সাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, ঢাকা
বাংলাদেশ থেকেনেওয়ার ক্ষেত্রে কোনোভাবেই কিছু রিক্রুটিং এজেন্সির তৈরি সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দাহিলান। গতকাল ঢাকার বারিধারায় সৌদি দূতাবাসে আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
সৌদিগামী কর্মীদের ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য তাঁদের পাসপোর্ট কোথায় জমা নেওয়া হবে, সে বিষয়ে সম্প্রতি সৃষ্ট জটিলতাসহ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিভিন্ন দিক এসেছে আলাপে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে কর্মী যাওয়া বেড়েছে। এ কারণে দূতাবাস গুলশানের পুরোনো ভবন থেকে বারিধারায় নতুন ভবনে স্থানান্তরের পর রিক্রুটিং এজেন্টগুলোর প্রতিনিধিদের ভিড়ও বেড়েছে। এ ছাড়া অন্য দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে সরকারের তরফ থেকেই প্রস্তাব আছে কর্মীদের পাসপোর্ট গ্রহণ ও ফেরত দেওয়ার কাজটি দূতাবাসের বাইরে নেওয়া যায় কি না।
এরপর শাপলা সেন্টার নামে একটি দপ্তরের মাধ্যমে কর্মীদের পাসপোর্ট গ্রহণ ও ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া চালু করার একটি প্রস্তাব দূতাবাসের কাছে আসে জানিয়ে তিনি বলেন, এই সেন্টারটির সঙ্গে এখানকার একাধিক মন্ত্রণালয়সহ প্রভাবশালী মহলের যোগসাজশ আছে। তারপরও সৌদিগামী কর্মীদের ভিসা প্রক্রিয়া নির্ঝঞ্ঝাট করার জন্য পাসপোর্ট গ্রহণ ও ফেরত দেওয়ার কাজটি আপাতত দূতাবাসেই সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শাপলা সেন্টারকে একটি ‘উটকো ঝামেলা’ হিসেবে অভিহিত করে তিনি বলেন, কর্মী নেওয়ার ক্ষেত্রে দূতাবাস কোনো সিন্ডিকেটকে প্রশ্রয় দেয় না। এই সেন্টারটি পুলিশের একটি অংশকে প্রভাবিত করে পাসপোর্ট জমা দিতে আসা লোকদের জন্যও ঝামেলা তৈরি করে।
একই সঙ্গে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর সংগঠন বায়রা ‘দূতাবাসের সঙ্গে আলাপ না করে ‘‘জরুরি সভা ডেকে’’ দূতাবাসে পাসপোর্ট জমা না দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত নিল’ এবং দূতাবাসকে ‘হুমকি দিল’ উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, বায়রা নেতাদের এসব কর্মকাণ্ড দূতাবাসের কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি বলে তাদের সঙ্গে রোববার এক বৈঠকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
দূতাবাস ভিসা প্রক্রিয়ার জন্য কীভাবে পাসপোর্ট গ্রহণ করবে এবং ফেরত দেবে, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার সার্বভৌম এখতিয়ার সৌদি আরবের এবং দূতাবাসের বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ঢাকায় বিদেশি দূতাবাসগুলোর মধ্যে অধিকসংখ্যক পাসপোর্ট প্রক্রিয়াকরণ করে থাকে, যেমন ভারতীয় দূতাবাস, তারা কীভাবে কাজটি করে, সে বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, কাজটি স্থানীয় কোনো কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হবে, নাকি সরাসরি কোনো সৌদি কোম্পানিকে নিযুক্ত করা হবে, তা চূড়ান্ত করার আগে এখানে পররাষ্ট্র, প্রবাসী কল্যাণ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং বায়রার সঙ্গে আলাপ করা হবে।
বাংলাদেশ থেকে যাওয়া কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমী, সৎ এবং বুদ্ধিমান হিসেবে অভিহিত করে তিনি বলেন, নিয়োগের ক্ষেত্রে কর্মী ও নিয়োগকর্তার মধ্যকার দালালসহ মধ্যস্থতাকারীর প্রয়োজনীয়তা তুলে দেওয়া যায়, সে বিষয়গুলোও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশে বছরে ৮০০ কোটি ডলার প্রবাসী আয় আসে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সৌদি নাগরিকদের কর্মী দরকার। কর্মীদের কাজ দরকার। কিছু লোকের মুনাফার জন্য পুরো প্রক্রিয়া এবং দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে কোনো ঝামেলা তৈরি করতে দেওয়া হবে না।
সৌদিগামী কর্মীদের ভিসা প্রক্রিয়ার জটিলতা শুরু হয় দুই রিক্রুটিং এজেন্সির নেতৃত্বে ২৪টি এজেন্সির একটি মোর্চার মাধ্যমে সৌদি আরবে লোক পাঠানো এবং ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সিন্ডিকেট গড়ে তোলার পর। দুই রিক্রুটিং এজেন্সির একটি এক মন্ত্রীর পরিবারের মালিকানাধীন, অন্যটি এক প্রভাবশালী ব্যবসায়ীর।
একপর্যায়ে বায়রার (বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজ) নেতৃত্বের একাংশ রোববার থেকে দূতাবাসে এবং ওই সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণাধীন শাপলা সেন্টারে পাসপোর্ট জমা দেওয়া বন্ধ করে দেয়।
তবে রোববার কিছু রিক্রুটিং এজেন্সি দূতাবাসে পাসপোর্ট জমা দিলেও, দূতাবাস সোমবার কোনো পাসপোর্ট জমা নেয়নি বলে দূতাবাস কর্মকর্তা এবং বায়রা প্রতিনিধিরা জানান।
দূতাবাসসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপের বরাত দিয়ে বায়রার মহাসচিব শামীম আহমেদ চৌধুরী নোমান আজকের পত্রিকাকে সোমবার বলেছেন, ‘দূতাবাসের কনস্যুলার শাখা মঙ্গলবার থেকে আগের মতোই পাসপোর্ট জমা নেবে।’
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর হিসাবে, চলতি ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন দেশে ৮ লাখ ৭৪ হাজারের বেশি শ্রমিক গেছেন। তাঁদের মধ্যে ৫ লাখ ১৩ হাজারের বেশি (৫৮ শতাংশ) গেছেন সৌদি আরবে।
দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে প্রায় ছয় লাখ সৌদি ভিসা ইস্যু হয়েছে, সেগুলোর অধিকাংশই ছিল কর্মী ভিসা।
বাংলাদেশ থেকেনেওয়ার ক্ষেত্রে কোনোভাবেই কিছু রিক্রুটিং এজেন্সির তৈরি সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দাহিলান। গতকাল ঢাকার বারিধারায় সৌদি দূতাবাসে আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
সৌদিগামী কর্মীদের ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য তাঁদের পাসপোর্ট কোথায় জমা নেওয়া হবে, সে বিষয়ে সম্প্রতি সৃষ্ট জটিলতাসহ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিভিন্ন দিক এসেছে আলাপে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে কর্মী যাওয়া বেড়েছে। এ কারণে দূতাবাস গুলশানের পুরোনো ভবন থেকে বারিধারায় নতুন ভবনে স্থানান্তরের পর রিক্রুটিং এজেন্টগুলোর প্রতিনিধিদের ভিড়ও বেড়েছে। এ ছাড়া অন্য দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে সরকারের তরফ থেকেই প্রস্তাব আছে কর্মীদের পাসপোর্ট গ্রহণ ও ফেরত দেওয়ার কাজটি দূতাবাসের বাইরে নেওয়া যায় কি না।
এরপর শাপলা সেন্টার নামে একটি দপ্তরের মাধ্যমে কর্মীদের পাসপোর্ট গ্রহণ ও ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া চালু করার একটি প্রস্তাব দূতাবাসের কাছে আসে জানিয়ে তিনি বলেন, এই সেন্টারটির সঙ্গে এখানকার একাধিক মন্ত্রণালয়সহ প্রভাবশালী মহলের যোগসাজশ আছে। তারপরও সৌদিগামী কর্মীদের ভিসা প্রক্রিয়া নির্ঝঞ্ঝাট করার জন্য পাসপোর্ট গ্রহণ ও ফেরত দেওয়ার কাজটি আপাতত দূতাবাসেই সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শাপলা সেন্টারকে একটি ‘উটকো ঝামেলা’ হিসেবে অভিহিত করে তিনি বলেন, কর্মী নেওয়ার ক্ষেত্রে দূতাবাস কোনো সিন্ডিকেটকে প্রশ্রয় দেয় না। এই সেন্টারটি পুলিশের একটি অংশকে প্রভাবিত করে পাসপোর্ট জমা দিতে আসা লোকদের জন্যও ঝামেলা তৈরি করে।
একই সঙ্গে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর সংগঠন বায়রা ‘দূতাবাসের সঙ্গে আলাপ না করে ‘‘জরুরি সভা ডেকে’’ দূতাবাসে পাসপোর্ট জমা না দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত নিল’ এবং দূতাবাসকে ‘হুমকি দিল’ উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, বায়রা নেতাদের এসব কর্মকাণ্ড দূতাবাসের কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি বলে তাদের সঙ্গে রোববার এক বৈঠকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
দূতাবাস ভিসা প্রক্রিয়ার জন্য কীভাবে পাসপোর্ট গ্রহণ করবে এবং ফেরত দেবে, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার সার্বভৌম এখতিয়ার সৌদি আরবের এবং দূতাবাসের বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ঢাকায় বিদেশি দূতাবাসগুলোর মধ্যে অধিকসংখ্যক পাসপোর্ট প্রক্রিয়াকরণ করে থাকে, যেমন ভারতীয় দূতাবাস, তারা কীভাবে কাজটি করে, সে বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, কাজটি স্থানীয় কোনো কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হবে, নাকি সরাসরি কোনো সৌদি কোম্পানিকে নিযুক্ত করা হবে, তা চূড়ান্ত করার আগে এখানে পররাষ্ট্র, প্রবাসী কল্যাণ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং বায়রার সঙ্গে আলাপ করা হবে।
বাংলাদেশ থেকে যাওয়া কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমী, সৎ এবং বুদ্ধিমান হিসেবে অভিহিত করে তিনি বলেন, নিয়োগের ক্ষেত্রে কর্মী ও নিয়োগকর্তার মধ্যকার দালালসহ মধ্যস্থতাকারীর প্রয়োজনীয়তা তুলে দেওয়া যায়, সে বিষয়গুলোও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশে বছরে ৮০০ কোটি ডলার প্রবাসী আয় আসে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সৌদি নাগরিকদের কর্মী দরকার। কর্মীদের কাজ দরকার। কিছু লোকের মুনাফার জন্য পুরো প্রক্রিয়া এবং দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে কোনো ঝামেলা তৈরি করতে দেওয়া হবে না।
সৌদিগামী কর্মীদের ভিসা প্রক্রিয়ার জটিলতা শুরু হয় দুই রিক্রুটিং এজেন্সির নেতৃত্বে ২৪টি এজেন্সির একটি মোর্চার মাধ্যমে সৌদি আরবে লোক পাঠানো এবং ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সিন্ডিকেট গড়ে তোলার পর। দুই রিক্রুটিং এজেন্সির একটি এক মন্ত্রীর পরিবারের মালিকানাধীন, অন্যটি এক প্রভাবশালী ব্যবসায়ীর।
একপর্যায়ে বায়রার (বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজ) নেতৃত্বের একাংশ রোববার থেকে দূতাবাসে এবং ওই সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণাধীন শাপলা সেন্টারে পাসপোর্ট জমা দেওয়া বন্ধ করে দেয়।
তবে রোববার কিছু রিক্রুটিং এজেন্সি দূতাবাসে পাসপোর্ট জমা দিলেও, দূতাবাস সোমবার কোনো পাসপোর্ট জমা নেয়নি বলে দূতাবাস কর্মকর্তা এবং বায়রা প্রতিনিধিরা জানান।
দূতাবাসসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপের বরাত দিয়ে বায়রার মহাসচিব শামীম আহমেদ চৌধুরী নোমান আজকের পত্রিকাকে সোমবার বলেছেন, ‘দূতাবাসের কনস্যুলার শাখা মঙ্গলবার থেকে আগের মতোই পাসপোর্ট জমা নেবে।’
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর হিসাবে, চলতি ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন দেশে ৮ লাখ ৭৪ হাজারের বেশি শ্রমিক গেছেন। তাঁদের মধ্যে ৫ লাখ ১৩ হাজারের বেশি (৫৮ শতাংশ) গেছেন সৌদি আরবে।
দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে প্রায় ছয় লাখ সৌদি ভিসা ইস্যু হয়েছে, সেগুলোর অধিকাংশই ছিল কর্মী ভিসা।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে