ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
একটি বেসরকারি সম্প্রচারমাধ্যমের ফটোকার্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি সম্বলিত মন্তব্য সম্প্রতি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। তাতে লেখা, ‘বিবেক কাজ করলে নিজেকে এত বড় পাপে জড়াতাম না।’ ‘সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দিন সমর্থক’ নামের এক লাখ ছয় হাজার সদস্যের গ্রুপ থেকে ফটোকার্ডটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। গত বুধবার (২০ মার্চ) সোহানা ইসলাম রোজার অ্যাকাউন্ট থেকে এই গ্রুপে পোস্ট করা হয় ফটোকার্ডটি, যাতে আজ শুক্রবার বেলা ৩টা পর্যন্ত এক হাজারের বেশি রিয়েকশন পড়েছে। এটি শেয়ার হয়েছে ২০০ এর কাছাকাছি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন কোনো মন্তব্য করেছেন কি না সেটির সত্যতা অনুসন্ধানে ভাইরাল ফটোকার্ডটি যাচাই করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
যাচাইয়ে দেখা যায়, আরটিভির নামে ভাইরাল হওয়া ফটোকার্ডে ৩ অক্টোবর, ২০২৩ তারিখ দেওয়া আছে। কিন্তু আরটিভির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে সেদিন বা অন্য কোনোদিন প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ছবি ও বক্তব্য সম্বলিত এমন কোনো ফটোকার্ড পাওয়া যায়নি। অন্য কোনো সংবাদ মাধ্যম সূত্রেও ওইদিন প্রধানমন্ত্রীর এমন কোনো বক্তব্য সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়নি।
অনুসন্ধানে আরটিভির পেজটিতে ৩ অক্টোবর একই বক্তব্য সম্বলিত ভিন্ন আরেকটি ফটোকার্ড পাওয়া যায়। ফটোকার্ডটি ওইদিন দুপুর ১টা ১১ মিনিটে পেজে পোস্ট করা হয়। তবে সেখানে ভিন্ন আরেক নারীর ছবি রয়েছে।
পোস্টের সঙ্গে সংযুক্ত বিস্তারিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ওই নারীর নাম আনার কলি। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে চট্টগ্রামে মো. হাসান (৬১) নামে এক ব্যক্তি হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এই ঘটনায় নিহতের পুত্রবধূ আনার কলিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
নিহতের খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধারের সময় আনার কলি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি দোষী, আমি কি আপনাদের একবারও বলেছি আমি নির্দোষ। তখন আমার আবেগ কাজ করেছে, বিবেক কাজ করেনি। তখন যদি আমার বিবেক কাজ করতো, তাহলে এত বড় পাপে নিজেকে জড়িয়ে পড়তাম না। কারও কথা না ভাবলেও একবার আমার সন্তানের কথা ভাবতাম। আমি আমার সন্তানের কথা পর্যন্ত ভাবিনি।’
অর্থাৎ ভিন্ন এক নারীর ছবি ও বক্তব্য নিয়ে আরটিভির ফেসবুক পেজে প্রকাশিত একটি ফটোকার্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি সম্পাদনা করে সম্প্রতি ভাইরাল ফটোকার্ডটি তৈরি করে ফেসবুকে প্রচার করা হচ্ছে।
একটি বেসরকারি সম্প্রচারমাধ্যমের ফটোকার্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি সম্বলিত মন্তব্য সম্প্রতি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। তাতে লেখা, ‘বিবেক কাজ করলে নিজেকে এত বড় পাপে জড়াতাম না।’ ‘সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দিন সমর্থক’ নামের এক লাখ ছয় হাজার সদস্যের গ্রুপ থেকে ফটোকার্ডটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। গত বুধবার (২০ মার্চ) সোহানা ইসলাম রোজার অ্যাকাউন্ট থেকে এই গ্রুপে পোস্ট করা হয় ফটোকার্ডটি, যাতে আজ শুক্রবার বেলা ৩টা পর্যন্ত এক হাজারের বেশি রিয়েকশন পড়েছে। এটি শেয়ার হয়েছে ২০০ এর কাছাকাছি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন কোনো মন্তব্য করেছেন কি না সেটির সত্যতা অনুসন্ধানে ভাইরাল ফটোকার্ডটি যাচাই করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
যাচাইয়ে দেখা যায়, আরটিভির নামে ভাইরাল হওয়া ফটোকার্ডে ৩ অক্টোবর, ২০২৩ তারিখ দেওয়া আছে। কিন্তু আরটিভির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে সেদিন বা অন্য কোনোদিন প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ছবি ও বক্তব্য সম্বলিত এমন কোনো ফটোকার্ড পাওয়া যায়নি। অন্য কোনো সংবাদ মাধ্যম সূত্রেও ওইদিন প্রধানমন্ত্রীর এমন কোনো বক্তব্য সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়নি।
অনুসন্ধানে আরটিভির পেজটিতে ৩ অক্টোবর একই বক্তব্য সম্বলিত ভিন্ন আরেকটি ফটোকার্ড পাওয়া যায়। ফটোকার্ডটি ওইদিন দুপুর ১টা ১১ মিনিটে পেজে পোস্ট করা হয়। তবে সেখানে ভিন্ন আরেক নারীর ছবি রয়েছে।
পোস্টের সঙ্গে সংযুক্ত বিস্তারিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ওই নারীর নাম আনার কলি। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে চট্টগ্রামে মো. হাসান (৬১) নামে এক ব্যক্তি হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এই ঘটনায় নিহতের পুত্রবধূ আনার কলিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
নিহতের খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধারের সময় আনার কলি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি দোষী, আমি কি আপনাদের একবারও বলেছি আমি নির্দোষ। তখন আমার আবেগ কাজ করেছে, বিবেক কাজ করেনি। তখন যদি আমার বিবেক কাজ করতো, তাহলে এত বড় পাপে নিজেকে জড়িয়ে পড়তাম না। কারও কথা না ভাবলেও একবার আমার সন্তানের কথা ভাবতাম। আমি আমার সন্তানের কথা পর্যন্ত ভাবিনি।’
অর্থাৎ ভিন্ন এক নারীর ছবি ও বক্তব্য নিয়ে আরটিভির ফেসবুক পেজে প্রকাশিত একটি ফটোকার্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি সম্পাদনা করে সম্প্রতি ভাইরাল ফটোকার্ডটি তৈরি করে ফেসবুকে প্রচার করা হচ্ছে।
দেশে মোটরসাইকেলের সিসি লিমিট ৬০০ পর্যন্ত করা হয়েছে— এমন দাবিতে একটি তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা, ‘কংগ্রাচুলেশনস বাংলাদেশ। ৬০০ সিসি কনফার্মড! ৩৭৫–৫৯৯ সিসি পর্যন্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। খুব শিঘ্রই গেজেট প্রকাশ করা হবে।’
১০ ঘণ্টা আগেপরীক্ষার আগে অভিভাবকেরা সাধারণত ডিম খেতে নিষেধ করেন। এটি বহু দিন ধরে প্রচলিত একটি ধারণা। ধারণা করা হয়, পরীক্ষার আগে ডিম খেলে মাথা গুলিয়ে যাবে, কেউ কেউ আবার ডিমের আকারের সঙ্গে পরীক্ষার নম্বরের সম্পর্ক আছে মনে করেন! এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেও বিভিন্ন সময় পোস্ট হতে দেখা গেছে।
১ দিন আগেশেখ হাসিনার পক্ষে শিক্ষার্থীরা স্লোগান দিচ্ছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘ইউনুস তুই তওবা কর, শেখ হাসিনার পায়ে ধর. . শেখ হাসিনা বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’।
২ দিন আগেসম্প্রতি শেখ হাসিনার ফাঁস হওয়া একটি অডিও কল নিয়ে একাধিক গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে আজ শনিবার আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতাল পালন করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে প্রত্যেক এলাকায় মিছিল-মিটিংয়ের আয়োজনের কথা বলতে শোনা যায়। তবে শেখ হাসিনার পরিবার কিংবা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতালের বিষয়ে এখনও কিছু
২ দিন আগে