিএনপির সময়ে তারা আওয়ামী লীগকে এ ইস্যুতে চাপে ফেলার চেষ্টা করেছে। এখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়, তারা চাচ্ছে বিএনপিকে চাপে ফেলতে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষক মহিউদ্দিন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিএনপি ও আওয়ামী লীগ সবসময়ই পরস্পরের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে। প্রতিপক্ষকে গালাগালি করাকে নিজেদের রাজনৈতিক ফায়দা মনে করে। লবিস্টের বিষয়েও তারা সেই রকম করে আসছে। কয়েকদিন পরে এটা চাপা পড়ে গেলে আবার নতুন ইস্যু নিয়ে শুরু হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক গোবিন্দ চক্রবর্তী বলেন, ‘মার্কিন গণনীতি প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় লবিস্ট নিয়োগ করা বৈধ ব্যাপার। এটা যে কেউ করতে পারে। কিন্তু এখন যে উভয় দল (আওয়ামী লীগ ও বিএনপি) একে অপরকে দোষারোপ করছে, এর সঙ্গে জাতীয় স্বার্থ কিংবা নিরাপত্তার বিষয় যুক্ত নয়। এখানে মনে হয় ব্যক্তিগত কিংবা গোষ্ঠীগত কোনো ইস্যু নিয়ে টানাপোড়েন চলছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে বিএনপি-আওয়ামী লীগ পরস্পরকে দোষারোপ করে যে বক্তব্য দিচ্ছে তা রাজনৈতিক, যা আমরা অতীতেও দেখেছি। পাল্টাপাল্টি বক্তব্য আমাদের দেশে নতুন কিছু নয়।’
যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে দেশের রাজনীতির মাঠ সরগরম। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে এ নিয়ে বাগ্যুদ্ধ অব্যাহত। তবে এ নিয়ে মাঠ গরম রাখতে চায় আওয়ামী লীগ। বিএনপি যে দেশবিরোধী রাজনীতি করছে তা প্রমাণ করতে চায় দলটি।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, র্যাবের বর্তমান ও সাবেক সাত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় সরকার দেশ ও বিদেশে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে। এতে বিএনপি শিবির উৎফুল্ল। দলের কর্মকাণ্ডে তা প্রমাণ হচ্ছে। তাই তাদের চাপে ফেলতে লবিস্ট ইস্যুটা সামনে আনা হয়েছে।
ওই নেতারা বলছেন, ‘র্যাবের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিএনপির ভূমিকা রয়েছে, তা আমরা জনগণের সামনে তুলে ধরতে চাই। এ ছাড়া দলটি যে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অর্থ বরাদ্দ বন্ধে দাতাদের চিঠি দিয়েছে এবং লবিস্ট নিয়োগ করেছে, সেটা জনগণের সামনে তুলে ধরতে চাই।’
লবিস্ট ইস্যুতে তাই গণমাধ্যমে কথা বলছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সম্পাদক পর্যায়ের নেতা ও মন্ত্রীরা। সদ্য শেষ হওয়া সংসদ অধিবেশনে বিবৃতি দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এ নিয়ে সংসদে তর্কবিতর্ক হয়েছে। অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বিদেশি ফার্মকে এই কোটি কোটি ডলার তারা পেমেন্ট করল—এই অর্থ কীভাবে বিদেশে গেল? এটা কোথা থেকে এলো তার জবাব তাদের দিতে হবে। এর ব্যাখ্যা তাদের দিতে হবে। দলটির লবিস্ট নিয়োগের টাকার পাই পাই হিসাব নেওয়া হবে।’
সরকারের লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ নিয়েও কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘সব সময় পিআর ফার্ম নেওয়া হয়। যাতে বিনিয়োগ বাড়ে, উৎপাদন বাড়ে। আমরা যেন বেশি রপ্তানি করতে পারি। দেশের অধিকার সংরক্ষণ করার জন্য করা হয়। কিন্তু বিএনপির কাজটি কী ছিল?’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ফারুক খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার পিআর নিয়োগ করেছিল দেশের সুনাম বাড়ানো এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটানোর জন্য। এ ছাড়া বিএনপি ও তাদের দোসররা বাংলাদেশের বিষয়ে যে অসত্য তথ্য দিয়েছিল সেগুলোকে মিথ্যা প্রমাণ করবার জন্য।’ এক প্রশ্নের জবাবে ফারুক খান বলেন, ‘এখানে চাপে রাখার কী আছে? বিএনপি যদি ভুল করে থাকে, তাহলে তারা চাপে থাকবে। আর এটা তো সত্য, দলটি লবিস্ট নিয়োগ করেছে। মার্কিন লবিস্ট ফার্মের হিসাব থেকেই পাওয়া গেছে।’
আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, বিএনপি লবিস্টের পেছনে যে অর্থ ব্যয় করেছে তার উৎস জানা খুব জরুরি। এই অর্থ কোথা থেকে এসেছে, বৈধ উৎস আছে কি না, সেটা জানা প্রয়োজন। পাশাপাশি এই অর্থ বাংলাদেশ থেকে বৈধ উপায়ে গিয়েছে কি না, তার খোঁজ নেওয়া প্রয়োজন। যদি না হয় তা হলে দলটির বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগে মামলা করার দাবি তাঁদের। এই ইস্যুতে বিএনপিকে চাপে ফেলতে পারবেন তাঁরা।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিএনপির লবিস্ট নিয়োগ চরম অন্যায় এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান। তারা দেশের ভাবমূর্তিকেই শুধু নষ্ট করেনি, উন্নয়ন ও অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য লবিস্ট নিয়োগ করে বিদেশিদের কাছে ধর্না দিচ্ছে। বিএনপির এমন কর্মকাণ্ড রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল বলে বলে মনে করেন তিনি। ইতিমধ্যে সরকার এটা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। হানিফ বলেন, তদন্ত করে এ ব্যাপারে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের দাবি, লবিস্ট নিয়ে আলোচনা বাংলাদেশে নতুন কিছু নয়। অতীতে বিভিন্ন সময় এটা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। বিএনপির সময়ে তারা আওয়ামী লীগকে এ ইস্যুতে চাপে ফেলার চেষ্টা করেছে। এখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়, তারা চাচ্ছে বিএনপিকে চাপে ফেলতে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষক মহিউদ্দিন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিএনপি ও আওয়ামী লীগ সবসময়ই পরস্পরের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে। প্রতিপক্ষকে গালাগালি করাকে নিজেদের রাজনৈতিক ফায়দা মনে করে। লবিস্টের বিষয়েও তারা সেই রকম করে আসছে। কয়েকদিন পরে এটা চাপা পড়ে গেলে আবার নতুন ইস্যু নিয়ে শুরু হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক গোবিন্দ চক্রবর্তী বলেন, ‘মার্কিন গণনীতি প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় লবিস্ট নিয়োগ করা বৈধ ব্যাপার। এটা যে কেউ করতে পারে। কিন্তু এখন যে উভয় দল (আওয়ামী লীগ ও বিএনপি) একে অপরকে দোষারোপ করছে, এর সঙ্গে জাতীয় স্বার্থ কিংবা নিরাপত্তার বিষয় যুক্ত নয়। এখানে মনে হয় ব্যক্তিগত কিংবা গোষ্ঠীগত কোনো ইস্যু নিয়ে টানাপোড়েন চলছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে বিএনপি-আওয়ামী লীগ পরস্পরকে দোষারোপ করে যে বক্তব্য দিচ্ছে তা রাজনৈতিক, যা আমরা অতীতেও দেখেছি। পাল্টাপাল্টি বক্তব্য আমাদের দেশে নতুন কিছু নয়।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে