জুরাছড়ি (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
রাঙামাটি জুরাছড়ি উপজেলার সীতারাম পাড়া থেকে লুলাংছড়ি পর্যন্ত তিনটি সেতুর সংযোগ সড়ক নেই। সেতুর গাইড দেয়ালে মাটি ভরাট না করে বিল উত্তোলন করে নিয়েছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। ৪ বছর ধরে আগে সেতুগুলো নির্মিত হলেও সড়ক নির্মাণের উদ্যোগ নেই উপজেলা প্রকৌশলীর। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
২০১৭ সালে সেতু নির্মাণ হলেও সংযোগ সড়ক তৈরি করা হয়নি। পরে স্থানীয়রা স্বেচ্ছা শ্রমে মাটি ভরাট করে কোনো রকম চলাচলের উপযোগী করেছেন। চার বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ সড়ক দিয়ে চলাচল করছে তিন ইউনিয়নের কয়েক হাজার মানুষ।
উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পল্লি অবকাঠামো উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পের (আরআইডিপি ১) আওতায় জুরাছড়ি ইউনিয়নের মিতিংগাছড়ি-লুলাংছড়ি সংযোগ রাস্তা উন্নয়নে ৩টি সেতু নির্মিত করা হয়। রাস্তার প্রথমটি ২২ ফুট, দ্বিতীয়টি ১৮ ফুট, তৃতীয়টি ১৬ ফুট। তিনটি সেতু নির্মাণে প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয় হয়।
সীতারাম পাড়া থেকে লুলাংছড়ি সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত শত মানুষ ও যানবাহন যাতায়াত করে। উপজেলার জুরাছড়ি, মৈদং ও দুমদুম্যা ইউনিয়নের যাতায়াতের ভরসা এই রাস্তা।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, জমির মধ্যে সেতুগুলো দাঁড়িয়ে আছে। সেতুর দুই দিকে কোনো সংযোগ সড়ক নেই। সীতারাম পাড়া থেকে লুলাংছড়ি সংযোগ কাঁচা রাস্তাটি স্থানীয়দের স্বেচ্ছা শ্রমে করা। দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় ওই রাস্তাও নাজুক হয়ে গেছে। ভাঙা রাস্তায় চলাচল করছে যাত্রীবাহী মোটরসাইকেল, অটোরিকশা ও জিপ। যাত্রীদের পাশাপাশি ঝুঁকিতে যাতায়াত করছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
স্থানী কার্বারি জ্ঞানেশ্বর চাকমা বলেন, ‘এত টাকা দিয়ে সেতু নির্মিত হল, কিন্তু চার বছরেও রাস্তা হলো না।’ স্থানীয় ইউপি ওয়ার্ড সদস্য কিরণ কুমার চাকমা বলেন, ‘স্থানীয়রা স্বেচ্ছাশ্রমে সেতুগুলোর দুপাশে কাঁচা রাস্তা তৈরি করেছে। এই রাস্তা দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন ও মানুষ চলাফেরা করে। উপজেলা প্রকৌশলী মো. মতিউর রহমান বলেন, ‘সড়কটি জনবান্ধব রাস্তা। সড়কটি নির্মাণে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।’
উপজেলা চেয়ারম্যান সুরেশ কুমার চাকমা বলেন, স্বল্প বরাদ্দের কারণে সড়কটি নির্মাণে উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সড়কটি ৩ ইউনিয়নের একমাত্র সড়ক। সড়ক নির্মাণে পার্বত্য উন্নয়ন বোর্ড ও রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদকে এগিয়ে আসার অনুরোধ জানান তিনি।
রাঙামাটি জুরাছড়ি উপজেলার সীতারাম পাড়া থেকে লুলাংছড়ি পর্যন্ত তিনটি সেতুর সংযোগ সড়ক নেই। সেতুর গাইড দেয়ালে মাটি ভরাট না করে বিল উত্তোলন করে নিয়েছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। ৪ বছর ধরে আগে সেতুগুলো নির্মিত হলেও সড়ক নির্মাণের উদ্যোগ নেই উপজেলা প্রকৌশলীর। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
২০১৭ সালে সেতু নির্মাণ হলেও সংযোগ সড়ক তৈরি করা হয়নি। পরে স্থানীয়রা স্বেচ্ছা শ্রমে মাটি ভরাট করে কোনো রকম চলাচলের উপযোগী করেছেন। চার বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ সড়ক দিয়ে চলাচল করছে তিন ইউনিয়নের কয়েক হাজার মানুষ।
উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পল্লি অবকাঠামো উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পের (আরআইডিপি ১) আওতায় জুরাছড়ি ইউনিয়নের মিতিংগাছড়ি-লুলাংছড়ি সংযোগ রাস্তা উন্নয়নে ৩টি সেতু নির্মিত করা হয়। রাস্তার প্রথমটি ২২ ফুট, দ্বিতীয়টি ১৮ ফুট, তৃতীয়টি ১৬ ফুট। তিনটি সেতু নির্মাণে প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয় হয়।
সীতারাম পাড়া থেকে লুলাংছড়ি সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত শত মানুষ ও যানবাহন যাতায়াত করে। উপজেলার জুরাছড়ি, মৈদং ও দুমদুম্যা ইউনিয়নের যাতায়াতের ভরসা এই রাস্তা।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, জমির মধ্যে সেতুগুলো দাঁড়িয়ে আছে। সেতুর দুই দিকে কোনো সংযোগ সড়ক নেই। সীতারাম পাড়া থেকে লুলাংছড়ি সংযোগ কাঁচা রাস্তাটি স্থানীয়দের স্বেচ্ছা শ্রমে করা। দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় ওই রাস্তাও নাজুক হয়ে গেছে। ভাঙা রাস্তায় চলাচল করছে যাত্রীবাহী মোটরসাইকেল, অটোরিকশা ও জিপ। যাত্রীদের পাশাপাশি ঝুঁকিতে যাতায়াত করছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
স্থানী কার্বারি জ্ঞানেশ্বর চাকমা বলেন, ‘এত টাকা দিয়ে সেতু নির্মিত হল, কিন্তু চার বছরেও রাস্তা হলো না।’ স্থানীয় ইউপি ওয়ার্ড সদস্য কিরণ কুমার চাকমা বলেন, ‘স্থানীয়রা স্বেচ্ছাশ্রমে সেতুগুলোর দুপাশে কাঁচা রাস্তা তৈরি করেছে। এই রাস্তা দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন ও মানুষ চলাফেরা করে। উপজেলা প্রকৌশলী মো. মতিউর রহমান বলেন, ‘সড়কটি জনবান্ধব রাস্তা। সড়কটি নির্মাণে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।’
উপজেলা চেয়ারম্যান সুরেশ কুমার চাকমা বলেন, স্বল্প বরাদ্দের কারণে সড়কটি নির্মাণে উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সড়কটি ৩ ইউনিয়নের একমাত্র সড়ক। সড়ক নির্মাণে পার্বত্য উন্নয়ন বোর্ড ও রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদকে এগিয়ে আসার অনুরোধ জানান তিনি।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
৩ ঘণ্টা আগেপর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে