ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
আর্জেন্টিনার তৃতীয় বিভাগের দল সোল দা মায়োতে খেলতে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া; চার ম্যাচে দুটি গোলও করেন। কিন্তু বেশি দিন খেলতে পারেননি তিনি। সাত মাস ধরে বেতন না পেয়ে দেশে ফিরে আসেন জামাল। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেসরকারি সম্প্রচার মাধ্যম ডিবিসি নিউজের একটি ফটোকার্ড ছড়িয়ে পড়েছে। ডিবিসি নিউজের লোগোযুক্ত সেই ফটোকার্ডে দাবি করা হয়, ‘জামাল ভূঁইয়ার বকেয়া বেতন পরিশোধ করবে লিওনেল মেসি’।
গত শনিবার (১১ মে) Argentine Legends নামের ফেসবুক পেজ থেকে ডিবিসি নিউজের কথিত ফটোকার্ডটি পোস্ট করা হয়। তাতে আজ মঙ্গলবার (১৪ মে) বেলা দেড়টা পর্যন্ত ২৯ হাজার রিয়েকশন পড়েছে। ফটোকার্ডটি শেয়ার হয়েছে প্রায় সাড়ে ৪০০। মন্তব্য পড়েছে ৮ শতাধিক। এসব মন্তব্যে অনেক ফেসবুক ব্যবহারকারী তথ্যটির সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। ফটোকার্ডটির ক্যাপশনে দাবি করা হয়, কিছুদিন আগে আর্জেন্টিনার এক ক্লাবে খেলতে গিয়েছিলেন জামাল ভূঁইয়া। আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় জামাল ভূঁইয়ার বেতন পরিশোধ করতে পারেনি ক্লাবটি। বাংলাদেশের খেলোয়াড় বলে জানার পর জামালের সব বকেয়া বেতন লিওনেল মেসি পরিশোধ করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এই দাবির সত্যতা যাচাইয়ে ডিবিসি নিউজের ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেজসহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলোতে ভাইরাল হওয়া ফটোকার্ডটির মতো কোনো ফটোকার্ড বা প্রতিবেদন পাওয়া যায়নি। বরং দেখা যায়, ভাইরাল ফটোকার্ডটির সঙ্গে ডিবিসি নিউজের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত ফটোকার্ডে ব্যবহৃত ফন্টের পার্থক্য আছে।
পরে আরও খুঁজে ‘DBC News Sports’ এ গত শুক্রবার (১০ মে) ‘জামাল ভূঁইয়াকে বেতন না দেওয়ায় আর্জেন্টাইন ক্লাবকে বিপুল জরিমানা’ শিরোনামে প্রকাশিত ভিডিও প্রতিবেদন পাওয়া যায়। সেখান থেকে জানা যায়, জামাল ভূঁইয়াকে পাওনা বেতন না দেওয়ায় আর্জেন্টাইন ক্লাব সোল দে মায়োকে প্রায় দুই কোটি জরিমানা করেছে ফিফা। আগামী ৪৫ দিনের মধ্যে এই টাকা পরিশোধ না করলে আরও বড় শাস্তির মুখে পড়বে আর্জেন্টাইন ক্লাবটি। ১ মিনিট ৪৭ সেকেন্ডের প্রতিবেদনে কোথাও জামাল ভূঁইয়ার পাওনা টাকা মেসি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন- এমন কোনো তথ্য উল্লেখ করা হয়নি।
ভাইরাল ফটোকার্ডটি সম্পর্কে ডিবিসি নিউজের ডিজিটাল মিডিয়ার সিনিয়র ম্যানেজার কামরুল ইসলাম রুবেল আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগকে বলেন, ফটোকার্ডটি ডিবিসি নিউজ থেকে করা হয়নি। এটি আমাদের নয় নিশ্চিত।
এ ছাড়া অন্য কোনো সংবাদমাধ্যম সূত্রেও মেসির জামাল ভূঁইয়ার বকেয়া বেতন পরিশোধ করার দাবিটির কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের আগস্টে সোল দা মায়োতে খেলতে যান জামাল ভূঁইয়া। ক্লাবটির সঙ্গে দেড় বছরের চুক্তি ছিল তাঁর। তবে খেলতে যাওয়ার অল্প কিছুদিন পরেই বেতন না পাওয়ায় চুক্তি ভঙ্গ করে দেশে ফিরে আসেন তিনি। এ প্রসঙ্গে জামাল ভূঁইয়া অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আসলে ওরা এমন করবে তা চিন্তাও করিনি। টাকা পয়সা পাইনি, এই বছরের অক্টোবর পর্যন্ত চুক্তি থাকলেও অব্যবস্থাপনা থেকে সেটি ভঙ্গ করে চলে এসেছি। এসে ওদের সঙ্গে আর যোগাযোগ করিনি। ফিফায় আইনজীবীর মাধ্যমে অভিযোগ দায়ে করে অবশেষে রায় পেয়েছি।’
আর্জেন্টিনার তৃতীয় বিভাগের দল সোল দা মায়োতে খেলতে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া; চার ম্যাচে দুটি গোলও করেন। কিন্তু বেশি দিন খেলতে পারেননি তিনি। সাত মাস ধরে বেতন না পেয়ে দেশে ফিরে আসেন জামাল। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেসরকারি সম্প্রচার মাধ্যম ডিবিসি নিউজের একটি ফটোকার্ড ছড়িয়ে পড়েছে। ডিবিসি নিউজের লোগোযুক্ত সেই ফটোকার্ডে দাবি করা হয়, ‘জামাল ভূঁইয়ার বকেয়া বেতন পরিশোধ করবে লিওনেল মেসি’।
গত শনিবার (১১ মে) Argentine Legends নামের ফেসবুক পেজ থেকে ডিবিসি নিউজের কথিত ফটোকার্ডটি পোস্ট করা হয়। তাতে আজ মঙ্গলবার (১৪ মে) বেলা দেড়টা পর্যন্ত ২৯ হাজার রিয়েকশন পড়েছে। ফটোকার্ডটি শেয়ার হয়েছে প্রায় সাড়ে ৪০০। মন্তব্য পড়েছে ৮ শতাধিক। এসব মন্তব্যে অনেক ফেসবুক ব্যবহারকারী তথ্যটির সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। ফটোকার্ডটির ক্যাপশনে দাবি করা হয়, কিছুদিন আগে আর্জেন্টিনার এক ক্লাবে খেলতে গিয়েছিলেন জামাল ভূঁইয়া। আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় জামাল ভূঁইয়ার বেতন পরিশোধ করতে পারেনি ক্লাবটি। বাংলাদেশের খেলোয়াড় বলে জানার পর জামালের সব বকেয়া বেতন লিওনেল মেসি পরিশোধ করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এই দাবির সত্যতা যাচাইয়ে ডিবিসি নিউজের ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেজসহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলোতে ভাইরাল হওয়া ফটোকার্ডটির মতো কোনো ফটোকার্ড বা প্রতিবেদন পাওয়া যায়নি। বরং দেখা যায়, ভাইরাল ফটোকার্ডটির সঙ্গে ডিবিসি নিউজের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত ফটোকার্ডে ব্যবহৃত ফন্টের পার্থক্য আছে।
পরে আরও খুঁজে ‘DBC News Sports’ এ গত শুক্রবার (১০ মে) ‘জামাল ভূঁইয়াকে বেতন না দেওয়ায় আর্জেন্টাইন ক্লাবকে বিপুল জরিমানা’ শিরোনামে প্রকাশিত ভিডিও প্রতিবেদন পাওয়া যায়। সেখান থেকে জানা যায়, জামাল ভূঁইয়াকে পাওনা বেতন না দেওয়ায় আর্জেন্টাইন ক্লাব সোল দে মায়োকে প্রায় দুই কোটি জরিমানা করেছে ফিফা। আগামী ৪৫ দিনের মধ্যে এই টাকা পরিশোধ না করলে আরও বড় শাস্তির মুখে পড়বে আর্জেন্টাইন ক্লাবটি। ১ মিনিট ৪৭ সেকেন্ডের প্রতিবেদনে কোথাও জামাল ভূঁইয়ার পাওনা টাকা মেসি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন- এমন কোনো তথ্য উল্লেখ করা হয়নি।
ভাইরাল ফটোকার্ডটি সম্পর্কে ডিবিসি নিউজের ডিজিটাল মিডিয়ার সিনিয়র ম্যানেজার কামরুল ইসলাম রুবেল আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগকে বলেন, ফটোকার্ডটি ডিবিসি নিউজ থেকে করা হয়নি। এটি আমাদের নয় নিশ্চিত।
এ ছাড়া অন্য কোনো সংবাদমাধ্যম সূত্রেও মেসির জামাল ভূঁইয়ার বকেয়া বেতন পরিশোধ করার দাবিটির কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের আগস্টে সোল দা মায়োতে খেলতে যান জামাল ভূঁইয়া। ক্লাবটির সঙ্গে দেড় বছরের চুক্তি ছিল তাঁর। তবে খেলতে যাওয়ার অল্প কিছুদিন পরেই বেতন না পাওয়ায় চুক্তি ভঙ্গ করে দেশে ফিরে আসেন তিনি। এ প্রসঙ্গে জামাল ভূঁইয়া অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আসলে ওরা এমন করবে তা চিন্তাও করিনি। টাকা পয়সা পাইনি, এই বছরের অক্টোবর পর্যন্ত চুক্তি থাকলেও অব্যবস্থাপনা থেকে সেটি ভঙ্গ করে চলে এসেছি। এসে ওদের সঙ্গে আর যোগাযোগ করিনি। ফিফায় আইনজীবীর মাধ্যমে অভিযোগ দায়ে করে অবশেষে রায় পেয়েছি।’
ময়মনসিংহের ‘ফুলবাড়ীয়ায় ক্যানসার প্রতিরোধক করোসল গাছের পাতা সংগ্রহে ভিড়’ শিরোনামে ২০২৩ সালের ৫ জুলাই একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে একটি দৈনিক। তাতে দাবি করা হয়, ক্যানসার প্রতিরোধক হিসেবে পরিচিত করোসল ফলের গাছের পাতা সংগ্রহে ভিড় করছেন রোগীদের স্বজনেরা।
২০ ঘণ্টা আগেভোলার বোরহানউদ্দিনে এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচি চলাকালে অর্ধশত স্কুলছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, এ শিক্ষার্থীদের দেওয়া টিকাগুলো ‘বিষাক্ত’ ছিল। এর প্রভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেদাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ভয়েস অব আমেরিকার ওয়েবসাইটে গত শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) ‘ক্ষমতাচ্যুত বাংলাদেশি প্রধানমন্ত্রী হাসিনার দল বিক্ষোভের পরিকল্পনা করছে’ শিরোনামে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
২ দিন আগেসোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল একটি মন্তব্যে দাবি করা হচ্ছে, সেনাপ্রধান ওয়াকার–উজ–জামান এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, শেখ হাসিনা জনগণের লাশের বন্যা ও মৃত্যু চাননি। তাই তিনি পদত্যাগ না করেই ভারতে চলে যান।
৪ দিন আগে