কেশবপুর প্রতিনিধি
যশোরের কেশবপুরে মজিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চারবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির সহসভাপতি আবু বকর আবুর লাশ উদ্ধারের তিন বছরেও হত্যার কোনো রহস্য উদ্ঘাটন হয়নি। পরিবারের অভিযোগ, সময়ের ব্যবধানে হত্যামামলাটি ধামাচাপা পড়ে গেল।
পরিবারের সদস্যরা বলছেন, মামলাটি কে বা কারা তদন্ত করছেন তাও সঠিকভাবে জানেন না তাঁরা।
পরিবার জানিয়েছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নের জন্য ইউপি চেয়ারম্যান আবু বকর আবু ঢাকায় গেলে ২০১৮ সালের ১৫ নভেম্বর পল্টনের মেট্রোপলিটন হোটেল এলাকা থেকে অপহরণ হন।
অপহরণের চার দিন পর ১৯ নভেম্বর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার তেলঘাট এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদী থেকে পুলিশ তাঁর লাশটি উদ্ধার করে। ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ওই সময় দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় প্রথমে একটি অপমৃত্যু মামলা হয়। পরে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা করা হয়েছিল।
সর্বশেষ আদালতের নির্দেশে মামলাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) কাছে হস্তান্তর করা হয়। কিন্তু গত তিন বছরেও মামলাটি সম্পর্কে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা বা পিবিআই–এর দায়িত্বশীল কোনো কর্মকর্তা কোনো তথ্য তাঁর পরিবারকে জানাতে পারেনি।
আবু বকর আবুর ছোট বোন আঞ্জুমানারা বলেন, ‘আমার ভাই কেশবপুরের বিএনপি নেতাদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ছিলেন। একজন পেশাদার রাজনীতিবিদ হিসেবে মানুষের সেবা করতে গিয়ে তিনি জীবনে বিয়ে-শাদিও করেননি। সেই ভাইকেই হত্যার শিকার হতে হয়।’
আঞ্জুমানারা বলেন, ‘অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় গত ৩ বছরেও আমার ভাইকে হত্যার কোনো ক্লু উদ্ধার হয়নি। এমনকি গত তিন বছরের মধ্যে এই মামলা সম্পর্কে পুলিশের কোনো দায়িত্বশীল কর্মকর্তা আমাদের কোনো তথ্য জানাতে পারেননি।’
তিনি তাঁর ভাইয়ের হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত এবং খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচার দাবি করেন।
কেশবপুর পৌর বিএনপির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি অধ্যাপক জুলফিকার আলী বলেন, ‘আবু ভাইয়ের হাত ধরেই কেশবপুরে বিএনপি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। চির কুমার জনপ্রিয় এ নেতা জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মানুষের সেবা করে গেছেন। তাঁকে সব শ্রেণি–পেশার মানুষ আবু ভাই বলেই ডাকত।’
এ দিকে চেয়ারম্যান আবু বকর আবুর তৃতীয় হত্যাবার্ষিকী পালন উপলক্ষে আজ শুক্রবার তাঁর কবর জিয়ারত এবং মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
যশোরের কেশবপুরে মজিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চারবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির সহসভাপতি আবু বকর আবুর লাশ উদ্ধারের তিন বছরেও হত্যার কোনো রহস্য উদ্ঘাটন হয়নি। পরিবারের অভিযোগ, সময়ের ব্যবধানে হত্যামামলাটি ধামাচাপা পড়ে গেল।
পরিবারের সদস্যরা বলছেন, মামলাটি কে বা কারা তদন্ত করছেন তাও সঠিকভাবে জানেন না তাঁরা।
পরিবার জানিয়েছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নের জন্য ইউপি চেয়ারম্যান আবু বকর আবু ঢাকায় গেলে ২০১৮ সালের ১৫ নভেম্বর পল্টনের মেট্রোপলিটন হোটেল এলাকা থেকে অপহরণ হন।
অপহরণের চার দিন পর ১৯ নভেম্বর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার তেলঘাট এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদী থেকে পুলিশ তাঁর লাশটি উদ্ধার করে। ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ওই সময় দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় প্রথমে একটি অপমৃত্যু মামলা হয়। পরে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা করা হয়েছিল।
সর্বশেষ আদালতের নির্দেশে মামলাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) কাছে হস্তান্তর করা হয়। কিন্তু গত তিন বছরেও মামলাটি সম্পর্কে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা বা পিবিআই–এর দায়িত্বশীল কোনো কর্মকর্তা কোনো তথ্য তাঁর পরিবারকে জানাতে পারেনি।
আবু বকর আবুর ছোট বোন আঞ্জুমানারা বলেন, ‘আমার ভাই কেশবপুরের বিএনপি নেতাদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ছিলেন। একজন পেশাদার রাজনীতিবিদ হিসেবে মানুষের সেবা করতে গিয়ে তিনি জীবনে বিয়ে-শাদিও করেননি। সেই ভাইকেই হত্যার শিকার হতে হয়।’
আঞ্জুমানারা বলেন, ‘অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় গত ৩ বছরেও আমার ভাইকে হত্যার কোনো ক্লু উদ্ধার হয়নি। এমনকি গত তিন বছরের মধ্যে এই মামলা সম্পর্কে পুলিশের কোনো দায়িত্বশীল কর্মকর্তা আমাদের কোনো তথ্য জানাতে পারেননি।’
তিনি তাঁর ভাইয়ের হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত এবং খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচার দাবি করেন।
কেশবপুর পৌর বিএনপির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি অধ্যাপক জুলফিকার আলী বলেন, ‘আবু ভাইয়ের হাত ধরেই কেশবপুরে বিএনপি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। চির কুমার জনপ্রিয় এ নেতা জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মানুষের সেবা করে গেছেন। তাঁকে সব শ্রেণি–পেশার মানুষ আবু ভাই বলেই ডাকত।’
এ দিকে চেয়ারম্যান আবু বকর আবুর তৃতীয় হত্যাবার্ষিকী পালন উপলক্ষে আজ শুক্রবার তাঁর কবর জিয়ারত এবং মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪