নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রোজা শুরুর আগে টানা কয়েক মাস ভোজ্যতেল নিয়ে ভেলকিবাজি দেখেছে দেশের মানুষ। রোজার সময় মানুষকে একটু স্বস্তি দিতে উদ্যোগী হয়েছিল সরকার। ভ্যাট-ট্যাক্স কমানোসহ বিভিন্ন সুবিধা দেওয়া হয় ব্যবসায়ীদের। বিনিময়ে তাঁরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, রোজার মধ্যে অন্তত আর দাম বাড়ানো হবে না। কিন্তু সরকারি সব সুবিধা নিয়েও প্রতিশ্রুতি রাখলেন না তাঁরা। আবার শুরু হয়েছে মানুষের পকেট কাটা।
গতকাল শনিবার ১৪ রমজানের দিন বাজারে ঘুরে দেখা গেছে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম অনেক বাড়তি।
প্রতি লিটার খোলা সয়াবিনে দাম বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। আর পাম তেলে বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের সরকার-নির্ধারিত খুচরা দাম ১৩৬ টাকা হলেও বিক্রি হচ্ছে ১৫৪ টাকার বেশি দামে। আর পাম তেলে সরকার-নির্ধারিত দাম ১৩০ টাকার সঙ্গে ১০-১৫ টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে।
ঢাকার মৌলভীবাজারের পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী মেসার্স জব্বার ট্রেডার্সের মালিক হাজি আবদুল জব্বার বলেন, ‘মিলমালিকেরা সরকারকে যে জবান দিল, তাঁরা সেটি পালন করতেছেন না। খোলা তেল দিচ্ছেন না। বোতলের তেলও অনেক কম দিচ্ছেন।’
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল খুচরা পর্যায়ে বিক্রি হয়েছে ১৫০-১৫২ টাকা। আর প্রতি লিটার পাম তেল বিক্রি হয়েছে ১৪০-১৪৫ টাকা।
বোতলজাত সয়াবিন তেলের দামও বাড়তি। টিসিবির হিসাবেই, গতকাল এক লিটারের বোতল বিক্রি হয়েছে ব্র্যান্ডভেদে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা। অথচ সরকার-নির্ধারিত দাম ১৬০ টাকা।
টিসিবির দামের সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে খোঁজ নেওয়া হয় রাজধানীর বনশ্রী এলাকার পাইকারি বাজারে। সেখানকার এক বিক্রয়কর্মী গতকাল বিকেলে প্রতি কেজি খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৭০ টাকা হাঁকান। অর্থাৎ লিটার (৯২২ গ্রাম) হিসেবে দাম পড়ে ১৫৬ টাকা ৭৪ পয়সা।
রোজার আগে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সরকারের সঙ্গে বসেছিলেন আমদানিকারক, বড় ব্যবসায়ী ও মিল মালিকেরা। তখন তাঁরা ভ্যাট-ট্যাক্সে ছাড় দাবি করেন। সে অনুযায়ী কয়েক দফায় সব মিলিয়ে আমদানি ও বাজারজাত পর্যায়ে অন্তত ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ভ্যাট-ট্যাক্স কমিয়েছিল সরকার।
একই সঙ্গে বড় আমদানিকারকদের ডেকে মজুতের তথ্য নিয়েছিল ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর। সেখানে অনেক অনিয়ম ধরা পড়ে। সতর্ক করা হয়েছে
আমদানিকারকদের। বড় ব্যবসায়ীদের গুদামে অভিযানও চালানো হয়। সব মিলিয়ে রোজার দিন পনেরো আগে দাম কিছুটা কমতে থাকে। কিছুটা স্বস্তি ফেরে। কিন্তু আবার বাড়তে শুরু করেছে দাম। পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহের সংকট।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দুই সপ্তাহ আগেও তাঁদের বাজারে প্রতিমণ (৩৭ কেজি ৩২০ গ্রাম) খোলা সয়াবিন তেলের দাম ছিল ৫ হাজার ৭০০ টাকা। এ হিসাবে প্রতি কেজির দাম পড়ে ১৫২ টাকা ৭৩ পয়সা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে প্রতি মণ ৬ হাজার ৩৫০ টাকা। কেজিতে দাম পড়ে ১৭০ টাকা ১৫ পয়সা। অর্থাৎ মণপ্রতি ৬৫০ টাকা এবং কেজিপ্রতি ১৭ টাকা ৪২ পয়সা দাম বেড়েছে।
দুই সপ্তাহ আগে প্রতি মণ সুপার পাম তেলের দাম ছিল ৫ হাজার ৬০০ টাকা। কেজিতে দাম পড়ে ১৫০ টাকা ০৫ পয়সা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ৬ হাজার ১০০ টাকা। এ হিসাবে কেজিতে দাম পড়ে ১৬৩ টাকা ৪৫ পয়সা। অর্থাৎ মণপ্রতি দাম বেড়েছে ৫০০ টাকা এবং কেজিতে ১৩ টাকা ৪০ পয়সা। আগে প্রতি মণ পাম তেলের দাম ছিল ৫ হাজার ২০০ টাকা। এ হিসাবে প্রতি কেজির দাম পড়ে ১৩৯ টাকা ৩৪ পয়সা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ৫ হাজার ৯৫০ টাকায়। এ হিসাবে প্রতি কেজির দাম পড়ে ১৫৯ টাকা ৪৩ পয়সা। অর্থাৎ মণপ্রতি দাম বেড়েছে ৭৫০ টাকা এবং কেজিপ্রতি ২০ টাকা ০৯ পয়সা।
মৌলভীবাজারের ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী মুজাহিদুল ইসলাম হিরা বলেন, বাজারে খোলা ভোজ্যতেলের তীব্র সংকট চলছে। বোতলজাত তেলের সরবরাহও খুবই সীমিত। ৫০ কার্টনের চাহিদা দেওয়া হলে সরবরাহ দেওয়া হচ্ছে মাত্র ৫ কার্টন। দাম বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই বিকি বন্ধ করে দিয়েছেন। কারণ সরকার-নির্ধারিত দামে বিক্রি না করলে জেল-জরিমানার ভয় রয়েছে।
জানতে চাইলে পুষ্টি ব্যান্ডের স্বত্বাধিকারী টিকে গ্রুপের পরিচালক শফিকুল আতহার গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকার মৌলভীবাজার ও চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীদের তেল সরবরাহ কিছুটা কমানো হয়েছে। তবে তাদের প্রতিটি পরিবেশককে সরকার-নির্ধারিত দামে তেল সরবরাহ দিয়ে যাচ্ছেন বলে দাবি করেন তিনি।
বোতলজাত ভোজ্যতেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এডিবল অয়েল লিমিটেডের হিসাব ও অর্থ বিভাগের কর্মকর্তা দিদার মোহাম্মদ দবিরুল ইসলাম বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম অনেকটা বেড়েছে। রোজার পর দাম বাড়ানোর বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী তাঁরা আমদানি অব্যাহত রেখেছেন।
ভোজ্যতেলের দাম বাড়ার বিষয়টি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়েরও নজরে রয়েছে বলে জানিয়েছেন আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখার অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, তাঁরা বাজার তদারকি করছেন। সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। রোজার পর নতুন দাম নির্ধারণ করা হবে বলে জানান তিনি।
রোজা শুরুর আগে টানা কয়েক মাস ভোজ্যতেল নিয়ে ভেলকিবাজি দেখেছে দেশের মানুষ। রোজার সময় মানুষকে একটু স্বস্তি দিতে উদ্যোগী হয়েছিল সরকার। ভ্যাট-ট্যাক্স কমানোসহ বিভিন্ন সুবিধা দেওয়া হয় ব্যবসায়ীদের। বিনিময়ে তাঁরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, রোজার মধ্যে অন্তত আর দাম বাড়ানো হবে না। কিন্তু সরকারি সব সুবিধা নিয়েও প্রতিশ্রুতি রাখলেন না তাঁরা। আবার শুরু হয়েছে মানুষের পকেট কাটা।
গতকাল শনিবার ১৪ রমজানের দিন বাজারে ঘুরে দেখা গেছে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম অনেক বাড়তি।
প্রতি লিটার খোলা সয়াবিনে দাম বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। আর পাম তেলে বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের সরকার-নির্ধারিত খুচরা দাম ১৩৬ টাকা হলেও বিক্রি হচ্ছে ১৫৪ টাকার বেশি দামে। আর পাম তেলে সরকার-নির্ধারিত দাম ১৩০ টাকার সঙ্গে ১০-১৫ টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে।
ঢাকার মৌলভীবাজারের পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী মেসার্স জব্বার ট্রেডার্সের মালিক হাজি আবদুল জব্বার বলেন, ‘মিলমালিকেরা সরকারকে যে জবান দিল, তাঁরা সেটি পালন করতেছেন না। খোলা তেল দিচ্ছেন না। বোতলের তেলও অনেক কম দিচ্ছেন।’
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল খুচরা পর্যায়ে বিক্রি হয়েছে ১৫০-১৫২ টাকা। আর প্রতি লিটার পাম তেল বিক্রি হয়েছে ১৪০-১৪৫ টাকা।
বোতলজাত সয়াবিন তেলের দামও বাড়তি। টিসিবির হিসাবেই, গতকাল এক লিটারের বোতল বিক্রি হয়েছে ব্র্যান্ডভেদে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা। অথচ সরকার-নির্ধারিত দাম ১৬০ টাকা।
টিসিবির দামের সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে খোঁজ নেওয়া হয় রাজধানীর বনশ্রী এলাকার পাইকারি বাজারে। সেখানকার এক বিক্রয়কর্মী গতকাল বিকেলে প্রতি কেজি খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৭০ টাকা হাঁকান। অর্থাৎ লিটার (৯২২ গ্রাম) হিসেবে দাম পড়ে ১৫৬ টাকা ৭৪ পয়সা।
রোজার আগে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সরকারের সঙ্গে বসেছিলেন আমদানিকারক, বড় ব্যবসায়ী ও মিল মালিকেরা। তখন তাঁরা ভ্যাট-ট্যাক্সে ছাড় দাবি করেন। সে অনুযায়ী কয়েক দফায় সব মিলিয়ে আমদানি ও বাজারজাত পর্যায়ে অন্তত ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ভ্যাট-ট্যাক্স কমিয়েছিল সরকার।
একই সঙ্গে বড় আমদানিকারকদের ডেকে মজুতের তথ্য নিয়েছিল ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর। সেখানে অনেক অনিয়ম ধরা পড়ে। সতর্ক করা হয়েছে
আমদানিকারকদের। বড় ব্যবসায়ীদের গুদামে অভিযানও চালানো হয়। সব মিলিয়ে রোজার দিন পনেরো আগে দাম কিছুটা কমতে থাকে। কিছুটা স্বস্তি ফেরে। কিন্তু আবার বাড়তে শুরু করেছে দাম। পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহের সংকট।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দুই সপ্তাহ আগেও তাঁদের বাজারে প্রতিমণ (৩৭ কেজি ৩২০ গ্রাম) খোলা সয়াবিন তেলের দাম ছিল ৫ হাজার ৭০০ টাকা। এ হিসাবে প্রতি কেজির দাম পড়ে ১৫২ টাকা ৭৩ পয়সা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে প্রতি মণ ৬ হাজার ৩৫০ টাকা। কেজিতে দাম পড়ে ১৭০ টাকা ১৫ পয়সা। অর্থাৎ মণপ্রতি ৬৫০ টাকা এবং কেজিপ্রতি ১৭ টাকা ৪২ পয়সা দাম বেড়েছে।
দুই সপ্তাহ আগে প্রতি মণ সুপার পাম তেলের দাম ছিল ৫ হাজার ৬০০ টাকা। কেজিতে দাম পড়ে ১৫০ টাকা ০৫ পয়সা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ৬ হাজার ১০০ টাকা। এ হিসাবে কেজিতে দাম পড়ে ১৬৩ টাকা ৪৫ পয়সা। অর্থাৎ মণপ্রতি দাম বেড়েছে ৫০০ টাকা এবং কেজিতে ১৩ টাকা ৪০ পয়সা। আগে প্রতি মণ পাম তেলের দাম ছিল ৫ হাজার ২০০ টাকা। এ হিসাবে প্রতি কেজির দাম পড়ে ১৩৯ টাকা ৩৪ পয়সা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ৫ হাজার ৯৫০ টাকায়। এ হিসাবে প্রতি কেজির দাম পড়ে ১৫৯ টাকা ৪৩ পয়সা। অর্থাৎ মণপ্রতি দাম বেড়েছে ৭৫০ টাকা এবং কেজিপ্রতি ২০ টাকা ০৯ পয়সা।
মৌলভীবাজারের ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী মুজাহিদুল ইসলাম হিরা বলেন, বাজারে খোলা ভোজ্যতেলের তীব্র সংকট চলছে। বোতলজাত তেলের সরবরাহও খুবই সীমিত। ৫০ কার্টনের চাহিদা দেওয়া হলে সরবরাহ দেওয়া হচ্ছে মাত্র ৫ কার্টন। দাম বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই বিকি বন্ধ করে দিয়েছেন। কারণ সরকার-নির্ধারিত দামে বিক্রি না করলে জেল-জরিমানার ভয় রয়েছে।
জানতে চাইলে পুষ্টি ব্যান্ডের স্বত্বাধিকারী টিকে গ্রুপের পরিচালক শফিকুল আতহার গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকার মৌলভীবাজার ও চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীদের তেল সরবরাহ কিছুটা কমানো হয়েছে। তবে তাদের প্রতিটি পরিবেশককে সরকার-নির্ধারিত দামে তেল সরবরাহ দিয়ে যাচ্ছেন বলে দাবি করেন তিনি।
বোতলজাত ভোজ্যতেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এডিবল অয়েল লিমিটেডের হিসাব ও অর্থ বিভাগের কর্মকর্তা দিদার মোহাম্মদ দবিরুল ইসলাম বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম অনেকটা বেড়েছে। রোজার পর দাম বাড়ানোর বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী তাঁরা আমদানি অব্যাহত রেখেছেন।
ভোজ্যতেলের দাম বাড়ার বিষয়টি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়েরও নজরে রয়েছে বলে জানিয়েছেন আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখার অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, তাঁরা বাজার তদারকি করছেন। সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। রোজার পর নতুন দাম নির্ধারণ করা হবে বলে জানান তিনি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে