সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম জেলার ১৬ আসনের মধ্যে নগরে চার আসন। নগরের তিনটিতেই কঠিন চ্যালেঞ্জে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও তাঁদের জোটসঙ্গীরা। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কারণে কোণঠাসা নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা। স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও অবশ্য আওয়ামী লীগের নেতা। তবে একটি আসনে অনেকটা নির্ভার নৌকার প্রার্থী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা ও জনসংযোগে মানুষের অংশগ্রহণের মাত্রা এবং তাঁদের সঙ্গে কথা বলে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে এ চিত্র উঠে এসেছে।
নগরের গুরুত্বপূর্ণ চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-পাঁচলাইশ-বোয়ালখালী) আসন জাতীয় পার্টিকে (জাপা) ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে জাপার প্রার্থী সোলায়মান আলম শেঠ। কিন্তু এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সাবেক সিডিএ চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম এবং আওয়ামী লীগের নেতা সাবেক কাউন্সিলর বিজয় কুমার চৌধুরী দাপটের সঙ্গে মাঠে রয়েছেন। জাপার প্রার্থীকে প্রচারেও শক্ত অবস্থান জানান দিতে দেখা যায়নি। কারণ, কেন্দ্রীয়ভাবে জাপাকে আসনটি ছেড়ে দিলেও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আবদুচ ছালাম ও বিজয় কুমার চৌধুরীর পক্ষে কাজ করছেন।
স্থানীয় ভোটার খোরশেদ আলম বলেন, এই আসনে আবদুচ ছালামের গণভিত্তি আছে। এ ক্ষেত্রে বাকিরা অনেক পিছিয়ে।
তবে জাপার প্রার্থী সোলায়মান আলম শেঠ বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন সমঝোতায় জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে আমি মাঠে আছি। মানুষ ভোটের দিন আমাকেই বেছে নেবেন।’
চট্টগ্রাম-১০ (হালিশহর, পাহাড়তলী, ডবলমুরিং, খুলশী) আসনে নগর যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক স্বতন্ত্র প্রার্থী ফরিদ মাহমুদ, আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু এবং আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মনজুর আলম ভোটের উত্তাপ বাড়িয়েছেন।
এখানে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বেশির ভাগ স্বতন্ত্র প্রার্থী মনজুর আলমের সঙ্গে প্রচারে অংশ নিচ্ছেন। তা ছাড়া ফরিদ মাহমুদ ও মহিউদ্দিন বাচ্চুর ভোট কাটাকাটিতে মনজুর আলম ভালো অবস্থানে থাকতে পারেন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ মনজুর আলম বলেন, ‘এলাকায় আমার সব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ও মানুষের সেবায় গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে প্রতিনিয়ত মানুষ উপকৃত হচ্ছেন। আমি নির্বাচিত হলে উন্নয়ন ও সেবামূলক কর্মকাণ্ডের পরিধি আরও বাড়বে ইনশাল্লাহ।’
এদিকে চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা জিয়াউল হক সুমন এবং আওয়ামী লীগের প্রার্থী এম আবদুল লতিফের মধ্যে লড়াই জমবে বলে ধারণা ভোটারদের। এখানে নগর আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতা সুমনের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। এতে ভোটের মাঠে ধাক্কা খাচ্ছেন এম এ লতিফ।
তবে মোহাম্মদ আলমগীর নামের এক ভোটারের ধারণা, এলাকায় এম এ লতিফ ব্যক্তিগত উদ্যোগে অনেক কাজ করেছেন; যা অনেক ভোটার মনে রেখেছেন।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালি) আসনে নগরের সাবেক মেয়র প্রয়াত এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর ছেলে, নৌর প্রার্থী শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সামনে ভোটের মাঠে তেমন প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই। জাপার প্রার্থী সানজীদ রশিদ চৌধুরী ভোটের মাঠে থাকলেও তেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারবেন বলে মনে করছেন না ভোটাররা। এই অবস্থায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নির্ভার রয়েছেন। তবুও প্রতিদিনই প্রচার, প্রচারণা ও গণসংযোগ করে যাচ্ছেন, মাঠে ঘাম ঝরাচ্ছেন।
এ বিষয়ে জাপার প্রার্থী সানজীদ রশিদ চৌধুরী বলেন, ‘ভোটের মাঠে আছি জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে। প্রচারণা চালাচ্ছি। আশা করছি, ভোটাররা এই আসনে লাঙ্গলই বেছে নেবেন।’
চট্টগ্রাম জেলার ১৬ আসনের মধ্যে নগরে চার আসন। নগরের তিনটিতেই কঠিন চ্যালেঞ্জে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও তাঁদের জোটসঙ্গীরা। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কারণে কোণঠাসা নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা। স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও অবশ্য আওয়ামী লীগের নেতা। তবে একটি আসনে অনেকটা নির্ভার নৌকার প্রার্থী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা ও জনসংযোগে মানুষের অংশগ্রহণের মাত্রা এবং তাঁদের সঙ্গে কথা বলে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে এ চিত্র উঠে এসেছে।
নগরের গুরুত্বপূর্ণ চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-পাঁচলাইশ-বোয়ালখালী) আসন জাতীয় পার্টিকে (জাপা) ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে জাপার প্রার্থী সোলায়মান আলম শেঠ। কিন্তু এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সাবেক সিডিএ চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম এবং আওয়ামী লীগের নেতা সাবেক কাউন্সিলর বিজয় কুমার চৌধুরী দাপটের সঙ্গে মাঠে রয়েছেন। জাপার প্রার্থীকে প্রচারেও শক্ত অবস্থান জানান দিতে দেখা যায়নি। কারণ, কেন্দ্রীয়ভাবে জাপাকে আসনটি ছেড়ে দিলেও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আবদুচ ছালাম ও বিজয় কুমার চৌধুরীর পক্ষে কাজ করছেন।
স্থানীয় ভোটার খোরশেদ আলম বলেন, এই আসনে আবদুচ ছালামের গণভিত্তি আছে। এ ক্ষেত্রে বাকিরা অনেক পিছিয়ে।
তবে জাপার প্রার্থী সোলায়মান আলম শেঠ বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন সমঝোতায় জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে আমি মাঠে আছি। মানুষ ভোটের দিন আমাকেই বেছে নেবেন।’
চট্টগ্রাম-১০ (হালিশহর, পাহাড়তলী, ডবলমুরিং, খুলশী) আসনে নগর যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক স্বতন্ত্র প্রার্থী ফরিদ মাহমুদ, আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু এবং আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মনজুর আলম ভোটের উত্তাপ বাড়িয়েছেন।
এখানে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বেশির ভাগ স্বতন্ত্র প্রার্থী মনজুর আলমের সঙ্গে প্রচারে অংশ নিচ্ছেন। তা ছাড়া ফরিদ মাহমুদ ও মহিউদ্দিন বাচ্চুর ভোট কাটাকাটিতে মনজুর আলম ভালো অবস্থানে থাকতে পারেন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ মনজুর আলম বলেন, ‘এলাকায় আমার সব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ও মানুষের সেবায় গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে প্রতিনিয়ত মানুষ উপকৃত হচ্ছেন। আমি নির্বাচিত হলে উন্নয়ন ও সেবামূলক কর্মকাণ্ডের পরিধি আরও বাড়বে ইনশাল্লাহ।’
এদিকে চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা জিয়াউল হক সুমন এবং আওয়ামী লীগের প্রার্থী এম আবদুল লতিফের মধ্যে লড়াই জমবে বলে ধারণা ভোটারদের। এখানে নগর আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতা সুমনের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। এতে ভোটের মাঠে ধাক্কা খাচ্ছেন এম এ লতিফ।
তবে মোহাম্মদ আলমগীর নামের এক ভোটারের ধারণা, এলাকায় এম এ লতিফ ব্যক্তিগত উদ্যোগে অনেক কাজ করেছেন; যা অনেক ভোটার মনে রেখেছেন।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালি) আসনে নগরের সাবেক মেয়র প্রয়াত এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর ছেলে, নৌর প্রার্থী শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সামনে ভোটের মাঠে তেমন প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই। জাপার প্রার্থী সানজীদ রশিদ চৌধুরী ভোটের মাঠে থাকলেও তেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারবেন বলে মনে করছেন না ভোটাররা। এই অবস্থায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নির্ভার রয়েছেন। তবুও প্রতিদিনই প্রচার, প্রচারণা ও গণসংযোগ করে যাচ্ছেন, মাঠে ঘাম ঝরাচ্ছেন।
এ বিষয়ে জাপার প্রার্থী সানজীদ রশিদ চৌধুরী বলেন, ‘ভোটের মাঠে আছি জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে। প্রচারণা চালাচ্ছি। আশা করছি, ভোটাররা এই আসনে লাঙ্গলই বেছে নেবেন।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে