নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
ষষ্ঠ ধাপে আগামীকাল সোমবার ঢাকার নবাবগঞ্জে ইউপি নির্বাচনে (ইউপি) ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। পাড়া-মহল্লায় চলছে প্রার্থীদের শেষ মুহূর্তের প্রচারণা। তবে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বরাবরের মতো এবার নির্বাচনী উত্তাপ নেই। চায়ের দোকানে কিছু লোকজনের উপস্থিত থাকলেও নির্বাচনী সরগরম নেই।
নবাবগঞ্জ উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে নেই কার্যত প্রতিদ্বন্দ্বিতা। নৌকা প্রতীকের বাইরে মাঠে নেই কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থী। বিরোধী দলের ভূমিকায় আছেন ইসলামী আন্দোলনের হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থীরা।
জানা যায়, প্রতিটি ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিল একাধিক বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের নেতা। তবে শেষের দিকে দেখা যায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের হিড়িক। অনেক হেভিওয়েট প্রার্থীকে নির্বাচন থেকে সরে নৌকার প্রার্থীকে সমর্থন দিতে দেখে গেছে।
তাই কে চেয়ারম্যান হচ্ছেন, ভোটাররা অনেকটা নিশ্চিত। কয়েকটা ইউনিয়নে নামে থাকলেও মাঠে নেই কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থী। তাই নির্বাচন নিয়ে তেমন মাতামাতি নেই। তবে কিছুটা হলেও নির্বাচনের মাঠ গরম করে রেখেছেন সদস্য (মেম্বার) প্রার্থীরা। মূল আলোচনার কেন্দ্রে কে হবে মেম্বার বা নারী মেম্বার।
উপজেলার ১ নম্বর শিকারিপাড়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের চা বিক্রেতা মো. কুটি বলেন, ‘আগে নির্বাচন আইলে দোকানে চা বিক্রি ভালো হতো। এইবার চেয়ারম্যান প্রার্থীদের অনেকেই নেই, আছে শুধু মেম্বার প্রার্থীরা। তাই আশানুরূপ বিক্রি নাই। কোনো প্রার্থী দোকানের দিকে এলে কয়েক কাপ চা বিক্রি হয়, তা ছাড়া একদমই বিক্রি কম।’
চা পান করতে আসা মো. হাসেম বলেন, ‘নির্বাচনের চা খেতে আসিনি। প্রতিদিন যেমন নিজের টাকায় খাই, এখনো নিজের টাকায় চা খাচ্ছি। মেম্বার প্রার্থীদের দেখা গেলেও চেয়ারম্যান প্রার্থীর তেমন খবর নাই। নির্বাচনটা পানসে হয়ে গেছে।’
প্রথমবারের মতো উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে ভোট হচ্ছে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। তাই ভোটারদের বাড়তি আগ্রহ প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোট দেওয়া। এরই মধ্যে গতকাল শনিবার নির্বাচন কমিশন মক ভোটের আয়োজন করেছে। কীভাবে ভোট দিতে হবে, সেই প্রশিক্ষণ নিতে দেখা গেছে সব প্রজন্মের ভোটারদের।
১১ নম্বর সুজাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মক ভোট দিতে আসা ইয়াকুব আলী বলেন, ‘প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোট দেব, তাই একটু দেখে নিলাম কীভাবে ভোট দিতে হয়। সব ঠিক থাকলে আশা করি এখন আর কেউ জাল ভোট দিতে পারবে না।’
ষষ্ঠ ধাপে আগামীকাল সোমবার ঢাকার নবাবগঞ্জে ইউপি নির্বাচনে (ইউপি) ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। পাড়া-মহল্লায় চলছে প্রার্থীদের শেষ মুহূর্তের প্রচারণা। তবে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বরাবরের মতো এবার নির্বাচনী উত্তাপ নেই। চায়ের দোকানে কিছু লোকজনের উপস্থিত থাকলেও নির্বাচনী সরগরম নেই।
নবাবগঞ্জ উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে নেই কার্যত প্রতিদ্বন্দ্বিতা। নৌকা প্রতীকের বাইরে মাঠে নেই কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থী। বিরোধী দলের ভূমিকায় আছেন ইসলামী আন্দোলনের হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থীরা।
জানা যায়, প্রতিটি ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিল একাধিক বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের নেতা। তবে শেষের দিকে দেখা যায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের হিড়িক। অনেক হেভিওয়েট প্রার্থীকে নির্বাচন থেকে সরে নৌকার প্রার্থীকে সমর্থন দিতে দেখে গেছে।
তাই কে চেয়ারম্যান হচ্ছেন, ভোটাররা অনেকটা নিশ্চিত। কয়েকটা ইউনিয়নে নামে থাকলেও মাঠে নেই কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থী। তাই নির্বাচন নিয়ে তেমন মাতামাতি নেই। তবে কিছুটা হলেও নির্বাচনের মাঠ গরম করে রেখেছেন সদস্য (মেম্বার) প্রার্থীরা। মূল আলোচনার কেন্দ্রে কে হবে মেম্বার বা নারী মেম্বার।
উপজেলার ১ নম্বর শিকারিপাড়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের চা বিক্রেতা মো. কুটি বলেন, ‘আগে নির্বাচন আইলে দোকানে চা বিক্রি ভালো হতো। এইবার চেয়ারম্যান প্রার্থীদের অনেকেই নেই, আছে শুধু মেম্বার প্রার্থীরা। তাই আশানুরূপ বিক্রি নাই। কোনো প্রার্থী দোকানের দিকে এলে কয়েক কাপ চা বিক্রি হয়, তা ছাড়া একদমই বিক্রি কম।’
চা পান করতে আসা মো. হাসেম বলেন, ‘নির্বাচনের চা খেতে আসিনি। প্রতিদিন যেমন নিজের টাকায় খাই, এখনো নিজের টাকায় চা খাচ্ছি। মেম্বার প্রার্থীদের দেখা গেলেও চেয়ারম্যান প্রার্থীর তেমন খবর নাই। নির্বাচনটা পানসে হয়ে গেছে।’
প্রথমবারের মতো উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে ভোট হচ্ছে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। তাই ভোটারদের বাড়তি আগ্রহ প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোট দেওয়া। এরই মধ্যে গতকাল শনিবার নির্বাচন কমিশন মক ভোটের আয়োজন করেছে। কীভাবে ভোট দিতে হবে, সেই প্রশিক্ষণ নিতে দেখা গেছে সব প্রজন্মের ভোটারদের।
১১ নম্বর সুজাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মক ভোট দিতে আসা ইয়াকুব আলী বলেন, ‘প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোট দেব, তাই একটু দেখে নিলাম কীভাবে ভোট দিতে হয়। সব ঠিক থাকলে আশা করি এখন আর কেউ জাল ভোট দিতে পারবে না।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪