হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়ক যেন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রতিনিয়তই এই মহাসড়কে কোথাও না কোথাও ঝরছে প্রাণ। প্রশাসনের নানা উদ্যোগের পরও ঠেকানো যাচ্ছে না প্রাণহানি। এ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণবিহীন চালক, বিনা প্রয়োজনে ওভারটেক, বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোকে দায়ী করে গতকাল বুধবার মানববন্ধন করেছেন জনসাধারণ। পরে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দিয়ে এই সড়কের মাঝখানে ডিভাইডারসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, জনবহুল এলাকায় ফুটওভারব্রিজ নির্মাণসহ নানা দাবি জানানো হয়।
গতকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাটহাজারী কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ‘আমরা হাটহাজারীবাসী’র ব্যানারে মানববন্ধন করা হয়। হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহিদুল আলমের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দেন সংগঠনটির নেতারা।
‘আমরা হাটহাজারীবাসী’র যুগ্ম আহ্বায়ক ইব্রাহীম খলিল সিকদারের সভাপতিত্বে ও সদস্যসচিব মুনায়েম আহমদ সুহানের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য দেন উদয় কুসুম বড়ুয়া, মোহাম্মদ জাফর, আনোয়ার মেহেদী, আরিফুর রহমান রাসেল, তরিকুল কালাম তুহিন, মোহাম্মদ হারুন, সেলিম উদ্দীন রেজা, সেকান্দর তুহিন, আজিজুল হক মাদানী, জিয়াউদ্দীন বাবলু, আজিজুল মোমিন, রায়হান উদ্দীন, মাসুদ রানা, গাজী সাজ্জাদ, মো. মঞ্জুর, আলম খোকন প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা রামগড় সড়ক (চট্টগ্রাম-ফটিকছড়ি) অংশে বিদ্যমান সড়কটি ৬ লেনে উন্নীতকরণ, সড়কের মাঝখানে লেন ডিভাইডার নির্মাণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও জনবহুল এলাকায় ফুটওভারব্রিজ নির্মাণ এবং যানজট নিরসনে ব্যস্ততম অংশে ইউলুপ, পারাপারের জন্য জেব্রা ক্রসিং, গতিরোধক ও ফুটপাত, স্ট্রিট লাইট স্থাপন করাসহ একাধিক দাবি জানান।
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর এবং চলতি বছরে দুর্ঘটনায় অর্ধশতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন এই মহাসড়কে। আহত হয়েছেন কয়েক শ লোক। এর মধ্যে সবশেষ দুর্ঘটনাটি হয় ১৪ মার্চ। সে সময় চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের মিরেরহাট-সংলগ্ন এলাকায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার ধাক্কায় মো. হারুন (৫৮) নামের এক কৃষক নিহত হন। এর আগে ৯ ফেব্রুয়ারি দুপুরে খাগড়াছড়ি মহাসড়কের পেলাগাজী দিঘির পাড় এলাকায় চাঁদের গাড়ি জিপের ধাক্কায় এসএসসি শিক্ষার্থী তানহা (১৪) ও নিশা মণি (১৪) নামের দুই কিশোরী নিহত হয়।
এ ছাড়া ১০ মার্চ একই দিন বিকেলে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের চারিয়া বোর্ড স্কুল এলাকায় অটোরিকশা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে ঝিনু আক্তার (২৭) নামের এক গৃহবধূ নিহত হন। একই সঙ্গে তাঁর শিশুসন্তানসহ আহত হয়েছে আরও তিনজন। এর আগে সকালে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই মহাসড়কের নজুমিয়াহাট এলাকায় প্রাইভেট কার ও কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় মো. আসিফ (২২) নামের এক যুবক নিহত হন। আহত হন ৫ জন। একই দিন রাতে চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়কের নাফিতের ঘাটা এলাকায় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মো. জাহিন (১৪) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়। এর আগে ২৫ ফেব্রুয়ারি রাতে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কে চারিয়া বুড়িপুকুর পাড় এলাকায় দ্রুতগামী প্রাইভেট কারের ধাক্কায় মো. আবিদ (৯) নামের এক শিশু নিহত হয় এবং তার পিতামাতা আহত হন।
এদিকে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে ট্রাফিক পুলিশের এক কর্মকর্তা মনে করছেন, একাধিক কারণে এ মহাসড়কে দুর্ঘটনা ঘটছে। তিনি বলেন, প্রশিক্ষণবিহীন চালক, ফিটনেসবিহীন গাড়ি, বিনা প্রয়োজনে ওভারটেক, বেপরোয়া গতি ও চালকদের প্রায়ই নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়া, ট্রাফিক আইন না মানাসহ বিভিন্ন কারণে এ সড়কে একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটে আসছে। গত এক বছরে চট্টগ্রাম-রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি মহাসড়কে নিহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক মানুষ। আহত হয়েছেন কয়েক শ।
চট্টগ্রাম-নাজিরহাট-খাগড়াছড়ি বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শাহজাহান বলেন, বর্তমানে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি মহাসড়কে বৈধ যানবাহনের চেয়ে অবৈধ যানবাহন বেশি। অবৈধ যানবাহনের জন্য সংশ্লিষ্টদের টাকা দিয়ে রাস্তায় নামেন তাঁরা। কীভাবে চলে তা সবাই জানে। পাশাপাশি অবৈধভাবে মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশাসহ বিভিন্ন পরিবহন মহাসড়কে চলাচল করে। এ কারণে প্রতিনিয়তই প্রাণহানির মতো দুর্ঘটনা ঘটছে।
ছাত্রলীগের স্মারকলিপি
এদিকে এই মহাসড়কে দুর্ঘটনা এড়াতে হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন ছাত্রলীগের নেতারা। গত মঙ্গলবার বিকেলে হাটহাজারী পৌর ছাত্রলীগের নেতারা এ স্মারকলিপি দেন। হাটহাজারী পৌরসভা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহেদের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের একদল নেতা ইউএনও মো. শাহিদুল আলমের হাতে ১২ দফা দাবির স্মারকলিপি তুলে দেন। মহাসড়কে ডিভাইডার নির্মাণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বাজার, পাড়া-মহল্লার সংযোগ সড়কসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সিগনাল বোর্ড স্থাপন, স্পিড ব্রেকার ও ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণসহ ১২ দাবি পেশ করা হয় ওই স্মারকলিপিতে।
স্মারকলিপি দেওয়ার সময় ছাত্রলীগ নেতারা বলেন, সরকার জনগণের জন্যই এই সড়ক ব্যবস্থা উন্নতি করেছে। সুতরাং সড়কের নিরাপত্তা যেন বজায় থাকে, কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে এবং সড়ক জনবান্ধব হয়—সে লক্ষ্যে এই ১২ দাবি। এ সময় ইউএনও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন।
স্মারকলিপি দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন হাটহাজারী পৌরসভা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াহিদুল আলম শাকিল, সহসম্পাদক নুরুল ইসলাম রানা, পৌরসভা ছাত্রলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য মো. শরীফ, ২ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ, ৩ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আজম উদ্দিন ও পৌরসভা ছাত্রলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান হায়াত প্রমুখ।
চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়ক যেন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রতিনিয়তই এই মহাসড়কে কোথাও না কোথাও ঝরছে প্রাণ। প্রশাসনের নানা উদ্যোগের পরও ঠেকানো যাচ্ছে না প্রাণহানি। এ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণবিহীন চালক, বিনা প্রয়োজনে ওভারটেক, বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোকে দায়ী করে গতকাল বুধবার মানববন্ধন করেছেন জনসাধারণ। পরে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দিয়ে এই সড়কের মাঝখানে ডিভাইডারসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, জনবহুল এলাকায় ফুটওভারব্রিজ নির্মাণসহ নানা দাবি জানানো হয়।
গতকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাটহাজারী কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ‘আমরা হাটহাজারীবাসী’র ব্যানারে মানববন্ধন করা হয়। হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহিদুল আলমের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দেন সংগঠনটির নেতারা।
‘আমরা হাটহাজারীবাসী’র যুগ্ম আহ্বায়ক ইব্রাহীম খলিল সিকদারের সভাপতিত্বে ও সদস্যসচিব মুনায়েম আহমদ সুহানের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য দেন উদয় কুসুম বড়ুয়া, মোহাম্মদ জাফর, আনোয়ার মেহেদী, আরিফুর রহমান রাসেল, তরিকুল কালাম তুহিন, মোহাম্মদ হারুন, সেলিম উদ্দীন রেজা, সেকান্দর তুহিন, আজিজুল হক মাদানী, জিয়াউদ্দীন বাবলু, আজিজুল মোমিন, রায়হান উদ্দীন, মাসুদ রানা, গাজী সাজ্জাদ, মো. মঞ্জুর, আলম খোকন প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা রামগড় সড়ক (চট্টগ্রাম-ফটিকছড়ি) অংশে বিদ্যমান সড়কটি ৬ লেনে উন্নীতকরণ, সড়কের মাঝখানে লেন ডিভাইডার নির্মাণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও জনবহুল এলাকায় ফুটওভারব্রিজ নির্মাণ এবং যানজট নিরসনে ব্যস্ততম অংশে ইউলুপ, পারাপারের জন্য জেব্রা ক্রসিং, গতিরোধক ও ফুটপাত, স্ট্রিট লাইট স্থাপন করাসহ একাধিক দাবি জানান।
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর এবং চলতি বছরে দুর্ঘটনায় অর্ধশতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন এই মহাসড়কে। আহত হয়েছেন কয়েক শ লোক। এর মধ্যে সবশেষ দুর্ঘটনাটি হয় ১৪ মার্চ। সে সময় চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের মিরেরহাট-সংলগ্ন এলাকায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার ধাক্কায় মো. হারুন (৫৮) নামের এক কৃষক নিহত হন। এর আগে ৯ ফেব্রুয়ারি দুপুরে খাগড়াছড়ি মহাসড়কের পেলাগাজী দিঘির পাড় এলাকায় চাঁদের গাড়ি জিপের ধাক্কায় এসএসসি শিক্ষার্থী তানহা (১৪) ও নিশা মণি (১৪) নামের দুই কিশোরী নিহত হয়।
এ ছাড়া ১০ মার্চ একই দিন বিকেলে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের চারিয়া বোর্ড স্কুল এলাকায় অটোরিকশা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে ঝিনু আক্তার (২৭) নামের এক গৃহবধূ নিহত হন। একই সঙ্গে তাঁর শিশুসন্তানসহ আহত হয়েছে আরও তিনজন। এর আগে সকালে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই মহাসড়কের নজুমিয়াহাট এলাকায় প্রাইভেট কার ও কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় মো. আসিফ (২২) নামের এক যুবক নিহত হন। আহত হন ৫ জন। একই দিন রাতে চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়কের নাফিতের ঘাটা এলাকায় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মো. জাহিন (১৪) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়। এর আগে ২৫ ফেব্রুয়ারি রাতে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কে চারিয়া বুড়িপুকুর পাড় এলাকায় দ্রুতগামী প্রাইভেট কারের ধাক্কায় মো. আবিদ (৯) নামের এক শিশু নিহত হয় এবং তার পিতামাতা আহত হন।
এদিকে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে ট্রাফিক পুলিশের এক কর্মকর্তা মনে করছেন, একাধিক কারণে এ মহাসড়কে দুর্ঘটনা ঘটছে। তিনি বলেন, প্রশিক্ষণবিহীন চালক, ফিটনেসবিহীন গাড়ি, বিনা প্রয়োজনে ওভারটেক, বেপরোয়া গতি ও চালকদের প্রায়ই নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়া, ট্রাফিক আইন না মানাসহ বিভিন্ন কারণে এ সড়কে একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটে আসছে। গত এক বছরে চট্টগ্রাম-রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি মহাসড়কে নিহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক মানুষ। আহত হয়েছেন কয়েক শ।
চট্টগ্রাম-নাজিরহাট-খাগড়াছড়ি বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শাহজাহান বলেন, বর্তমানে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি মহাসড়কে বৈধ যানবাহনের চেয়ে অবৈধ যানবাহন বেশি। অবৈধ যানবাহনের জন্য সংশ্লিষ্টদের টাকা দিয়ে রাস্তায় নামেন তাঁরা। কীভাবে চলে তা সবাই জানে। পাশাপাশি অবৈধভাবে মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশাসহ বিভিন্ন পরিবহন মহাসড়কে চলাচল করে। এ কারণে প্রতিনিয়তই প্রাণহানির মতো দুর্ঘটনা ঘটছে।
ছাত্রলীগের স্মারকলিপি
এদিকে এই মহাসড়কে দুর্ঘটনা এড়াতে হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন ছাত্রলীগের নেতারা। গত মঙ্গলবার বিকেলে হাটহাজারী পৌর ছাত্রলীগের নেতারা এ স্মারকলিপি দেন। হাটহাজারী পৌরসভা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহেদের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের একদল নেতা ইউএনও মো. শাহিদুল আলমের হাতে ১২ দফা দাবির স্মারকলিপি তুলে দেন। মহাসড়কে ডিভাইডার নির্মাণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বাজার, পাড়া-মহল্লার সংযোগ সড়কসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সিগনাল বোর্ড স্থাপন, স্পিড ব্রেকার ও ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণসহ ১২ দাবি পেশ করা হয় ওই স্মারকলিপিতে।
স্মারকলিপি দেওয়ার সময় ছাত্রলীগ নেতারা বলেন, সরকার জনগণের জন্যই এই সড়ক ব্যবস্থা উন্নতি করেছে। সুতরাং সড়কের নিরাপত্তা যেন বজায় থাকে, কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে এবং সড়ক জনবান্ধব হয়—সে লক্ষ্যে এই ১২ দাবি। এ সময় ইউএনও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন।
স্মারকলিপি দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন হাটহাজারী পৌরসভা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াহিদুল আলম শাকিল, সহসম্পাদক নুরুল ইসলাম রানা, পৌরসভা ছাত্রলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য মো. শরীফ, ২ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ, ৩ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আজম উদ্দিন ও পৌরসভা ছাত্রলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান হায়াত প্রমুখ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪