মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার একটি গ্রাম সাগরা-কৃষ্ণবাটি। এই গ্রামের বাসিন্দা শিলা বিশ্বাস। তিনি, তাঁর স্বামী ও ছেলে ডেঙ্গু আক্রান্ত। তিনজনই যশোর সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। কিছুটা সুস্থ হয়ে এবং খরচ এড়াতে এখন বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
শিলা বিশ্বাস গত সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই-তিন দিন আগে মনিরামপুর হাসপাতালের ডাক্তার (উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা) তন্ময় বিশ্বাস এসেছিলেন। তিনি আমাদের বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিতে বলেছেন। বাড়ির আশপাশে ব্লিচিং পাউডার স্প্রে করতে বলে গেছেন।’
সাগরা-কৃষ্ণবাটি গ্রামটিতে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে আশঙ্কাজনকভাবে। গত ১৫ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এই গ্রামের অন্তত ৫০ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। কেউ কেউ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। অনেকে বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছে।
গ্রামবাসীর অভিযোগ, গ্রামে এত ডেঙ্গু রোগীর খবর প্রশাসন বা স্বাস্থ্য বিভাগের সবাই জানে। কিন্তু ডেঙ্গু প্রতিরোধে এখানে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। বাড়ি পরিদর্শনকালে শুধু চারপাশ পরিষ্কার রাখার ও ব্লিচিং পাউডার ছিটানোর কথা বলে গেছেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা তন্ময় বিশ্বাস। মশা মারার ওষুধ ছিটানোর কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি।
সাগরা-কৃষ্ণবাটি গ্রামে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ার বিষয়টি জানে উপজেলা প্রশাসন। গত সোমবার উপজেলা আইনশৃঙ্খলা-বিষয়ক সভায়ও এই গ্রামের ডেঙ্গু সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ জানানো হয়। গ্রামটিতে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবের কথা শুনে সরেজমিন কয়েকটি বাড়ি ঘুরে গেছেন তন্ময় বিশ্বাস।
আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক সভায় উদ্বেগ জানানোর পর কী ব্যবস্থা নিয়েছেন জানতে চাইলে মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জাকির হোসেন গত সোমবার বলেন, ‘ডেঙ্গু প্রতিরোধে ওই এলাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রচারণা চলছে। স্থানীয় খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে এ বিষয়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
এক গ্রামের এত মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত তারপরও মশা মারতে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কেন, জানতে চাইলে গতকাল মঙ্গলবার ইউএনও বলেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদকে বলা হয়েছে চাহিদাপত্র দেওয়ার জন্য। তারা সেটা দিলে অর্থ বরাদ্দ করে মশা মারার কীটনাশক স্প্রে করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
সোমবার বিকেলে সরেজমিনে সাগরা-কৃষ্ণবাটি গ্রামে ঘুরে জানা যায়, ওই গ্রামের শিক্ষক সন্দ্বীপ বিশ্বাস, সাবেক ইউপি সদস্য সাধন বিশ্বাস, তাঁর মেয়ে শান্তা বিশ্বাস, কংকন বিশ্বাস, দেবদাস বিশ্বাস, হরিদাস বিশ্বাস, মিলন বিশ্বাস, কামনা বিশ্বাস, পূজা বিশ্বাস, পিংকি বিশ্বাস, মিতালি মণ্ডল, সুকেশ তরফদার, রুমা বিশ্বাস, বিপ্লব বিশ্বাস, গুরু দাসী, আরাধন বিশ্বাস, মিতালি বিশ্বাস, অর্চনা বিশ্বাস, জয়ন্তী বিশ্বাস, অর্পিতা বিশ্বাস, অলোকা বিশ্বাস, আঙ্গুর বালা, শিলা বিশ্বাস ও তাঁর স্বামী-সন্তানসহ গ্রামের অর্ধশত লোক ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে অনেকে যশোর সদর হাসপাতাল, মনিরামপুর হাসপাতালসহ বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। কেউ কেউ আবার ডেঙ্গু ধরা পড়ায় বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ডেঙ্গু আক্রান্ত বিপ্লব বিশ্বাস বলেন, ‘আমার স্ত্রী রুমা দাসের ১০ দিন ধরে জ্বর। যশোর সদর হাসপাতালে পরীক্ষা করালে তার ডেঙ্গু ধরা পড়ে। এরপর তাকে সেখানে ভর্তি করে পাঁচ দিন চিকিৎসা করিয়েছি। সে এখন সুস্থ। এখন আমি আক্রান্ত হয়েছি। দুজনেই বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছি।’
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য সাধন বিশ্বাস বলেন, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গ্রামের ৪০-৪৫ জন বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছে। গ্রামে ডেঙ্গু মহামারি ধারণ করেছে। এলাকার লোকজন এ নিয়ে আতঙ্কগ্রস্ত। জনপ্রতিনিধি বা প্রশাসন কাউকে ডেঙ্গু দমনে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যাচ্ছে না।
স্থানীয় রণজিৎ বিশ্বাস বলেন, গ্রামের প্রতি বাড়িতে ডেঙ্গু রোগী রয়েছে। জ্বরে আক্রান্ত হয়ে যিনি পরীক্ষা করাচ্ছেন, তাঁর ডেঙ্গু শনাক্ত হচ্ছে।
সবাইকে সচেতন করতে ইউনিয়নজুড়ে মাইকে প্রচারণা চালানো হয়েছে জানিয়ে খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম জিন্নাহ বলেন, ‘আমি নিজে আক্রান্ত কয়েকটি বাড়িতে গিয়েছি। বাড়ি বাড়ি গ্রাম পুলিশ পাঠিয়ে বাড়িঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করতে বলেছি। কেউ কথা শোনেনি।’
উপজেলা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা তন্ময় বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাগরা-কৃষ্ণবাটি গ্রাম থেকে যাঁরা জ্বর নিয়ে হাসপাতালে আসছেন, পরীক্ষা করালে বেশির ভাগ রোগীর ডেঙ্গু শনাক্ত হচ্ছেন। আমি নিজে ২০-২৫ রোগীর বাড়িতে গিয়েছি। ডেঙ্গু প্রতিরোধে গত শনিবার খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে আলোচনা সভা করেছি।’
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার একটি গ্রাম সাগরা-কৃষ্ণবাটি। এই গ্রামের বাসিন্দা শিলা বিশ্বাস। তিনি, তাঁর স্বামী ও ছেলে ডেঙ্গু আক্রান্ত। তিনজনই যশোর সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। কিছুটা সুস্থ হয়ে এবং খরচ এড়াতে এখন বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
শিলা বিশ্বাস গত সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই-তিন দিন আগে মনিরামপুর হাসপাতালের ডাক্তার (উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা) তন্ময় বিশ্বাস এসেছিলেন। তিনি আমাদের বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিতে বলেছেন। বাড়ির আশপাশে ব্লিচিং পাউডার স্প্রে করতে বলে গেছেন।’
সাগরা-কৃষ্ণবাটি গ্রামটিতে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে আশঙ্কাজনকভাবে। গত ১৫ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এই গ্রামের অন্তত ৫০ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। কেউ কেউ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। অনেকে বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছে।
গ্রামবাসীর অভিযোগ, গ্রামে এত ডেঙ্গু রোগীর খবর প্রশাসন বা স্বাস্থ্য বিভাগের সবাই জানে। কিন্তু ডেঙ্গু প্রতিরোধে এখানে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। বাড়ি পরিদর্শনকালে শুধু চারপাশ পরিষ্কার রাখার ও ব্লিচিং পাউডার ছিটানোর কথা বলে গেছেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা তন্ময় বিশ্বাস। মশা মারার ওষুধ ছিটানোর কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি।
সাগরা-কৃষ্ণবাটি গ্রামে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ার বিষয়টি জানে উপজেলা প্রশাসন। গত সোমবার উপজেলা আইনশৃঙ্খলা-বিষয়ক সভায়ও এই গ্রামের ডেঙ্গু সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ জানানো হয়। গ্রামটিতে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবের কথা শুনে সরেজমিন কয়েকটি বাড়ি ঘুরে গেছেন তন্ময় বিশ্বাস।
আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক সভায় উদ্বেগ জানানোর পর কী ব্যবস্থা নিয়েছেন জানতে চাইলে মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জাকির হোসেন গত সোমবার বলেন, ‘ডেঙ্গু প্রতিরোধে ওই এলাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রচারণা চলছে। স্থানীয় খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে এ বিষয়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
এক গ্রামের এত মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত তারপরও মশা মারতে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কেন, জানতে চাইলে গতকাল মঙ্গলবার ইউএনও বলেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদকে বলা হয়েছে চাহিদাপত্র দেওয়ার জন্য। তারা সেটা দিলে অর্থ বরাদ্দ করে মশা মারার কীটনাশক স্প্রে করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
সোমবার বিকেলে সরেজমিনে সাগরা-কৃষ্ণবাটি গ্রামে ঘুরে জানা যায়, ওই গ্রামের শিক্ষক সন্দ্বীপ বিশ্বাস, সাবেক ইউপি সদস্য সাধন বিশ্বাস, তাঁর মেয়ে শান্তা বিশ্বাস, কংকন বিশ্বাস, দেবদাস বিশ্বাস, হরিদাস বিশ্বাস, মিলন বিশ্বাস, কামনা বিশ্বাস, পূজা বিশ্বাস, পিংকি বিশ্বাস, মিতালি মণ্ডল, সুকেশ তরফদার, রুমা বিশ্বাস, বিপ্লব বিশ্বাস, গুরু দাসী, আরাধন বিশ্বাস, মিতালি বিশ্বাস, অর্চনা বিশ্বাস, জয়ন্তী বিশ্বাস, অর্পিতা বিশ্বাস, অলোকা বিশ্বাস, আঙ্গুর বালা, শিলা বিশ্বাস ও তাঁর স্বামী-সন্তানসহ গ্রামের অর্ধশত লোক ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে অনেকে যশোর সদর হাসপাতাল, মনিরামপুর হাসপাতালসহ বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। কেউ কেউ আবার ডেঙ্গু ধরা পড়ায় বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ডেঙ্গু আক্রান্ত বিপ্লব বিশ্বাস বলেন, ‘আমার স্ত্রী রুমা দাসের ১০ দিন ধরে জ্বর। যশোর সদর হাসপাতালে পরীক্ষা করালে তার ডেঙ্গু ধরা পড়ে। এরপর তাকে সেখানে ভর্তি করে পাঁচ দিন চিকিৎসা করিয়েছি। সে এখন সুস্থ। এখন আমি আক্রান্ত হয়েছি। দুজনেই বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছি।’
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য সাধন বিশ্বাস বলেন, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গ্রামের ৪০-৪৫ জন বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছে। গ্রামে ডেঙ্গু মহামারি ধারণ করেছে। এলাকার লোকজন এ নিয়ে আতঙ্কগ্রস্ত। জনপ্রতিনিধি বা প্রশাসন কাউকে ডেঙ্গু দমনে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যাচ্ছে না।
স্থানীয় রণজিৎ বিশ্বাস বলেন, গ্রামের প্রতি বাড়িতে ডেঙ্গু রোগী রয়েছে। জ্বরে আক্রান্ত হয়ে যিনি পরীক্ষা করাচ্ছেন, তাঁর ডেঙ্গু শনাক্ত হচ্ছে।
সবাইকে সচেতন করতে ইউনিয়নজুড়ে মাইকে প্রচারণা চালানো হয়েছে জানিয়ে খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম জিন্নাহ বলেন, ‘আমি নিজে আক্রান্ত কয়েকটি বাড়িতে গিয়েছি। বাড়ি বাড়ি গ্রাম পুলিশ পাঠিয়ে বাড়িঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করতে বলেছি। কেউ কথা শোনেনি।’
উপজেলা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা তন্ময় বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাগরা-কৃষ্ণবাটি গ্রাম থেকে যাঁরা জ্বর নিয়ে হাসপাতালে আসছেন, পরীক্ষা করালে বেশির ভাগ রোগীর ডেঙ্গু শনাক্ত হচ্ছেন। আমি নিজে ২০-২৫ রোগীর বাড়িতে গিয়েছি। ডেঙ্গু প্রতিরোধে গত শনিবার খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে আলোচনা সভা করেছি।’
মেট্রোরেল চালানো কোম্পানি ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ পদে আর আমলা-নির্ভরতা থাকছে না। গত ৯ অক্টোবর প্রকাশিত নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এমডি পদের জন্য সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে
৬ মিনিট আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে