আনিকা জীনাত, ঢাকা
এইচবিও চ্যানেলটির কথা মনে আছে নিশ্চয়ই। এইচবিও এর ইলাবরেশন ছিল, হোম বক্স অফিস। বিজ্ঞাপন ছাড়া সিনেমা দেখানোর জন্য জনপ্রিয় ছিল চ্যানেলটি। এখনো আছে অবশ্য। কোথাও কোথাও দেখা যায়, কোথাও যায় না। এইচবিও-র মতো এখন অনেকগুলো বক্স অফিস চলে গেছে ঘরে ঘরে। সেসবে এখন সিনেমার সঙ্গে দেখা যায় ওয়েব সিরিজ আর ডকুমেন্টারি।
বাড়ির ছাদে ছাদে ডিশ অ্যানটেনা লাগানোর দিন বেশ আগে শেষ হয়েছে। তারও অনেক আগে শেষ হয়েছে লম্বা বাঁশের মাথায় টাঙানো অ্যানটেনার যুগ। বন্ধ হয়েছে ভিসিআর, ভিসিপি কিংবা সিডি-ডিভিডির দোকান। ঝাঁপ পরব পরব করছে কেবল টিভির। ইতিমধ্যে বাড়িতে জায়গা করে নিয়েছে রাউটার। সেখান থেকে চিকনিচামেলি বত্রিশ বা চুয়াল্লিশ ইঞ্চি মনিটরে যোগ হয়েছে ইন্টারনেট নামের অত্যাশ্চর্য এক জিনিস। তার ফলে এখন রিমোট কন্ট্রোলের বাটনে চাপ দিলেই পাওয়া যায় নেটফ্লিক্স, হইচই, চরকির মতো সাইট বা অ্যাপ। যেগুলোতে ক্লিক করলেই যখন ইচ্ছা তখন দেখা যায় সিনেমাসহ বিভিন্ন জিনিস।
টিভিতে যা দেখানো হয় তাই দেখতে হয়। অনেক সময় ১০০টা চ্যানেল বদলেও পছন্দনীয় কিছু পাওয়া যায় না। তাই তরুণদের মধ্যে টিভি দেখার হার দিন দিন কমছে। স্ট্রিমিং সাইটগুলোতে সে সমস্যা নেই। পছন্দ অনুযায়ী সিরিজ বাছাই করে দেখতে বসলেই সুপার গ্লুর মতো আটকে যেতে হয়।
মাসে মাসে সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে যে কনটেন্টগুলো দেখা যায় সেগুলোতে নতুনত্ব থাকে। এমন কিছু বিষয় বস্তু নিয়ে কনটেন্ট বানানো হয় যা কখনো কেউ হয়তো কল্পনায়ও আনেনি। চিন্তার খোরাক জোগানো কনটেন্টগুলোর মেকিং টিভি কনটেন্টের চেয়ে অনেক ভালো।
আগে শুধু ছোট বাজেটের সিনেমাগুলো এখানে মুক্তি পেত। গত দুই বছর ধরে মানুষ সিনেমা হলে যেতে পারছে না। তাই বড় বড় বাজেটের ছবিগুলো মুক্তি পাচ্ছে স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে।
লকডাউনে গৃহবন্দী থাকার সময় মানুষ এসব স্ট্রিমিং সাইটে হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। বিনোদনের জন্য ঘরে বসেই দেখেছে নেটফ্লিক্স, ডিজনি প্লাস, এইচবিও ম্যাক্স, জিফাইভ, হইচই, চরকি, বিঞ্জ, বায়স্কোপ ও বঙ্গোর সিনেমা, ওয়েব সিরিজ বা অন্যান্য কনটেন্ট। পরিবারের কয়জন মিলে কয়টি ডিভাইসে কনটেন্ট দেখবেন তার ওপর নির্ভর করে সাবস্ক্রিপশন ফি। ইন্টারনেট থাকলেই তাদের অ্যাপ বা ওয়েবসাইট থেকে স্মার্ট টিভি, স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, ট্যাবলেটে কনটেন্ট দেখা যাবে। ডাউনলোড করে রাখলে অফলাইনেও কনটেন্ট দেখা যায়।
জনপ্রিয় স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম
হইচই
বাংলা ভাষার কনটেন্টের জন্য এই প্ল্যাটফর্মটি জনপ্রিয়। বছরে ৫০০ টাকা খরচ করলে ৫টি ডিভাইসে কনটেন্ট দেখা যাবে। তাদের কনটেন্ট লাইব্রেরিতে কিছু অরিজিনাল কনটেন্ট আছে। পাশাপাশি বিভিন্ন কনটেন্ট প্রোভাইডারের কনটেন্টও পাওয়া যাবে। সিনেমা, ওয়েব সিরিজ ও ডকুমেন্টারি দেখা যাবে হইচইয়ে।
নেটফ্লিক্স
সর্বনিম্ন ৩৪২ টাকা থেকে শুরু করে ১ হাজার ৩০ টাকার মধ্যে বেশ কয়েকটি প্যাকেজ পাওয়া যাবে এ প্ল্যাটফর্মে। মার্কিন এই স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে টিভি সিরিজ, সিনেমা, ডকুমেন্টারি, ওয়েব সিরিজসহ সবই পাবেন। শিশুদের জন্য আছে আলাদা ট্যাব। তাদের জন্য নেটফ্লিক্স শিক্ষণীয় কনটেন্টও বানিয়ে থাকে।
চরকি
এখানে অন্যান্য ভাষার সিনেমাও দেখা যাবে। সিনেমা সেকশনে রয়েছে ১২টি বিভাগ। সিরিজের ভাগ আছে ৬টি। চরকিতে টানা ছয় মাস কনটেন্ট দেখতে চাইলে খরচ হবে ২৯৯ টাকা। এক বছরের জন্য ৫টি ডিভাইসে কনটেন্ট দেখতে খরচ করতে হবে ৪৯৯ টাকা।
জি-ফাইভ
হিন্দির পাশাপাশি বাংলা ভাষার সিনেমা ও সিরিজ পাওয়া যাবে এ স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে। হিন্দি অনেক সিরিজের বাংলা ডাবিং পাওয়া যাবে এখানে। জি-ফাইভের সাবস্ক্রিপশন ফি ৬০ টাকা থেকে শুরু। চাইলে এক সপ্তাহের জন্যও সাবস্ক্রাইব করা যাবে। সে ক্ষেত্রে খরচ পড়বে ১৩ টাকা।
বিঞ্জ
এখানে ১৫০টি চ্যানেল লাইভ দেখা যাবে। কনটেন্ট রয়েছে ৩ হাজারের বেশি। বড় স্ক্রিনের জন্য সাবস্ক্রিপশন ফি ৩৯৯ টাকা। ছোট স্ক্রিনের মাসিক প্ল্যান কেনা যাবে ৭৫ টাকায়। বিশেষ ছাড়ে রবি ও এয়ারটেল গ্রাহকেরা সাবস্ক্রিপশন সেবা কিনতে পারবেন ৯৯ টাকায়।
বায়োস্কোপ
বায়োস্কোপের অধিকাংশ সিনেমা, সিরিজই ফ্রিতে দেখা যায়। টিভি চ্যানেলও দেখা যাবে ফ্রিতে। বাংলায় ডাব করা তুর্কি সিরিজগুলোর মধ্যে এখানে দেখা যাবে রেহানা, জারা আবির ও পরি। পশ্চিম বাংলার সিনেমাও আছে এতে। অরিজিনাল কনটেন্ট দেখতে হলে প্রাইম অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এক মাসের জন্য ৫ জিবি ইন্টারনেট কিনতে খরচ হবে ৫২ টাকা।
বঙ্গো
টিভি চ্যানেল, সিনেমা, বাংলা সিরিজের পাশাপাশি এতে ডাব করা তুর্কি সিরিজও দেখো যাবে। সাবস্ক্রাইব করলে এক মাসের জন্য দিতে হবে ৫০ টাকা। বছর জুড়ে সাবস্ক্রিপশন সেবা নিতে খরচ হবে ৪০০ টাকা।
এইচবিও চ্যানেলটির কথা মনে আছে নিশ্চয়ই। এইচবিও এর ইলাবরেশন ছিল, হোম বক্স অফিস। বিজ্ঞাপন ছাড়া সিনেমা দেখানোর জন্য জনপ্রিয় ছিল চ্যানেলটি। এখনো আছে অবশ্য। কোথাও কোথাও দেখা যায়, কোথাও যায় না। এইচবিও-র মতো এখন অনেকগুলো বক্স অফিস চলে গেছে ঘরে ঘরে। সেসবে এখন সিনেমার সঙ্গে দেখা যায় ওয়েব সিরিজ আর ডকুমেন্টারি।
বাড়ির ছাদে ছাদে ডিশ অ্যানটেনা লাগানোর দিন বেশ আগে শেষ হয়েছে। তারও অনেক আগে শেষ হয়েছে লম্বা বাঁশের মাথায় টাঙানো অ্যানটেনার যুগ। বন্ধ হয়েছে ভিসিআর, ভিসিপি কিংবা সিডি-ডিভিডির দোকান। ঝাঁপ পরব পরব করছে কেবল টিভির। ইতিমধ্যে বাড়িতে জায়গা করে নিয়েছে রাউটার। সেখান থেকে চিকনিচামেলি বত্রিশ বা চুয়াল্লিশ ইঞ্চি মনিটরে যোগ হয়েছে ইন্টারনেট নামের অত্যাশ্চর্য এক জিনিস। তার ফলে এখন রিমোট কন্ট্রোলের বাটনে চাপ দিলেই পাওয়া যায় নেটফ্লিক্স, হইচই, চরকির মতো সাইট বা অ্যাপ। যেগুলোতে ক্লিক করলেই যখন ইচ্ছা তখন দেখা যায় সিনেমাসহ বিভিন্ন জিনিস।
টিভিতে যা দেখানো হয় তাই দেখতে হয়। অনেক সময় ১০০টা চ্যানেল বদলেও পছন্দনীয় কিছু পাওয়া যায় না। তাই তরুণদের মধ্যে টিভি দেখার হার দিন দিন কমছে। স্ট্রিমিং সাইটগুলোতে সে সমস্যা নেই। পছন্দ অনুযায়ী সিরিজ বাছাই করে দেখতে বসলেই সুপার গ্লুর মতো আটকে যেতে হয়।
মাসে মাসে সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে যে কনটেন্টগুলো দেখা যায় সেগুলোতে নতুনত্ব থাকে। এমন কিছু বিষয় বস্তু নিয়ে কনটেন্ট বানানো হয় যা কখনো কেউ হয়তো কল্পনায়ও আনেনি। চিন্তার খোরাক জোগানো কনটেন্টগুলোর মেকিং টিভি কনটেন্টের চেয়ে অনেক ভালো।
আগে শুধু ছোট বাজেটের সিনেমাগুলো এখানে মুক্তি পেত। গত দুই বছর ধরে মানুষ সিনেমা হলে যেতে পারছে না। তাই বড় বড় বাজেটের ছবিগুলো মুক্তি পাচ্ছে স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে।
লকডাউনে গৃহবন্দী থাকার সময় মানুষ এসব স্ট্রিমিং সাইটে হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। বিনোদনের জন্য ঘরে বসেই দেখেছে নেটফ্লিক্স, ডিজনি প্লাস, এইচবিও ম্যাক্স, জিফাইভ, হইচই, চরকি, বিঞ্জ, বায়স্কোপ ও বঙ্গোর সিনেমা, ওয়েব সিরিজ বা অন্যান্য কনটেন্ট। পরিবারের কয়জন মিলে কয়টি ডিভাইসে কনটেন্ট দেখবেন তার ওপর নির্ভর করে সাবস্ক্রিপশন ফি। ইন্টারনেট থাকলেই তাদের অ্যাপ বা ওয়েবসাইট থেকে স্মার্ট টিভি, স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, ট্যাবলেটে কনটেন্ট দেখা যাবে। ডাউনলোড করে রাখলে অফলাইনেও কনটেন্ট দেখা যায়।
জনপ্রিয় স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম
হইচই
বাংলা ভাষার কনটেন্টের জন্য এই প্ল্যাটফর্মটি জনপ্রিয়। বছরে ৫০০ টাকা খরচ করলে ৫টি ডিভাইসে কনটেন্ট দেখা যাবে। তাদের কনটেন্ট লাইব্রেরিতে কিছু অরিজিনাল কনটেন্ট আছে। পাশাপাশি বিভিন্ন কনটেন্ট প্রোভাইডারের কনটেন্টও পাওয়া যাবে। সিনেমা, ওয়েব সিরিজ ও ডকুমেন্টারি দেখা যাবে হইচইয়ে।
নেটফ্লিক্স
সর্বনিম্ন ৩৪২ টাকা থেকে শুরু করে ১ হাজার ৩০ টাকার মধ্যে বেশ কয়েকটি প্যাকেজ পাওয়া যাবে এ প্ল্যাটফর্মে। মার্কিন এই স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে টিভি সিরিজ, সিনেমা, ডকুমেন্টারি, ওয়েব সিরিজসহ সবই পাবেন। শিশুদের জন্য আছে আলাদা ট্যাব। তাদের জন্য নেটফ্লিক্স শিক্ষণীয় কনটেন্টও বানিয়ে থাকে।
চরকি
এখানে অন্যান্য ভাষার সিনেমাও দেখা যাবে। সিনেমা সেকশনে রয়েছে ১২টি বিভাগ। সিরিজের ভাগ আছে ৬টি। চরকিতে টানা ছয় মাস কনটেন্ট দেখতে চাইলে খরচ হবে ২৯৯ টাকা। এক বছরের জন্য ৫টি ডিভাইসে কনটেন্ট দেখতে খরচ করতে হবে ৪৯৯ টাকা।
জি-ফাইভ
হিন্দির পাশাপাশি বাংলা ভাষার সিনেমা ও সিরিজ পাওয়া যাবে এ স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে। হিন্দি অনেক সিরিজের বাংলা ডাবিং পাওয়া যাবে এখানে। জি-ফাইভের সাবস্ক্রিপশন ফি ৬০ টাকা থেকে শুরু। চাইলে এক সপ্তাহের জন্যও সাবস্ক্রাইব করা যাবে। সে ক্ষেত্রে খরচ পড়বে ১৩ টাকা।
বিঞ্জ
এখানে ১৫০টি চ্যানেল লাইভ দেখা যাবে। কনটেন্ট রয়েছে ৩ হাজারের বেশি। বড় স্ক্রিনের জন্য সাবস্ক্রিপশন ফি ৩৯৯ টাকা। ছোট স্ক্রিনের মাসিক প্ল্যান কেনা যাবে ৭৫ টাকায়। বিশেষ ছাড়ে রবি ও এয়ারটেল গ্রাহকেরা সাবস্ক্রিপশন সেবা কিনতে পারবেন ৯৯ টাকায়।
বায়োস্কোপ
বায়োস্কোপের অধিকাংশ সিনেমা, সিরিজই ফ্রিতে দেখা যায়। টিভি চ্যানেলও দেখা যাবে ফ্রিতে। বাংলায় ডাব করা তুর্কি সিরিজগুলোর মধ্যে এখানে দেখা যাবে রেহানা, জারা আবির ও পরি। পশ্চিম বাংলার সিনেমাও আছে এতে। অরিজিনাল কনটেন্ট দেখতে হলে প্রাইম অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এক মাসের জন্য ৫ জিবি ইন্টারনেট কিনতে খরচ হবে ৫২ টাকা।
বঙ্গো
টিভি চ্যানেল, সিনেমা, বাংলা সিরিজের পাশাপাশি এতে ডাব করা তুর্কি সিরিজও দেখো যাবে। সাবস্ক্রাইব করলে এক মাসের জন্য দিতে হবে ৫০ টাকা। বছর জুড়ে সাবস্ক্রিপশন সেবা নিতে খরচ হবে ৪০০ টাকা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে