মতিয়ার রহমান মিঞা, মধুখালী (ফরিদপুর)
বাঁশের তৈরি বিভিন্ন উপকরণকে জীবিকার প্রধান বাহক হিসেবে আঁকড়ে রেখেছে ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার গুটিকয়েক পরিবার। কিন্তু দিনদিন বাঁশের তৈরি পণ্যের চাহিদা কমে যাওয়ায় ভালো নেই এই শিল্পের কারিগরেরা।
মধুখালী থেকে ক্রমান্বয়ে হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী বাঁশশিল্প। বাঁশের তৈরি পণ্যের কদর আর তেমন নেই বললেই চলে। ঐতিহ্য হারাতে বসেছে এই শিল্পটি। গ্রামীণ জনপদের মানুষ গৃহস্থালি, কৃষি ও ব্যবসা ক্ষেত্রে বাঁশের তৈরি সরঞ্জামাদি ব্যবহার করলেও এখন বিলুপ্তির পথে এ শিল্পটি।
এক সময় বাঁশ দিয়ে তৈরি হতো গৃহস্থালি ও শৌখিন পণ্য। এখনো গ্রামীণ উৎসব ও মেলায় বাঁশের তৈরি কুলা, চালন, খাঁচা, মাচাং, মই, চাটাই, ঢোল, গোলা, ওড়া, বাউনি, ঝুড়ি, ডুলা, মোড়া, মাছ ধরার চাঁই, মাথাল, বইপত্র রাখার র্যাকসহ বিভিন্ন পণ্য সাজিয়ে বসেন এর কারিগরেরা।
পৌর বাজারে বাঁশের পণ্য বিক্রি করতে আসা মো. হান্নান বিশ্বাস বলেন, হাতেগোনা কিছু পরিবার শিল্পটিকে আঁকড়ে ধরে আছেন। অনেকে এ পেশা ছেড়ে গেলেও পূর্বপুরুষের পেশাকে কিছুতেই ছাড়তে পারেননি তাঁরা। তা ছাড়া বর্তমানে কাঁচামালের দাম বেশি হওয়ায় তাঁদের তৈরি পণ্যেরও দাম বেশি নিতে হয়। প্রতি হাটে যা বিক্রি করেন তা দিয়ে সংসার চালানো কষ্টকর।
পৌরসভার দাওয়ালীয়াপাড়া এলাকার বৃদ্ধ মো. রহমত বিশ্বাস বলেন, সারা জীবন বাঁশের তৈরি বিভিন্ন পণ্য ব্যবহার করেছেন। যতই দিন যাচ্ছে ততই কমে যাচ্ছে এই পণ্যের চাহিদা। মূল্য বৃদ্ধি, বাঁশের দুষ্প্রাপ্যতা আর প্লাস্টিক, সিলভার ও মেলামাইন জাতীয় হালকা টেকসই সামগ্রী বাঁশের পণ্যের বাজার দখল করেছে। তাঁদের তৈরি কিছু পণ্য পৌর বাজারের সাপ্তাহিক হাটসহ গ্রামগঞ্জে ফেরি করে বিক্রি করেন।
তিনি আরও বলেন, এখন এ কাজ করে জীবন চালানো কঠিন। বেলা শেষে যা বিক্রি হয়, তা দিয়ে নিত্যপণ্য কিনে বাড়ি ফেরেন তাঁরা। এভাবেই তাঁদের জীবন-জীবিকা চলে। বর্তমান সময়ে দ্রব্যমূল্য বেশি হওয়ায়, স্বল্প আয়ের এ পেশায় টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
বাঁশের তৈরি বিভিন্ন উপকরণকে জীবিকার প্রধান বাহক হিসেবে আঁকড়ে রেখেছে ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার গুটিকয়েক পরিবার। কিন্তু দিনদিন বাঁশের তৈরি পণ্যের চাহিদা কমে যাওয়ায় ভালো নেই এই শিল্পের কারিগরেরা।
মধুখালী থেকে ক্রমান্বয়ে হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী বাঁশশিল্প। বাঁশের তৈরি পণ্যের কদর আর তেমন নেই বললেই চলে। ঐতিহ্য হারাতে বসেছে এই শিল্পটি। গ্রামীণ জনপদের মানুষ গৃহস্থালি, কৃষি ও ব্যবসা ক্ষেত্রে বাঁশের তৈরি সরঞ্জামাদি ব্যবহার করলেও এখন বিলুপ্তির পথে এ শিল্পটি।
এক সময় বাঁশ দিয়ে তৈরি হতো গৃহস্থালি ও শৌখিন পণ্য। এখনো গ্রামীণ উৎসব ও মেলায় বাঁশের তৈরি কুলা, চালন, খাঁচা, মাচাং, মই, চাটাই, ঢোল, গোলা, ওড়া, বাউনি, ঝুড়ি, ডুলা, মোড়া, মাছ ধরার চাঁই, মাথাল, বইপত্র রাখার র্যাকসহ বিভিন্ন পণ্য সাজিয়ে বসেন এর কারিগরেরা।
পৌর বাজারে বাঁশের পণ্য বিক্রি করতে আসা মো. হান্নান বিশ্বাস বলেন, হাতেগোনা কিছু পরিবার শিল্পটিকে আঁকড়ে ধরে আছেন। অনেকে এ পেশা ছেড়ে গেলেও পূর্বপুরুষের পেশাকে কিছুতেই ছাড়তে পারেননি তাঁরা। তা ছাড়া বর্তমানে কাঁচামালের দাম বেশি হওয়ায় তাঁদের তৈরি পণ্যেরও দাম বেশি নিতে হয়। প্রতি হাটে যা বিক্রি করেন তা দিয়ে সংসার চালানো কষ্টকর।
পৌরসভার দাওয়ালীয়াপাড়া এলাকার বৃদ্ধ মো. রহমত বিশ্বাস বলেন, সারা জীবন বাঁশের তৈরি বিভিন্ন পণ্য ব্যবহার করেছেন। যতই দিন যাচ্ছে ততই কমে যাচ্ছে এই পণ্যের চাহিদা। মূল্য বৃদ্ধি, বাঁশের দুষ্প্রাপ্যতা আর প্লাস্টিক, সিলভার ও মেলামাইন জাতীয় হালকা টেকসই সামগ্রী বাঁশের পণ্যের বাজার দখল করেছে। তাঁদের তৈরি কিছু পণ্য পৌর বাজারের সাপ্তাহিক হাটসহ গ্রামগঞ্জে ফেরি করে বিক্রি করেন।
তিনি আরও বলেন, এখন এ কাজ করে জীবন চালানো কঠিন। বেলা শেষে যা বিক্রি হয়, তা দিয়ে নিত্যপণ্য কিনে বাড়ি ফেরেন তাঁরা। এভাবেই তাঁদের জীবন-জীবিকা চলে। বর্তমান সময়ে দ্রব্যমূল্য বেশি হওয়ায়, স্বল্প আয়ের এ পেশায় টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪