মনোহরদী (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর মনোহরদীতে বাণিজ্যিকভাবে ঘাস চাষ করে লাভবান হচ্ছেন ঘাসচাষিরা। সহজ চাষপদ্ধতি ও খরচ কম হওয়ায় এই এলাকায় দিন দিন ঘাসচাষির সংখ্যা বাড়ছে। মনোহরদীর খামারিদের ঘাস নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জসহ সরবরাহ করা হচ্ছে দেশের বিভিন্ন জেলার গরুর খামারিদের কাছে। এসব ঘাসে পুষ্টি ও স্বাদ পর্যাপ্ত থাকায় গবাদিপশুর স্বাস্থ্য যেমন ভালো থাকছে, তেমনি চাহিদা থাকায় সেগুলো বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন উপজেলার ঘাসচাষিরা।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, এ বছর মনোহরদী উপজেলায় ১৮ একর জমিতে ঘাস চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, সবকিছু ঠিক থাকলে ঘাসের উৎপাদন নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। এখানে নেপিয়ার, পাকচং-১, ইপিলিপিলসহ বিভিন্ন জাতের ঘাসের চাষ হয়ে থাকে। তবে সবচেয়ে বেশি চাষ হয় নেপিয়ার ও পাকচং-১ জাতের ঘাস।
জানা যায়, মনোহরদীতে প্রায় ৫০ জন চাষি বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ঘাস চাষ করেন। তা ছাড়া নিজের খামার অথবা বাড়িতে পালন করা গোখাদ্যের চাহিদা মেটাতে ঘাস চাষ করছেন অনেকে। মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে উপজেলায় একটি স্থায়ী ঘাসের বাজার প্রতিষ্ঠা করার জন্যও কাজ করছে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়।
উপজেলার শুকুন্দী ইউনিয়নের চর-নারান্দী গ্রামের চাষি সাইদুর রহমান বাকির জানান, প্রথমে নিজের গরুর চাহিদা মেটানোর জন্য অল্প একটু জমিতে তিনি পাকচং-১ জাতের ঘাসের চারা রোপণ করেন। পরে গোখাদ্য হিসেবে এই ঘাসের ব্যাপক চাহিদা থাকায় তিনি জমি ইজারা নিয়ে এর উৎপাদন বাড়ান। বর্তমানে তাঁর জমির পরিমাণ তিন একরের বেশি। তিনি নিজ জেলার বাইরেও নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জের বিভিন্ন খামারে এই ঘাস বিক্রি করেন।
বাকির জানান, প্রতি কেজি আস্ত ঘাস ৪-৫ টাকা কেজিতে বিক্রি করেন। আর সাইলেস করে (মেশিন দিয়ে প্রক্রিয়াজাত করে) বিক্রি করলে প্রতি কেজি ৭-৮ টাকায় বিক্রি হয়। খরচ বাদে প্রতি মাসে তাঁর আয় হচ্ছে ৫০-৬০ হাজার টাকা। এই ঘাস চাষ করে অনেকেই তাঁর মতো আয় করছেন বলে জানান তিনি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মাহফুজ উদ্দিন ভূইয়া বলেন, উৎপাদিত এসব ঘাসে প্রচুর ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও জিংক থাকে। এই ঘাস গাভির প্রজননক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং গাভিকে বন্ধ্যাত্বের হাত থেকে বাঁচায়।
নরসিংদীর মনোহরদীতে বাণিজ্যিকভাবে ঘাস চাষ করে লাভবান হচ্ছেন ঘাসচাষিরা। সহজ চাষপদ্ধতি ও খরচ কম হওয়ায় এই এলাকায় দিন দিন ঘাসচাষির সংখ্যা বাড়ছে। মনোহরদীর খামারিদের ঘাস নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জসহ সরবরাহ করা হচ্ছে দেশের বিভিন্ন জেলার গরুর খামারিদের কাছে। এসব ঘাসে পুষ্টি ও স্বাদ পর্যাপ্ত থাকায় গবাদিপশুর স্বাস্থ্য যেমন ভালো থাকছে, তেমনি চাহিদা থাকায় সেগুলো বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন উপজেলার ঘাসচাষিরা।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, এ বছর মনোহরদী উপজেলায় ১৮ একর জমিতে ঘাস চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, সবকিছু ঠিক থাকলে ঘাসের উৎপাদন নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। এখানে নেপিয়ার, পাকচং-১, ইপিলিপিলসহ বিভিন্ন জাতের ঘাসের চাষ হয়ে থাকে। তবে সবচেয়ে বেশি চাষ হয় নেপিয়ার ও পাকচং-১ জাতের ঘাস।
জানা যায়, মনোহরদীতে প্রায় ৫০ জন চাষি বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ঘাস চাষ করেন। তা ছাড়া নিজের খামার অথবা বাড়িতে পালন করা গোখাদ্যের চাহিদা মেটাতে ঘাস চাষ করছেন অনেকে। মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে উপজেলায় একটি স্থায়ী ঘাসের বাজার প্রতিষ্ঠা করার জন্যও কাজ করছে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়।
উপজেলার শুকুন্দী ইউনিয়নের চর-নারান্দী গ্রামের চাষি সাইদুর রহমান বাকির জানান, প্রথমে নিজের গরুর চাহিদা মেটানোর জন্য অল্প একটু জমিতে তিনি পাকচং-১ জাতের ঘাসের চারা রোপণ করেন। পরে গোখাদ্য হিসেবে এই ঘাসের ব্যাপক চাহিদা থাকায় তিনি জমি ইজারা নিয়ে এর উৎপাদন বাড়ান। বর্তমানে তাঁর জমির পরিমাণ তিন একরের বেশি। তিনি নিজ জেলার বাইরেও নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জের বিভিন্ন খামারে এই ঘাস বিক্রি করেন।
বাকির জানান, প্রতি কেজি আস্ত ঘাস ৪-৫ টাকা কেজিতে বিক্রি করেন। আর সাইলেস করে (মেশিন দিয়ে প্রক্রিয়াজাত করে) বিক্রি করলে প্রতি কেজি ৭-৮ টাকায় বিক্রি হয়। খরচ বাদে প্রতি মাসে তাঁর আয় হচ্ছে ৫০-৬০ হাজার টাকা। এই ঘাস চাষ করে অনেকেই তাঁর মতো আয় করছেন বলে জানান তিনি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মাহফুজ উদ্দিন ভূইয়া বলেন, উৎপাদিত এসব ঘাসে প্রচুর ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও জিংক থাকে। এই ঘাস গাভির প্রজননক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং গাভিকে বন্ধ্যাত্বের হাত থেকে বাঁচায়।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪