গাজী আব্দুল কুদ্দুস, ডুমুরিয়া
ডুমুরিয়ায় সরিষা ফুলের হলুদ রাজ্যে এখন শুধুই বইছে মৌমাছির গুঞ্জন। দিগন্তজোড়া ফসলের মাঠে শোভা পাচ্ছে হলুদ আর হলুদ। সরিষার ফুলে দোল খাচ্ছে কৃষকের রঙিন স্বপ্ন। উপজেলার খর্নিয়া ইউনিয়নের টিপনা, রঘুনাথপুর ইউনিয়নের বিল ডাকাতিয়া ও আটলিয়া ইউনিয়নের বরাতিয়া ও চুকনগর এলাকা ঘুরে অনেক সরিষা খেত দেখা গেছে।
ধারণা করা হচ্ছে চলতি মৌসুমে সরিষা চাষের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবার ডুমুরিয়ার খর্নিয়া ইউনিয়নে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে চাষ হয়েছে। দুটি ফসলের মাঝে কৃষকেরা সরিষা চাষের ফলনকে বোনাস হিসেবে দেখছেন। সরিষা কেটে ওই জমিতে আবার বোরো আবাদ করা হয়।
এতে কৃষি জমির সর্বাধিক ব্যবহার নিশ্চিত হয়। এক সময় কৃষকেরা আমন ধান কাটার পর জমি পতিত ফেলে রাখত। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা পুরোটাই পাল্টে গেছে। বর্তমানে আমন ধান কাটার পর জমিতে সরিষা লাগানো হচ্ছে। যা ৭০ থেকে ৮০ দিনের মধ্যে ফসল কৃষক ঘরে তুলতে পারে।
ডুমুরিয়া উপজেলার আটলিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরিষা চাষ খুবই লাভজনক একটা আবাদ। অতি অল্প সময়ে, অল্প পুঁজিতে কৃষকেরা লাভবান হন। তাই বেশিরভাগ কৃষক এখন সরিষা চাষের দিকে ঝুঁকছেন। এক বিঘা জমিতে সরিষা আবাদ করতে খরচ হয় দেড় থেকে দুই হাজার টাকা। যদি সঠিকভাবে পরিচর্চা করা যায়, তাহলে প্রতি বিঘায় ফলন হয় ৫ থেকে ৬ মণ।
এলাকার চাষি আব্দুল হালিম জানান, দুই বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছি। প্রতি বিঘা জমিতে দেড় হাজার টাকা করে ব্যয় হয়েছে। সরিষার ফুলে খেত ভরে গেছে। ফলন ভালো হলে বিঘা প্রতি ৫ থেকে ৬ মণ সরিষা পাওয়া যাবে।
ইউনিয়নের বিল ডাকাতিয়া এলাকার কৃষক আফসার আলী জানান, আমন ধান কাটার পর কয়েক বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছি। আশা করছি বেশ ভাল ফলন হবে। এই সরিষা বিক্রি করে বোরো আবাদের তেল ও সার কেনার টাকা জোগাড় হয়ে যাবে।
টিপনা গ্রামের কৃষক পরিতোষ রাহা বলেন, ধান আবাদে কোনো লাভ নেই। উৎপাদন খরচই উঠে না। সরিষা আবাদে খরচ কম লাভ বেশি। এক থেকে দুই বার সেচ দিলে চলে। বাজার দর ভালো হলে এক মণ সরিষা ১ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা যায়। এ কারণে আমি আর ধান আবাদে যাচ্ছি না। এক মণ ধান ৯০০ টাকা আর এক মণ সরিষা ১ হাজার ৮০০ টাকা। অর্থাৎ দ্বিগুণ লাভ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মোছাদ্দেক হোসেন বলেন, সরিষা মূলত একটি মসলা জাতীয় ফসল। স্বল্প সময়ের মধ্যে কৃষককে বেশি ফলন পেতে নানাভাবে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যাতে কৃষকের কোন সমস্যা না হয়। আশা করছি প্রাকৃতিক কোন বিপর্যয় না ঘটলে এ বছর সরিষার বাম্পার ফলন হবে।
ডুমুরিয়ায় সরিষা ফুলের হলুদ রাজ্যে এখন শুধুই বইছে মৌমাছির গুঞ্জন। দিগন্তজোড়া ফসলের মাঠে শোভা পাচ্ছে হলুদ আর হলুদ। সরিষার ফুলে দোল খাচ্ছে কৃষকের রঙিন স্বপ্ন। উপজেলার খর্নিয়া ইউনিয়নের টিপনা, রঘুনাথপুর ইউনিয়নের বিল ডাকাতিয়া ও আটলিয়া ইউনিয়নের বরাতিয়া ও চুকনগর এলাকা ঘুরে অনেক সরিষা খেত দেখা গেছে।
ধারণা করা হচ্ছে চলতি মৌসুমে সরিষা চাষের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবার ডুমুরিয়ার খর্নিয়া ইউনিয়নে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে চাষ হয়েছে। দুটি ফসলের মাঝে কৃষকেরা সরিষা চাষের ফলনকে বোনাস হিসেবে দেখছেন। সরিষা কেটে ওই জমিতে আবার বোরো আবাদ করা হয়।
এতে কৃষি জমির সর্বাধিক ব্যবহার নিশ্চিত হয়। এক সময় কৃষকেরা আমন ধান কাটার পর জমি পতিত ফেলে রাখত। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা পুরোটাই পাল্টে গেছে। বর্তমানে আমন ধান কাটার পর জমিতে সরিষা লাগানো হচ্ছে। যা ৭০ থেকে ৮০ দিনের মধ্যে ফসল কৃষক ঘরে তুলতে পারে।
ডুমুরিয়া উপজেলার আটলিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরিষা চাষ খুবই লাভজনক একটা আবাদ। অতি অল্প সময়ে, অল্প পুঁজিতে কৃষকেরা লাভবান হন। তাই বেশিরভাগ কৃষক এখন সরিষা চাষের দিকে ঝুঁকছেন। এক বিঘা জমিতে সরিষা আবাদ করতে খরচ হয় দেড় থেকে দুই হাজার টাকা। যদি সঠিকভাবে পরিচর্চা করা যায়, তাহলে প্রতি বিঘায় ফলন হয় ৫ থেকে ৬ মণ।
এলাকার চাষি আব্দুল হালিম জানান, দুই বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছি। প্রতি বিঘা জমিতে দেড় হাজার টাকা করে ব্যয় হয়েছে। সরিষার ফুলে খেত ভরে গেছে। ফলন ভালো হলে বিঘা প্রতি ৫ থেকে ৬ মণ সরিষা পাওয়া যাবে।
ইউনিয়নের বিল ডাকাতিয়া এলাকার কৃষক আফসার আলী জানান, আমন ধান কাটার পর কয়েক বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছি। আশা করছি বেশ ভাল ফলন হবে। এই সরিষা বিক্রি করে বোরো আবাদের তেল ও সার কেনার টাকা জোগাড় হয়ে যাবে।
টিপনা গ্রামের কৃষক পরিতোষ রাহা বলেন, ধান আবাদে কোনো লাভ নেই। উৎপাদন খরচই উঠে না। সরিষা আবাদে খরচ কম লাভ বেশি। এক থেকে দুই বার সেচ দিলে চলে। বাজার দর ভালো হলে এক মণ সরিষা ১ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা যায়। এ কারণে আমি আর ধান আবাদে যাচ্ছি না। এক মণ ধান ৯০০ টাকা আর এক মণ সরিষা ১ হাজার ৮০০ টাকা। অর্থাৎ দ্বিগুণ লাভ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মোছাদ্দেক হোসেন বলেন, সরিষা মূলত একটি মসলা জাতীয় ফসল। স্বল্প সময়ের মধ্যে কৃষককে বেশি ফলন পেতে নানাভাবে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যাতে কৃষকের কোন সমস্যা না হয়। আশা করছি প্রাকৃতিক কোন বিপর্যয় না ঘটলে এ বছর সরিষার বাম্পার ফলন হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে