নাজিম আল শমষের
প্রশ্ন: শেষ ম্যাচ আগেও আপনি পিটার থ্যাংকগডের চেয়ে ৩ গোলে পিছিয়ে ছিলেন। শেষ ম্যাচে ৪ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছেন। শেষ ম্যাচ খেলার আগে পরিকল্পনাটা কী ছিল আপনাদের?
সুলেমান দিয়াবাতে: সব সময়ই মাঠে নামার আগে নিজেকে নিজে বলি, আমাকে এই মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে হবে। প্রতিটি অনুশীলন, প্রতিটি ম্যাচে নিজের সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করি। এই মৌসুমে চেষ্টা সফল হয়েছে। নিজেকে নিয়ে আমি খুশি। তবে শেষ ম্যাচে চার গোল করতেই হবে এমন চিন্তা অবশ্য মাথাতে ছিল না। মাঠে নেমেছি দলকে ভালো কিছু উপহার দিতে। শুধু ভাবনায় ছিল কয়েকটা গোল পেলে ভালো হয়।
প্রশ্ন: আগের মৌসুমে লিগে ১৩ গোল, এই মৌসুমে ২১। বাংলাদেশে গোল পাওয়া কি বেশ সহজ মনে হচ্ছে?
দিয়াবাতে: না, না, মোটেও সহজ না। এটা সম্ভব হয়েছে শুধু কঠোর পরিশ্রমের কারণে। সবাই জানে, কঠোর পরিশ্রম করলে একসময় সেই চাওয়াটা পূরণ হবেই। বাংলাদেশের ফুটবল প্রতি মৌসুমেই উন্নতি করছে, লিগ কঠিন হচ্ছে। এখানে গোল করাও কঠিন। চার-পাঁচজন ফুটবলার আছে, যারা আরও গোল করতে পারত।
প্রশ্ন: মোহামেডান দলের অধিনায়কত্ব করেছেন। বলতে গেলে দলকে একাই টেনেছেন। কিন্তু দলটা কোনো শিরোপা জিততে পারেনি, পঞ্চম স্থানে থেকে লিগ শেষ করেছে। আপনি কি এই ফলে সন্তুষ্ট নাকি হতাশ?
দিয়াবাতে: সন্তুষ্টই বলব। লিগ শুরুর আগেই বলেছিলাম, আমরা সেরা চার-পাঁচে থাকতে চাই। আমাদের লক্ষ্য পূরণ হয়েছে। এতে খুশি হওয়ারই কথা। কারণ, আমাদের দলটা বেশ তরুণ। যদি আরও পরিশ্রম করতে পারি, তাহলে আগামী মৌসুমে আরও ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় না, স্থানীয় ফুটবলাররা যদি আরও বেশি অবদান রাখতে পারতেন, তাহলে মোহামেডান আরও ভালো অবস্থানে থাকতে পারত?
দিয়াবাতে: মোহামেডানে ভালো কিছু স্থানীয় খেলোয়াড় আছে। তারা যদি আগামী মৌসুমে এই দলে থাকে এবং নিজেদের সেরাটা দেয়, তাহলে মোহামেডানের অবশ্যই ভালো করা সম্ভব।
প্রশ্ন: টানা দুই বছর মোহামেডানে খেলে ফেললেন। মোহামেডান কোনো শিরোপা জিততে পারল না। আপনার চোখে দলটায় কোন কোন জায়গায় বেশি দুর্বল মনে হয়েছে?
দিয়াবাতে: শিরোপা নিয়ে অবশ্যই একটা আক্ষেপ আছে। আক্রমণে আমাদের ভালো মানের স্থানীয় খেলোয়াড়ের অভাব আছে। তবে ফুটবলে সবই সম্ভব। ভালো কিছু খেলোয়াড় এনে দিন ক্লাবকে, দেখবেন মোহামেডান শিরোপা জেতা শুরু করেছে। রক্ষণেও ভালো মানের স্থানীয় খেলোয়াড় প্রয়োজন ক্লাবের। আরেকজন ভালো বিদেশি লাগবে। সাইড বেঞ্চেও ভালো কয়েকজন ফুটবলার প্রয়োজন।
প্রশ্ন: মোহামেডান সতীর্থদের মধ্যে কাদের খেলা ভালো লেগেছে?
দিয়াবাতে: মোহামেডানে তরুণ-মেধাবী ফুটবলারের ছড়াছড়ি। বেশ কয়েকজন আছে। বিশেষ করে আসিফ, মোরসালিন, জাফর ইকবালদের কথা বলব। তারা বেশ মেধাবী ফুটবলার।
প্রশ্ন: তিন মাসের লম্বা একটা বিরতি। আগামী মৌসুমে বাংলাদেশে ফিরবেন তো?
দিয়াবাতে: ক্লাব চাইলে বিরতি শেষে অবশ্যই বাংলাদেশে আসতে চাই। এখন দেশে মায়ের কাছে ফিরতে চাই, তাঁর সঙ্গে সময় কাটাতে চাই। মা আমার সবচেয়ে বড় ভক্ত। আমাকে সব সময় সমর্থন জুগিয়ে যান। তাঁকে ভীষণ মিস করি। আমার স্ত্রী লিরা ভিয়েতনামে থাকে। মায়ের সঙ্গে দেখা করে হয়তো ভিয়েতনামে যাব, স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে।
প্রশ্ন: শেষ ম্যাচ আগেও আপনি পিটার থ্যাংকগডের চেয়ে ৩ গোলে পিছিয়ে ছিলেন। শেষ ম্যাচে ৪ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছেন। শেষ ম্যাচ খেলার আগে পরিকল্পনাটা কী ছিল আপনাদের?
সুলেমান দিয়াবাতে: সব সময়ই মাঠে নামার আগে নিজেকে নিজে বলি, আমাকে এই মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে হবে। প্রতিটি অনুশীলন, প্রতিটি ম্যাচে নিজের সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করি। এই মৌসুমে চেষ্টা সফল হয়েছে। নিজেকে নিয়ে আমি খুশি। তবে শেষ ম্যাচে চার গোল করতেই হবে এমন চিন্তা অবশ্য মাথাতে ছিল না। মাঠে নেমেছি দলকে ভালো কিছু উপহার দিতে। শুধু ভাবনায় ছিল কয়েকটা গোল পেলে ভালো হয়।
প্রশ্ন: আগের মৌসুমে লিগে ১৩ গোল, এই মৌসুমে ২১। বাংলাদেশে গোল পাওয়া কি বেশ সহজ মনে হচ্ছে?
দিয়াবাতে: না, না, মোটেও সহজ না। এটা সম্ভব হয়েছে শুধু কঠোর পরিশ্রমের কারণে। সবাই জানে, কঠোর পরিশ্রম করলে একসময় সেই চাওয়াটা পূরণ হবেই। বাংলাদেশের ফুটবল প্রতি মৌসুমেই উন্নতি করছে, লিগ কঠিন হচ্ছে। এখানে গোল করাও কঠিন। চার-পাঁচজন ফুটবলার আছে, যারা আরও গোল করতে পারত।
প্রশ্ন: মোহামেডান দলের অধিনায়কত্ব করেছেন। বলতে গেলে দলকে একাই টেনেছেন। কিন্তু দলটা কোনো শিরোপা জিততে পারেনি, পঞ্চম স্থানে থেকে লিগ শেষ করেছে। আপনি কি এই ফলে সন্তুষ্ট নাকি হতাশ?
দিয়াবাতে: সন্তুষ্টই বলব। লিগ শুরুর আগেই বলেছিলাম, আমরা সেরা চার-পাঁচে থাকতে চাই। আমাদের লক্ষ্য পূরণ হয়েছে। এতে খুশি হওয়ারই কথা। কারণ, আমাদের দলটা বেশ তরুণ। যদি আরও পরিশ্রম করতে পারি, তাহলে আগামী মৌসুমে আরও ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় না, স্থানীয় ফুটবলাররা যদি আরও বেশি অবদান রাখতে পারতেন, তাহলে মোহামেডান আরও ভালো অবস্থানে থাকতে পারত?
দিয়াবাতে: মোহামেডানে ভালো কিছু স্থানীয় খেলোয়াড় আছে। তারা যদি আগামী মৌসুমে এই দলে থাকে এবং নিজেদের সেরাটা দেয়, তাহলে মোহামেডানের অবশ্যই ভালো করা সম্ভব।
প্রশ্ন: টানা দুই বছর মোহামেডানে খেলে ফেললেন। মোহামেডান কোনো শিরোপা জিততে পারল না। আপনার চোখে দলটায় কোন কোন জায়গায় বেশি দুর্বল মনে হয়েছে?
দিয়াবাতে: শিরোপা নিয়ে অবশ্যই একটা আক্ষেপ আছে। আক্রমণে আমাদের ভালো মানের স্থানীয় খেলোয়াড়ের অভাব আছে। তবে ফুটবলে সবই সম্ভব। ভালো কিছু খেলোয়াড় এনে দিন ক্লাবকে, দেখবেন মোহামেডান শিরোপা জেতা শুরু করেছে। রক্ষণেও ভালো মানের স্থানীয় খেলোয়াড় প্রয়োজন ক্লাবের। আরেকজন ভালো বিদেশি লাগবে। সাইড বেঞ্চেও ভালো কয়েকজন ফুটবলার প্রয়োজন।
প্রশ্ন: মোহামেডান সতীর্থদের মধ্যে কাদের খেলা ভালো লেগেছে?
দিয়াবাতে: মোহামেডানে তরুণ-মেধাবী ফুটবলারের ছড়াছড়ি। বেশ কয়েকজন আছে। বিশেষ করে আসিফ, মোরসালিন, জাফর ইকবালদের কথা বলব। তারা বেশ মেধাবী ফুটবলার।
প্রশ্ন: তিন মাসের লম্বা একটা বিরতি। আগামী মৌসুমে বাংলাদেশে ফিরবেন তো?
দিয়াবাতে: ক্লাব চাইলে বিরতি শেষে অবশ্যই বাংলাদেশে আসতে চাই। এখন দেশে মায়ের কাছে ফিরতে চাই, তাঁর সঙ্গে সময় কাটাতে চাই। মা আমার সবচেয়ে বড় ভক্ত। আমাকে সব সময় সমর্থন জুগিয়ে যান। তাঁকে ভীষণ মিস করি। আমার স্ত্রী লিরা ভিয়েতনামে থাকে। মায়ের সঙ্গে দেখা করে হয়তো ভিয়েতনামে যাব, স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪