ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
প্রাণিজগতের বাদুড়ের সঙ্গে মানুষের সহাবস্থান দীর্ঘদিনের। বাদুড় নিয়ে ভুল ধারণা জায়গা করে নিয়েছে মানুষের মধ্যে। বাদুড় নিয়ে এমনই এক ধারণা হলো- বাদুড় চোখে দেখে না; প্রতিধ্বনির সাহায্যে পথ চলে। বাদুড় কি আসলেই চোখে দেখতে পায় না?
সরকারি ওয়েবসাইট শিক্ষক বাতায়নে সুনামগঞ্জ সদরের শান্তিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক যতীন্দ্র মোহন দাস লিখেছেন, ‘আমরা জানি বাদুড় চোখে দেখতে পায় না। তাহলে প্রশ্ন হলো, বাদুড় পথ চলে কীভাবে? প্রতিধ্বনি। হ্যাঁ প্রতিধ্বনির সাহায্যে বাদুড় পথ চলে। বাদুড়দের সারা শরীরে রয়েছে অসংখ্য শ্রাব্যকোষ। সে অনেক দূরের শব্দ অনেক তাড়াতাড়ি শুনতে পায়।’
বাদুড় অন্ধ কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট টেক্সাস এঅ্যান্ডএম ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. ক্রিস্টোফার এস বেয়ার্ড বলেন, ‘বাদুড় অন্ধ নয় এবং এরা এদের চোখ ব্যবহার করে বেশ ভাল দেখতে পারে। যদিও বেশিরভাগ বাদুড়ের শ্রবণশক্তি বেশ উন্নত এবং এ শ্রবণশক্তি ব্যবহার করে তারা অন্ধকারে দেখার কাজ সম্পন্ন করে অর্থাৎ প্রতিধ্বনির সাহায্যে কোনো বস্তুর অবস্থান শনাক্ত করে, যা ইকোলোকেশন নামে পরিচিত। রাতের আঁধারে খাবার খুঁজতে বাদুড় তাদের শ্রবণশক্তি ব্যবহার করে এবং দিনের আলোতে দৃষ্টিশক্তির সাহায্যে খাবার খোঁজে। বাদুড় স্বল্প আলোয় যেমন ভোর এবং সন্ধ্যায় মানুষের চেয়েও ভালো দেখতে পারে।
ড. ক্রিস্টোফার এস বেয়ার্ড বাদুড়ের ওপর লেখা বারবারা শ্মিট-ফ্রান্স এবং ক্যারল বাটলারের বই ‘ডু ব্যাটস ড্রিংক ব্লাড’ ব্লাড বইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে লেখেন, দুর্বল দৃষ্টির মানুষকে বাদুড়ের সঙ্গে তুলনা করে অন্ধ বলা হয়। কিন্তু এ তুলনা ভুল; প্রজাতিভেদে বাদুড়ের দৃষ্টিশক্তি আলাদা হলেও প্রাণীটি ভালো দেখতে পারে। বাদুড় নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ, শিকারি প্রাণীর ওপর নজর রাখাসহ বিভিন্ন কাজে তাদের দৃষ্টিশক্তির ওপর নির্ভর করে। বড় জাতের বাদুড়দের (মেগা ব্যাট) চোখও বড় হয় এবং এরা ওড়া ও খাবার খোঁজার জন্য চোখের দৃষ্টিশক্তির ওপর নির্ভর করে। বিপরীতে ছোট জাতের বাদুড় চলাচল ও খাবার খোঁজায় ইকোলোকেশন পদ্ধতি ব্যবহার করে।
বাদুড় সম্পর্কিত এক জিজ্ঞাসায় যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞান বিষয়ক সরকারি প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড স্টেটস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিসি) তাদের ওয়েবসাইটের জীববিজ্ঞান অংশে জানায়, বাদুড় অন্ধ নয়। তাদের খুবই সংবেদনশীল দৃষ্টিশক্তিসম্পন্ন চোখ আছে, যা মানুষের জন্য কষ্টসাধ্য পরিস্থিতিতেও বাদুড়কে দেখতে সাহায্য করে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি সায়েন্স ফোকাস জানায়, বাদুড় অন্ধ নয়। সকল প্রজাতির বাদুড় খাবার খোঁজা, শিকারিকে এড়িয়ে চলা ও যাতায়াতের জন্য দৃষ্টিশক্তির ওপর নির্ভর করে চলে। নিশাচর প্রাণী হিসেবে তাদের চোখ রড নামক ফটোরিসেপ্টর কোষ দিয়ে পূর্ণ থাকে, যা অন্ধকারে তাদের দেখার ক্ষমতাকে সর্বাধিক মাত্রায় বাড়িয়ে দেয়। তবে রাতের বেলা অধিকাংশ বাদুড় ইকোলোকেশন পদ্ধতি ব্যবহার করে শিকার খুঁজে। অর্থাৎ বাদুড় একই সঙ্গে তাদের চোখ এবং কান দিয়ে দেখতে পায়।
বিজ্ঞানবিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্স জানায়, বাদুড় ইকোলোকেশন ব্যবহার করে অন্ধকারে শিকার করে। কিন্তু এর মানে এই না যে, বাদুড় অন্ধ। বাদুড় অন্ধ- এটি প্রচলিত ধারণা। গবেষণায় দেখা যায়, পারিপার্শ্বিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে শিকারের সময় বাদুড় প্রতিধ্বনির চেয়ে দৃষ্টিশক্তির ওপর বেশি নির্ভর করে। পতঙ্গ শিকারের পরিবর্তে ফলের রসের ওপর নির্ভরশীল বাদুড় প্রজাতি ইকোলোকেশনের পরিবর্তে তাদের তীক্ষ্ণ দৃষ্টিশক্তি ব্যবহার করে।
বাদুড় সুরক্ষায় কাজ করা ব্যাট কনজারভেশন ইন্টারন্যাশনালের বরাত দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, পৃথিবীতে অন্তত ১ হাজার ৩০০ প্রজাতির বাদুড় আছে। এদের খাদ্যাভ্যাসও আলাদা আলাদা। কেউ ফুল, কেউ পতঙ্গ খেয়ে বেঁচে থাকে এবং ল্যাটিন আমেরিকার বাদুড়ের তিনটি প্রজাতি রক্ত খায়। তাই প্রজাতিভেদে তাদের দৃষ্টিশক্তি হয় ভিন্ন ভিন্ন।
২০০৯ সালে বিজ্ঞান বিষয়ক পিয়ার-রিভিউড জার্নাল পিএলওএস ওয়ানে প্রকাশিত এক গবেষণার সূত্রে জানায়, দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকার দুটি ছোট প্রজাতির বাদুড়ের চোখে এমন ফটোরিসেপ্টর কোষ পাওয়া গেছে, যার মাধ্যমে তারা দিনের বেলায় দেখতে পায়। এসব ফটোরিসেপ্টর কোষের কিছু কিছু বাদুড় প্রজাতিকে অতিবেগুনি রশ্মি দেখতেও সাহায্য করে, যা মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে।
আরেকটি গবেষণা জার্নাল সায়েন্স ডিরেক্টে ২০২২ সালে প্রকাশিত এক গবেষণা থেকে অনুরূপ তথ্য পাওয়া যায়। এতে বলা হয়, বাদুড় অন্ধ এটি ভুল ধারণা, বাদুড় অন্ধ নয়। কিছু কিছু বাদুড় প্রজাতির এত প্রখর দৃষ্টিশক্তি আছে যে, তারা ইকোলোকেশনের সাহায্য ছাড়াই দিনের বেলায় চলাচল করতে পারে। যেমন, গুহাবাসী ইজিপশিয়ান ফ্রুট ব্যাট প্রজাতির প্রখর দৃষ্টিশক্তি আছে, যা দিয়ে তারা স্বল্প আলোতেও দেখতে পায়।
সিদ্ধান্ত
ওপরের আলোচনা থেকে স্পষ্ট যে, বাদুড় দেখতে পায় না বা বাদুড় অন্ধ হওয়ার প্রচলিত তথ্যটি ভুল। প্রকৃতপক্ষে, বাদুড়ের দৃষ্টিশক্তি রয়েছে এবং দিনের আলো বা রাতে বাদুড় এ দৃষ্টিশক্তি ব্যবহার করে প্রতিধ্বনি সৃষ্টি ছাড়াই চলাচল করতে পারে। যদিও প্রজাতিভেদে বাদুড়ের এ দৃষ্টিশক্তি ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে বলে গবেষকদের গবেষণায় উঠে এসেছে।
প্রাণিজগতের বাদুড়ের সঙ্গে মানুষের সহাবস্থান দীর্ঘদিনের। বাদুড় নিয়ে ভুল ধারণা জায়গা করে নিয়েছে মানুষের মধ্যে। বাদুড় নিয়ে এমনই এক ধারণা হলো- বাদুড় চোখে দেখে না; প্রতিধ্বনির সাহায্যে পথ চলে। বাদুড় কি আসলেই চোখে দেখতে পায় না?
সরকারি ওয়েবসাইট শিক্ষক বাতায়নে সুনামগঞ্জ সদরের শান্তিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক যতীন্দ্র মোহন দাস লিখেছেন, ‘আমরা জানি বাদুড় চোখে দেখতে পায় না। তাহলে প্রশ্ন হলো, বাদুড় পথ চলে কীভাবে? প্রতিধ্বনি। হ্যাঁ প্রতিধ্বনির সাহায্যে বাদুড় পথ চলে। বাদুড়দের সারা শরীরে রয়েছে অসংখ্য শ্রাব্যকোষ। সে অনেক দূরের শব্দ অনেক তাড়াতাড়ি শুনতে পায়।’
বাদুড় অন্ধ কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট টেক্সাস এঅ্যান্ডএম ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. ক্রিস্টোফার এস বেয়ার্ড বলেন, ‘বাদুড় অন্ধ নয় এবং এরা এদের চোখ ব্যবহার করে বেশ ভাল দেখতে পারে। যদিও বেশিরভাগ বাদুড়ের শ্রবণশক্তি বেশ উন্নত এবং এ শ্রবণশক্তি ব্যবহার করে তারা অন্ধকারে দেখার কাজ সম্পন্ন করে অর্থাৎ প্রতিধ্বনির সাহায্যে কোনো বস্তুর অবস্থান শনাক্ত করে, যা ইকোলোকেশন নামে পরিচিত। রাতের আঁধারে খাবার খুঁজতে বাদুড় তাদের শ্রবণশক্তি ব্যবহার করে এবং দিনের আলোতে দৃষ্টিশক্তির সাহায্যে খাবার খোঁজে। বাদুড় স্বল্প আলোয় যেমন ভোর এবং সন্ধ্যায় মানুষের চেয়েও ভালো দেখতে পারে।
ড. ক্রিস্টোফার এস বেয়ার্ড বাদুড়ের ওপর লেখা বারবারা শ্মিট-ফ্রান্স এবং ক্যারল বাটলারের বই ‘ডু ব্যাটস ড্রিংক ব্লাড’ ব্লাড বইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে লেখেন, দুর্বল দৃষ্টির মানুষকে বাদুড়ের সঙ্গে তুলনা করে অন্ধ বলা হয়। কিন্তু এ তুলনা ভুল; প্রজাতিভেদে বাদুড়ের দৃষ্টিশক্তি আলাদা হলেও প্রাণীটি ভালো দেখতে পারে। বাদুড় নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ, শিকারি প্রাণীর ওপর নজর রাখাসহ বিভিন্ন কাজে তাদের দৃষ্টিশক্তির ওপর নির্ভর করে। বড় জাতের বাদুড়দের (মেগা ব্যাট) চোখও বড় হয় এবং এরা ওড়া ও খাবার খোঁজার জন্য চোখের দৃষ্টিশক্তির ওপর নির্ভর করে। বিপরীতে ছোট জাতের বাদুড় চলাচল ও খাবার খোঁজায় ইকোলোকেশন পদ্ধতি ব্যবহার করে।
বাদুড় সম্পর্কিত এক জিজ্ঞাসায় যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞান বিষয়ক সরকারি প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড স্টেটস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিসি) তাদের ওয়েবসাইটের জীববিজ্ঞান অংশে জানায়, বাদুড় অন্ধ নয়। তাদের খুবই সংবেদনশীল দৃষ্টিশক্তিসম্পন্ন চোখ আছে, যা মানুষের জন্য কষ্টসাধ্য পরিস্থিতিতেও বাদুড়কে দেখতে সাহায্য করে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি সায়েন্স ফোকাস জানায়, বাদুড় অন্ধ নয়। সকল প্রজাতির বাদুড় খাবার খোঁজা, শিকারিকে এড়িয়ে চলা ও যাতায়াতের জন্য দৃষ্টিশক্তির ওপর নির্ভর করে চলে। নিশাচর প্রাণী হিসেবে তাদের চোখ রড নামক ফটোরিসেপ্টর কোষ দিয়ে পূর্ণ থাকে, যা অন্ধকারে তাদের দেখার ক্ষমতাকে সর্বাধিক মাত্রায় বাড়িয়ে দেয়। তবে রাতের বেলা অধিকাংশ বাদুড় ইকোলোকেশন পদ্ধতি ব্যবহার করে শিকার খুঁজে। অর্থাৎ বাদুড় একই সঙ্গে তাদের চোখ এবং কান দিয়ে দেখতে পায়।
বিজ্ঞানবিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্স জানায়, বাদুড় ইকোলোকেশন ব্যবহার করে অন্ধকারে শিকার করে। কিন্তু এর মানে এই না যে, বাদুড় অন্ধ। বাদুড় অন্ধ- এটি প্রচলিত ধারণা। গবেষণায় দেখা যায়, পারিপার্শ্বিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে শিকারের সময় বাদুড় প্রতিধ্বনির চেয়ে দৃষ্টিশক্তির ওপর বেশি নির্ভর করে। পতঙ্গ শিকারের পরিবর্তে ফলের রসের ওপর নির্ভরশীল বাদুড় প্রজাতি ইকোলোকেশনের পরিবর্তে তাদের তীক্ষ্ণ দৃষ্টিশক্তি ব্যবহার করে।
বাদুড় সুরক্ষায় কাজ করা ব্যাট কনজারভেশন ইন্টারন্যাশনালের বরাত দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, পৃথিবীতে অন্তত ১ হাজার ৩০০ প্রজাতির বাদুড় আছে। এদের খাদ্যাভ্যাসও আলাদা আলাদা। কেউ ফুল, কেউ পতঙ্গ খেয়ে বেঁচে থাকে এবং ল্যাটিন আমেরিকার বাদুড়ের তিনটি প্রজাতি রক্ত খায়। তাই প্রজাতিভেদে তাদের দৃষ্টিশক্তি হয় ভিন্ন ভিন্ন।
২০০৯ সালে বিজ্ঞান বিষয়ক পিয়ার-রিভিউড জার্নাল পিএলওএস ওয়ানে প্রকাশিত এক গবেষণার সূত্রে জানায়, দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকার দুটি ছোট প্রজাতির বাদুড়ের চোখে এমন ফটোরিসেপ্টর কোষ পাওয়া গেছে, যার মাধ্যমে তারা দিনের বেলায় দেখতে পায়। এসব ফটোরিসেপ্টর কোষের কিছু কিছু বাদুড় প্রজাতিকে অতিবেগুনি রশ্মি দেখতেও সাহায্য করে, যা মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে।
আরেকটি গবেষণা জার্নাল সায়েন্স ডিরেক্টে ২০২২ সালে প্রকাশিত এক গবেষণা থেকে অনুরূপ তথ্য পাওয়া যায়। এতে বলা হয়, বাদুড় অন্ধ এটি ভুল ধারণা, বাদুড় অন্ধ নয়। কিছু কিছু বাদুড় প্রজাতির এত প্রখর দৃষ্টিশক্তি আছে যে, তারা ইকোলোকেশনের সাহায্য ছাড়াই দিনের বেলায় চলাচল করতে পারে। যেমন, গুহাবাসী ইজিপশিয়ান ফ্রুট ব্যাট প্রজাতির প্রখর দৃষ্টিশক্তি আছে, যা দিয়ে তারা স্বল্প আলোতেও দেখতে পায়।
সিদ্ধান্ত
ওপরের আলোচনা থেকে স্পষ্ট যে, বাদুড় দেখতে পায় না বা বাদুড় অন্ধ হওয়ার প্রচলিত তথ্যটি ভুল। প্রকৃতপক্ষে, বাদুড়ের দৃষ্টিশক্তি রয়েছে এবং দিনের আলো বা রাতে বাদুড় এ দৃষ্টিশক্তি ব্যবহার করে প্রতিধ্বনি সৃষ্টি ছাড়াই চলাচল করতে পারে। যদিও প্রজাতিভেদে বাদুড়ের এ দৃষ্টিশক্তি ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে বলে গবেষকদের গবেষণায় উঠে এসেছে।
ময়মনসিংহের ‘ফুলবাড়ীয়ায় ক্যানসার প্রতিরোধক করোসল গাছের পাতা সংগ্রহে ভিড়’ শিরোনামে ২০২৩ সালের ৫ জুলাই একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে একটি দৈনিক। তাতে দাবি করা হয়, ক্যানসার প্রতিরোধক হিসেবে পরিচিত করোসল ফলের গাছের পাতা সংগ্রহে ভিড় করছেন রোগীদের স্বজনেরা।
১৪ ঘণ্টা আগেভোলার বোরহানউদ্দিনে এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচি চলাকালে অর্ধশত স্কুলছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, এ শিক্ষার্থীদের দেওয়া টিকাগুলো ‘বিষাক্ত’ ছিল। এর প্রভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে শিক্ষার্থীরা।
১৯ ঘণ্টা আগেদাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ভয়েস অব আমেরিকার ওয়েবসাইটে গত শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) ‘ক্ষমতাচ্যুত বাংলাদেশি প্রধানমন্ত্রী হাসিনার দল বিক্ষোভের পরিকল্পনা করছে’ শিরোনামে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
২ দিন আগেসোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল একটি মন্তব্যে দাবি করা হচ্ছে, সেনাপ্রধান ওয়াকার–উজ–জামান এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, শেখ হাসিনা জনগণের লাশের বন্যা ও মৃত্যু চাননি। তাই তিনি পদত্যাগ না করেই ভারতে চলে যান।
৪ দিন আগে