ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
প্রথম বিশ্বকাপজয়ী বাংলাদেশের যে কোনো পর্যায়ের ক্রিকেট স্কোয়াডের সদস্য ছিলেন ক্রিকেটার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। ২০২০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে বিজয়ী যুব ক্রিকেট দলে তিনি ছিলেন। এরপর ২০২২ সালে পেশাদার টোয়েন্টি টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগে (বিপিএল) অভিষেক ম্যাচেই হ্যাটট্রিক করেন তিনি। গত বছর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে একদিনের ক্রিকেটে অভিষেকও হয় তাঁর।
তাঁকে নিয়ে ‘তুফান বাদ্য (Tofan Baddho)’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। তাতে দাবি করা হয়, ‘মৃত্যুঞ্জয় নাম শুনে ভেবেছিলাম, তিনি মুসলিম কিনা। অথচ সেই নাকি বাংলাদেশের একমাত্র ক্রিকেটার, যে কোরআনে হাফেজ।’ ভিডিওটি আজ বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বেলা ২টা পর্যন্ত ১০ লাখ বার দেখা হয়েছে। ভিডিওটি শেয়ার হয়েছে প্রায় পাঁচশত বার। এতে রিয়েকশন পড়েছে ৬২ হাজারের বেশি।
ইএসপিএন ক্রিকেটের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর পুরো নাম মুহাম্মদ মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। ২০০১ সালের ২৮ জুন সাতক্ষীরা জেলায় তাঁর জন্ম।
মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী আসলেই হাফেজ?
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে কি-ওয়ার্ড অনুসন্ধানে মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ২০২২ এবং ২০২৩ সালে দুটি পোস্ট খুজে পাওয়া যায়। এর মধ্যে ২০২২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি পেজটির অ্যাডমিন প্যানেল থেকে দেওয়া এক পোস্টে উল্লেখ করা হয়, ‘কিছু ভুল তথ্যের সংশোধনী পোস্ট, বিভিন্ন পেজে এটা লিখে প্রচারণা করা হচ্ছে যে মৃত্যুঞ্জয় কোরআন এর হাফেজ। যেটা সবার ভুল ধারণা। উনি কোরআন এর হাফেজ নন তবে একজন দ্বীনদার মুসলিম।’
একই প্রসঙ্গে ২০২৩ সালের ২৩ জুলাই পেজটি থেকে আরেকটি পোস্ট দেওয়া হয়। পোস্টটির সঙ্গে সে সময়ে মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীকে হাফেজ দাবি করে ফেসবুকে ভাইরাল দুটি ভিডিওয়ের স্ক্রিনশটও যুক্ত করে দেওয়া হয়। এতে উল্লেখ করা হয়, ‘কিছুদিন ধরে দেখছি আমাকে নিয়ে একটি নিউজ ভাইরাল হচ্ছে যে আমি হাফেজ কিন্তু আসলে আমি হাফেজ নয়। হাফেজ হওয়া একটা নেয়ামতের বিষয় যা আল্লাহ সবাইকে দেন না এবং আমিও সেই নেয়ামতের অংশ হতে পারিনি এখনো, তবে ইচ্ছে অনেক আছে (ইন শা আল্লাহ)। ...’
মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর ভেরিফায়েড ফেসবুক থেকে দেওয়া পোস্ট দুটি থেকে নিশ্চিত হওয়া যায়, সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে হাফেজ দাবি করে প্রচারিত তথ্যটি সঠিক নয়।
প্রথম বিশ্বকাপজয়ী বাংলাদেশের যে কোনো পর্যায়ের ক্রিকেট স্কোয়াডের সদস্য ছিলেন ক্রিকেটার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। ২০২০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে বিজয়ী যুব ক্রিকেট দলে তিনি ছিলেন। এরপর ২০২২ সালে পেশাদার টোয়েন্টি টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগে (বিপিএল) অভিষেক ম্যাচেই হ্যাটট্রিক করেন তিনি। গত বছর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে একদিনের ক্রিকেটে অভিষেকও হয় তাঁর।
তাঁকে নিয়ে ‘তুফান বাদ্য (Tofan Baddho)’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। তাতে দাবি করা হয়, ‘মৃত্যুঞ্জয় নাম শুনে ভেবেছিলাম, তিনি মুসলিম কিনা। অথচ সেই নাকি বাংলাদেশের একমাত্র ক্রিকেটার, যে কোরআনে হাফেজ।’ ভিডিওটি আজ বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বেলা ২টা পর্যন্ত ১০ লাখ বার দেখা হয়েছে। ভিডিওটি শেয়ার হয়েছে প্রায় পাঁচশত বার। এতে রিয়েকশন পড়েছে ৬২ হাজারের বেশি।
ইএসপিএন ক্রিকেটের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর পুরো নাম মুহাম্মদ মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। ২০০১ সালের ২৮ জুন সাতক্ষীরা জেলায় তাঁর জন্ম।
মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী আসলেই হাফেজ?
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে কি-ওয়ার্ড অনুসন্ধানে মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ২০২২ এবং ২০২৩ সালে দুটি পোস্ট খুজে পাওয়া যায়। এর মধ্যে ২০২২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি পেজটির অ্যাডমিন প্যানেল থেকে দেওয়া এক পোস্টে উল্লেখ করা হয়, ‘কিছু ভুল তথ্যের সংশোধনী পোস্ট, বিভিন্ন পেজে এটা লিখে প্রচারণা করা হচ্ছে যে মৃত্যুঞ্জয় কোরআন এর হাফেজ। যেটা সবার ভুল ধারণা। উনি কোরআন এর হাফেজ নন তবে একজন দ্বীনদার মুসলিম।’
একই প্রসঙ্গে ২০২৩ সালের ২৩ জুলাই পেজটি থেকে আরেকটি পোস্ট দেওয়া হয়। পোস্টটির সঙ্গে সে সময়ে মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীকে হাফেজ দাবি করে ফেসবুকে ভাইরাল দুটি ভিডিওয়ের স্ক্রিনশটও যুক্ত করে দেওয়া হয়। এতে উল্লেখ করা হয়, ‘কিছুদিন ধরে দেখছি আমাকে নিয়ে একটি নিউজ ভাইরাল হচ্ছে যে আমি হাফেজ কিন্তু আসলে আমি হাফেজ নয়। হাফেজ হওয়া একটা নেয়ামতের বিষয় যা আল্লাহ সবাইকে দেন না এবং আমিও সেই নেয়ামতের অংশ হতে পারিনি এখনো, তবে ইচ্ছে অনেক আছে (ইন শা আল্লাহ)। ...’
মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর ভেরিফায়েড ফেসবুক থেকে দেওয়া পোস্ট দুটি থেকে নিশ্চিত হওয়া যায়, সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে হাফেজ দাবি করে প্রচারিত তথ্যটি সঠিক নয়।
দীপ্তির বক্তব্য দাবিতে ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের নাম ও লোগোযুক্ত একটি ফটোকার্ড ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। দীপ্তি চৌধুরীর ছবিযুক্ত ফটোকার্ডটিতে লেখা, ‘আমার নানীর ফুফাতো বোনের স্বামী মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।’
২ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি অডিও রেকর্ড প্রচার করা হয়েছে। তাতে হাসিনাকে কথা বলতে শোনা যায়, গুলি খাওয়ার পর আবু সাঈদকে চার–পাঁচ ঘণ্টা পরে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
১ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদকও। সম্প্রতি সারজিস শিশু মডেল অভিনেত্রী সিমরিন লুবাবাকে ফেসবুকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন দাবিতে একটি ফটোকার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
১ দিন আগেপ্রযুক্তি জগতে নানা উদ্ভাবন দিয়ে সব সময়ই আলোচনায় থাকেন স্পেসএক্স, টেসলাসহ মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সের (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্ক। সম্প্রতি তিনি আলোচনায় এসেছেন এক্সে ডিজনির এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করে দিয়েছেন এমন দাবিতে। গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দিবাগত রাতে ফেসবুকে ‘মহিদুল আলম...
২ দিন আগে