সখীপুর প্রতিনিধি
ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন সখীপুরের দরজি কারিগরেরা। শহরের বিভিন্ন এলাকার দরজিপাড়ায় কান পাতলেই শোনা যায় কেবল মেশিনের শব্দ। পৌর শহর ও বিভিন্ন মার্কেটগুলোতেও নারী-পুরুষের আনাগোনা দেখা গেছে। দীর্ঘদিন পর সেলাই মেশিনের শব্দ ও ক্রেতাদের আনাগোনায় যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে দরজিপাড়া।
করোনার কারণে জমে থাকা গত দুই বছরের আনন্দের স্বাদ নিতে চান ক্রেতা-বিক্রেতা সবাই। গত রোববার সখীপুরের দরজিপাড়া খ্যাত কচুয়া রোডের বিভিন্ন টেইলার্সের দোকান, কুরবান আলী প্লাজা, শামীম টাওয়ার, ফাহিম সুপার মার্কেট, খান সুপার মার্কেটের দরজির দোকানসহ ছোট-বড় সব দরজির দোকানেই ক্রেতাদের আনাগোনা ছিল চোখে পড়ার মতো। তাঁদের অনেকেই বাইরে থেকে কাপড় কিনে সেলাই করাতে নিয়ে এসেছেন দরজির দোকানে। কেউ বড় প্যান্ট ছোট করছেন আবার কেউ কেউ শরীরের মানিয়ে তৈরি করতে এসেছেন নতুন জামা।
আট বছর বয়সী ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে প্রবাসী আলমগীর হোসেন এসেছেন পৌর শহরের সরকারি মুজিব কলেজ রোডের বস্ টেইলার্সে। তিনি বলেন, ‘বানানো কাপড়ে আরাম বেশি, পাশাপাশি দীর্ঘদিন ব্যবহারও করা যায়। আমি সব সময় বানানো জামা কাপড়ই পরি। ঈদ উপলক্ষে আমি আর আমার ছেলে একই রঙের কাপড় কিনেছি, এখানে এসেছি তা দিয়ে জামা তৈরি করতে।’
ব্যবসায়ী ও দরজি কাটিং মাস্টার মো. বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘ঈদ আমাদের ব্যবসার একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। বছরের এই সময়টাতে আমরা অন্যান্য সময়ের থেকে কয়েক গুণ বেশি কাজ করি। কিন্তু গত দুই-তিন বছর করোনার কারণে আমরা ব্যবসা করতে পারিনি। এ বছর একটা ভালো ব্যবসা হবে এমনটাই প্রত্যাশা করছি।’
শুধু শহরের মার্কেটগুলোতেই নয়, ব্যস্ততা দেখা গেছে গ্রাম পাড়া-মহল্লার দরজি দোকানগুলোতেও। এসব দোকানেও কাজের চাপ বেড়েছে কয়েকগুণ, নারী কারিগরেরাও গভীর রাত পর্যন্ত কাপড় তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। মেয়েদের জামা, থ্রি-পিস, ব্লাউজসহ কাপড় সেলাইয়ে গ্রামের দরজিদের ব্যস্ততাও চোখে পড়ার মতো।
উপজেলার প্রতিমা বংকী এলাকার নারী দরজি শারমিন সুলতানা বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরে টেইলারিংয়ের কাজের সঙ্গে জড়িত। সংসারের কাজের ফাঁকে নিজের বাসাতেই কাজ করি। ঈদ সামনে রেখে এখন কাজের চাপ বেশি। এবারের ঈদে এখন পর্যন্ত বেশ অর্ডার পেয়েছি। ঈদ ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে কাজের চাপ বাড়ছে।’
ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন সখীপুরের দরজি কারিগরেরা। শহরের বিভিন্ন এলাকার দরজিপাড়ায় কান পাতলেই শোনা যায় কেবল মেশিনের শব্দ। পৌর শহর ও বিভিন্ন মার্কেটগুলোতেও নারী-পুরুষের আনাগোনা দেখা গেছে। দীর্ঘদিন পর সেলাই মেশিনের শব্দ ও ক্রেতাদের আনাগোনায় যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে দরজিপাড়া।
করোনার কারণে জমে থাকা গত দুই বছরের আনন্দের স্বাদ নিতে চান ক্রেতা-বিক্রেতা সবাই। গত রোববার সখীপুরের দরজিপাড়া খ্যাত কচুয়া রোডের বিভিন্ন টেইলার্সের দোকান, কুরবান আলী প্লাজা, শামীম টাওয়ার, ফাহিম সুপার মার্কেট, খান সুপার মার্কেটের দরজির দোকানসহ ছোট-বড় সব দরজির দোকানেই ক্রেতাদের আনাগোনা ছিল চোখে পড়ার মতো। তাঁদের অনেকেই বাইরে থেকে কাপড় কিনে সেলাই করাতে নিয়ে এসেছেন দরজির দোকানে। কেউ বড় প্যান্ট ছোট করছেন আবার কেউ কেউ শরীরের মানিয়ে তৈরি করতে এসেছেন নতুন জামা।
আট বছর বয়সী ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে প্রবাসী আলমগীর হোসেন এসেছেন পৌর শহরের সরকারি মুজিব কলেজ রোডের বস্ টেইলার্সে। তিনি বলেন, ‘বানানো কাপড়ে আরাম বেশি, পাশাপাশি দীর্ঘদিন ব্যবহারও করা যায়। আমি সব সময় বানানো জামা কাপড়ই পরি। ঈদ উপলক্ষে আমি আর আমার ছেলে একই রঙের কাপড় কিনেছি, এখানে এসেছি তা দিয়ে জামা তৈরি করতে।’
ব্যবসায়ী ও দরজি কাটিং মাস্টার মো. বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘ঈদ আমাদের ব্যবসার একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। বছরের এই সময়টাতে আমরা অন্যান্য সময়ের থেকে কয়েক গুণ বেশি কাজ করি। কিন্তু গত দুই-তিন বছর করোনার কারণে আমরা ব্যবসা করতে পারিনি। এ বছর একটা ভালো ব্যবসা হবে এমনটাই প্রত্যাশা করছি।’
শুধু শহরের মার্কেটগুলোতেই নয়, ব্যস্ততা দেখা গেছে গ্রাম পাড়া-মহল্লার দরজি দোকানগুলোতেও। এসব দোকানেও কাজের চাপ বেড়েছে কয়েকগুণ, নারী কারিগরেরাও গভীর রাত পর্যন্ত কাপড় তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। মেয়েদের জামা, থ্রি-পিস, ব্লাউজসহ কাপড় সেলাইয়ে গ্রামের দরজিদের ব্যস্ততাও চোখে পড়ার মতো।
উপজেলার প্রতিমা বংকী এলাকার নারী দরজি শারমিন সুলতানা বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরে টেইলারিংয়ের কাজের সঙ্গে জড়িত। সংসারের কাজের ফাঁকে নিজের বাসাতেই কাজ করি। ঈদ সামনে রেখে এখন কাজের চাপ বেশি। এবারের ঈদে এখন পর্যন্ত বেশ অর্ডার পেয়েছি। ঈদ ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে কাজের চাপ বাড়ছে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে