ইমরান হোসাইন, পেকুয়া (কক্সবাজার)
শয্যা বাড়লেও কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জনবল বাড়েনি। এতে সেবা নিতে এসে পদে পদে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন উপজেলার বাসিন্দারা। পর্যাপ্ত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী নেই এখানে।
উপজেলার দুই লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার কথা বিবেচনা করে ১৯৯৮ সালে ২০ শয্যার একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয়। এতে অর্থায়ন করে সৌদি আরব সরকার। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে ২০১১ সালে ২০ শয্যার হাসপাতালটি ৩১ শয্যার ‘পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে’ উন্নীত হয়। পরে ২০১৯ সালে এটিকে ৫০ শয্যার হাসপাতালে উন্নীত করতে নির্মাণ করা হয় তিনটি ভবন। তবে এখনো ৫০ শয্যার হাসপাতাল অনুমোদন পায়নি। ৩১ শয্যার জনবল নিয়েই চলছে। জনবল সংকটের কারণে অবকাঠামোগত স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও হাসপাতালে সেবা নিতে এসে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন উপজেলার বাসিন্দারা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন হাসপাতালে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসেন অন্তত ৪০০ রোগী। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হয় তাঁদের। এ ছাড়া ৩১ শয্যার হাসপাতালে অর্ধশতাধিক রোগী ভর্তি থাকেন নিয়মিত। মেঝেতে শয্যা পেতে রোগীদের চিকিৎসা নিতে হচ্ছে।
রোগীর স্বজন হারুনর রশীদ বলেন, হাসপাতালের অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলেও কাঙ্ক্ষিত সেবা মিলছে না। ভালো মানের সেবার জন্য হাসপাতালে চিকিৎসক, নার্স ও টেকনিশিয়ানের খুব দরকার।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ৩১ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৭ জনসহ মোট ১৭ জন চিকিৎসক থাকার কথা। তবে আছেন মাত্র ৮ জন। তাঁদের মধ্যে দুজন অসুস্থতাজনিত কারণে ছুটিতে আছেন। ফলে উপজেলার দুই লাখ মানুষের সেবায় বর্তমানে নিয়োজিত আছেন মাত্র ৬ জন চিকিৎসক। বিপুলসংখ্যক রোগীদের সেবা দিতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেই তাঁদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। ফলে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেবা দিতে পারছেন না চিকিৎসকেরা।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) মুজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৫০ শয্যার হাসপাতালের ভবন অনুমোদন পেলেও আমাদের ৩১ শয্যার হাসপাতালের জনবলও নেই। গত এক দশকেও প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি। তাই চিকিৎসক ও জনবল সংকটের কারণে স্বাস্থ্যসেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (টিএইচও) ছাবের আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রয়োজনীয় জনবল চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বহুবার লিখিত আবেদন করেছি। তবে কাঙ্ক্ষিত সাড়া পাইনি।’
হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও স্থানীয় সাংসদ জাফর আলম বলেন, ‘প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে আমি মন্ত্রণালয়ে কথা বলব।’
শয্যা বাড়লেও কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জনবল বাড়েনি। এতে সেবা নিতে এসে পদে পদে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন উপজেলার বাসিন্দারা। পর্যাপ্ত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী নেই এখানে।
উপজেলার দুই লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার কথা বিবেচনা করে ১৯৯৮ সালে ২০ শয্যার একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয়। এতে অর্থায়ন করে সৌদি আরব সরকার। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে ২০১১ সালে ২০ শয্যার হাসপাতালটি ৩১ শয্যার ‘পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে’ উন্নীত হয়। পরে ২০১৯ সালে এটিকে ৫০ শয্যার হাসপাতালে উন্নীত করতে নির্মাণ করা হয় তিনটি ভবন। তবে এখনো ৫০ শয্যার হাসপাতাল অনুমোদন পায়নি। ৩১ শয্যার জনবল নিয়েই চলছে। জনবল সংকটের কারণে অবকাঠামোগত স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও হাসপাতালে সেবা নিতে এসে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন উপজেলার বাসিন্দারা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন হাসপাতালে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসেন অন্তত ৪০০ রোগী। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হয় তাঁদের। এ ছাড়া ৩১ শয্যার হাসপাতালে অর্ধশতাধিক রোগী ভর্তি থাকেন নিয়মিত। মেঝেতে শয্যা পেতে রোগীদের চিকিৎসা নিতে হচ্ছে।
রোগীর স্বজন হারুনর রশীদ বলেন, হাসপাতালের অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলেও কাঙ্ক্ষিত সেবা মিলছে না। ভালো মানের সেবার জন্য হাসপাতালে চিকিৎসক, নার্স ও টেকনিশিয়ানের খুব দরকার।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ৩১ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৭ জনসহ মোট ১৭ জন চিকিৎসক থাকার কথা। তবে আছেন মাত্র ৮ জন। তাঁদের মধ্যে দুজন অসুস্থতাজনিত কারণে ছুটিতে আছেন। ফলে উপজেলার দুই লাখ মানুষের সেবায় বর্তমানে নিয়োজিত আছেন মাত্র ৬ জন চিকিৎসক। বিপুলসংখ্যক রোগীদের সেবা দিতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেই তাঁদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। ফলে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেবা দিতে পারছেন না চিকিৎসকেরা।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) মুজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৫০ শয্যার হাসপাতালের ভবন অনুমোদন পেলেও আমাদের ৩১ শয্যার হাসপাতালের জনবলও নেই। গত এক দশকেও প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি। তাই চিকিৎসক ও জনবল সংকটের কারণে স্বাস্থ্যসেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (টিএইচও) ছাবের আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রয়োজনীয় জনবল চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বহুবার লিখিত আবেদন করেছি। তবে কাঙ্ক্ষিত সাড়া পাইনি।’
হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও স্থানীয় সাংসদ জাফর আলম বলেন, ‘প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে আমি মন্ত্রণালয়ে কথা বলব।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে