ফরিদপুর প্রতিনিধি
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে প্রার্থীদের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে নির্বাচন কমিশন।
গত বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার স্বাক্ষরিত পত্রে আদেশ দেওয়া হয়।
চরভদ্রাসন উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন চলাকালীন নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে প্রার্থীদের ভয় দেখিয়ে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব (সংস্থাপন-১) মো. জিলহাজ উদ্দিন ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা পান। নির্বাচন কমিশনে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠানো হয়।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। সাময়িক বরখাস্তকালীন নির্বাচন কর্মকর্তা প্রচলিত বিধি মোতাবেক শুধু খোরাকি ভাতা পাবেন।
আদেশপত্রে বলা হয়েছে, নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম উপজেলার গাজীরটেক ইউপি নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী আব্দুর রউফ ও চেয়ারম্যান প্রার্থী আহসানুল হক মামুনের কাছ থেকে ভয় দেখিয়ে অর্থ আদায় সংক্রান্ত অভিযোগটির প্রমাণ মিলেছে। এ ছাড়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সোনালী ব্যাংক শাখায় নির্বাচনের আগে, নির্বাচনকালীন ও নির্বাচনের পর অর্থাৎ গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ২৩ লাখ ৫ হাজার টাকা জমা হয়। তদন্তে উক্ত ব্যাংক হিসাবে জমা হওয়া টাকার সুনির্দিষ্ট উৎস দেখাতে পারেননি ওই নির্বাচন কর্মকর্তা।
অভিযোগকারীদের কাছ থেকে গত ২ নভেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা পৌনে দুই লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার পরের দিন তাঁর ব্যাংকে জমা হওয়া টাকার বিষয়ে অভিযোগকারীদের বক্তব্যের সত্যতা পাওয়া গেছে। ওই নির্বাচন কর্মকর্তার ঘুষ নেওয়া ও দুর্নীতিতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে, তাঁর এরূপ কার্যকলাপ শৃঙ্খলা পরিপন্থী।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান বলেন, তদন্তে চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে ওঠা নানা অনিয়মের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়। ওই তদন্ত প্রতিবেদন নির্বাচন কমিশনে পাঠানো হয়।
তিনি আরও বলেন, মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করার বিষয়টি মৌখিকভাবে শুনেছেন, লিখিত আদেশ এখনো তাঁর হাতে পৌঁছায়নি।
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে প্রার্থীদের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে নির্বাচন কমিশন।
গত বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার স্বাক্ষরিত পত্রে আদেশ দেওয়া হয়।
চরভদ্রাসন উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন চলাকালীন নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে প্রার্থীদের ভয় দেখিয়ে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব (সংস্থাপন-১) মো. জিলহাজ উদ্দিন ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা পান। নির্বাচন কমিশনে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠানো হয়।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। সাময়িক বরখাস্তকালীন নির্বাচন কর্মকর্তা প্রচলিত বিধি মোতাবেক শুধু খোরাকি ভাতা পাবেন।
আদেশপত্রে বলা হয়েছে, নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম উপজেলার গাজীরটেক ইউপি নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী আব্দুর রউফ ও চেয়ারম্যান প্রার্থী আহসানুল হক মামুনের কাছ থেকে ভয় দেখিয়ে অর্থ আদায় সংক্রান্ত অভিযোগটির প্রমাণ মিলেছে। এ ছাড়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সোনালী ব্যাংক শাখায় নির্বাচনের আগে, নির্বাচনকালীন ও নির্বাচনের পর অর্থাৎ গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ২৩ লাখ ৫ হাজার টাকা জমা হয়। তদন্তে উক্ত ব্যাংক হিসাবে জমা হওয়া টাকার সুনির্দিষ্ট উৎস দেখাতে পারেননি ওই নির্বাচন কর্মকর্তা।
অভিযোগকারীদের কাছ থেকে গত ২ নভেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা পৌনে দুই লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার পরের দিন তাঁর ব্যাংকে জমা হওয়া টাকার বিষয়ে অভিযোগকারীদের বক্তব্যের সত্যতা পাওয়া গেছে। ওই নির্বাচন কর্মকর্তার ঘুষ নেওয়া ও দুর্নীতিতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে, তাঁর এরূপ কার্যকলাপ শৃঙ্খলা পরিপন্থী।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান বলেন, তদন্তে চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে ওঠা নানা অনিয়মের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়। ওই তদন্ত প্রতিবেদন নির্বাচন কমিশনে পাঠানো হয়।
তিনি আরও বলেন, মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করার বিষয়টি মৌখিকভাবে শুনেছেন, লিখিত আদেশ এখনো তাঁর হাতে পৌঁছায়নি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪