ফরিদপুর সংবাদদাতা
ফরিদপুরে আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা বাড়ছে। জানা গেছে, হাসপাতালগুলোতে প্রতিদিন সহস্রাধিক নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত শিশুকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে শিশুরোগীর সংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণ।
ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতাল, ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতাল ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ছাড়াও বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে শিশুদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সন্তান ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ায় অভিভাবকেরা চিন্তিত হয়ে পড়েছেন।
গতকাল সোমবার সকালে ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতাল ও ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুদের নিয়ে অভিভাবকদের উপচে পড়া ভিড়। ফরিদপুর ও আশপাশের জেলা থেকে এসেছেন তাঁরা। নেবুলাইজার দিয়ে শিশুদের শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসক ও নার্সদের।
জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, হাসপাতালে শিশুদের জন্য রয়েছে দুটি ওয়ার্ড। একটিতে ডায়রিয়া আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসা দেওয়া হয়। সেখানে ভর্তি রয়েছে ১২ শিশু। অপরদিকে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছে ১৫ জন। গতকাল বহির্বিভাগে ১০২ শিশুকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালে ছেলেকে নিয়ে আসা কানাইপুরের বাসিন্দা আসমা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলের বয়স দুই বছর। দুই দিন হলো ঠান্ডা লেগেছে, সঙ্গে ডায়রিয়া। সকালে হাসপাতালে এনে ছেলেকে ডাক্তার দেখিয়েছি। ওষুধ লিখে দিয়েছে, এখন বাড়ি নিয়ে যাচ্ছি।’
ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার গণেশ কুমার আগারওয়ালা জানান, হাসপাতালে এক সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন শতাধিক ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বেশির ভাগ শিশুকে বহির্বিভাগ থেকে চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুদের নিয়ে অভিভাবকদের ভিড় সবচেয়ে বেশি লক্ষ করা গেছে। জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে। প্রতিদিন ৮০০ থেকে ৮৫০ শিশুকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। হাসপাতালটিতে ১৪০ জন শিশু ভর্তি রয়েছে।
শরীয়তপুর থেকে ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালে আসা সালমা বেগম বলেন, ‘আমার বাচ্চার বয়স আট মাস। হঠাৎ করেই ঠান্ডা লেগেছে। প্রাথমিকভাবে শরীয়তপুরে চিকিৎসা করিয়েছিলাম; কিন্তু কমেনি। শ্বাস নিতে সমস্যা হচ্ছিল, সে কারণে আজ সকালে শিশু হাসপাতালে নিয়ে এসেছি। ডাক্তার দেখিয়েছি, ডাক্তার বলেছেন হাসপাতালে ভর্তি করতে। ভর্তি করেছি, চিকিৎসা চলছে।’
ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালের নবজাতক ও শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ পার্থ প্রতিম শিকদার বলেন, রাতে ঠান্ডা পড়ায় শিশুরা নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে। তবে আগের বছরের তুলনায় এবারের ঠান্ডাজনিত রোগ সেরে উঠতে একটু সময় লাগছে, তবে চিন্তার কোনো কারণ নেই।
ফরিদপুরে আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা বাড়ছে। জানা গেছে, হাসপাতালগুলোতে প্রতিদিন সহস্রাধিক নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত শিশুকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে শিশুরোগীর সংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণ।
ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতাল, ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতাল ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ছাড়াও বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে শিশুদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সন্তান ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ায় অভিভাবকেরা চিন্তিত হয়ে পড়েছেন।
গতকাল সোমবার সকালে ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতাল ও ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুদের নিয়ে অভিভাবকদের উপচে পড়া ভিড়। ফরিদপুর ও আশপাশের জেলা থেকে এসেছেন তাঁরা। নেবুলাইজার দিয়ে শিশুদের শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসক ও নার্সদের।
জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, হাসপাতালে শিশুদের জন্য রয়েছে দুটি ওয়ার্ড। একটিতে ডায়রিয়া আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসা দেওয়া হয়। সেখানে ভর্তি রয়েছে ১২ শিশু। অপরদিকে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছে ১৫ জন। গতকাল বহির্বিভাগে ১০২ শিশুকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালে ছেলেকে নিয়ে আসা কানাইপুরের বাসিন্দা আসমা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলের বয়স দুই বছর। দুই দিন হলো ঠান্ডা লেগেছে, সঙ্গে ডায়রিয়া। সকালে হাসপাতালে এনে ছেলেকে ডাক্তার দেখিয়েছি। ওষুধ লিখে দিয়েছে, এখন বাড়ি নিয়ে যাচ্ছি।’
ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার গণেশ কুমার আগারওয়ালা জানান, হাসপাতালে এক সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন শতাধিক ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বেশির ভাগ শিশুকে বহির্বিভাগ থেকে চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুদের নিয়ে অভিভাবকদের ভিড় সবচেয়ে বেশি লক্ষ করা গেছে। জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে। প্রতিদিন ৮০০ থেকে ৮৫০ শিশুকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। হাসপাতালটিতে ১৪০ জন শিশু ভর্তি রয়েছে।
শরীয়তপুর থেকে ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালে আসা সালমা বেগম বলেন, ‘আমার বাচ্চার বয়স আট মাস। হঠাৎ করেই ঠান্ডা লেগেছে। প্রাথমিকভাবে শরীয়তপুরে চিকিৎসা করিয়েছিলাম; কিন্তু কমেনি। শ্বাস নিতে সমস্যা হচ্ছিল, সে কারণে আজ সকালে শিশু হাসপাতালে নিয়ে এসেছি। ডাক্তার দেখিয়েছি, ডাক্তার বলেছেন হাসপাতালে ভর্তি করতে। ভর্তি করেছি, চিকিৎসা চলছে।’
ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালের নবজাতক ও শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ পার্থ প্রতিম শিকদার বলেন, রাতে ঠান্ডা পড়ায় শিশুরা নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে। তবে আগের বছরের তুলনায় এবারের ঠান্ডাজনিত রোগ সেরে উঠতে একটু সময় লাগছে, তবে চিন্তার কোনো কারণ নেই।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
১ ঘণ্টা আগেএকদিন ভোরবেলা জাকারবার্গ লক্ষ করলেন যে পৃথিবীতে একটা ছোট্ট দেশে তাঁর সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হচ্ছে। সামনের ফ্লোরটায় দেখলেন দেশটা ছোট বটে, কিন্তু জনসংখ্যা বেশি। আর এই দেশের জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় অর্ধেক মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুকে দেখতে পেলেন অসংখ্য বার্তা—সবই রাজনৈতিক এবং ছবিতে এ বিষয়ে বিপুল জনগণের
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২৩ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাদের নেতা-কর্মীরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র হামলা পরিচালনা করে অসংখ্য আন্দোলনকারীকে হত্যা ও অনেকের জীবন বি
২ ঘণ্টা আগেইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম রোমান্টিক কবি ছিলেন জন কিটস। কবিতা ছাড়া কিটস কোনো গদ্য লেখার চেষ্টা করেননি। তাঁর কাব্যজীবন ছিল মাত্র ছয় বছরের। অর্থাৎ উনিশ থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। মৃত্যুর মাত্র চার বছর আগে তাঁর কবিতাগুলো প্রকাশিত হয়। তৎকালীন সমালোচকদের দ্বারা কিটসের কবিতা খুব একটা আলোচিত হয়নি। তবে মৃত্য
২ ঘণ্টা আগে