ডা. মো. আরমান হোসেন রনি
সরাসরি সূর্যের দিকে তাকানো যাবে না— এ রকম কথা আমরা অনেকেই হয়তো শুনেছি। আসলেই কি তাই? সূর্যের আলো চোখের রেটিনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। একে সৌর রেটিনোপ্যাথি বলে। এর ফলে দৃষ্টিশক্তির পরিবর্তন ও চোখে ব্যথা হতে পারে।
সৌর রেটিনোপ্যাথি আসলে কী?
সৌর রেটিনোপ্যাথি হলো সরাসরি সূর্য বা লেজার পয়েন্টারের মতো অন্যান্য উজ্জ্বল আলোর দিকে তাকানোর ফলে চোখের রেটিনার ক্ষতি। রেটিনা হলো চোখের ভেতরের একটি পাতলা পর্দা যা আলো অনুভব করে এবং মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়। যে কারণে আমরা কোনো বস্তু দেখতে পাই। সৌর রেটিনোপ্যাথি স্থায়ীভাবে কম দৃষ্টিসহ বিভিন্ন উপসর্গ সৃষ্টি করতে পারে।
উপসর্গসমূহ
কারণ
সরাসরি সূর্যের দিকে তাকালে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি চোখের ক্ষতি করে। যেমন সূর্যগ্রহণের সময় সূর্য দেখা। এ ছাড়া ওয়েল্ডিং, টর্চ বা লেজার পয়েন্ট থেকে উজ্জ্বল আলো দেখার কারণেও সৌর রেটিনোপ্যাথি হয়ে থাকে। নীল ও বেগুনি রঙের লেজারগুলি লাল বা সবুজ রঙের লেজারের চেয়ে বেশি বিপজ্জনক। কারণ চোখ নীল ও বেগুনি রঙের প্রতি কম সংবেদনশীল। সরাসরি সূর্যের আলোর দিকে তাকালে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সৌর রেটিনোপ্যাথির লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়।
জটিলতা
খুব কম ক্ষেত্রে সৌর রেটিনোপ্যাথি অন্ধত্বের কারণ হতে পারে। দীর্ঘক্ষণ, ঘন ঘন এবং সরাসরি সূর্যের আলোর দিকে তাকালে রেটিনার খুব বেশি ক্ষতি হতে পারে। গুরুতর সৌর রেটিনোপ্যাথিতে রেটিনার এত বেশি ক্ষতি হয় যে এটি স্থায়ীভাবে অন্ধত্ব ডেকে আনে।
চিকিৎসা
মৃদু ক্ষেত্রে সৌর রেটিনোপ্যাথির লক্ষণ ও দৃষ্টি সমস্যাগুলো নিজে থেকে ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু গুরুতর ক্ষেত্রে স্থায়ীভাবে দৃষ্টিশক্তির ক্ষতি হতে পারে। এ ক্ষেত্রে একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
প্রতিরোধ
লেখক: চক্ষু বিশেষজ্ঞ ও সার্জন, জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা। কনসালট্যান্ট (চক্ষু) দীন মোহাম্মদ আই হসপিটাল, সোবহানবাগ, ঢাকা।
সরাসরি সূর্যের দিকে তাকানো যাবে না— এ রকম কথা আমরা অনেকেই হয়তো শুনেছি। আসলেই কি তাই? সূর্যের আলো চোখের রেটিনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। একে সৌর রেটিনোপ্যাথি বলে। এর ফলে দৃষ্টিশক্তির পরিবর্তন ও চোখে ব্যথা হতে পারে।
সৌর রেটিনোপ্যাথি আসলে কী?
সৌর রেটিনোপ্যাথি হলো সরাসরি সূর্য বা লেজার পয়েন্টারের মতো অন্যান্য উজ্জ্বল আলোর দিকে তাকানোর ফলে চোখের রেটিনার ক্ষতি। রেটিনা হলো চোখের ভেতরের একটি পাতলা পর্দা যা আলো অনুভব করে এবং মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়। যে কারণে আমরা কোনো বস্তু দেখতে পাই। সৌর রেটিনোপ্যাথি স্থায়ীভাবে কম দৃষ্টিসহ বিভিন্ন উপসর্গ সৃষ্টি করতে পারে।
উপসর্গসমূহ
কারণ
সরাসরি সূর্যের দিকে তাকালে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি চোখের ক্ষতি করে। যেমন সূর্যগ্রহণের সময় সূর্য দেখা। এ ছাড়া ওয়েল্ডিং, টর্চ বা লেজার পয়েন্ট থেকে উজ্জ্বল আলো দেখার কারণেও সৌর রেটিনোপ্যাথি হয়ে থাকে। নীল ও বেগুনি রঙের লেজারগুলি লাল বা সবুজ রঙের লেজারের চেয়ে বেশি বিপজ্জনক। কারণ চোখ নীল ও বেগুনি রঙের প্রতি কম সংবেদনশীল। সরাসরি সূর্যের আলোর দিকে তাকালে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সৌর রেটিনোপ্যাথির লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়।
জটিলতা
খুব কম ক্ষেত্রে সৌর রেটিনোপ্যাথি অন্ধত্বের কারণ হতে পারে। দীর্ঘক্ষণ, ঘন ঘন এবং সরাসরি সূর্যের আলোর দিকে তাকালে রেটিনার খুব বেশি ক্ষতি হতে পারে। গুরুতর সৌর রেটিনোপ্যাথিতে রেটিনার এত বেশি ক্ষতি হয় যে এটি স্থায়ীভাবে অন্ধত্ব ডেকে আনে।
চিকিৎসা
মৃদু ক্ষেত্রে সৌর রেটিনোপ্যাথির লক্ষণ ও দৃষ্টি সমস্যাগুলো নিজে থেকে ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু গুরুতর ক্ষেত্রে স্থায়ীভাবে দৃষ্টিশক্তির ক্ষতি হতে পারে। এ ক্ষেত্রে একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
প্রতিরোধ
লেখক: চক্ষু বিশেষজ্ঞ ও সার্জন, জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা। কনসালট্যান্ট (চক্ষু) দীন মোহাম্মদ আই হসপিটাল, সোবহানবাগ, ঢাকা।
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
৩ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৪ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৫ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৬ দিন আগে