জৈন্তাপুর প্রতিনিধি
জৈন্তাপুর উপজেলার গোয়াবাড়ীতে উপহারের ঘরে বাস করেন না উপকারভোগীরা। অনেকে ভাড়া দিয়েছেন, অনেকে আবার বিক্রির চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, গোয়াবাড়ীতে ২৫৪টি প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের বেশির ভাগে উপকারভোগীরা থাকেন না। ঘর বুঝে পাওয়ার পর থেকে অধিকাংশ উপকারভোগী ঘরে ওঠেননি। অনেকেই ঘরে উঠলেও দুই-এক দিন থেকে চলে গেছেন। অনেকে মাঝে-মধ্যে এসব ঘরে থাকেন। অনেকেই ঘর পেলেও তালা খুলে দেখেননি। অভিযোগ উঠেছে, ঘরগুলোর মধ্যে দুটি ঘর বিক্রির চেষ্টা চলছে। কেউ নিজেদের আত্মীয় পরিচয় দিয়ে ঘরগুলো কৌশলে ভাড়া দিয়ে রেখেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আব্দুস শুকুরের নামে একটি ঘর বরাদ্দ রয়েছে। উপজেলার গৌরী শংকর গ্রামের মাক্কুটিলায় তাঁর বাড়ি থাকায় তিনি উপহারের রয়েছে ঘরে ওঠেননি। জামিলা পারভীনেরও বাড়ি-ঘর রয়েছে, তাই তিনিও আসেন না। সুমি বেগমের ঘরে তাঁর ভাই থাকেন। সুমি দাস ঘর বরাদ্দ পাওয়ার পরও বাসা ভাড়া নিয়ে উপজেলা সদরে থাকেন। নজরুল ইসলাম প্রথম স্ত্রীকে নিয়ে এসে পাঁচ দিন এবং দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে এসে তিন দিন ঘরে থেকে চলে যান, আর আসেননি। অভিযোগ উঠেছে ১৬০ ও ২৬০ নম্বর ঘর দুটি বিক্রি করা হচ্ছে।
২২৫ নম্বর ঘরে পানি পড়ে এবং ২৪৮ নম্বর ঘরের ভেতরের একটি দেওয়ালে বড় ধরনের ফাটল দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি ঘরের দরজা খুলে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। খাবার পানি সরবরাহের জন্য রিং টিউবওয়েল স্থাপন করা হলেও এই বর্ষায় পানি নেই ও অকেজো অবস্থায় রয়েছে। কয়েকটি স্থানে রিং টিউবওয়েল বসানোর জন্য গর্ত করে খোলা অবস্থায় রাখা হয়। খোলা থাকার কারণে যে কোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
রিং টিউবওয়েলের বিষয় জানতে চাইলে উপজেলা স্যানিটারি অফিসার রাশেল আহমদ বলেন, ‘মূলত রিং গুলির পাম্প কম ব্যবহার হওয়ার কারণে নষ্ট হচ্ছে। এ ছাড়া আমরা আশ পাশের লোকজনসহ মিস্ত্রিকে বলেছি রিংয়ের গর্ত আবদ্ধ করে রাখার জন্য কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছে না। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিপামনি দেবী বলেন, ‘উপজেলা কমিটির বৈঠকে বিষয়টি আলোচনা করা হবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিদেশে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ঘরে না থাকাদের তালিকা তৈরি করা হবে। রিং টিউবওয়েল অবমুক্ত রাখার বিষয়টি আমি শুনেছি। বন্যার সার্বিক পরিস্থিতির কারণে সরেজমিনে যাওয়া হয়নি। নষ্টগুলো মেরামত এবং গর্তগুলো আবদ্ধ করতে স্যানিটারিকে নির্দেশ দেওয়া হবে।’
জৈন্তাপুর উপজেলার গোয়াবাড়ীতে উপহারের ঘরে বাস করেন না উপকারভোগীরা। অনেকে ভাড়া দিয়েছেন, অনেকে আবার বিক্রির চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, গোয়াবাড়ীতে ২৫৪টি প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের বেশির ভাগে উপকারভোগীরা থাকেন না। ঘর বুঝে পাওয়ার পর থেকে অধিকাংশ উপকারভোগী ঘরে ওঠেননি। অনেকেই ঘরে উঠলেও দুই-এক দিন থেকে চলে গেছেন। অনেকে মাঝে-মধ্যে এসব ঘরে থাকেন। অনেকেই ঘর পেলেও তালা খুলে দেখেননি। অভিযোগ উঠেছে, ঘরগুলোর মধ্যে দুটি ঘর বিক্রির চেষ্টা চলছে। কেউ নিজেদের আত্মীয় পরিচয় দিয়ে ঘরগুলো কৌশলে ভাড়া দিয়ে রেখেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আব্দুস শুকুরের নামে একটি ঘর বরাদ্দ রয়েছে। উপজেলার গৌরী শংকর গ্রামের মাক্কুটিলায় তাঁর বাড়ি থাকায় তিনি উপহারের রয়েছে ঘরে ওঠেননি। জামিলা পারভীনেরও বাড়ি-ঘর রয়েছে, তাই তিনিও আসেন না। সুমি বেগমের ঘরে তাঁর ভাই থাকেন। সুমি দাস ঘর বরাদ্দ পাওয়ার পরও বাসা ভাড়া নিয়ে উপজেলা সদরে থাকেন। নজরুল ইসলাম প্রথম স্ত্রীকে নিয়ে এসে পাঁচ দিন এবং দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে এসে তিন দিন ঘরে থেকে চলে যান, আর আসেননি। অভিযোগ উঠেছে ১৬০ ও ২৬০ নম্বর ঘর দুটি বিক্রি করা হচ্ছে।
২২৫ নম্বর ঘরে পানি পড়ে এবং ২৪৮ নম্বর ঘরের ভেতরের একটি দেওয়ালে বড় ধরনের ফাটল দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি ঘরের দরজা খুলে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। খাবার পানি সরবরাহের জন্য রিং টিউবওয়েল স্থাপন করা হলেও এই বর্ষায় পানি নেই ও অকেজো অবস্থায় রয়েছে। কয়েকটি স্থানে রিং টিউবওয়েল বসানোর জন্য গর্ত করে খোলা অবস্থায় রাখা হয়। খোলা থাকার কারণে যে কোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
রিং টিউবওয়েলের বিষয় জানতে চাইলে উপজেলা স্যানিটারি অফিসার রাশেল আহমদ বলেন, ‘মূলত রিং গুলির পাম্প কম ব্যবহার হওয়ার কারণে নষ্ট হচ্ছে। এ ছাড়া আমরা আশ পাশের লোকজনসহ মিস্ত্রিকে বলেছি রিংয়ের গর্ত আবদ্ধ করে রাখার জন্য কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছে না। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিপামনি দেবী বলেন, ‘উপজেলা কমিটির বৈঠকে বিষয়টি আলোচনা করা হবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিদেশে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ঘরে না থাকাদের তালিকা তৈরি করা হবে। রিং টিউবওয়েল অবমুক্ত রাখার বিষয়টি আমি শুনেছি। বন্যার সার্বিক পরিস্থিতির কারণে সরেজমিনে যাওয়া হয়নি। নষ্টগুলো মেরামত এবং গর্তগুলো আবদ্ধ করতে স্যানিটারিকে নির্দেশ দেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪