জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
কর্ণফুলী নদীতে নতুন রেলসেতু নির্মাণ না হওয়া পর্যন্ত কালুরঘাট সেতু দিয়েই ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেন চালাতে চায় বাংলাদেশ রেলওয়ে। এ জন্য রেলওয়ের আমন্ত্রণে ৯০ বছরের পুরোনো সেতুটি পরিদর্শন করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের পর্যবেক্ষক দল। পর্যবেক্ষণে তারা কালুরঘাট সেতুর জানালিহাট অংশে আবৃত প্রাচীর এবং সুরক্ষা দেয়ালে ফাটল খুঁজে পেয়েছে। এ ছাড়া আরও বড় ধরনের ছয়টি ত্রুটি চিহ্নিত করেছে।
বুয়েটের পর্যবেক্ষক দলের চিহ্নিত করা বড় ধরনের ত্রুটিগুলোর একটি হলো সেতুর ১ ও ১৫ নম্বর পিয়ার (একধরনের কাঠামো, যা মাটির নিচে বা পানির মধ্যে প্রসারিত থাকে) ইটের গাঁথুনিতে তৈরি। এতে জাহাজ চলাচলের সময় সংঘর্ষ হলে পিয়ারগুলো ভেঙে যেতে পারে। এ ছাড়া সেতুর গার্ডার, ডেক, অ্যাঙ্গেল, গ্যাসেট প্লেট, রিভেট ও অন্যান্য অংশ প্রচুর পরিমাণে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়েছে। তাই সেতুটির ভার বহনের ক্ষমতা দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে বলে জানিয়েছে পর্যবেক্ষক দল।
সেতুর ওপরের অংশের অ্যাপ্রোচ (সেতুর সঙ্গে সংযোগ সড়কটি) লাইনচ্যুত হওয়ার লক্ষণ দেখতে পেয়েছেন পর্যবেক্ষকেরা। তাঁরা জানিয়েছেন, সেতুতে গার্ডারের ভার বহনকারী ইস্পাতগুলো অনেকাংশে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেতুর দুই পাশের কাঠের পাটাতন ও লোহার বেষ্টনী ঠিকঠাকমতো আছে কি না, তা পরীক্ষা করা দরকার। কারণ এসব যন্ত্রাংশের কাঠামো বেহাল অবস্থায় আছে। তবে সেতুর ফাউন্ডেশনে কোনো ত্রুটি পায়নি পর্যবেক্ষক দল।
রেলওয়ের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ পাওয়ার পর গত ৯ অক্টোবর বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ও পর্যবেক্ষক দলের প্রধান ড. এ এফ এম সাইফুল আমিন, অধ্যাপক ড. খান মাহমুদ আমানত ও ড. আব্দুল জব্বার খান কালুরঘাট সেতু পরিদর্শন করেন। এর আগে তাঁরা রেলওয়ে থেকে সেতু সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেন। ৪ ডিসেম্বর রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) আহসান জাবিরের কাছে পরিদর্শনের প্রতিবেদন জমা দেন। সেখানে সেতু সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
৭-৮ বছর আগে যেহেতু নতুন কালুরঘাট সেতু নির্মাণ করা সম্ভব নয়, তাই এই পুরোনো সেতুকে ১৫ টন এক্সেল লোডের উপযোগী করে আগামী বছর নতুন ট্রেন চালানোর কথা ভাবছে সরকার। বর্তমানে এই সেতু দিয়ে ঘণ্টায় ১০ কি. মি. ট্রেন চালানো যাচ্ছে। সংস্কার করার পর ঘণ্টায় ৭৫ কি. মি. উন্নীত করতে চায় রেলওয়ে। এ অবস্থায় কালুরঘাট সেতু সংস্কারে ১৯টি মতামত দিয়েছে বুয়েট পর্যবেক্ষক দল। এই সেতুর ওপর দিয়ে আদতে নতুন ট্রেন চালানো যাবে কি না সে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য কী কী করতে হবে, তা তুলে ধরা হয় এসব মতামতে।
উচ্চতর এক্সেল লোড (৭৫ কি. মি.) মিটার গেজ ট্রেন চালিয়ে পরীক্ষা করা, পথচারী এবং সাইকেল চালানোর জন্য আলাদা আলাদা পথ দেওয়ার সম্ভাবনা যাচাই করা, সেতুর বর্তমান অবস্থা মূল্যায়ন করার জন্য একটি ডিজিটাল টপোগ্রাফিক জরিপ পরিচালনা করা, ফাউন্ডেশন ঠিক আছে কি না তার জন্য নদীর তলদেশ পরীক্ষা করা, সেতুর অবকাঠামোগত ভিত্তির অবস্থা এবং স্কোয়ারিং পরিস্থিতি মূল্যায়ন করার জন্য উপমৃত্তিকা ডেটা বিশ্লেষণ করা, সড়কে পথচারী, পরিবহন এবং রেল পরিচালনার লক্ষ্যে প্রস্থ বাড়ানোর বিষয়টিও খতিয়ে দেখা, সেতুর অবকাঠামো শক্তিশালীকরণের বিষয়টি পরীক্ষা করাসহ ১৯টি কার্যক্রমের কথা উল্লেখ করা হয় বুয়েট পর্যবেক্ষক দলের প্রতিবেদনে। এই জন্য ১২ কোটি ৬৫ লাখ টাকা চান তাঁরা।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) আহসান জাবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা (পর্যবেক্ষকেরা) পরিদর্শন করে সেতুর বিভিন্ন ত্রুটি চিহ্নিত করেছেন। নতুন ট্রেন চালাতে হলে কী কী করতে হবে, এই ধরনের বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। সে জন্য তাঁরা প্রায় ১৩ কোটি টাকা চেয়েছেন। তবে তাঁদের প্রস্তাবনাটি এখনো অনুমোদন হয়নি। তাঁদের সঙ্গে আমরা আবারও বসব। তারপর সম্ভাব্যতা যাচাই ও পরামর্শক নিয়োগের কাজ শুরু হবে।’
কালুরঘাট সেতুটি নির্মিত হয় ১৯৩১ সালে। উত্তর ও দক্ষিণ চট্টগ্রামকে সংযুক্তকারী এ সেতুকে ২০০১ সালেই ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হলেও এর ওপর দিয়ে চলাচল করছে ট্রেন এবং সব ধরনের হালকা ও ভারী যানবাহন। বর্তমানে এ সেতু দিয়ে ১১ দশমিক ৯৬ টন এক্সেল লোডবিশিষ্ট ছোট লোকোমোটিভ বা হালকা ওজনের কোচ চলাচল করে। যেহেতু এ পথে নতুন রেলপথ এখনো নির্মাণ হয়নি, তাই সেতুটির গার্ডার ও অন্যান্য অবকাঠামো পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ করে প্রতিটি এক্সেল লোডে ১৫ টন ওজনের ইঞ্জিন ব্যবহার করতে চায় রেলওয়ে। এ জন্য বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগকে সেতুর সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য আহ্বান জানায়।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ দশমিক ৮ কিলোমিটার নতুন সিঙ্গেল ডুয়েল গেজ রেললাইন স্থাপন করছে সরকার। ২০১০ সালে ঢাকা থেকে পর্যটননগরী কক্সবাজারের ট্রেনে যাওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছিল বাংলাদেশ রেলওয়ে। এরপর নানা জটিলতায় প্রকল্পের কাজ শেষ না হলেও স্বপ্নপূরণের পথে এখন দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে এই রেললাইনের কাজ। প্রকল্পের কক্সবাজার এলাকায় প্রায় ১২ কিলোমিটার রেললাইন বসেছে। সব মিলিয়ে প্রকল্পে প্রায় ৬৪ শতাংশ কাজ শেষ। আগামী বছরের ডিসেম্বরেই এ পথে ট্রেন চালুর পরিকল্পনাও রয়েছে রেল কর্তৃপক্ষের।
কর্ণফুলী নদীতে নতুন রেলসেতু নির্মাণ না হওয়া পর্যন্ত কালুরঘাট সেতু দিয়েই ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেন চালাতে চায় বাংলাদেশ রেলওয়ে। এ জন্য রেলওয়ের আমন্ত্রণে ৯০ বছরের পুরোনো সেতুটি পরিদর্শন করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের পর্যবেক্ষক দল। পর্যবেক্ষণে তারা কালুরঘাট সেতুর জানালিহাট অংশে আবৃত প্রাচীর এবং সুরক্ষা দেয়ালে ফাটল খুঁজে পেয়েছে। এ ছাড়া আরও বড় ধরনের ছয়টি ত্রুটি চিহ্নিত করেছে।
বুয়েটের পর্যবেক্ষক দলের চিহ্নিত করা বড় ধরনের ত্রুটিগুলোর একটি হলো সেতুর ১ ও ১৫ নম্বর পিয়ার (একধরনের কাঠামো, যা মাটির নিচে বা পানির মধ্যে প্রসারিত থাকে) ইটের গাঁথুনিতে তৈরি। এতে জাহাজ চলাচলের সময় সংঘর্ষ হলে পিয়ারগুলো ভেঙে যেতে পারে। এ ছাড়া সেতুর গার্ডার, ডেক, অ্যাঙ্গেল, গ্যাসেট প্লেট, রিভেট ও অন্যান্য অংশ প্রচুর পরিমাণে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়েছে। তাই সেতুটির ভার বহনের ক্ষমতা দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে বলে জানিয়েছে পর্যবেক্ষক দল।
সেতুর ওপরের অংশের অ্যাপ্রোচ (সেতুর সঙ্গে সংযোগ সড়কটি) লাইনচ্যুত হওয়ার লক্ষণ দেখতে পেয়েছেন পর্যবেক্ষকেরা। তাঁরা জানিয়েছেন, সেতুতে গার্ডারের ভার বহনকারী ইস্পাতগুলো অনেকাংশে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেতুর দুই পাশের কাঠের পাটাতন ও লোহার বেষ্টনী ঠিকঠাকমতো আছে কি না, তা পরীক্ষা করা দরকার। কারণ এসব যন্ত্রাংশের কাঠামো বেহাল অবস্থায় আছে। তবে সেতুর ফাউন্ডেশনে কোনো ত্রুটি পায়নি পর্যবেক্ষক দল।
রেলওয়ের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ পাওয়ার পর গত ৯ অক্টোবর বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ও পর্যবেক্ষক দলের প্রধান ড. এ এফ এম সাইফুল আমিন, অধ্যাপক ড. খান মাহমুদ আমানত ও ড. আব্দুল জব্বার খান কালুরঘাট সেতু পরিদর্শন করেন। এর আগে তাঁরা রেলওয়ে থেকে সেতু সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেন। ৪ ডিসেম্বর রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) আহসান জাবিরের কাছে পরিদর্শনের প্রতিবেদন জমা দেন। সেখানে সেতু সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
৭-৮ বছর আগে যেহেতু নতুন কালুরঘাট সেতু নির্মাণ করা সম্ভব নয়, তাই এই পুরোনো সেতুকে ১৫ টন এক্সেল লোডের উপযোগী করে আগামী বছর নতুন ট্রেন চালানোর কথা ভাবছে সরকার। বর্তমানে এই সেতু দিয়ে ঘণ্টায় ১০ কি. মি. ট্রেন চালানো যাচ্ছে। সংস্কার করার পর ঘণ্টায় ৭৫ কি. মি. উন্নীত করতে চায় রেলওয়ে। এ অবস্থায় কালুরঘাট সেতু সংস্কারে ১৯টি মতামত দিয়েছে বুয়েট পর্যবেক্ষক দল। এই সেতুর ওপর দিয়ে আদতে নতুন ট্রেন চালানো যাবে কি না সে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য কী কী করতে হবে, তা তুলে ধরা হয় এসব মতামতে।
উচ্চতর এক্সেল লোড (৭৫ কি. মি.) মিটার গেজ ট্রেন চালিয়ে পরীক্ষা করা, পথচারী এবং সাইকেল চালানোর জন্য আলাদা আলাদা পথ দেওয়ার সম্ভাবনা যাচাই করা, সেতুর বর্তমান অবস্থা মূল্যায়ন করার জন্য একটি ডিজিটাল টপোগ্রাফিক জরিপ পরিচালনা করা, ফাউন্ডেশন ঠিক আছে কি না তার জন্য নদীর তলদেশ পরীক্ষা করা, সেতুর অবকাঠামোগত ভিত্তির অবস্থা এবং স্কোয়ারিং পরিস্থিতি মূল্যায়ন করার জন্য উপমৃত্তিকা ডেটা বিশ্লেষণ করা, সড়কে পথচারী, পরিবহন এবং রেল পরিচালনার লক্ষ্যে প্রস্থ বাড়ানোর বিষয়টিও খতিয়ে দেখা, সেতুর অবকাঠামো শক্তিশালীকরণের বিষয়টি পরীক্ষা করাসহ ১৯টি কার্যক্রমের কথা উল্লেখ করা হয় বুয়েট পর্যবেক্ষক দলের প্রতিবেদনে। এই জন্য ১২ কোটি ৬৫ লাখ টাকা চান তাঁরা।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) আহসান জাবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা (পর্যবেক্ষকেরা) পরিদর্শন করে সেতুর বিভিন্ন ত্রুটি চিহ্নিত করেছেন। নতুন ট্রেন চালাতে হলে কী কী করতে হবে, এই ধরনের বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। সে জন্য তাঁরা প্রায় ১৩ কোটি টাকা চেয়েছেন। তবে তাঁদের প্রস্তাবনাটি এখনো অনুমোদন হয়নি। তাঁদের সঙ্গে আমরা আবারও বসব। তারপর সম্ভাব্যতা যাচাই ও পরামর্শক নিয়োগের কাজ শুরু হবে।’
কালুরঘাট সেতুটি নির্মিত হয় ১৯৩১ সালে। উত্তর ও দক্ষিণ চট্টগ্রামকে সংযুক্তকারী এ সেতুকে ২০০১ সালেই ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হলেও এর ওপর দিয়ে চলাচল করছে ট্রেন এবং সব ধরনের হালকা ও ভারী যানবাহন। বর্তমানে এ সেতু দিয়ে ১১ দশমিক ৯৬ টন এক্সেল লোডবিশিষ্ট ছোট লোকোমোটিভ বা হালকা ওজনের কোচ চলাচল করে। যেহেতু এ পথে নতুন রেলপথ এখনো নির্মাণ হয়নি, তাই সেতুটির গার্ডার ও অন্যান্য অবকাঠামো পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ করে প্রতিটি এক্সেল লোডে ১৫ টন ওজনের ইঞ্জিন ব্যবহার করতে চায় রেলওয়ে। এ জন্য বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগকে সেতুর সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য আহ্বান জানায়।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ দশমিক ৮ কিলোমিটার নতুন সিঙ্গেল ডুয়েল গেজ রেললাইন স্থাপন করছে সরকার। ২০১০ সালে ঢাকা থেকে পর্যটননগরী কক্সবাজারের ট্রেনে যাওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছিল বাংলাদেশ রেলওয়ে। এরপর নানা জটিলতায় প্রকল্পের কাজ শেষ না হলেও স্বপ্নপূরণের পথে এখন দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে এই রেললাইনের কাজ। প্রকল্পের কক্সবাজার এলাকায় প্রায় ১২ কিলোমিটার রেললাইন বসেছে। সব মিলিয়ে প্রকল্পে প্রায় ৬৪ শতাংশ কাজ শেষ। আগামী বছরের ডিসেম্বরেই এ পথে ট্রেন চালুর পরিকল্পনাও রয়েছে রেল কর্তৃপক্ষের।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে