নাজিম আল শমষের
দুই বছরের মেয়াদে বাংলাদেশের রেফারিদের পরামর্শকের দায়িত্ব নিয়েছেন ভারতীয় সাবেক ফিফা রেফারি কর্নেল (অব) গৌতম কর। প্রায়ই বিতর্কের মাঝে থাকা বাংলাদেশের রেফারিদের উন্নয়নে আগামী দুই বছরে কী তাঁর পরিকল্পনা, সেটি নিয়েই আজকের পত্রিকাকে বিস্তারিত বললেন সাবেক এই সামরিক কর্মকর্তা। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন নাজিম আল শমষের।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে এলেন দুই সপ্তাহ হলো। কয়েকটি ম্যাচও দেখেছেন। ম্যাচে বাংলাদেশের রেফারিদের রেফারিং কেমন দেখলেন?
গৌতম কর: এ দুই সপ্তাহে ছয়টির মতো ম্যাচ দেখেছি। এই সময়ে বাংলাদেশের রেফারিদের সঙ্গে কথা বলেছি। রেফারিজ অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে মতের আদান-প্রদান করেছি। একটা কঠিন বাস্তব হচ্ছে, ফুটবল বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা হওয়ার পরও রেফারিংয়ে অনেক কম তরুণ-তরুণী আগ্রহী হয়। এটা শুধু বাংলাদেশেই নয়, সারা বিশ্বেই। বাংলাদেশে এসে দেখলাম এখানে রেফারির সংখ্যা অনেক কম। মাত্র ছয়-সাতজন রেফারিই ঘুরেফিরে সব ম্যাচ পরিচালনা করছে। বিশেষ করে বিপিএল ফুটবলে অল্প কজনকে দিয়ে ম্যাচ পরিচালনা করা হয়। মাত্র এ কজন রেফারি টানা ম্যাচ পরিচালনা করতে গিয়ে চোটে পড়ছে, মনোযোগ রাখতে পারছে না, ক্লান্ত হয়ে পড়ছে। মাঠের বাইরের সমালোচনার প্রসঙ্গগুলো নাই-বা টানলাম। এখন শিগগিরই রেফারির সংখ্যা বাড়াতে হবে। বাফুফের কর্মকর্তারাও বিশ্বাস করেন, রেফারির সংখ্যা এখন না বাড়ালে ভবিষ্যতে রেফারি খুঁজে পাওয়া যাবে না। আগামী দুই বছরে আমার মূল কাজ হবে রেফারির সংখ্যা এখন যা আছে সেটার অন্তত দ্বিগুণ করা। অনেক রেফারি তৈরি করতে চাই এখানে। রেফারিংয়ে একটা জোয়ার আসবে এখানে।
প্রশ্ন: আপনি রেফারিজ কমিটির সভায় রেফারিদের উন্নয়নে একটা বাজেট দিয়েছেন। সেই বাজেট কি আপনার নিজের কাছেই পর্যাপ্ত মনে হয়েছে?
গৌতম: বাফুফেতে যেদিন প্রথম এলাম, সেদিন সভাপতি এসেছিলেন। সঙ্গে সাধারণ সম্পাদকও ছিলেন। রেফারিদের বিষয়ে বাফুফের বাজেট ঠিক কত, সেটা নিয়ে আমার ন্যূনতম ধারণাও ছিল না। রেফারিদের উন্নয়নে আলাদা একটা বাজেট চেয়েছি তাঁদের কাছে। তাঁরা আমাকে জানিয়েছেন, বাজেট দেওয়ার চেষ্টা করবেন। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই আমার এই বাজেট বানানো। সত্যি কথা বলতে, এ বাজেট হতেই হবে, এমন কিছু না। তবে যতটুকু না হলেই না, ঠিক ততটুকুই চেয়েছি। যেমন নারী রেফারিজ কোর্স করতে হবে। জেলাগুলোতে গিয়ে রেফারি তুলে আনতে হবে।
প্রশ্ন: ম্যাচপ্রতি পারিশ্রমিক নিয়ে গত বছর অনেক হইচই হয়েছে বাংলাদেশে। একজন পেশাদার রেফারি যখন দেখেন ম্যাচ ফিতে তাঁদের জীবনধারণই কঠিন, সেখানে তরুণেরা কীভাবে রেফারিংয়ে আসতে উৎসাহী হবে?
গৌতম: এই চ্যালেঞ্জটা শুধু বাংলাদেশেই নয়, এ সমস্যা সারা বিশ্বেই। ফুটবলাররা যেমন চাইলে এক ক্লাব থেকে আরেক ক্লাবে যেতে পারে, রেফারিরা তো আর সেটা পারে না। তাদের পারিশ্রমিকে তাই খুব বেশি পরিবর্তন হয় না। কিন্তু এই রেফারিদের নিয়ে তো ভাবতে হবে, কারণ তারা বাফুফের ঘরের ছেলে। তবে বাফুফে জানিয়েছে, তারা রেফারিদের চুক্তির মধ্যে আনতে চায়। এটা প্রশংসনীয় একটা সিদ্ধান্ত। ফুটবলকে পেশাদার করতে হলে রেফারিকেও পেশাদার করে গড়ে তুলতে হবে। রেফারির সংখ্যা বাড়লে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিযোগিতাও বাড়বে।
প্রশ্ন: রেফারিদের মানোন্নয়নের প্রক্রিয়া কী হবে?
গৌতম: জেলাগুলোর কাছে আমাদের সহায়তা চাইতেই হবে। অনেক রেফারিং কোর্স আয়োজন করতে হবে। নিয়মিত পরীক্ষার মধ্যে রাখতে হবে। বছরে দুটি পরীক্ষার ব্যবস্থা করা গেলে পাইপলাইনে অনেক রেফারি পাওয়া যাবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের রেফারিরা কেন যেন দ্রুত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেন না। তাঁদের একাধিকবার পরীক্ষা দিতে হয়। এটার কারণ কী?
গৌতম: রেফারিদের ফিটনেস বাড়াতে হবে। ফিটনেস না থাকলে রেফারিং হবে না—এই মন্ত্র আগে মনে গেঁথে নিতে হবে। যতই জ্ঞান থাকুক, রেফারির ফিটনেস না থাকলে কিছুতেই তিনি মাঠে নামার যোগ্য নন। আধুনিক ফুটবলে একজন রেফারিকে ১৩ কিলোমিটার করে দৌড়াতে হয় ম্যাচে, একজন ফুটবলারের চেয়েও বেশি! আমরা ভেবে রেখেছি রেফারিদের ফিটনেসের জন্য আমরা বাইরের দেশ থেকে আলাদা প্রশিক্ষক আনব। এই প্রশিক্ষণের ফলে রেফারিদের মাঠ-বাইরে চলাফেরা, খাদ্যাভ্যাস কী হবে সবকিছু তাদের মাথায় থাকবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের রেফারিদের যে ম্যাচ ফি, সেটির অর্ধেকই ব্যয় হয় শুধু যাতায়াতের পেছনে। বাকি অর্ধেক ম্যাচ ফিতে টানাটানির একটা জীবন। আপনি যে ডায়েটের কথা বলছেন, ম্যাচ থেকে পাওয়া পারিশ্রমিকে তাদের সেটা চালানো কঠিন।
গৌতম: যে বিষয়টির কথা বলছেন, সেটা মূলত ফিন্যান্স কমিটির বিষয়। একজন কনসালট্যান্ট হিসেবে আর্থিক বিষয়টি আমার কাজের মধ্যে পড়ে না।
প্রশ্ন: সারা বিশ্বে ফুটবলে প্রযুক্তি চলে এসেছে। ভিএআর প্রযুক্তি যোগ হয়েছে। এই প্রযুক্তি ছাড়া উপমহাদেশের রেফারিংয়ের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জটা কী?
গৌতম: এখন রেফারিদের জন্য আমাদের প্রযুক্তির ব্যবস্থা করতেই হবে। ভারতে যেমন আগামী বছরের মধ্যে ভিএআর চলে আসবে। শুনেছি ফিফা স্বল্প খরচে ভিএআর সংস্থাপনের চেষ্টা করছে। কে জানে, আমি থাকতে থাকতেই হয়তো বাংলাদেশ ভিএআর পেয়ে যেতে পারে।
দুই বছরের মেয়াদে বাংলাদেশের রেফারিদের পরামর্শকের দায়িত্ব নিয়েছেন ভারতীয় সাবেক ফিফা রেফারি কর্নেল (অব) গৌতম কর। প্রায়ই বিতর্কের মাঝে থাকা বাংলাদেশের রেফারিদের উন্নয়নে আগামী দুই বছরে কী তাঁর পরিকল্পনা, সেটি নিয়েই আজকের পত্রিকাকে বিস্তারিত বললেন সাবেক এই সামরিক কর্মকর্তা। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন নাজিম আল শমষের।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে এলেন দুই সপ্তাহ হলো। কয়েকটি ম্যাচও দেখেছেন। ম্যাচে বাংলাদেশের রেফারিদের রেফারিং কেমন দেখলেন?
গৌতম কর: এ দুই সপ্তাহে ছয়টির মতো ম্যাচ দেখেছি। এই সময়ে বাংলাদেশের রেফারিদের সঙ্গে কথা বলেছি। রেফারিজ অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে মতের আদান-প্রদান করেছি। একটা কঠিন বাস্তব হচ্ছে, ফুটবল বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা হওয়ার পরও রেফারিংয়ে অনেক কম তরুণ-তরুণী আগ্রহী হয়। এটা শুধু বাংলাদেশেই নয়, সারা বিশ্বেই। বাংলাদেশে এসে দেখলাম এখানে রেফারির সংখ্যা অনেক কম। মাত্র ছয়-সাতজন রেফারিই ঘুরেফিরে সব ম্যাচ পরিচালনা করছে। বিশেষ করে বিপিএল ফুটবলে অল্প কজনকে দিয়ে ম্যাচ পরিচালনা করা হয়। মাত্র এ কজন রেফারি টানা ম্যাচ পরিচালনা করতে গিয়ে চোটে পড়ছে, মনোযোগ রাখতে পারছে না, ক্লান্ত হয়ে পড়ছে। মাঠের বাইরের সমালোচনার প্রসঙ্গগুলো নাই-বা টানলাম। এখন শিগগিরই রেফারির সংখ্যা বাড়াতে হবে। বাফুফের কর্মকর্তারাও বিশ্বাস করেন, রেফারির সংখ্যা এখন না বাড়ালে ভবিষ্যতে রেফারি খুঁজে পাওয়া যাবে না। আগামী দুই বছরে আমার মূল কাজ হবে রেফারির সংখ্যা এখন যা আছে সেটার অন্তত দ্বিগুণ করা। অনেক রেফারি তৈরি করতে চাই এখানে। রেফারিংয়ে একটা জোয়ার আসবে এখানে।
প্রশ্ন: আপনি রেফারিজ কমিটির সভায় রেফারিদের উন্নয়নে একটা বাজেট দিয়েছেন। সেই বাজেট কি আপনার নিজের কাছেই পর্যাপ্ত মনে হয়েছে?
গৌতম: বাফুফেতে যেদিন প্রথম এলাম, সেদিন সভাপতি এসেছিলেন। সঙ্গে সাধারণ সম্পাদকও ছিলেন। রেফারিদের বিষয়ে বাফুফের বাজেট ঠিক কত, সেটা নিয়ে আমার ন্যূনতম ধারণাও ছিল না। রেফারিদের উন্নয়নে আলাদা একটা বাজেট চেয়েছি তাঁদের কাছে। তাঁরা আমাকে জানিয়েছেন, বাজেট দেওয়ার চেষ্টা করবেন। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই আমার এই বাজেট বানানো। সত্যি কথা বলতে, এ বাজেট হতেই হবে, এমন কিছু না। তবে যতটুকু না হলেই না, ঠিক ততটুকুই চেয়েছি। যেমন নারী রেফারিজ কোর্স করতে হবে। জেলাগুলোতে গিয়ে রেফারি তুলে আনতে হবে।
প্রশ্ন: ম্যাচপ্রতি পারিশ্রমিক নিয়ে গত বছর অনেক হইচই হয়েছে বাংলাদেশে। একজন পেশাদার রেফারি যখন দেখেন ম্যাচ ফিতে তাঁদের জীবনধারণই কঠিন, সেখানে তরুণেরা কীভাবে রেফারিংয়ে আসতে উৎসাহী হবে?
গৌতম: এই চ্যালেঞ্জটা শুধু বাংলাদেশেই নয়, এ সমস্যা সারা বিশ্বেই। ফুটবলাররা যেমন চাইলে এক ক্লাব থেকে আরেক ক্লাবে যেতে পারে, রেফারিরা তো আর সেটা পারে না। তাদের পারিশ্রমিকে তাই খুব বেশি পরিবর্তন হয় না। কিন্তু এই রেফারিদের নিয়ে তো ভাবতে হবে, কারণ তারা বাফুফের ঘরের ছেলে। তবে বাফুফে জানিয়েছে, তারা রেফারিদের চুক্তির মধ্যে আনতে চায়। এটা প্রশংসনীয় একটা সিদ্ধান্ত। ফুটবলকে পেশাদার করতে হলে রেফারিকেও পেশাদার করে গড়ে তুলতে হবে। রেফারির সংখ্যা বাড়লে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিযোগিতাও বাড়বে।
প্রশ্ন: রেফারিদের মানোন্নয়নের প্রক্রিয়া কী হবে?
গৌতম: জেলাগুলোর কাছে আমাদের সহায়তা চাইতেই হবে। অনেক রেফারিং কোর্স আয়োজন করতে হবে। নিয়মিত পরীক্ষার মধ্যে রাখতে হবে। বছরে দুটি পরীক্ষার ব্যবস্থা করা গেলে পাইপলাইনে অনেক রেফারি পাওয়া যাবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের রেফারিরা কেন যেন দ্রুত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেন না। তাঁদের একাধিকবার পরীক্ষা দিতে হয়। এটার কারণ কী?
গৌতম: রেফারিদের ফিটনেস বাড়াতে হবে। ফিটনেস না থাকলে রেফারিং হবে না—এই মন্ত্র আগে মনে গেঁথে নিতে হবে। যতই জ্ঞান থাকুক, রেফারির ফিটনেস না থাকলে কিছুতেই তিনি মাঠে নামার যোগ্য নন। আধুনিক ফুটবলে একজন রেফারিকে ১৩ কিলোমিটার করে দৌড়াতে হয় ম্যাচে, একজন ফুটবলারের চেয়েও বেশি! আমরা ভেবে রেখেছি রেফারিদের ফিটনেসের জন্য আমরা বাইরের দেশ থেকে আলাদা প্রশিক্ষক আনব। এই প্রশিক্ষণের ফলে রেফারিদের মাঠ-বাইরে চলাফেরা, খাদ্যাভ্যাস কী হবে সবকিছু তাদের মাথায় থাকবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের রেফারিদের যে ম্যাচ ফি, সেটির অর্ধেকই ব্যয় হয় শুধু যাতায়াতের পেছনে। বাকি অর্ধেক ম্যাচ ফিতে টানাটানির একটা জীবন। আপনি যে ডায়েটের কথা বলছেন, ম্যাচ থেকে পাওয়া পারিশ্রমিকে তাদের সেটা চালানো কঠিন।
গৌতম: যে বিষয়টির কথা বলছেন, সেটা মূলত ফিন্যান্স কমিটির বিষয়। একজন কনসালট্যান্ট হিসেবে আর্থিক বিষয়টি আমার কাজের মধ্যে পড়ে না।
প্রশ্ন: সারা বিশ্বে ফুটবলে প্রযুক্তি চলে এসেছে। ভিএআর প্রযুক্তি যোগ হয়েছে। এই প্রযুক্তি ছাড়া উপমহাদেশের রেফারিংয়ের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জটা কী?
গৌতম: এখন রেফারিদের জন্য আমাদের প্রযুক্তির ব্যবস্থা করতেই হবে। ভারতে যেমন আগামী বছরের মধ্যে ভিএআর চলে আসবে। শুনেছি ফিফা স্বল্প খরচে ভিএআর সংস্থাপনের চেষ্টা করছে। কে জানে, আমি থাকতে থাকতেই হয়তো বাংলাদেশ ভিএআর পেয়ে যেতে পারে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে