ফরিদপুর প্রতিনিধি
হঠাৎ করেই ফরিদপুর শহরের পশ্চিম খাবাসপুর এলাকার কুমার নদের পাড়ের কমপক্ষে ২৩টি বাড়ি দেবে গেছে। এ ছাড়া ওই এলাকার একাধিক বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় গত ১৪-১৫ দিন ধরে নদের পাড়ে বসবাসরত ওই এলাকার বাসিন্দারা ভাঙন আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিন দেখা গেছে, খাবাসপুর এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দারা বসত বাড়ি-ঘর দেবে গেছে। অনেকে বাড়িঘর অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় ১৫ দিন আগে হঠাৎ করেই এ এলাকার কুমার নদের তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন দেখা দেয়। এরপর থেকে একে একে বেশ কিছু বাড়ি ৫-১০ ফুট করে দেবে গেছে। বিষয়টি উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হলেও এখনো কোনো সুরক্ষাব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এখন দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ওই এলাকা রক্ষায় পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি করেছেন নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো।
এ বিষয়ে ক্ষতিগ্রস্ত আব্দুর রাজ্জাক, দিপু ফকির, মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘নদের পাড় দেবে যাওয়ায় আমাদের অনেকের ঘরবাড়িও দেবে গেছে। কারও কারওর ঘরে বড় ধরনের ফাটল দেখা গেছে। আমরা এখন আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছি।’
ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী পার্থ প্রতিম সাহা বলেন, ‘নদের পাড় দেবে যাওয়ার খবর পাওয়ার পরপরেই ঘটনাস্থলে গিয়েছি। দেবে যাওয়া অংশ থেকে যাতে ভাঙনের সৃষ্টি না হয়ে সে জন্য একটি সুরক্ষা পরিকল্পনা তৈরি করে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আশা করি খুব শিগগিরই সমস্যা প্রতিরোধের ব্যবস্থা করা হবে।’
পার্থ প্রতিম সাহা আরও বলেন, ‘খননের সময় নদের তলদেশ ধসে যাওয়ার কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে এটা নিয়ে বেশি ভয়ের কিছু নেই।’
জেলা প্রশাসক অতুল সরকার জানান, ‘নদ খননের ফলে হয়তো এ ঘটনা ঘটেছে। শিগগিরই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
হঠাৎ করেই ফরিদপুর শহরের পশ্চিম খাবাসপুর এলাকার কুমার নদের পাড়ের কমপক্ষে ২৩টি বাড়ি দেবে গেছে। এ ছাড়া ওই এলাকার একাধিক বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় গত ১৪-১৫ দিন ধরে নদের পাড়ে বসবাসরত ওই এলাকার বাসিন্দারা ভাঙন আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিন দেখা গেছে, খাবাসপুর এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দারা বসত বাড়ি-ঘর দেবে গেছে। অনেকে বাড়িঘর অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় ১৫ দিন আগে হঠাৎ করেই এ এলাকার কুমার নদের তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন দেখা দেয়। এরপর থেকে একে একে বেশ কিছু বাড়ি ৫-১০ ফুট করে দেবে গেছে। বিষয়টি উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হলেও এখনো কোনো সুরক্ষাব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এখন দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ওই এলাকা রক্ষায় পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি করেছেন নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো।
এ বিষয়ে ক্ষতিগ্রস্ত আব্দুর রাজ্জাক, দিপু ফকির, মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘নদের পাড় দেবে যাওয়ায় আমাদের অনেকের ঘরবাড়িও দেবে গেছে। কারও কারওর ঘরে বড় ধরনের ফাটল দেখা গেছে। আমরা এখন আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছি।’
ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী পার্থ প্রতিম সাহা বলেন, ‘নদের পাড় দেবে যাওয়ার খবর পাওয়ার পরপরেই ঘটনাস্থলে গিয়েছি। দেবে যাওয়া অংশ থেকে যাতে ভাঙনের সৃষ্টি না হয়ে সে জন্য একটি সুরক্ষা পরিকল্পনা তৈরি করে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আশা করি খুব শিগগিরই সমস্যা প্রতিরোধের ব্যবস্থা করা হবে।’
পার্থ প্রতিম সাহা আরও বলেন, ‘খননের সময় নদের তলদেশ ধসে যাওয়ার কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে এটা নিয়ে বেশি ভয়ের কিছু নেই।’
জেলা প্রশাসক অতুল সরকার জানান, ‘নদ খননের ফলে হয়তো এ ঘটনা ঘটেছে। শিগগিরই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪