গোয়াইনঘাট প্রতিনিধি
স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পেয়ে খুশি গোয়াইনঘাট উপজেলার বাসিন্দারা। নতুন পরিচয়পত্র হাতে পেয়ে উচ্ছ্বাস দেখা গেছে নতুন-পুরোনো সবার মধ্যে। হাসি মুখে কার্ড নিয়ে বাড়ি ফিরছেন তাঁরা।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, গোয়াইনঘাট উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে জাতীয় পরিচয়পত্র কার্ড বিতরণ করা হচ্ছে। সবার হাতে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র পৌঁছে দিতে কার্যক্রম চলছে।
গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর রুস্তমপুর ইউনিয়নে পরিচয়পত্র বিতরণরে মধ্যে দিয়ে কার্যক্রম শুরু হয়। এর মধ্যে সাত ইউনিয়নে বিতরণ কার্যক্রম শেষ হওয়ার পথে। ছয়টি ইউনিয়নে মোট ৭৫ হাজার ৩৫০ জনকে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাকি ইউনিয়নগুলোতেও বিতরণ করা হবে। যাঁদের কার্ড এখনো তৈরি হয়নি, তৈরি হলেই তাঁরাও পেয়ে যাবেন।
স্মার্ট পরিচয়পত্র গ্রহণের জন্য প্রথমে স্লিপ সংগ্রহ করতে হচ্ছে। পরে ফিঙ্গার ও আইরিশ প্রদান এবং পুরোনো এনআইডি কার্ড এবং স্লিপ জমা দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে হচ্ছে।
তবে, যাঁরা পুরোনো জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে ফেলেছেন তাঁদের একটু ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ব্যাংকে গিয়ে চালান নিয়ে তা জমা দিয়ে তাঁদের এটি সংগ্রহ করতে হচ্ছে।
গত রোববার পূর্ব জাফলং ইউনিয়নে স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। ওই দিন গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে যেন উৎসবে পরিণত হয়েছে।
সকাল থেকেই সব বয়সের নারী ও পুরুষ লাইনে দাঁড়িয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে ফিঙ্গার দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করছেন। তাঁদের প্রত্যেকের মাঝে আমেজ লক্ষ করা গেছে।
লাইনে দাঁড়িয়ে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র নেওয়া শহিদ মিয়া বলেন, ‘স্মার্ট এনআইডি কার্ড নিতে এসেছি। এখানে এসে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়েছি। যেন উৎসবমুখর পরিবেশ।’
এত লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন কোনো ভোগান্তি হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, লম্বা লাইন। একটু কষ্ট হবেই। কিছু করার নাই। এখানে সবাই লাইনে দাঁড়িয়েই সংগ্রহ করছেন।
রিনা বেগম বলেন, ‘স্মার্ট কার্ড গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। এখন বাচ্চাদের স্কুলে ভর্তি, বিকাশ কিংবা উপবৃত্তির জন্য স্মার্ট কার্ড খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে। তাই নিজের স্মার্ট কার্ডটি নিতে আসলাম।’
ফারুক আহমদ বলেন, ‘স্মার্ট কার্ড হাতে পেয়েছি। এটি আমাদের জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। সহজেই স্মার্ট আইডি পেয়ে খুব খুশি।’
স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণের টিম লিডার রায়হান আহমদ বলেন, ‘আমাদের ২৫ জনের একটি টিম বিরতিহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি ঝামেলাহীন ও সুষ্ঠুভাবে কার্ড প্রদান করার জন্য। যাতে নাগরিকেরা খুব সহজেই স্মার্ট কার্ড পেয়ে যান।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ইকরামুল হাসান বলেন, ‘গোয়াইনঘাট উপজেলার সব কটি ইউনিয়নে স্মার্ট এনআইডি বিতরণ করা হচ্ছে। সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে সাতটি ইউনিয়নে কার্ড বিতরণ হয়েছে। আশা করছি, মার্চ মাসের মধ্যেই সব ইউনিয়নে তা বিতরণ হবে।’
স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পেয়ে খুশি গোয়াইনঘাট উপজেলার বাসিন্দারা। নতুন পরিচয়পত্র হাতে পেয়ে উচ্ছ্বাস দেখা গেছে নতুন-পুরোনো সবার মধ্যে। হাসি মুখে কার্ড নিয়ে বাড়ি ফিরছেন তাঁরা।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, গোয়াইনঘাট উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে জাতীয় পরিচয়পত্র কার্ড বিতরণ করা হচ্ছে। সবার হাতে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র পৌঁছে দিতে কার্যক্রম চলছে।
গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর রুস্তমপুর ইউনিয়নে পরিচয়পত্র বিতরণরে মধ্যে দিয়ে কার্যক্রম শুরু হয়। এর মধ্যে সাত ইউনিয়নে বিতরণ কার্যক্রম শেষ হওয়ার পথে। ছয়টি ইউনিয়নে মোট ৭৫ হাজার ৩৫০ জনকে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাকি ইউনিয়নগুলোতেও বিতরণ করা হবে। যাঁদের কার্ড এখনো তৈরি হয়নি, তৈরি হলেই তাঁরাও পেয়ে যাবেন।
স্মার্ট পরিচয়পত্র গ্রহণের জন্য প্রথমে স্লিপ সংগ্রহ করতে হচ্ছে। পরে ফিঙ্গার ও আইরিশ প্রদান এবং পুরোনো এনআইডি কার্ড এবং স্লিপ জমা দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে হচ্ছে।
তবে, যাঁরা পুরোনো জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে ফেলেছেন তাঁদের একটু ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ব্যাংকে গিয়ে চালান নিয়ে তা জমা দিয়ে তাঁদের এটি সংগ্রহ করতে হচ্ছে।
গত রোববার পূর্ব জাফলং ইউনিয়নে স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। ওই দিন গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে যেন উৎসবে পরিণত হয়েছে।
সকাল থেকেই সব বয়সের নারী ও পুরুষ লাইনে দাঁড়িয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে ফিঙ্গার দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করছেন। তাঁদের প্রত্যেকের মাঝে আমেজ লক্ষ করা গেছে।
লাইনে দাঁড়িয়ে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র নেওয়া শহিদ মিয়া বলেন, ‘স্মার্ট এনআইডি কার্ড নিতে এসেছি। এখানে এসে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়েছি। যেন উৎসবমুখর পরিবেশ।’
এত লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন কোনো ভোগান্তি হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, লম্বা লাইন। একটু কষ্ট হবেই। কিছু করার নাই। এখানে সবাই লাইনে দাঁড়িয়েই সংগ্রহ করছেন।
রিনা বেগম বলেন, ‘স্মার্ট কার্ড গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। এখন বাচ্চাদের স্কুলে ভর্তি, বিকাশ কিংবা উপবৃত্তির জন্য স্মার্ট কার্ড খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে। তাই নিজের স্মার্ট কার্ডটি নিতে আসলাম।’
ফারুক আহমদ বলেন, ‘স্মার্ট কার্ড হাতে পেয়েছি। এটি আমাদের জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। সহজেই স্মার্ট আইডি পেয়ে খুব খুশি।’
স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণের টিম লিডার রায়হান আহমদ বলেন, ‘আমাদের ২৫ জনের একটি টিম বিরতিহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি ঝামেলাহীন ও সুষ্ঠুভাবে কার্ড প্রদান করার জন্য। যাতে নাগরিকেরা খুব সহজেই স্মার্ট কার্ড পেয়ে যান।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ইকরামুল হাসান বলেন, ‘গোয়াইনঘাট উপজেলার সব কটি ইউনিয়নে স্মার্ট এনআইডি বিতরণ করা হচ্ছে। সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে সাতটি ইউনিয়নে কার্ড বিতরণ হয়েছে। আশা করছি, মার্চ মাসের মধ্যেই সব ইউনিয়নে তা বিতরণ হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪