Ajker Patrika

রাজমিস্ত্রি থেকে জাতীয় পতাকার ফেরিওয়ালা

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
রাজমিস্ত্রি থেকে জাতীয় পতাকার ফেরিওয়ালা

পতাকা ফেরিওয়ালা সাহেল মিয়া। তাঁর কাঁধে বাঁশের সঙ্গে সাঁটানো লাল-সবুজের পতাকা। তা দেখে ছুটে আসছে শিশু-কিশোরসহ নানান বয়সের মানুষ। প্রতিবছর বিজয়ের মাস এলেই লাল-সবুজের পতাকা কাঁধে নিয়ে পথে-প্রান্তরে দেখা মেলে এমন ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতাদের। অনেকে কিনে নিচ্ছেন লাল-সবুজ পতাকা ও ফিতা, বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের আকৃষ্ট করছে স্বাধীন বাংলার পতাকা।

গতকাল রোববার সকালে মৌলভীবাজার শহরের চৌমোহনা চত্বরে কথা হয় পতাকা বিক্রেতা সাহেল মিয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, সমশেরনগর উপজেলা থেকে এখানে এসেছেন পতাকা ফেরি করতে। ১০ বছর ধরে তিনি দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস ও একুশে ফেব্রুয়ারিতে পতাকা বিক্রি করেন।

সাহেল মিয়া বলেন, ‘আমি রাজমিস্ত্রির কাজ করি; কিন্তু বছরের তিনটি জাতীয় দিবসে পতাকা নিয়ে বেরিয়ে যাই। এ সময় রাজমিস্ত্রির কাজ করি না।’

সাহেল মিয়া আরও বলেন, তাঁর বাঁশে সাঁটানো রয়েছে ছোট, বড় ও মধ্যম সাইজের পতাকা। দামও একেক রকম। বড় পতাকার দাম ৩০০, মধ্যম ২৫০ ও ছোট ১৫০ টাকা। তবে ক্রেতারা দরদাম করে কেনেন পতাকা।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের  শিক্ষক তপন পালিত জানান, ‘স্বাধীনতার উত্তরসূরি নতুন প্রজন্ম। তাদের মননে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শের বীজ বপনে সাংস্কৃতিক জাগরণ প্রয়োজন।   যাঁরা পতাকা বিক্রি করেন,  তাঁদের কথা চিন্তা করেও শিক্ষার্থীসহ অনেকে পতাকা কিনছেন। এই চর্চার মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের  প্রতি মমত্ববোধ বাড়বে আগামী প্রজন্মের মধ্যে।’ 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এক ছাতায় সব নাগরিক সেবা

‘তল্লাশির’ জন্য উসকানি দিয়েছে গুলশানের ওই বাসার সাবেক কেয়ারটেকার: প্রেস উইং

প্রধান উপদেষ্টার আরও দুই বিশেষ সহকারী নিয়োগ

তানভীর ইমামের বাড়ি ভেবে গুলশানের একটি বাসায় মধ্যরাতে শতাধিক ব্যক্তির অনুপ্রবেশ, তছনছ

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন ক্যালিফোর্নিয়ার পরিবহন বিশেষজ্ঞ

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত