রংপুর প্রতিনিধি
কখনো অসহায় সেজে বাড়িতে প্রবেশ, কখনো ঘরের কাজে সহায়তা আবার কখনো বন্ধুত্ব গড়ে খাবারে বিশেষ ধরনের ওষুধ মিশিয়ে অচেতন করে অর্থ, স্বর্ণালংকারসহ দামি জিনিস লুটে নিতেন তাঁরা। রংপুরে এমন অজ্ঞান পার্টি চক্রের ছয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় অনেক স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ জব্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে দুজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
গতকাল শুক্রবার সকালে ৬ জনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলার সহকারী পুলিশ সুপার (সি সার্কেল) আশরাফুল আলম পলাশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন গাইবান্ধার সাদুল্ল্যাপুর উপজেলার মহারানী পারভিন (৩৫), রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার সুরুজ মিয়া (২২), পাপন চন্দ্র মহন্ত (২২), রাশিদুল ইসলাম (৩০), মঞ্জুয়ারা বেগম (৩৫) ও পীরগাছা উপজেলার হবিবর রহমান (৩৮)। তাঁদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী সোনার ৩টি আংটি ও ২টি নাকফুল, রুপার ২টি চেইন, ১টি রুপার ব্রেসলেট, ৬টি রুপার নূপুর, ২টি রুপার পায়ের আংটি, ১ জোড়া রুপার কানের দুল ও ৭ হাজার ৯৯০ টাকা জব্দ করা হয়।
জেলার সহকারী পুলিশ সুপার (সি সার্কেল) আশরাফুল আলম পলাশ জানান, পীরগাছা থানার একটি দল ও জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল টানা কয়েক দিন যৌথ অভিযান চালিয়ে সংঘবদ্ধ অজ্ঞান পার্টির ৬ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে।
আশরাফুল আলম পলাশ আরও জানান, কিছুদিন আগে পীরগাছা উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের গাবুড়া এলাকার আজগার আলীর বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটে। একজন নারী তাঁদের বাড়ি এসে রান্নার কাজে সহযোগিতা করার সময় কৌশলে খাবারের সঙ্গে ওষুধ মিশিয়ে দেন। সেই খাবার খাওয়ার পর ওই দিন রাতে বাড়ির সবাই অজ্ঞান হয়ে পড়েন।
এরপর অজ্ঞাতনামা চোরেরা তাঁদের বাড়ি থেকে মোটরসাইকেল, অর্থ, স্বর্ণালংকারসহ প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আজগার আলী ৩ অক্টোবর পীরগাছা থানায় মঞ্জুয়ারা বেগম ও হবিবর রহমানের নাম উল্লেখ করে একটি লিখিত অভিযোগ দেন। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় চোর দলের অন্যতম সদস্য মঞ্জুয়ারা বেগমকে গাইবান্ধা জেলার ধাপেরহাট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে মঞ্জুয়ারার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে গাইবান্ধার সাদুল্ল্যাপুর, রংপুর জেলার পীরগঞ্জ ও পীরগাছা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আরও ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পরে তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হলে মঞ্জুয়ারা বেগম ও মহারানী পারভিন আদালতে স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
কখনো অসহায় সেজে বাড়িতে প্রবেশ, কখনো ঘরের কাজে সহায়তা আবার কখনো বন্ধুত্ব গড়ে খাবারে বিশেষ ধরনের ওষুধ মিশিয়ে অচেতন করে অর্থ, স্বর্ণালংকারসহ দামি জিনিস লুটে নিতেন তাঁরা। রংপুরে এমন অজ্ঞান পার্টি চক্রের ছয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় অনেক স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ জব্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে দুজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
গতকাল শুক্রবার সকালে ৬ জনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলার সহকারী পুলিশ সুপার (সি সার্কেল) আশরাফুল আলম পলাশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন গাইবান্ধার সাদুল্ল্যাপুর উপজেলার মহারানী পারভিন (৩৫), রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার সুরুজ মিয়া (২২), পাপন চন্দ্র মহন্ত (২২), রাশিদুল ইসলাম (৩০), মঞ্জুয়ারা বেগম (৩৫) ও পীরগাছা উপজেলার হবিবর রহমান (৩৮)। তাঁদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী সোনার ৩টি আংটি ও ২টি নাকফুল, রুপার ২টি চেইন, ১টি রুপার ব্রেসলেট, ৬টি রুপার নূপুর, ২টি রুপার পায়ের আংটি, ১ জোড়া রুপার কানের দুল ও ৭ হাজার ৯৯০ টাকা জব্দ করা হয়।
জেলার সহকারী পুলিশ সুপার (সি সার্কেল) আশরাফুল আলম পলাশ জানান, পীরগাছা থানার একটি দল ও জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল টানা কয়েক দিন যৌথ অভিযান চালিয়ে সংঘবদ্ধ অজ্ঞান পার্টির ৬ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে।
আশরাফুল আলম পলাশ আরও জানান, কিছুদিন আগে পীরগাছা উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের গাবুড়া এলাকার আজগার আলীর বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটে। একজন নারী তাঁদের বাড়ি এসে রান্নার কাজে সহযোগিতা করার সময় কৌশলে খাবারের সঙ্গে ওষুধ মিশিয়ে দেন। সেই খাবার খাওয়ার পর ওই দিন রাতে বাড়ির সবাই অজ্ঞান হয়ে পড়েন।
এরপর অজ্ঞাতনামা চোরেরা তাঁদের বাড়ি থেকে মোটরসাইকেল, অর্থ, স্বর্ণালংকারসহ প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আজগার আলী ৩ অক্টোবর পীরগাছা থানায় মঞ্জুয়ারা বেগম ও হবিবর রহমানের নাম উল্লেখ করে একটি লিখিত অভিযোগ দেন। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় চোর দলের অন্যতম সদস্য মঞ্জুয়ারা বেগমকে গাইবান্ধা জেলার ধাপেরহাট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে মঞ্জুয়ারার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে গাইবান্ধার সাদুল্ল্যাপুর, রংপুর জেলার পীরগঞ্জ ও পীরগাছা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আরও ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পরে তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হলে মঞ্জুয়ারা বেগম ও মহারানী পারভিন আদালতে স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৬ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪