শেখ আবু হাসান, খুলনা
খুলনা মহানগরীর ঐতিহ্যবাহী কিছু মিল দীর্ঘ ৫০-৬০ বছর ধরে খুলনাকে দেশে-বিদেশে শিল্পনগরীর পরিচিতি এনে দিয়েছিল। এখন সেই পরিচিতি মুছে যেতে বসেছে। কল-কারখানাগুলো একে একে বন্ধ করে দেওয়ায় প্রাণহীন শিল্পনগরীতে পরিণত হয়েছে। এখন আর আগের মতো শ্রমিক-কর্মচারীদের কোলাহল নেই। মহানগরীর দৌলতপুর, খালিশপুর ও ফুলবাড়ীগেট, আটরা-গিলেতলা এলাকায় স্থাপিত পাটকল, নিউজ প্রিন্ট মিলস, হার্ডবোর্ড মিলগুলো এ ঐতিহ্যের স্বাক্ষর বহন করছে।
এ মিলগুলোতে এখন আর বাঁশি (হুইসেল) বাজে না আগের মতো। একসময় মিল এলাকাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা হাজারো, মুদিদোকান, রেস্তোরাঁ, হোটেল, চায়ের স্টল, সেলুনসহ ছোট-বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। চারদিকে সুনসান নীরবতা। রাস্তাঘাট শ্রীহীন। শিল্পাঞ্চল এখন মৃতপ্রায়।
খুলনার শিল্প-বাণিজ্যের একসময়কার সুখময় স্মৃতি নিয়ে এই সময়ে কেউ যদি তথ্যানুসন্ধানে এখানে আসেন, তাহলে রীতিমতো হোঁচট খাবেন। এখনকার বন্ধ শিল্পগুলোর হিসাব কষার চেয়ে চালুগুলোর হিসাব করা খুবই সহজ। রাষ্ট্রায়ত্ত নিউজপ্রিন্ট মিলস, হার্ডবোর্ড মিল, টেক্সটাইল মিল এখন খুলনাবাসীর জন্য শুধুই স্মৃতি। কল-কারখানা বন্ধ হওয়ার তালিকা দিন দিন দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। অব্যাহত লোকসানের কারণ দেখিয়ে গত ২০২০ সালের জুলাই মাসের প্রথমদিকে খুলনা-যশোর অঞ্চলের ৯টি পাটকলসহ দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ২৫টি পাটকলের উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
পাট খাতে উন্নয়নের উজ্জ্বল সম্ভাবনা নিয়ে যখন দেশময় আলোচনা হচ্ছে, ঠিক তখনই খুলনার রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলো বন্ধ করে দেওয়া হলো। এর ফলে প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন। পাশাপাশি শিল্প এলাকার অসংখ্য ক্ষুদ্র, মাঝারিসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়ীর ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে সংকটের মুখে পড়েছেন।
ক্রিসেন্ট জুট মিলের সাবেক সিবিএ সভাপতি মো. মুরাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, বাংলাদেশ জুট মিল করপোরেশন (বিজেএমসি) কর্তৃপক্ষ ২০২০ সালের জুলাই মাসে অব্যাহত লোকসানের অজুহাতে খুলনা অঞ্চলের ৯টিসহ দেশের ২৫টি রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ ঘোষণা করে। পরে ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে শ্রমিকদের বকেয়া মজুরি, প্রোভিডেন্ট ফান্ড ও গ্রাচুইটির টাকা পরিশোধ শুরু করে। ইতিমধ্যে ৮০ শতাংশ শ্রমিকদের বকেয়া পরিশোধ করা হয়েছে।
বাকিদের জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে গেটপাসের নামের মিল না থাকা এবং বিভিন্ন জটিলতার কারণে পরিশোধে বিলম্ব হচ্ছে। তবে এই সমস্যা দ্রুত সমাধানের চেষ্টা চলছে। আর আগের মজুরি কমিশনের ২০১৯ সালের অক্টোবর-নভেম্বরের ছয় সপ্তাহের মজুরির টাকা এখনো পরিশোধ করা হয়নি। মিলগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শত শত শ্রমিক বেকার হয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
তিনি আরও জানান, অর্থাভাবে অনেক শ্রমিকের ছেলে-মেয়ের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে। বিজেএমসি কর্তৃপক্ষ খুলনার পাঁচটি জুট মিল বেসরকারীকরণের চেষ্টা করেছিল। সে অনুযায়ী তারা দরপত্র আহ্বানও করে। কিন্তু একমাত্র ক্রিসেন্ট জুট মিলের জন্য একটি পার্টি দরপত্রে অংশগ্রহণ করেছে। তারা কিছু টাকাও জমা দিয়ে মিল চালানোর জন্য সময় নিয়েছে। আসলে সরকারি অর্থায়ন ছাড়া এই মিল কোনোভাবে চালানো সম্ভব নয়। তিনি অবিলম্বের মিলের সব শ্রমিকের বকেয়া মজুরিসহ অন্যান্য ভাতা পরিশোধের দাবি জানান।
বিজেএমসির খুলনা আঞ্চলিক মহাব্যবস্থাপক মো. গোলাম রব্বানী আজকের পত্রিকাকে বলেন, অব্যাহত লোকসানের কারণে বিজেএমসি কর্তৃপক্ষ রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলো বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। বন্ধ হওয়ার পরপরই রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলে কর্মরত সব শ্রমিক-কর্মচারীর বকেয়া মজুরিসহ অন্যান্য ভাতা পরিশোধ শুরু করে। ইতিমধ্যে ৯৫ শতাংশ শ্রমিকের বকেয়া পরিশোধ করা হয়েছে। বাকিদের নামের জটিলতা থাকায় পরিশোধে বিলম্ব হচ্ছে। তবে শিগগির এই সমস্যা কেটে যাবে।
ইতিমধ্যে ৯টি পাটকলের শ্রমিকদের মাঝে নগদ ৭৩৭ কোটি টাকা এবং সঞ্চয়পত্রের ৫২০ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, খুলনা অঞ্চলের ৯টি রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলের ২০ হাজার স্থায়ী শ্রমিক কর্মরত ছিলেন। ইতিমধ্যে এসব মিলে উৎপাদিত যেসব পণ্য ছিল, তা বিক্রি হয়ে গেছে। দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ৯টি মিলের কাছে ৬০০ কোটি টাকার বেশি পাবে। পাটকল রক্ষা সম্মিলিত নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট কুদরত-ই-খুদা আজকের পত্রিকাকে জানান, দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির কারণে রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলো লোকসানে পড়ছে। দুর্নীতিবিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে, লোকসানের অজুহাত দেখিয়ে মিলগুলা বন্ধ করে শত শত শ্রমিক-কর্মচারীকে
বেকার করে দেওয়া হয়েছে। এই বেসরকারি করার নামে লুটপাট করা হয়েছে। মিলগুলো বেসরকারিভাবে চালানো অসম্ভব। তিনি মিলগুলো অবিলম্বে সরকারি অর্থায়নে চালু করার দাবি জানান।
খুলনা মহানগরীর ঐতিহ্যবাহী কিছু মিল দীর্ঘ ৫০-৬০ বছর ধরে খুলনাকে দেশে-বিদেশে শিল্পনগরীর পরিচিতি এনে দিয়েছিল। এখন সেই পরিচিতি মুছে যেতে বসেছে। কল-কারখানাগুলো একে একে বন্ধ করে দেওয়ায় প্রাণহীন শিল্পনগরীতে পরিণত হয়েছে। এখন আর আগের মতো শ্রমিক-কর্মচারীদের কোলাহল নেই। মহানগরীর দৌলতপুর, খালিশপুর ও ফুলবাড়ীগেট, আটরা-গিলেতলা এলাকায় স্থাপিত পাটকল, নিউজ প্রিন্ট মিলস, হার্ডবোর্ড মিলগুলো এ ঐতিহ্যের স্বাক্ষর বহন করছে।
এ মিলগুলোতে এখন আর বাঁশি (হুইসেল) বাজে না আগের মতো। একসময় মিল এলাকাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা হাজারো, মুদিদোকান, রেস্তোরাঁ, হোটেল, চায়ের স্টল, সেলুনসহ ছোট-বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। চারদিকে সুনসান নীরবতা। রাস্তাঘাট শ্রীহীন। শিল্পাঞ্চল এখন মৃতপ্রায়।
খুলনার শিল্প-বাণিজ্যের একসময়কার সুখময় স্মৃতি নিয়ে এই সময়ে কেউ যদি তথ্যানুসন্ধানে এখানে আসেন, তাহলে রীতিমতো হোঁচট খাবেন। এখনকার বন্ধ শিল্পগুলোর হিসাব কষার চেয়ে চালুগুলোর হিসাব করা খুবই সহজ। রাষ্ট্রায়ত্ত নিউজপ্রিন্ট মিলস, হার্ডবোর্ড মিল, টেক্সটাইল মিল এখন খুলনাবাসীর জন্য শুধুই স্মৃতি। কল-কারখানা বন্ধ হওয়ার তালিকা দিন দিন দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। অব্যাহত লোকসানের কারণ দেখিয়ে গত ২০২০ সালের জুলাই মাসের প্রথমদিকে খুলনা-যশোর অঞ্চলের ৯টি পাটকলসহ দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ২৫টি পাটকলের উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
পাট খাতে উন্নয়নের উজ্জ্বল সম্ভাবনা নিয়ে যখন দেশময় আলোচনা হচ্ছে, ঠিক তখনই খুলনার রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলো বন্ধ করে দেওয়া হলো। এর ফলে প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন। পাশাপাশি শিল্প এলাকার অসংখ্য ক্ষুদ্র, মাঝারিসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়ীর ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে সংকটের মুখে পড়েছেন।
ক্রিসেন্ট জুট মিলের সাবেক সিবিএ সভাপতি মো. মুরাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, বাংলাদেশ জুট মিল করপোরেশন (বিজেএমসি) কর্তৃপক্ষ ২০২০ সালের জুলাই মাসে অব্যাহত লোকসানের অজুহাতে খুলনা অঞ্চলের ৯টিসহ দেশের ২৫টি রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ ঘোষণা করে। পরে ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে শ্রমিকদের বকেয়া মজুরি, প্রোভিডেন্ট ফান্ড ও গ্রাচুইটির টাকা পরিশোধ শুরু করে। ইতিমধ্যে ৮০ শতাংশ শ্রমিকদের বকেয়া পরিশোধ করা হয়েছে।
বাকিদের জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে গেটপাসের নামের মিল না থাকা এবং বিভিন্ন জটিলতার কারণে পরিশোধে বিলম্ব হচ্ছে। তবে এই সমস্যা দ্রুত সমাধানের চেষ্টা চলছে। আর আগের মজুরি কমিশনের ২০১৯ সালের অক্টোবর-নভেম্বরের ছয় সপ্তাহের মজুরির টাকা এখনো পরিশোধ করা হয়নি। মিলগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শত শত শ্রমিক বেকার হয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
তিনি আরও জানান, অর্থাভাবে অনেক শ্রমিকের ছেলে-মেয়ের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে। বিজেএমসি কর্তৃপক্ষ খুলনার পাঁচটি জুট মিল বেসরকারীকরণের চেষ্টা করেছিল। সে অনুযায়ী তারা দরপত্র আহ্বানও করে। কিন্তু একমাত্র ক্রিসেন্ট জুট মিলের জন্য একটি পার্টি দরপত্রে অংশগ্রহণ করেছে। তারা কিছু টাকাও জমা দিয়ে মিল চালানোর জন্য সময় নিয়েছে। আসলে সরকারি অর্থায়ন ছাড়া এই মিল কোনোভাবে চালানো সম্ভব নয়। তিনি অবিলম্বের মিলের সব শ্রমিকের বকেয়া মজুরিসহ অন্যান্য ভাতা পরিশোধের দাবি জানান।
বিজেএমসির খুলনা আঞ্চলিক মহাব্যবস্থাপক মো. গোলাম রব্বানী আজকের পত্রিকাকে বলেন, অব্যাহত লোকসানের কারণে বিজেএমসি কর্তৃপক্ষ রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলো বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। বন্ধ হওয়ার পরপরই রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলে কর্মরত সব শ্রমিক-কর্মচারীর বকেয়া মজুরিসহ অন্যান্য ভাতা পরিশোধ শুরু করে। ইতিমধ্যে ৯৫ শতাংশ শ্রমিকের বকেয়া পরিশোধ করা হয়েছে। বাকিদের নামের জটিলতা থাকায় পরিশোধে বিলম্ব হচ্ছে। তবে শিগগির এই সমস্যা কেটে যাবে।
ইতিমধ্যে ৯টি পাটকলের শ্রমিকদের মাঝে নগদ ৭৩৭ কোটি টাকা এবং সঞ্চয়পত্রের ৫২০ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, খুলনা অঞ্চলের ৯টি রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলের ২০ হাজার স্থায়ী শ্রমিক কর্মরত ছিলেন। ইতিমধ্যে এসব মিলে উৎপাদিত যেসব পণ্য ছিল, তা বিক্রি হয়ে গেছে। দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ৯টি মিলের কাছে ৬০০ কোটি টাকার বেশি পাবে। পাটকল রক্ষা সম্মিলিত নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট কুদরত-ই-খুদা আজকের পত্রিকাকে জানান, দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির কারণে রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলো লোকসানে পড়ছে। দুর্নীতিবিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে, লোকসানের অজুহাত দেখিয়ে মিলগুলা বন্ধ করে শত শত শ্রমিক-কর্মচারীকে
বেকার করে দেওয়া হয়েছে। এই বেসরকারি করার নামে লুটপাট করা হয়েছে। মিলগুলো বেসরকারিভাবে চালানো অসম্ভব। তিনি মিলগুলো অবিলম্বে সরকারি অর্থায়নে চালু করার দাবি জানান।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে