সাদ্দাম হোসেন, আখাউড়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালের একমাত্র রাস্তা দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল। এখান দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে হাসপাতালে আসা রোগী ও সাধারণ মানুষকে। সংস্কার না হওয়ায় দীর্ঘদিনের মরণফাঁদের এই রাস্তা দিয়ে হাসপাতালে যেতে হচ্ছে তাদের।
দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারের অভাবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একমাত্র রাস্তাটি খানাখন্দে ভরা। সামান্য বৃষ্টি হলেই দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। পানির নিচে ডুবে থাকা রাস্তাটি যানবাহনের চালক ও পথচারীদের জন্য দুর্ভোগের কারণ। মাঝেমধ্যেই এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে উল্টে যাচ্ছে রিকশা, ভ্যান, অটোরিকশা। আটকে পড়ছে প্রাইভেট কার ও রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স।
ভুক্তভোগী মানুষের অভিযোগ, হাসপাতালের একমাত্র রাস্তা হওয়ায় কয়েক হাজার লোক প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন। তা সত্ত্বেও সড়কটি মেরামতে প্রশাসনের কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
অন্যদিকে এই রাস্তায় রেলগেট থাকায় প্রতিদিন যানজটে আটকা পড়ে মুমূর্ষু রোগীসহ এলাকাবাসী। গর্ভবতী মা ও দুর্ঘটনায় আহত জরুরি রোগীদের জন্য রাস্তাটি খুবই দুর্বিষহ।
স্থানীয় বাসিন্দা ও হাসপাতালে আসা রোগীর স্বজনেরা জানান, রাস্তাটি বেহাল হলেও দীর্ঘদিন সংস্কার হয়নি। প্রতিদিনই অসংখ্য রোগী, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মুমূর্ষু রোগীদের আনা-নেওয়া করতে চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন স্বজনেরা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বেপরোয়াভাবে বালু ও ইট বহনকারী ট্রাক্টর চলাচলের কারণে রাস্তাগুলো খানাখন্দ।
জানতে চাইলে রোগী নিয়ে আসা পৌরসভার দেবগ্রামের রোমান বলেন, এই রাস্তার অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, রাস্তাটি নিজেই অসুস্থ। অথচ এই রাস্তা দিয়েই প্রবেশ করতে হয়, আবার বের হতে হয়। বিকল্প কোনো পথ নেই।
আখাউড়া পৌরসভার সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়সাল আহমেদ বলেন, এটি হাসপাতালে যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা। ভোগান্তির বিষয়টা মাথায় নিয়ে খুব দ্রুতই সংস্কারকাজ শুরু হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. হিমেল খান বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান রাস্তাটির অবস্থা খুবই খারাপ। পাশাপাশি হাসপাতালে যাতায়াতের সময় একটা রেলক্রসিং আছে, আখাউড়া রেল জংশন স্টেশন হওয়ায় প্রতিদিন অসংখ্য ট্রেন এখানে থামে। এ জন্য রেলগেটে প্রতিদিন সিগন্যালে বসে থাকতে হয়।
মো. হিমেল খান আরও বলেন, অনেক মুমূর্ষু রোগী সিগন্যালের কারণে ১০ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয়। এর পাশাপাশি রাস্তাটা সরু ও জরাজীর্ণ হওয়ায় দুটি গাড়ি একসঙ্গে চলতে পারে না। অনেক সময় একটা দাঁড়ানোর পর আরেকটাকে ক্রস করতে হয়। রাস্তাটি প্রশস্ত এবং সংস্কার করলে রোগী ও স্বজনদের মধ্যে স্বস্তি ফিরবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালের একমাত্র রাস্তা দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল। এখান দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে হাসপাতালে আসা রোগী ও সাধারণ মানুষকে। সংস্কার না হওয়ায় দীর্ঘদিনের মরণফাঁদের এই রাস্তা দিয়ে হাসপাতালে যেতে হচ্ছে তাদের।
দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারের অভাবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একমাত্র রাস্তাটি খানাখন্দে ভরা। সামান্য বৃষ্টি হলেই দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। পানির নিচে ডুবে থাকা রাস্তাটি যানবাহনের চালক ও পথচারীদের জন্য দুর্ভোগের কারণ। মাঝেমধ্যেই এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে উল্টে যাচ্ছে রিকশা, ভ্যান, অটোরিকশা। আটকে পড়ছে প্রাইভেট কার ও রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স।
ভুক্তভোগী মানুষের অভিযোগ, হাসপাতালের একমাত্র রাস্তা হওয়ায় কয়েক হাজার লোক প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন। তা সত্ত্বেও সড়কটি মেরামতে প্রশাসনের কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
অন্যদিকে এই রাস্তায় রেলগেট থাকায় প্রতিদিন যানজটে আটকা পড়ে মুমূর্ষু রোগীসহ এলাকাবাসী। গর্ভবতী মা ও দুর্ঘটনায় আহত জরুরি রোগীদের জন্য রাস্তাটি খুবই দুর্বিষহ।
স্থানীয় বাসিন্দা ও হাসপাতালে আসা রোগীর স্বজনেরা জানান, রাস্তাটি বেহাল হলেও দীর্ঘদিন সংস্কার হয়নি। প্রতিদিনই অসংখ্য রোগী, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মুমূর্ষু রোগীদের আনা-নেওয়া করতে চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন স্বজনেরা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বেপরোয়াভাবে বালু ও ইট বহনকারী ট্রাক্টর চলাচলের কারণে রাস্তাগুলো খানাখন্দ।
জানতে চাইলে রোগী নিয়ে আসা পৌরসভার দেবগ্রামের রোমান বলেন, এই রাস্তার অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, রাস্তাটি নিজেই অসুস্থ। অথচ এই রাস্তা দিয়েই প্রবেশ করতে হয়, আবার বের হতে হয়। বিকল্প কোনো পথ নেই।
আখাউড়া পৌরসভার সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়সাল আহমেদ বলেন, এটি হাসপাতালে যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা। ভোগান্তির বিষয়টা মাথায় নিয়ে খুব দ্রুতই সংস্কারকাজ শুরু হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. হিমেল খান বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান রাস্তাটির অবস্থা খুবই খারাপ। পাশাপাশি হাসপাতালে যাতায়াতের সময় একটা রেলক্রসিং আছে, আখাউড়া রেল জংশন স্টেশন হওয়ায় প্রতিদিন অসংখ্য ট্রেন এখানে থামে। এ জন্য রেলগেটে প্রতিদিন সিগন্যালে বসে থাকতে হয়।
মো. হিমেল খান আরও বলেন, অনেক মুমূর্ষু রোগী সিগন্যালের কারণে ১০ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয়। এর পাশাপাশি রাস্তাটা সরু ও জরাজীর্ণ হওয়ায় দুটি গাড়ি একসঙ্গে চলতে পারে না। অনেক সময় একটা দাঁড়ানোর পর আরেকটাকে ক্রস করতে হয়। রাস্তাটি প্রশস্ত এবং সংস্কার করলে রোগী ও স্বজনদের মধ্যে স্বস্তি ফিরবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে