সিলেট সংবাদদাতা
সিলেট নগরীর কদমতলী এলাকা। এখান থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থানে ছেড়ে যায় বাস। বাসের চালক ও সহকারী থেকে শুরু করে এই এলাকার বেশির ভাগ মানুষের মুখে নেই মাস্ক। কেউ কেউ গলায় ঝুলিয়ে রাখলেও মুখে দিচ্ছেন না।
কেউ সিগারেট টানছেন, কেউ পান চিবুচ্ছেন, কেউ আবার মাস্ক হাতে নিয়ে যাত্রীদের ডাকাডাকি করছেন। একই অবস্থা বাসের যাত্রীদেরও। নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখেও চলাফেরা করছেন না কেউই। করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের সংক্রমণ রোধে সিলেটে বিধিনিষেধ শুরুর দিনেই দেখা গেছে এমন চিত্র।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে নগরীর কাঁচাবাজার, মার্কেট, শপিংমল, বাসস্ট্যান্ড এলাকা ঘুরে দেখা যায়, নিয়ম মেনে অনেকেই নিজেদের সঙ্গে মাস্ক রাখলেও ব্যবহার করছেন খুব কম মানুষ। তাঁরা থুতনি, গলা কিংবা বুকপকেটে রেখে দিয়েছেন মাস্ক।
ওমিক্রনের সংক্রমণ রোধে গত সোমবার কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। এতে জনসমাগমস্থলে সবাইকে বাধ্যতামূলক মাস্ক পরিধানের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে এ বিধিনিষেধ কার্যকর করা হয়েছে।
এদিকে নগরের কাঁচাবাজারগুলোতেও বিধিনিষেধ মানার কোনো বালাই ছিল না। প্রচুর ক্রেতা-বিক্রেতার উপস্থিতি থাকলেও হাতে গোনা কয়েকজন ছাড়া কারও মুখে ছিল না মাস্ক। বয়োবৃদ্ধ অনেককেও মাস্ক পরিধান না করেই ঘোরাঘুরি করতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া হোটেল-রেস্তোরাঁসহ জনসমাগমস্থলে বাধ্যতামূলক সবাইকে মাস্ক পরা ও নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশনা থাকলেও অনেকেই তা মানছেন না। হোটেল, রেস্তোরাঁ, বাজারে গেলে সবাই গাঁ-ঘেঁষে দাঁড়ান। অপরদিকে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমরানের সংক্রমণ মোকাবিলায় সরকারের দেওয়া ১১ দফা নির্দেশনা যথাযথভাবে বাস্তবায়নে প্রশাসনের প্রতি নির্দেশ দেওয়া হলেও সিলেট তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি। তবে সিলেট জেলা প্রশাসনের দায়িত্বরতরা বলছেন সরকারের দেওয়া ১১ দফা নির্দেশনা যথাযথভাবে বাস্তবায়নে প্রশাসনের মোবাইল টিম কাজ করছে।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইমরুল হাসান বলেন, ‘সরকারি নির্দেশনা বাস্তবায়নে আমরা কাজ করছি। আজ (গতকাল) সারা দিন জেলা প্রশাসনের মোবাইল টিম বিধিনিষেধ কার্যকর করতে কাজ করেছে। করোনা মোকাবিলায় বিধিনিষেধ যাঁরা মানবেন না তাদের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
সিলেট স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় বলেন, কেউ বিধিনিষেধ মানতে চান না। মানুষ অতি সাহসী হয়ে গেছে। করোনা মোকাবিলায় বিধিনিষেধ মানার কোনো বিকল্প নেই।
সিলেট নগরীর কদমতলী এলাকা। এখান থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থানে ছেড়ে যায় বাস। বাসের চালক ও সহকারী থেকে শুরু করে এই এলাকার বেশির ভাগ মানুষের মুখে নেই মাস্ক। কেউ কেউ গলায় ঝুলিয়ে রাখলেও মুখে দিচ্ছেন না।
কেউ সিগারেট টানছেন, কেউ পান চিবুচ্ছেন, কেউ আবার মাস্ক হাতে নিয়ে যাত্রীদের ডাকাডাকি করছেন। একই অবস্থা বাসের যাত্রীদেরও। নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখেও চলাফেরা করছেন না কেউই। করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের সংক্রমণ রোধে সিলেটে বিধিনিষেধ শুরুর দিনেই দেখা গেছে এমন চিত্র।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে নগরীর কাঁচাবাজার, মার্কেট, শপিংমল, বাসস্ট্যান্ড এলাকা ঘুরে দেখা যায়, নিয়ম মেনে অনেকেই নিজেদের সঙ্গে মাস্ক রাখলেও ব্যবহার করছেন খুব কম মানুষ। তাঁরা থুতনি, গলা কিংবা বুকপকেটে রেখে দিয়েছেন মাস্ক।
ওমিক্রনের সংক্রমণ রোধে গত সোমবার কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। এতে জনসমাগমস্থলে সবাইকে বাধ্যতামূলক মাস্ক পরিধানের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে এ বিধিনিষেধ কার্যকর করা হয়েছে।
এদিকে নগরের কাঁচাবাজারগুলোতেও বিধিনিষেধ মানার কোনো বালাই ছিল না। প্রচুর ক্রেতা-বিক্রেতার উপস্থিতি থাকলেও হাতে গোনা কয়েকজন ছাড়া কারও মুখে ছিল না মাস্ক। বয়োবৃদ্ধ অনেককেও মাস্ক পরিধান না করেই ঘোরাঘুরি করতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া হোটেল-রেস্তোরাঁসহ জনসমাগমস্থলে বাধ্যতামূলক সবাইকে মাস্ক পরা ও নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশনা থাকলেও অনেকেই তা মানছেন না। হোটেল, রেস্তোরাঁ, বাজারে গেলে সবাই গাঁ-ঘেঁষে দাঁড়ান। অপরদিকে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমরানের সংক্রমণ মোকাবিলায় সরকারের দেওয়া ১১ দফা নির্দেশনা যথাযথভাবে বাস্তবায়নে প্রশাসনের প্রতি নির্দেশ দেওয়া হলেও সিলেট তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি। তবে সিলেট জেলা প্রশাসনের দায়িত্বরতরা বলছেন সরকারের দেওয়া ১১ দফা নির্দেশনা যথাযথভাবে বাস্তবায়নে প্রশাসনের মোবাইল টিম কাজ করছে।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইমরুল হাসান বলেন, ‘সরকারি নির্দেশনা বাস্তবায়নে আমরা কাজ করছি। আজ (গতকাল) সারা দিন জেলা প্রশাসনের মোবাইল টিম বিধিনিষেধ কার্যকর করতে কাজ করেছে। করোনা মোকাবিলায় বিধিনিষেধ যাঁরা মানবেন না তাদের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
সিলেট স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় বলেন, কেউ বিধিনিষেধ মানতে চান না। মানুষ অতি সাহসী হয়ে গেছে। করোনা মোকাবিলায় বিধিনিষেধ মানার কোনো বিকল্প নেই।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪