শিমুল চৌধুরী, ভোলা
ভোলা সদরের ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। প্রতিদিনই গড়ে দু-তিনজন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। বর্তমানে হাসপাতালে ছয় ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। এ পর্যন্ত অর্ধশতাধিক ব্যক্তি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে।
চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও একজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। এ দিকে মনপুরা উপজেলাতেও ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসকরা। গত সোমবার সকালে ভোলা জেনারেল হাসপাতালের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে দেখা গেছে, অন্য রোগীর সঙ্গে ডেঙ্গু রোগীও চিকিৎসা নিচ্ছে। এ ওয়ার্ডের মেডিসিন বিভাগেই ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে তিন ডেঙ্গু রোগী। পাশের ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছে আরও দুই ডেঙ্গু রোগী। তাদের মশারির ভেতরে রেখে আলাদাভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ডেঙ্গু আক্রান্ত ভোলা সরকারি কলেজের ভূগোল বিষয়ের অনার্স শেষ বর্ষের ছাত্র মনিরুল ইসলাম বলেন, গত বৃহস্পতিবার ঢাকা থেকে ভোলায় আসার পর শনিবার থেকে জ্বরে আক্রান্ত হন তিনি। এরপর ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়ে পরীক্ষা করে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়। ওই ওয়ার্ডে ডেঙ্গু আক্রান্ত গোবিন্দ বলেন, তিনি দু-তিন দিন আগে জ্বরে আক্রান্ত হন। গত রোববার ভোলা সদরের জেনারেল হাসপাতালের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে ভর্তি হন।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. লোকমান হাকিম বলেন, ‘হাসপাতালে অন্য রোগীর সঙ্গে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। সোমবার এ হাসপাতালে মোট ৩৭৩ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছে। এর মধ্যে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ছয়জন। আমরা রোগীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছি। ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসার জন্য ওষুধের কোনো সংকট নেই।’
এদিকে ডেঙ্গুর সংক্রমণ রোধে ভোলা পৌরসভা মশকনিধনে কাজ করার উদ্যোগ নিয়েছে। এ বিষয়ে ভোলা পৌরসভার স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মো. ফারুক বলেন, ডেঙ্গুর সংক্রমণ রোধে ভোলা পৌরসভা মশকনিধনে কাজ করার প্রস্তুতি নিয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার ব্যস্ততার কারণে মশকনিধন কার্যক্রম শুরু করতে পারিনি। এ ছাড়া তিনি ভোলায় ছিলেন না। তিনি আজ ভোলায় এসেছেন। আমাদের কাছে কিছু ওষুধ আছে। আরও ওষুধ এনে পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে ছিটিয়ে শিগগির মশকনিধনে কাজ শুরু
করা হবে।’
এ ব্যাপারে ভোলা পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শোভন কুমার বসাক বলেন, চরফ্যাশন উপজেলায়ও ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। তবে কতজন রোগী ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে সে বিষয়ে পরিসংখ্যান শাখা ভালো বলতে পারবে।
মনপুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত নার্স বীথি সুলতানা বলেন, এ হাসপাতালে এক ডেঙ্গু রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। দুই রোগীকে ছুটি দেওয়া হয়েছে। মনপুরা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. তৈয়বুর রহমান বলেন, এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবলসংকটের কারণে রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিতে সমস্যা হচ্ছে।
চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. শাহাবুদ্দিন বলেন, জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চার রোগী ভর্তি হলেও পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে এক রোগীর ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। ভোলা সিভিল সার্জন অফিসের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মনির হোসেন জানান, এখন পর্যন্ত ভোলা সদর হাসপাতালে ছয় ও চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ভোলা সদরের ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। প্রতিদিনই গড়ে দু-তিনজন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। বর্তমানে হাসপাতালে ছয় ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। এ পর্যন্ত অর্ধশতাধিক ব্যক্তি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে।
চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও একজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। এ দিকে মনপুরা উপজেলাতেও ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসকরা। গত সোমবার সকালে ভোলা জেনারেল হাসপাতালের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে দেখা গেছে, অন্য রোগীর সঙ্গে ডেঙ্গু রোগীও চিকিৎসা নিচ্ছে। এ ওয়ার্ডের মেডিসিন বিভাগেই ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে তিন ডেঙ্গু রোগী। পাশের ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছে আরও দুই ডেঙ্গু রোগী। তাদের মশারির ভেতরে রেখে আলাদাভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ডেঙ্গু আক্রান্ত ভোলা সরকারি কলেজের ভূগোল বিষয়ের অনার্স শেষ বর্ষের ছাত্র মনিরুল ইসলাম বলেন, গত বৃহস্পতিবার ঢাকা থেকে ভোলায় আসার পর শনিবার থেকে জ্বরে আক্রান্ত হন তিনি। এরপর ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়ে পরীক্ষা করে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়। ওই ওয়ার্ডে ডেঙ্গু আক্রান্ত গোবিন্দ বলেন, তিনি দু-তিন দিন আগে জ্বরে আক্রান্ত হন। গত রোববার ভোলা সদরের জেনারেল হাসপাতালের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে ভর্তি হন।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. লোকমান হাকিম বলেন, ‘হাসপাতালে অন্য রোগীর সঙ্গে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। সোমবার এ হাসপাতালে মোট ৩৭৩ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছে। এর মধ্যে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ছয়জন। আমরা রোগীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছি। ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসার জন্য ওষুধের কোনো সংকট নেই।’
এদিকে ডেঙ্গুর সংক্রমণ রোধে ভোলা পৌরসভা মশকনিধনে কাজ করার উদ্যোগ নিয়েছে। এ বিষয়ে ভোলা পৌরসভার স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মো. ফারুক বলেন, ডেঙ্গুর সংক্রমণ রোধে ভোলা পৌরসভা মশকনিধনে কাজ করার প্রস্তুতি নিয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার ব্যস্ততার কারণে মশকনিধন কার্যক্রম শুরু করতে পারিনি। এ ছাড়া তিনি ভোলায় ছিলেন না। তিনি আজ ভোলায় এসেছেন। আমাদের কাছে কিছু ওষুধ আছে। আরও ওষুধ এনে পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে ছিটিয়ে শিগগির মশকনিধনে কাজ শুরু
করা হবে।’
এ ব্যাপারে ভোলা পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শোভন কুমার বসাক বলেন, চরফ্যাশন উপজেলায়ও ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। তবে কতজন রোগী ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে সে বিষয়ে পরিসংখ্যান শাখা ভালো বলতে পারবে।
মনপুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত নার্স বীথি সুলতানা বলেন, এ হাসপাতালে এক ডেঙ্গু রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। দুই রোগীকে ছুটি দেওয়া হয়েছে। মনপুরা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. তৈয়বুর রহমান বলেন, এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবলসংকটের কারণে রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিতে সমস্যা হচ্ছে।
চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. শাহাবুদ্দিন বলেন, জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চার রোগী ভর্তি হলেও পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে এক রোগীর ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। ভোলা সিভিল সার্জন অফিসের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মনির হোসেন জানান, এখন পর্যন্ত ভোলা সদর হাসপাতালে ছয় ও চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪