সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরায় করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। তবে সেই বিধিনিষেধ আরোপিত হলেও বাস্তবে কোথাও তা মানা হচ্ছে না। এভাবে চলতে থাকলে পরিস্থিতে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্যবিদরা।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়, করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন প্রতিরোধে প্রতিটি কর্মক্ষেত্রে মাস্ক পরা, সভা-সমাবেশ বন্ধ থাকাসহ সরকার ১১ দফার বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। কেউ না মানলে তাঁকে জেল-জরিমানার মুখে পড়তে হবে। স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনে ব্যত্যয় রোধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, জেলা শহরের নিউ মার্কেট, খুলনা রোড মোড়, সুলতানপুর বড় বাজার, কাটিয়া টাউন বাজার, কদমতলা বাজার, পুরোনো সাতক্ষীরা বাজার, আমতলা জেলা শিক্ষা অফিসের সামনেসহ সব জায়গাতেই ছিল মানুষের উপচে পড়ে ভিড়। ছিল না কোনো সামাজিক দূরত্ব।
অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীরা স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। শ্রেণিকক্ষে বেঞ্চে গাদাগাদি করে বসে পাঠদান চলছে। শিক্ষার্থী, এমনকি শিক্ষক-কর্মচারীদের মুখেও নেই মাস্ক। নির্দেশনায় থাকলেও নেই হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও হাত ধোয়ার কোনো ব্যবস্থা। মাপা হচ্ছে না শিক্ষার্থীদের শরীরের তাপমাত্রা।
সাতক্ষীরা শহরের ভ্যান চালক মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আমরা পরিশ্রম করি, তাই আমাদের করোনা হবে না। সরকার বলেছে মাস্ক পরতে, তাই সঙ্গে রেখেছি। আমরা দিন আনি দিন খাই। পেটের দায়ে ঘর থেকে বের হতে হয়। বিধিনিষেধ মানার চেষ্টা করলেও আইনের প্রয়োগ না থাকায় ভুলে যাই। এ ছাড়া শিক্ষিত যাত্রীরাও মাস্ক পরেন না তাই আমরাও পরিনা।’
সিভিল সার্জন ডা. হুসাইন শাফায়াত বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি না মানলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। প্রত্যেকের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত। নতুন করে সাতক্ষীরায় ১১ জন শনাক্ত হয়েছেন যার মধ্যে ৩ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।’
এ ব্যাপারে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির বলেন, ‘নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের সংক্রমণ ঠেকাতে সচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারণা চালানো হচ্ছে। পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।’
সাতক্ষীরায় করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। তবে সেই বিধিনিষেধ আরোপিত হলেও বাস্তবে কোথাও তা মানা হচ্ছে না। এভাবে চলতে থাকলে পরিস্থিতে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্যবিদরা।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়, করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন প্রতিরোধে প্রতিটি কর্মক্ষেত্রে মাস্ক পরা, সভা-সমাবেশ বন্ধ থাকাসহ সরকার ১১ দফার বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। কেউ না মানলে তাঁকে জেল-জরিমানার মুখে পড়তে হবে। স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনে ব্যত্যয় রোধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, জেলা শহরের নিউ মার্কেট, খুলনা রোড মোড়, সুলতানপুর বড় বাজার, কাটিয়া টাউন বাজার, কদমতলা বাজার, পুরোনো সাতক্ষীরা বাজার, আমতলা জেলা শিক্ষা অফিসের সামনেসহ সব জায়গাতেই ছিল মানুষের উপচে পড়ে ভিড়। ছিল না কোনো সামাজিক দূরত্ব।
অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীরা স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। শ্রেণিকক্ষে বেঞ্চে গাদাগাদি করে বসে পাঠদান চলছে। শিক্ষার্থী, এমনকি শিক্ষক-কর্মচারীদের মুখেও নেই মাস্ক। নির্দেশনায় থাকলেও নেই হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও হাত ধোয়ার কোনো ব্যবস্থা। মাপা হচ্ছে না শিক্ষার্থীদের শরীরের তাপমাত্রা।
সাতক্ষীরা শহরের ভ্যান চালক মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আমরা পরিশ্রম করি, তাই আমাদের করোনা হবে না। সরকার বলেছে মাস্ক পরতে, তাই সঙ্গে রেখেছি। আমরা দিন আনি দিন খাই। পেটের দায়ে ঘর থেকে বের হতে হয়। বিধিনিষেধ মানার চেষ্টা করলেও আইনের প্রয়োগ না থাকায় ভুলে যাই। এ ছাড়া শিক্ষিত যাত্রীরাও মাস্ক পরেন না তাই আমরাও পরিনা।’
সিভিল সার্জন ডা. হুসাইন শাফায়াত বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি না মানলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। প্রত্যেকের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত। নতুন করে সাতক্ষীরায় ১১ জন শনাক্ত হয়েছেন যার মধ্যে ৩ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।’
এ ব্যাপারে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির বলেন, ‘নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের সংক্রমণ ঠেকাতে সচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারণা চালানো হচ্ছে। পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে