চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
কোরবানির ঈদ সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের খামারিরা। জেলায় এবার কোরবানির জন্য ১ লাখ ৬৫ হাজার ৬১৫টি পশু প্রস্তুত করেছেন তাঁরা। করোনার কারণে গত কোরবানির ঈদে পশু বিক্রি করে তেমন দাম না পেলেও এবার কাঙ্ক্ষিত মূল্য পাওয়ার আশা করছেন তাঁরা।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার জেলায় ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৩টি পশুর চাহিদা রয়েছে। এর বিপরীতে জেলার ৫ উপজেলায় ছোট-বড় ১১ হাজার ৫০৪টি খামারে ১ লাখ ৬৫ হাজার ৬১৫টি গবাদিপশু ও ছাগল প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে ১৪ হাজার ৮৮৫টি ষাঁড়, বলদ ১৮ হাজার ৩২৫, গাভি ১১ হাজার ৫৯৭, মহিষ ৮৯, ছাগল ৩১ হাজার ১২৯ ও ভেড়া ১ হাজার ৭৯৭টি পালন করা হয়েছে। এ ছাড়া শিবগঞ্জে ৬ হাজার ৯১০টি ষাঁড়, বলদ ৩ হাজার ২৭৬, গাভি ৩ হাজার ২৪, মহিষ ১৩, ছাগল ২০ হাজার ১৭৫, ভেড়া ১ হাজার ৭২৭; নাচোলে ষাঁড় ২ হাজার ৩২২, বলদ ১ হাজার ২২৯, গাভি ৫ হাজার ৩৪৭, মহিষ ৪০, ছাগল ৩ হাজার ২৪১ ও ভেড়া রয়েছে ১ হাজার ২০৭টি।
আরও জানা গেছে, গোমস্তাপুরে ষাঁড় ৭ হাজার ১৬৯টি, বলদ ৬ হাজার ২০৪, গাভি ৬ হাজার ৪২৩, মহিষ ৩০, ছাগল ৬ হাজার ৫৬৯, ভেড়া ৩ হাজার ৩৩৯ এবং ভোলাহাটে ষাঁড় রয়েছে ২ হাজার ৪৫টি, বলদ ৪১৩, গাভি ২ হাজার ৬৮২, মহিষ ৪, ছাগল ৬ হাজার ৯৫৮ ও ভেড়া ৯৯৭টি।
খামারমালিকেরা জানান, কোরবানির ঈদ সামনে রেখে প্রতিবছরে মতো এবারও খামারিরা পশু পালন করেছেন। প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে মোটাতাজা করা হচ্ছে এসব পশু। ক্ষতিকর স্টেরয়েডজাতীয় ট্যাবলেট বা ইনজেকশন ব্যবহার করেন না তাঁরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের খামারি কামাল হোসেন জানান, একটি গরু পালন করতে অনেক টাকা খরচ হয়। বর্তমান বাজারে গরুর চাহিদা অনুযায়ী দামও ভালো। তবে গোখাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় খামারিদের বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে। ফলে পশুর দাম স্বাভাবিকভাবে বেশি পড়বে।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ইতিমধ্যে জেলায় কোরবানির পশু বেচাকেনা শুরু হয়েছে। স্থানীয়ভাবে পশু দিয়েই এবারের কোরবানির চাহিদা মিটবে। এর মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকেও ব্যবসায়ীরা পশু আনতে শুরু করেছেন। গৃহস্থরাও কোরবানিকে লক্ষ্য রেখেই পশু পালন করেছেন। এ কারণে এবার জেলায় কোরবানিতে পশুর সংকট হওয়ার সম্ভাবনা কম।
কোরবানির ঈদ সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের খামারিরা। জেলায় এবার কোরবানির জন্য ১ লাখ ৬৫ হাজার ৬১৫টি পশু প্রস্তুত করেছেন তাঁরা। করোনার কারণে গত কোরবানির ঈদে পশু বিক্রি করে তেমন দাম না পেলেও এবার কাঙ্ক্ষিত মূল্য পাওয়ার আশা করছেন তাঁরা।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার জেলায় ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৩টি পশুর চাহিদা রয়েছে। এর বিপরীতে জেলার ৫ উপজেলায় ছোট-বড় ১১ হাজার ৫০৪টি খামারে ১ লাখ ৬৫ হাজার ৬১৫টি গবাদিপশু ও ছাগল প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে ১৪ হাজার ৮৮৫টি ষাঁড়, বলদ ১৮ হাজার ৩২৫, গাভি ১১ হাজার ৫৯৭, মহিষ ৮৯, ছাগল ৩১ হাজার ১২৯ ও ভেড়া ১ হাজার ৭৯৭টি পালন করা হয়েছে। এ ছাড়া শিবগঞ্জে ৬ হাজার ৯১০টি ষাঁড়, বলদ ৩ হাজার ২৭৬, গাভি ৩ হাজার ২৪, মহিষ ১৩, ছাগল ২০ হাজার ১৭৫, ভেড়া ১ হাজার ৭২৭; নাচোলে ষাঁড় ২ হাজার ৩২২, বলদ ১ হাজার ২২৯, গাভি ৫ হাজার ৩৪৭, মহিষ ৪০, ছাগল ৩ হাজার ২৪১ ও ভেড়া রয়েছে ১ হাজার ২০৭টি।
আরও জানা গেছে, গোমস্তাপুরে ষাঁড় ৭ হাজার ১৬৯টি, বলদ ৬ হাজার ২০৪, গাভি ৬ হাজার ৪২৩, মহিষ ৩০, ছাগল ৬ হাজার ৫৬৯, ভেড়া ৩ হাজার ৩৩৯ এবং ভোলাহাটে ষাঁড় রয়েছে ২ হাজার ৪৫টি, বলদ ৪১৩, গাভি ২ হাজার ৬৮২, মহিষ ৪, ছাগল ৬ হাজার ৯৫৮ ও ভেড়া ৯৯৭টি।
খামারমালিকেরা জানান, কোরবানির ঈদ সামনে রেখে প্রতিবছরে মতো এবারও খামারিরা পশু পালন করেছেন। প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে মোটাতাজা করা হচ্ছে এসব পশু। ক্ষতিকর স্টেরয়েডজাতীয় ট্যাবলেট বা ইনজেকশন ব্যবহার করেন না তাঁরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের খামারি কামাল হোসেন জানান, একটি গরু পালন করতে অনেক টাকা খরচ হয়। বর্তমান বাজারে গরুর চাহিদা অনুযায়ী দামও ভালো। তবে গোখাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় খামারিদের বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে। ফলে পশুর দাম স্বাভাবিকভাবে বেশি পড়বে।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ইতিমধ্যে জেলায় কোরবানির পশু বেচাকেনা শুরু হয়েছে। স্থানীয়ভাবে পশু দিয়েই এবারের কোরবানির চাহিদা মিটবে। এর মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকেও ব্যবসায়ীরা পশু আনতে শুরু করেছেন। গৃহস্থরাও কোরবানিকে লক্ষ্য রেখেই পশু পালন করেছেন। এ কারণে এবার জেলায় কোরবানিতে পশুর সংকট হওয়ার সম্ভাবনা কম।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে